কর্পোরেট সংবাদ
সিলেটে ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইন শুরু

সেরা পণ্যে সেরা অফার স্লোগানে সিলেটে শুরু হয়েছে দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম।
ঈদকে সামনে রেখে রবিবার (১০ মার্চ) সিলেট নগরীর দক্ষিণ সুরমার কুশিয়ারা কনভেনশন হলে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যে দিয়ে ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।
উদ্দেশ্য, আগের মতো ‘সিজন-২০’ এও গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া সৃষ্টি, ওয়ালটন পণ্য কিনে ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা সম্পর্কে গ্রাহকদের অবহিত করার পাশাপাশি দেশীয় শিল্পের টেকসই বিকাশ ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে দেশি পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের উদ্বুদ্ধ করা।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার দিদারুল আলম খান, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের হেড অব সেলস ফিরোজ আলম, ওয়ালটন প্লাজার চিফ সেলস এক্সিকিউটিভ ওয়াহিদুজ্জামান তানভীর, ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান, শাহজালাল হোসেন লিমন ও শাহজাদা সেলিম প্রমুখ।
ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠানে ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের সিলেট জোনের আওতাধীন বিভিন্ন জেলার ২ শতাধিক পরিবেশক, প্লাজা ম্যানেজার ও বিক্রয় প্রতিনিধি অংশ নেন।
ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার দিদারুল আলম খান বলেন, দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে দেশে তৈরি পণ্যের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। এতে দেশের অর্থ দেশে থাকবে। দেশীয় শিল্পের টেকসই বিকাশের সঙ্গে তৈরি হবে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি আরও ত্বরান্বিত হবে।
তিনি আরও বলেন, গাজীপুরে নিজস্ব কারখানায় বিশ্বমানের পণ্য তৈরি ও বাজারজাত করছে ওয়ালটন। বিশ্বের সেরা সেলস টিম রয়েছে ওয়ালটনের। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশব্যাপী ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে ওয়ালটন পণ্য।
অনুষ্ঠানে সিলেট জোনের সংশ্লিষ্ট প্লাজা ম্যানেজার, পরিবেশক ও বিক্রয় প্রতিনিধিদের ব্যতিক্রমী ও সাড়া জাগানো বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণামূলক কার্যক্রম চালানোর পরামর্শ দেন দিদারুল আলম খান।
ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের হেড অব সেলস ফিরোজ আলম বলেন, ওয়ালটন পণ্য এখন ৪০টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। ওয়ালটন গ্রাহকদের হাতে শুধু বিশ্বমানের পণ্যই তুলে দিচ্ছে না, সর্বোচ্চ গ্রাহক সুবিধা ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবাও নিশ্চিত করছে। এরই অংশ হিসেবে সারা দেশের ক্রেতাদের জন্য আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ নিয়ে এসেছে ওয়ালটন। আগের মতো এবারের সিজনও সিলেটসহ দেশের প্রতিটি অঞ্চলে শতভাগ সফল হবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
জানা গেছে, ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এর আগেও ওয়ালটন পণ্য কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছিলেন ৩০ জন ক্রেতা। ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতাদের জন্য বিশেষ উপহার হিসেবে সিজন-২০ এ ‘সেরা পণ্যে সেরা অফার’ স্লোগানও আবারও এ সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।
সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা।
এছাড়া রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। চলতি বছরের ১ মার্চ থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার এ সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।

কর্পোরেট সংবাদ
ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনরুদ্ধারে আইসিবি-সিটি ব্রোকারেজের ঋণ চুক্তি

পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনরুদ্ধারে গঠিত “সহায়তা তহবিল” থেকে আবর্তনশীল ভিত্তিতে ঋণ প্রদানের অংশ হিসেবে সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের অনুকূলে ২৫ কোটি টাকার ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। শর্তাবলী পরিপালনের ভিত্তিতে এই ঋণ প্রদান করা হয়।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ইনভেষ্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) বোর্ড রুমে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
আইসিবির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ ও সিটি ব্রোকারেজের পক্ষে প্রতিষ্ঠানের এমডি ও সিইও এম. আফফান ইউছুফ। এসময় সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড পরিচালক এবং সিটি ব্যাংকের সিএফও অতিরিক্ত ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিবির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নূরুল হুদা, মহাব্যবস্থাপক মো. হাবীব উল্লাহ, উপ-মহাব্যবস্থাপক বাবুল চন্দ্র দেবনাথ ও তোরাব আহমদ খান চৌধুরী ।
সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিএফও আরাফাত শমশের আলী এবং ভিপি ও হেড অব করর্পোরেট মো. সাইফুল ইসলাম মাসুম।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
গ্লোবাল ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেলো ইসলামী ব্যাংক

