Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

চিত্র-বিচিত্র

পৃথিবীতে যে ৭ ভাষায় সবচেয়ে বেশি মানুষ কথা বলে

Published

on

বিদায়ী

ছোটবেলা থেকে আমরা শুনে আসছি, মনের ভাব প্রকাশের প্রধান মাধ্যম হলো ভাষা। কিন্তু পৃথিবীর একেক অঞ্চলের মানুষ একেক ভাষায় কথা বলার মাধ্যমে তাদের মনের ভাব প্রকাশ করে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সামার ইন্সটিটিউট অফ লিঙ্গুইস্টিক্‌স (এসআইএল) ইন্টারন্যাশনাল-এ র ভাষা নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান ‘এথনোলগ’ বলছে, পৃথিবীতে বর্তমানে সাত হাজার ১৬৮টি ভাষা আছে। কিন্তু, এর ৪২ শতাংশ ভাষাই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ অবস্থায় আছে; অর্থাৎ, তিন হাজার ৪৫টি ভাষা এখন বিলুপ্তির পথে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগেও সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক ভাষা চিরতরে হারিয়ে গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে যেসব ভাষা পৃথিবীতে এখনও বহাল তবিয়তে টিকে আছে, সেগুলোর মাঝে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ভাষা কোনগুলো, আমরা কী তা জানি? কিংবা, পৃথিবীতে কোন ভাষায় মানুষ সবচেয়ে বেশি কথা বলে? এবং কোন কোন দেশে এসব ভাষা ব্যবহার করা হয়?

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ আমরা এমন সাতটি ভাষার বিষয়ে জানবো, যেগুলোর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।

ইংরেজি বা ইংলিশ

যদি বহুল ব্যবহৃত ভাষার কথা বলতে হয়, তবে নিঃসন্দেহে প্রথমেই সেখানে ইংলিশের নাম উঠে আসবে। পৃথিবীতে খুব অল্প কয়েকটি দেশের মাতৃভাষা ইংরেজি, কিন্তু পৃথিবীতে এমন দেশ বিরল যেখানে মাতৃভাষার পর ইংলিশকে প্রাধান্য দেয়া হয় না।

এথনোলগ-এর তথ্য অনুযায়ী, ৮০০ কোটি মানুষের পৃথিবীতে প্রায় ১৫০ কোটি মানুষই ইংলিশে কথা বলে। যদিও পৃথিবীর মাত্র ৩৮ কোটি মানুষের মাতৃভাষা ইংলিশ এবং মাতৃভাষাভাষীর সংখ্যার বিচারে এর অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। এই ভাষার আঁতুড়ঘর হলো যুক্তরাজ্য, অর্থাৎ ইউনাইটেড কিংডম।

বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীর মাতৃভাষা না হওয়া সত্ত্বেও পৃথিবী জুড়ে ইংলিশের এত বিস্তৃতির পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে কয়েকশো বছর ধরে পৃথিবীজুড়ে চলা ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ। ঐ সময় ব্রিটিশরা আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়া এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে তাদের উপনিবেশ স্থাপন করে। সাধারণত উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার পেছনে উদ্দেশ্য থাকে ঐ অঞ্চলে ওপর অর্থনৈতিক আধিপত্য তৈরি করা।

ভারতীয় উপমহাদেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলো থেকে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অবসান ঘটলেও উপনিবেশবাদের প্রভাব রয়ে গেছে। ইংলিশের জনপ্রিয়তা হিসেবে এই প্রভাবকে উদাহরণ হিসেবে দেখা হয়। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের পতনের পর সারাবিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র একক আধিপত্য বিস্তার করে। যুক্তরাষ্ট্রের মাতৃভাষাও ইংলিশ হওয়ায় মার্কিন সংস্কৃতির অংশ হিসেবেই সেটি বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে আরও প্রভাবশালী হয়ে উঠে।

এথনোলগ অনুযায়ী, পৃথিবীর মোট ১৪৬টি দেশে ইংলিশ ভাষাভাষী মানুষ পাওয়া যায়। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা এবং ইউরোপ ও এশিয়ার অনেক দেশ। উল্লেখ্য, ইংলিশ বা ইংরেজি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের একটি ভাষা।

