অন্যান্য
ডলার সংকট কাটাতে মার্চেই চালু ‘ক্রলিং পেগ’

দেশের মধ্যে ডলার সংকট শুরু বেশ পুরোনো। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির পর তা আরও বেড়েছে। মার্কিন এ মুদ্রাটির সংকট নিয়ে মহাসমুদ্রে হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়া কোনো উদ্যোগই কাজে আসছে না। অন্যদিকে, বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতেও দূর হচ্ছে না সংকট।
বিপরীতে আড়াই বছরে রিজার্ভ অর্ধকে নেমে যায়। অর্থাৎ এ সময়ের মধ্যে রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়নের ডলার থেকে কমে ২৪ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমে যায়।
ডলার দর নিয়ন্ত্রিত ও বাজারভিত্তিক করতে দ্রুত ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালুর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আসছে মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে ক্রলিং পেগ পদ্ধতিতে ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, ডলার সংকট কাটাতে নেওয়া নানা উদ্যোগের কোনোটিই কাজে আসছে না। রিজার্ভও কমে অর্ধেকে নেমেছে। এবার ডলার সংকট কাটাতে এর দর নিয়ন্ত্রিত ও বাজারভিত্তিক করতে আগামী মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে ক্রলিং পেগ পদ্ধতিতে ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করা হতে পারে। বিশ্বের অনেক দেশেই এটি কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে।
এ পদ্ধতি টাকার বিপরীতে ডলারের দামের ভিত্তি হবে রিয়াল ইফেকটিভ একচেঞ্জ রেট (রিয়ার) ও নমিনাল ইফেকটিভ একচেঞ্জ রেট (নিয়ার)। বৈশ্বিক মানদণ্ডের আলোকে ‘ক্রলিং পেগ’ রেটের সঙ্গে ৫০ পয়সা থেকে ১ টাকার করিডোর রাখা হবে। আর স্মার্ট সুদহারের আলোকে বাংলাদেশ ফরেন একচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ডলারের দর নির্ধারণ করবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, ডলার সংকট কাটছে না। সংকটের সুযোগে কারসাজিতে জড়িয়ে পড়েছে ব্যাংক-এক্সচেঞ্জ হাউজ। অন্যদিকে, রিজার্ভও তলানিতে। এ পরিস্থিতিতে ডলারের দর শতভাগ বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরিবেশ নেই। তাই গভর্নর ক্রলিং পেগ পদ্ধতি দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের কারিগরি কমিটি ফেব্রুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণে অসম্মতি জানিয়ে বিলম্ব করার প্রস্তাব দিয়েছে। এই বিলম্বকে কেন্দ্র করে ক্রলিং পেগ মার্চেই দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন গভর্নর রউফ তালুকদার। পরবর্তীতে আইএমএফের সুপারিশ চলমান প্রক্রিয়ায় সমন্বয় হবে।
দেশে সাময়িকভাবে ডলারের ধকল সামলাতে ক্রলিং পেগ চালু হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার সংকট কাটাতে ল্যাটিন আমেরিকার উরুগুয়েতে প্রথম ক্রলিং পেগের প্রচলন ঘটে। বর্তমানে বতসোয়ানা, হন্ডুরাস ও নিকারাগুয়ায় ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু রয়েছে।
এ পদ্ধতিতে বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি নির্দিষ্ট বিনিময় হারসহ ধীরে ধীতে নির্ধারিত সীমার মধ্যে ওঠানামার সুযোগ রাখা হয়। কিছু দিন পর পর সমন্বয় করা যায়। এতে উচ্চ বিনিময় হারের অস্থিরতা, মুদ্রাস্ফীতি, অর্থনৈতিক অস্থিরতার সময় দেশীয় মুদ্রার অবমূল্যায়নের হুমকি এড়াতে নিয়ন্ত্রণমূলক ক্রলিং পেগ কার্যকর ভূমিকা রাখে। তবে মুদ্রাবাজার সংকট কেটে গেলে ক্রলিং পেগ কার্যকর থাকে না।

অন্যান্য
বিআইএফসির লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফসি) গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৯৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২ টাকা ৬১ পয়সা।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ১৩০ টাকা ০৪ পয়সা।
এসএম
অন্যান্য
জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ

চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে আজ বুধবার বিকেলে জামায়াতে ইসলামী এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেল সোয়া ৫টায় এনসিপি এবং সন্ধ্যা ৬টায় জামায়াতের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি এ তথ্য জানান।
চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
অন্যান্য
গরম নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

সারা দেশে গরমের তীব্রতা বেড়েছে। ঢাকাতেও কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। আজও সারা দেশে গরমের তীব্রতা একই থাকবে।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকাসহ সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
আরও বলা হয়েছে, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
এদিকে, দুপুর ১টা পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুস্ক থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
অন্যান্য
বিমানবন্দরে ২০০ কোটি টাকার ওষুধের কাঁচামাল পুড়েছে: ওষুধশিল্প সমিতি