লন্ডনভিত্তিক দ্য গ্লোবাল ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ডস (জিফা) ২০২৫-এ ‘মোস্ট আউটস্ট্যান্ডিং ইসলামিক ব্যাংক-২০২৫’ অর্জন করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি।
গত ১১ সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে ফোর সিজনস হোটেলে আয়োজিত গ্লোবাল ইসলামিক ফাইন্যান্স সামিটে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। মালদ্বীপের সাবেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ ওয়াহিদ হাসানের নিকট থেকে ইসলামী ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ড. এম কামাল উদ্দীন জসীম এ পুরস্কার গ্রহণ করেন। এসময় ক্যামব্রিজ ইনস্টিটিউট অফ ইসলামিক ফাইন্যান্স-এর মহাপরিচালক প্রফেসর ড. হুমায়ুন দার উপস্থিত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহীম এ সামিটের উদ্বোধন করেন এবং মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ড. আহমেদ জাহিদ হামিদিসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের র্ঊধ্বতন নির্বাহী, র্কমর্কতা এবং বিভিন্ন দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
জিফা অ্যাওয়ার্ড বিশ্বের ইসলামিক ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স পরিমন্ডলে বিশেষ মর্যাদাসম্পন্ন পুরস্কার হিসেবে স্বীকৃত। প্রতিবছর সারা বিশ্ব হতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
কর্পোরেট সংবাদ
এসবিএসি ব্যাংকের ২০০তম পর্ষদ সভা

এসবিএসি ব্যাংক পিএলসির ২০০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের রোর্ড রুমে কেক কেটে উদযাপন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইঞ্জি: মো. মোখলেসুর রহমান।
এসময়ে ব্যাংকের ভাইস-চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, পরিচালক হাফিজুর রহমান বাবু, মোহাম্মদ আইয়ুব, মুশফিকুর রহমান, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, একেএম দেলাওয়ার হোসাইন, মেজর জেনারেল (অব:) শহিদুল হক পিএসসি, ইমরুল আনোয়ার ও মেজর (অব:) আবু ফাতেহ মো. বশিরুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক প্রফেসর মোহাম্মদ মকবুল হোসাইন ভুঁইয়া, প্রফেসর মো. মাকসুদুর রহমান সরকার ও মো. আবু সায়েম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী (চলতি দায়িত্বে) মো. রবিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
ব্র্যাক ব্যাংকের দেশব্যাপী আর্থিক সাক্ষরতা ও সচেতনতা কর্মসূচি

তরুণ সমাজকে ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে দেশের ৬৪ জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আর্থিক সাক্ষরতা ও সচেতনতা কর্মসূচি পরিচালনা করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্র্যাক ব্যাংক ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ কর্মসূচিটি বাস্তবায়ন করেছে, যা দেশের তরুণ সমাজের মাঝে দায়িত্বশীল আর্থিক অভ্যাস গড়ে তোলার ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
আয়োজনে ব্র্যাক ব্যাংকের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন ইন্টারেক্টিভ সেশন পরিচালনা করেন। এগুলোর মধ্যে ছিল সঞ্চয়ের গুরুত্ব, বিনিয়োগের সুবিধা, ব্যাংকিং সেবার যথাযথ ব্যবহার এবং সামগ্রিক আর্থিক দায়িত্বশীলতা। এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হলো, যুবসমাজকে প্রয়োজনীয় জ্ঞানদানের মাধ্যমে তাঁদের সক্ষম করে তোলা, যাতে তাঁরা তথ্যভিত্তিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নিতে পারার পাশাপাশি নিজের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এতে দেশের অর্থনীতিও হবে শক্তিশালী।
এই উদ্যোগ নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, আর্থিক সাক্ষরতা হলো একজন তরুণের মাঝে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষতার একটি। জীবনের শুরু থেকেই এই বিষয়টির সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে আমরা আগামী প্রজন্মকে আর্থিকভাবে একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এজন্য আমরা আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ ব্যাংককে, যারা এই গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগে আমাদের দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এর ফলে শুধুমাত্র ব্যক্তিক উন্নয়নই নিশ্চিত হয়নি, বরং বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থার দীর্ঘমেয়াদি টেকসইতাও নিশ্চিত হয়েছে।”
উল্লেখ্য, ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’-এর ভিশনকে ধারণ করে ব্র্যাক ব্যাংক যুবসমাজকে আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতের নানান বিষয় নিয়ে সচেতন করার মাধ্যমে তাঁদের মাঝে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের সংস্কৃতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি আব্দুল কাইয়ুম

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি এনআরবিসি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) হিসেবে রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান যোগদান করেছেন।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি সময়ের ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে তিনি দেশের ব্যাংকিং খাতে ডিজিটাল পণ্যের উদ্ভাবন, প্রযুক্তিগত সুশাসন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার কমপ্লায়েন্স পরিপালন মডেল তৈরি, গ্রাহককেন্দ্রিক বিজনেস মডেল তৈরি, সেবার ডিজিটাল রূপান্তর, ডিজিটাল সেলস ও সার্ভিস নকশা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন-এ নেতৃত্ব দিয়েছেন।
এনআরবিসি ব্যাংকে যোগদানের পূর্বে তিনি কমিউনিটি ব্যাংকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব), উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (সিআইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি একজন নেটওয়ার্ক এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ম্যানেজার হিসেবে ২০০৫ সালে ব্র্যাক ব্যাংকে তাঁর ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। এছাড়া তিনি ব্যাংক এশিয়া ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে আইটি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং এক্সিম ব্যাংকেও কাজ করেন।
নটরডেমিয়ান মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই)-এ বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদ থেকে এমবিএ করেন।
পেশাগত জীবনে সেমিনার অংশগ্রহণ ও প্রশিক্ষণের জন্য তিনি আমেরিকা, ভারত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করেছেন।
কাফি