ম্যান্ডারিন চাইনিজ

চীনের অধিকাংশ মানুষ কথা বলে ম্যান্ডারিন চাইনিজ ভাষায়। যদি শুধুমাত্র মাতৃভাষার কথা বিবেচনা করা হয়, তাহলে পৃথিবীতে ম্যান্ডারিন চাইনিজ ভাষাভাষীর সংখ্যাই সর্বোচ্চ। এথনোলগ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীর ৯৪ কোটি মানুষের মাতৃভাষা ম্যান্ডারিন চাইনিজ। এছাড়া, পৃথিবীর প্রায় ১১০ কোটি মানুষ ম্যান্ডারিন চাইনিজে কথা বলে। সেক্ষেত্রে, ইংলিশের পরেই এর অবস্থান।

ম্যান্ডারিন ভাষাভাষীর সংখ্যা এত বেশি হওয়ার কারণ, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনবহুল দেশ চীন। ওয়ার্ল্ড স্ট্যাটিসটিকস অব চায়না-এর তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশটির মোট জনসংখ্যা ১৪০ কোটির একটু বেশি।

এথনোলগ বলছে, চীনের ৮১ শতাংশ মানুষ ম্যান্ডারিন চাইনিজে কথা বলে। এছাড়া, কানাডা, মিয়ানমার, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনাম, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডসহ মোট ৩৭টি দেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ম্যান্ডারিন ভাষাভাষী রয়েছে।

বলা হয়ে থাকে যে চীনে জন্ম নেয়া ম্যান্ডারিন চাইনিজ পৃথিবীর অন্যতম কঠিন ভাষা। ৫০০০ বছরের বিবর্তনে তৈরি এই ম্যান্ডারিন চাইনিজ সিনো-তিব্বতীয় ভাষা পরিবারের একটি ভাষা।

হিন্দি

জনসংখ্যার দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে আছে হিন্দি ভাষাভাষীরা। এথনোলগ-এর তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীর প্রায় ৬০ কোটি ৯০ লাখ মানুষ হিন্দিতে কথা বলে। এদের মাঝে ৩৫ কোটি মানুষের মাতৃভাষা হিন্দি। হিন্দি ভাষাভাষী মানুষের বসবাস ভারতেই বেশি। তবে ১৪০ কোটি মানুষের দেশ ভারতে হিন্দি ছাড়াও আরও অনেক ভাষা আছে। সেই হিসেবে করলে, দেশটির মোট জনসংখ্যার প্রায় ২৫ শতাংশ মানুষের মাতৃভাষা হিন্দি।

ভারতের শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশটির মোট ২২টি দাপ্তরিক ভাষার মাঝে হিন্দি অন্যতম।

১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর ১৯৪৯ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর ভারতে হিন্দিকে সরকারি ভাষা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছিল। বর্তমানে এ দিনটি হিন্দি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। হিন্দির সাথে আরও কিছু ভাষার উচ্চারণগত মিল রয়েছে। যেমন, বাংলা, উর্দু, নেপালি, ভোজপুরি, রাজস্থানি ইত্যাদি।

উল্লেখ্য, ১৯৫০ সালের পর থেকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি, অর্থাৎ বলিউড সিনেমার উত্থানও হিন্দি ভাষাকে বিশ্বব্যাপী নতুন করে পরিচয় করে দিয়েছে।

স্প্যানিশ

পৃথিবীতে প্রায় ৫৬ কোটি মানুষ স্প্যানিশে কথা বলে। সে হিসেবে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ভাষা স্প্যানিশ। মাতৃভাষা হিসেবে পৃথিবীর প্রায় ৪৯ কোটি মানুষ স্প্যানিশে কথা বলে। এদিক দিয়ে ম্যান্ডারিনের পরেই স্প্যানিশের অবস্থান। অর্থাৎ, মাতৃভাষা হিসেবে এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা।

এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মেক্সিকোতে স্প্যানিশ ভাষাভাষী মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এরপরই আছে কলম্বিয়া, আর্জেন্টিনা, যুক্তরাষ্ট্র ও স্পেন। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-পরিবারের রোমান্স শাখার ভাষা স্প্যানিশ বর্তমানে মোট ১৮টি দেশের দাপ্তরিক ভাষা।