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আগুনে অন্তত ২০০ কোটি টাকার ওষুধের কাঁচামাল পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতির মহাসচিব মো. জাকির হোসেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে কারওয়ান বাজারের একটি হোটেলে কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের পর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইএবি) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
ওষুধশিল্প সমিতির মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশে ৩০৭টি ওষুধ কোম্পানি আছে। এর মধ্যে ২৫০ কোম্পানি সচল আছে। আজ বেলা ১১টা পর্যন্ত শীর্ষস্থানীয় ৩২ কোম্পানি জানিয়েছে, তাদের ২০০ কোটি টাকার বেশি কাঁচামাল পুড়ে গেছে। বাকি কোম্পানিগুলো হিসাব দিলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আগুনে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি)। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইএবি সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।
জাকির হোসেন বলেন, একেকটি ওষুধ উৎপাদনে ৫৩টি পর্যন্ত উপকরণের প্রয়োজন হয়। ফলে ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ার কারণে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার ওষুধের উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। তবে এখনই সরবরাহ ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি হবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, শনিবার আগুনের সময় অনেক বিমান চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেসব বিমানে থাকা ওষুধের কাঁচামাল শেষ পর্যন্ত ঠিকঠাক থাকবে কি না, তা নিয়েও শঙ্কা আছে। কেননা ওষুধের কাঁচামাল সংরক্ষণে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ খুবই জরুরি বিষয়। সেখানে এ ব্যবস্থা নেই।
তিনি আরও বলেন, সুনির্দিষ্টভাবে কত টাকার ক্ষতি হয়েছে, সেটা আমরা সব কোম্পানির কাছ থেকে জেনে আরও বিস্তারিত জানাতে পারবো। তবে এতে যে ওষুধশিল্প খাতের একটি বড় অর্থনৈতিক ঝুঁকি তৈরি হয়েছে সেটি ঠিক। এসময় তিনি অন্যান্য দেশের মতো বিমানবন্দরের পণ্য খালাস কার্যক্রম ৩৬৫ দিন চালু রাখার দাবি জানান।
অন্যান্য
দেশে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৬১ শতাংশ

বৈশ্বিক অর্থনীতির অনিশ্চয়তা, মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত এবং বিনিয়োগে ধীরগতির প্রবণতার মধ্যেও বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে নিট এফডিআই প্রবাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ৬১ দশমিক ৫ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এ তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটির মতে, এ প্রবৃদ্ধি প্রমাণ করে যে বিদেশি কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণে ক্রমেই বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং দেশের বাজারে তাদের আস্থা বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে কার্যরত মুনাফাবান বিদেশি কোম্পানিগুলো তাদের আয়ের একটি বড় অংশ পুনরায় বিনিয়োগ করছে। পুনঃবিনিয়োগের পরিমাণও গত বছরের তুলনায় ৬১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। অর্থাৎ, বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু মুনাফা নিচ্ছে না, বরং ভবিষ্যৎ সম্প্রসারণের সম্ভাবনা দেখে নতুন করে বিনিয়োগ করছে।
বিশ্বজুড়ে নতুন মূলধনের (গ্রিনফিল্ড এফডিআই) বিনিয়োগ কমলেও বাংলাদেশে এ খাতে ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশি মূল কোম্পানিগুলো তাদের বাংলাদেশভিত্তিক স্থানীয় ইউনিটগুলোকে আরও বেশি অর্থায়ন করছে। এর ফলে ইন্টার-কম্পানি ঋণের হার এক বছরে বেড়েছে ২২৯ শতাংশ।
শুধু ছয় মাস নয়, পুরো অর্থবছরের চিত্রও আশাব্যঞ্জক। জুলাই ২০২৪ থেকে জুন ২০২৫ অর্থবছরে নিট এফডিআই প্রবাহ আগের অর্থবছরের তুলনায় বেড়েছে ১৯ শতাংশেরও বেশি।
এদিকে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে দেশের পাঁচটি বিনিয়োগ উন্নয়ন সংস্থা—বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা), বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা), বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (বিএইচটিপিএ) ও বিসিক—এর মাধ্যমে নিবন্ধিত হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কোম্পানির মোট ১ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রস্তাবিত বিনিয়োগ। এর মধ্যে ৬৫ কোটি ডলারের বেশি এসেছে সরাসরি বিদেশি কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ৪৮৮ দশমিক ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৭০ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলারে। ২০২৩ সালে বিনিয়োগের পরিমাণ হয় ৯২৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার, তবে ২০২৪ সালে কিছুটা কমে দাঁড়ায় ৬৭৬ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলারে। আর ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯২ দশমিক ৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অর্থনীতিবিদদের মতে, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে এই ধারা বজায় থাকা অত্যন্ত ইতিবাচক। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, দীর্ঘমেয়াদি নীতি সহায়তা ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারবে বলে মনে করছেন তারা।