তবে স্প্যানিশ কিন্তু শুরুতেই এতটা বহুল ব্যবহৃত ভাষা ছিল না। ব্রিটেনের মতো স্পেনও এক সময় পৃথিবীর অনেক দেশকে নিজেদের কলোনি করে রাখে এবং পরবর্তীতে সেইসব কলোনিতে ভাষাটির প্রভাব রয়ে যায়। যার প্রায় সবগুলোই ল্যাটিন আমেরিকায়।

উল্লেখ্য, ইংলিশসহ মোট ছয়টি ভাষাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা বলা হয়। সেই ছয়টি ভাষার একটি স্প্যানিশ।

ফরাসি

ফরাসি বা ফ্রেঞ্চও জাতিসংঘের অন্যতম দাপ্তরিক ভাষা। অধিকাংশ আন্তর্জাতিক সংস্থা ইংরেজির পাশাপাশি ফ্রেঞ্চকে তাদের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ব্যবহার করে। এথনোলগ অনুযায়ী, বর্তমান পৃথিবীতে ফ্রেঞ্চ বা ফরাসি ভাষাভাষী মানুষের সংখ্যা ৩০ কোটির চেয়ে কিছুটা বেশি।

ব্রিটানিকা বলছে, বিশ্বের ২৫টিরও বেশি দেশে দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে এর ব্যবহার আছে। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো- ফ্রান্স এবং কানাডা। এর বাইরে রয়েছে আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশ। এছাড়া সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে প্রচুর ফ্রেঞ্চ ভাষাভাষী পাওয়া যায়।

স্প্যানিশের মতো ফ্রেঞ্চের বিস্তৃতির পেছনেও অন্যতম কারণ উপনিবেশবাদ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের কলোনি বিস্তার করেছিলো ফ্রান্স, যার অধিকাংশই আফ্রিকা মহাদেশে। ‌এই কারণেও ফরাসি ভাষা মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে।

আরবি

এথনোলগের তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীতে আরবি ভাষাভাষীর সংখ্যা ২৭ কোটির কিছুটা বেশি। সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইনের মতো মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের মানুষের মাতৃভাষা হচ্ছে আরবি। আবার অনেক দেশের মাতৃভাষা না হলেও সেখানে ব্যাপক হারে আরবির প্রচলন রয়েছে।

বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় ৩০টি দেশের দাপ্তরিক ভাষা আরবি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য আলজেরিয়া, মিশর, ইরাক, জর্ডান, কুয়েত, লেবানন, মরক্কো, ওমান, সৌদি আরব, সুদান, সিরিয়া ইত্যাদি। ধর্মীয় কারণে মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রায় অনেকে কম-বেশি আরবি লিখতে, পড়তে, বলতে জানেন।

সেমেটিক ভাষা পরিবারের বৃহত্তম ভাষা এই আরবি জাতিসংঘের অন্যতম একটি দাপ্তরিক ভাষাও। আরবি ভাষার সাথে অন্যান্য ভাষার একটি বিশেষ পার্থক্য রয়েছে। আরবি লিপি লেখা হয় ডান থেকে বামে।

বাংলা

এথনোলগ অনুযায়ী, বর্তমান পৃথিবীতে বাংলা ভাষাভাষীর সংখ্যা ২৭ কোটির কিছুটা বেশি। পৃথিবীর বহুল ব্যবহৃত ভাষাগুলোর মাঝে বাংলা সপ্তম। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি বাংলা ভাষাভাষী মানুষ বসবাস করে বাংলাদেশে এবং এরপর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে।

১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ ভাগের আগে থেকেই ভাষা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিলো। ১৯৪৮ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার নির্দেশ দেয় এবং পাকিস্তান সরকারের এমন ঘোষণার বিরোধিতা করে বর্তমান বাংলাদেশের জনগণ।

তৎকালীন পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশে এই নিয়ে আন্দোলন চলতে থাকে। সেটি সংঘাতে রূপ নেয় ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি। সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক কর্মীরা মিলে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের জারি করা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।

কিন্তু সেই মিছিল যখন ঢাকা মেডিকেল কলেজের কাছাকাছি যায়, তখন পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালায়। সেই গুলিতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ আরও অনেকে শহীদ হন। তবে ছাত্রদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালানোর কারণে সেদিন সারাদেশে বিদ্রোহ শুরু হয়।

ক্রমবর্ধমান আন্দোলনের চাপে শেষ পর্যন্ত ১৯৫৪ সালের ৭ মে পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গৃহীত হয়। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পর বাংলাকে দেশের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করা হয়।

সবশেষে, বাংলা ভাষা রক্ষার জন্য আন্দোলন এবং ভাষার অধিকারের প্রতি সম্মান জানিয়ে ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-

চিত্র-বিচিত্র

রচনা লিখে নগদ অর্থ ও ক্রেস্ট পুরস্কার পাওয়ার সুযোগ

Published

on

বিদায়ী

জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল) কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। আগামী ৪ ডিসেম্বর বেলা ৩টার মধ্যে রচনা জমা দিতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রচনা প্রতিযোগিতা দুটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত হবে। ‘ক’ গ্রুপ: একাদশ-দ্বাদশ বা সমমান শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। ‘খ’ গ্রুপ: বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স/ মাস্টার্স/ সমমান শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

‘ক’ গ্রুপের জন্য রচনার বিষয় ‘দক্ষতা ও অভিবাসন: বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সম্ভাবনা’ এবং ‘খ’ গ্রুপের জন্য রচনার বিষয় ‘রেমিট্যান্স: জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির টেকসই চালিকা শক্তি’।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

‘ক’ গ্রুপের প্রতিযোগীদের ১ হাজার ৫০০ শব্দের মধ্যে এবং ‘খ’ গ্রুপে ২ হাজার শব্দের মধ্যে রচনা লিখতে হবে। রচনা এফোর সাইজ সাদা কাগজের এক পাশে নিজ হাতে লিখতে হবে, কম্পিউটার কম্পোজ গ্রহণযোগ্য নয়। প্রতি পৃষ্ঠায় উভয় পাশে আধা ইঞ্চি পরিমাণ মার্জিন ও পৃষ্ঠা নম্বর ব্যবহার করতে হবে। রচনার কভার পেজে রচনার বিষয় ও গ্রুপ, প্রতিযোগীর নাম, শ্রেণি ও মুঠোফোন নম্বর লিখতে হবে। রচনার কোনো অংশে নাম/ মুঠোফোন নম্বর/ কোনো প্রকার সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা যাবে না।

রচনা সরাসরি বা ই–মেইলে স্ক্যান করে জমা দেওয়া যাবে। খামের ওপর ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২৪-রচনা প্রতিযোগিতা-গ্রুপ ক/খ’ লিখতে হবে। উভয় গ্রুপে ১ম, ২য়, ৩য় স্থান অধিকারীকে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট পুরস্কার দেওয়া হবে।

রচনা জমা দেওয়ার ঠিকানা

ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল), প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ভবন (৫ম তলা), ৭১-৭২ ইস্কাটন গার্ডেন, রমনা, ঢাকা- ১০০০, ই–মেইল: info@boesl.gov.bd।

এমআই

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

কে এই বিশ্বজয়ী মুয়াজ, জানা গেল পরিচয়

Published

on

বিদায়ী

ইসলামী ঐতিহ্যের স্মৃতি বিজড়িত তুরস্কে অনুষ্ঠিত ৯ম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছেন বাংলাদেশি হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। ২০১৬ সালের পরে বাংলাদেশ থেকে হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ প্রথম তুরস্কে এই সফলতার গৌরব অর্জন করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (৩০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বাদ জোহর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের হাত থেকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ মেহমানদের উপস্থিতিতে মুয়াজ মাহমুদই সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার গ্রহণ করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ ২২ আগস্ট ২০০৬ সালে চাঁদপুর জেলার, চাঁদপুর সদরের বালিয়াবাজার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোহাম্মদ আলি একজন ব্যবসায়ী। চার ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট তিনি। মা-বাবার কাছেই তার প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শিক্ষা জীবনের শুরুতে স্কুলে প্রাথমিক পড়াশোনা করেন। এরপর ঢাকার মিরপুর ১-এ অবস্থিত মারকাজু ফয়জিল কোরআন আল ইসলামিতে ভর্তি হন। এ প্রতিষ্ঠানে তার হাফেজ হতে সময় লেগেছে ৩ বছর। এরপর আরও ২ বছর শোনান। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানেই কিতাব বিভাগে কাফিয়া (নবম) শ্রেণির ছাত্র হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ।

এ ছাড়াও হাফেজ মুয়াজ গত ২১ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পবিত্র মক্কার মসজিদে হারামে অনুষ্ঠিত কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের পর এই প্রথম তুরস্কের আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় লাল-সবুজের পতাকার বাংলাদেশ প্রথম স্থান লাভ করেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ পড়লো যেভাবে

Published

on

বিদায়ী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম শুরুতেই ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ ছিল। তবে পরবর্তীতে মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয়। এসব অনেক আগের ঘটনা হলেও সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের ইতিহাস নিয়ে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বিষয়টি প্রথম সামনে আনেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকালে জাহিদুল ইসলাম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘এই ভূখণ্ডে বিভিন্ন নাম থেকে ‘ইসলাম’ ও ‘মুসলিম’ শব্দ মুছে দেয়ার অন্যতম ভিকটিম, ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ দিন বিকেলে জনপ্রিয় বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারীও তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ লিখে পোস্ট করেন। এরপর বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে আলোচিত হতে থাকে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামের বিভিন্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনরা পোস্ট করছেন।

জানা যায়, ১৯৭০ সালের ২০ আগস্ট তৎকালীন সরকার এক অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার পূর্ব নাম জাহাঙ্গীরনগরের সঙ্গে মিলিয়ে জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে। মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামে এটি ছিল দেশের প্রথম ও একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়।

এরপর ১৯৭১ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট পাস হলে ‌‘মুসলিম’ শব্দ বাদ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ১৯৭০ সালের শেষের দিকে ঠিক করা হয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অর্ডিন্যান্সের সময় তৎকালীন প্রশাসন মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে দেয়।’

এমআই

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

মায়ের জানাজায় অংশ নেননি এস আলম ও তার পরিবার

Published

on

বিদায়ী

মায়ের জানাজায় অংশ নিতে পারেননি দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ ওরফে এস আলম। তিনি ছাড়াও তার ৬ ভাই আবদুল্লাহ হাসান, ওসমান গনি, আবদুস সামাদ, রাশেদুল আলম, শহিদুল আলম ও মোরশেদুল আলমসহ কেউ জানাজায় উপস্থিত হতে পারেননি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (২০ অক্টোবর) আছর নামাজের পর চট্টগ্রামের পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সাইফুল আলমের মা চেমন আরা বেগমের (৯২) জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর তপটিয়া পৌরসভার এস আলম জামে মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে রোববার (২০ অক্টোবর) ভোরে বার্ধক্যজনিত রোগে রাজধানী বনানীর বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বেগম মোজাহেরুল আনোয়ার। পরে হেলিকপ্টারে করে তার মরদেহ চট্টগ্রামের পটিয়ায় নেওয়া হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগে থেকে সাইফুল আলম মাসুদসহ তার অন্য ভাইয়েরা সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর এস আলম গ্রুপের ব্যাংক খাতে একের পর এক লুটপাটের চিত্র সামনে আসে। এ কারণে দেশে ফেরার সাহস করেননি সাইফুল আলম মাসুদসহ তার অন্য ভাইয়েরা। সবশেষ রোববার মায়ের জানাজায়ও উপস্থিত হতে পারেননি কেউ। ভিডিও কলে শেষবারের মতো মাকে দেখেন সন্তানেরা।

জানাজায় উপস্থিত বেশিরভাগের মুখে ছিল এ কথা। কত ধন-সম্পত্তি এবং কত প্রভাব প্রতিপত্তি। কিন্তু তারপরও মায়ের জানাজায় উপস্থিত হতে পারেননি দেশের অন্যতম শিল্পপতি সাইফুল আলম মাসুদ এবং তার ভাইয়েরা। এটি দেখে দুর্নীতি এবং লুটপাটকারীদের শিক্ষা নেওয়া উচিত বলে মনে করেন অনেকে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

কে এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি?

Published

on

বিদায়ী

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের বিতর্কিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি। এ ছাড়াও ছাত্র আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি। এর প্রতিবাদে ইতোমধ্যেই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থীরা এই কটূক্তিকারীকে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্থায়ী বরখাস্তের দাবি জানিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিতর্কিত ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মির বাড়ি ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের নসিবপুর গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মো. ইসমাইল হোসেনের মেয়ে। তার বাবা ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা শহীদ স্মৃতি কলেজের সাবেক ভাইস প্রিন্সিপাল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়াও তিনি ময়মনসিংহ নগরীর ঐতিহ্যবাহী আনন্দ মোহন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজসহ বিভিন্ন সরকারি কলেজে শিক্ষকতা করেছেন। তবে বর্তমানে তিনি অবসর জীবনযাপন করছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (৭ অক্টোবর) তাপসীর পৈত্রিক পরিচয়ের খোঁজ নিয়ে এসব তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আরও জানা যায়, উর্মির মা নাসরিন জাহান বতর্মানে হাজি কাশেম আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ মুক্তাগাছায় গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। বতর্মানে তারা ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগারের পেছনে কাশর জেল রোড এলাকায় নিজ বাসায় বসবাস করেন। তবে উর্মির বাসায় সরেজমিনে গিয়ে তার পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি।

পূর্বধলা সদর ইউনিয়নের নসিবপুর গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আজিম উদ্দিন বলেন, উর্মি ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছাত্রী ছিলেন। তিনি মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালযয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়ালেখা শেষ করে ২০২২ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন উর্মি। দুই বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। ছোট ভাই জার্মানির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করছেন। এর বেশি তাদের সম্পর্কে আমার জানা নেই।

এমআই

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বিদায়ী বিদায়ী
পুঁজিবাজার14 hours ago

বিদায়ী সপ্তাহে ব্লকে লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) পর্যন্ত দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া শীর্ষ দশ কোম্পানির...

বিদায়ী বিদায়ী
পুঁজিবাজার14 hours ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে বার্জার পেইন্টস

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) শেয়ারবাজারে চার দিন লেনদেন হয়েছে। এসময় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের...

বিদায়ী বিদায়ী
পুঁজিবাজার15 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) ব্যাংক হলিডের কারণে শেয়ারবাজারে চার দিন লেনদেন হয়েছে। এসময় প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)...

বিদায়ী বিদায়ী
পুঁজিবাজার15 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) একদিন হলিডে থাকার কারণে পুঁজিবাজারে চার দিন লেনদেন হয়েছে। এসময় প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে...

বিদায়ী বিদায়ী
পুঁজিবাজার1 day ago

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

বর্তমানে পুঁজিবাজারের মাঠ তো খেলার জন্য পুরো প্রস্তুত। যারা বিনিয়োগ করতে চান, তাদের জন্য ভালো ফল পাওয়ার সুযোগ রয়েছে বলে...

বিদায়ী বিদায়ী
পুঁজিবাজার1 day ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন থেকে ০৩ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

বিদায়ী বিদায়ী
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্যাক অফিস সফটওয়্যার বাস্তবায়নে ৮৫ ব্রোকারেজ হাউজকে সময়সীমা বেধে দিলো বিএসইসি

পুঁজিবাজারের সদস্যভুক্ত ৮৫টি ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে অসংশোধনযোগ্য ব্যাক অফিস সফটওয়্যার পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য নতুন সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
বিদায়ী
জাতীয়6 hours ago

শিগগিরই চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে: খাদ্য উপদেষ্টা

বিদায়ী
জাতীয়7 hours ago

পবিত্র আশুরা জুলুমের বিপরীতে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহস জোগাবে: প্রধান উপদেষ্টা

বিদায়ী
জাতীয়8 hours ago

একদিনে ২৯৪ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত, অর্ধেকই বরিশাল-চট্টগ্রামে

বিদায়ী
অর্থনীতি8 hours ago

হালাল পণ্যের বাজার বিকাশে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে: শিল্প সচিব

বিদায়ী
রাজনীতি9 hours ago

আ.লীগ নেতাদের পৈশাচিক দমন-পীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর সমতুল্য: তারেক রহমান

বিদায়ী
জাতীয়9 hours ago

সীমান্তে আরও ১৫ জনকে ঠেলে পাঠালো বিএসএফ

বিদায়ী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

সিটি ব্যাংকের অ্যান্টি মানি লন্ডারিং সম্মেলন

বিদায়ী
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

আইএফআইসি ব্যাংকে ২৩৯ কর্মকর্তার পদোন্নতি

বিদায়ী
মত দ্বিমত10 hours ago

শিক্ষা-দুর্নীতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে রাজনীতি: আমি চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু!

বিদায়ী
রাজনীতি10 hours ago

আলজেরিয়ার স্বাধীনতা দিবসে জামায়াতের অংশগ্রহণ

বিদায়ী
জাতীয়6 hours ago

শিগগিরই চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে: খাদ্য উপদেষ্টা

বিদায়ী
জাতীয়7 hours ago

পবিত্র আশুরা জুলুমের বিপরীতে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহস জোগাবে: প্রধান উপদেষ্টা

বিদায়ী
জাতীয়8 hours ago

একদিনে ২৯৪ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত, অর্ধেকই বরিশাল-চট্টগ্রামে

বিদায়ী
অর্থনীতি8 hours ago

হালাল পণ্যের বাজার বিকাশে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে: শিল্প সচিব

বিদায়ী
রাজনীতি9 hours ago

আ.লীগ নেতাদের পৈশাচিক দমন-পীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর সমতুল্য: তারেক রহমান

বিদায়ী
জাতীয়9 hours ago

সীমান্তে আরও ১৫ জনকে ঠেলে পাঠালো বিএসএফ

বিদায়ী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

সিটি ব্যাংকের অ্যান্টি মানি লন্ডারিং সম্মেলন

বিদায়ী
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

আইএফআইসি ব্যাংকে ২৩৯ কর্মকর্তার পদোন্নতি

বিদায়ী
মত দ্বিমত10 hours ago

শিক্ষা-দুর্নীতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে রাজনীতি: আমি চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু!

বিদায়ী
রাজনীতি10 hours ago

আলজেরিয়ার স্বাধীনতা দিবসে জামায়াতের অংশগ্রহণ

বিদায়ী
জাতীয়6 hours ago

শিগগিরই চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে: খাদ্য উপদেষ্টা

বিদায়ী
জাতীয়7 hours ago

পবিত্র আশুরা জুলুমের বিপরীতে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহস জোগাবে: প্রধান উপদেষ্টা

বিদায়ী
জাতীয়8 hours ago

একদিনে ২৯৪ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত, অর্ধেকই বরিশাল-চট্টগ্রামে

বিদায়ী
অর্থনীতি8 hours ago

হালাল পণ্যের বাজার বিকাশে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে: শিল্প সচিব

বিদায়ী
রাজনীতি9 hours ago

আ.লীগ নেতাদের পৈশাচিক দমন-পীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর সমতুল্য: তারেক রহমান

বিদায়ী
জাতীয়9 hours ago

সীমান্তে আরও ১৫ জনকে ঠেলে পাঠালো বিএসএফ

বিদায়ী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

সিটি ব্যাংকের অ্যান্টি মানি লন্ডারিং সম্মেলন

বিদায়ী
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

আইএফআইসি ব্যাংকে ২৩৯ কর্মকর্তার পদোন্নতি

বিদায়ী
মত দ্বিমত10 hours ago

শিক্ষা-দুর্নীতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে রাজনীতি: আমি চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু!

বিদায়ী
রাজনীতি10 hours ago

আলজেরিয়ার স্বাধীনতা দিবসে জামায়াতের অংশগ্রহণ