Connect with us

লাইফস্টাইল

আপনি কি ব্যর্থ মানুষ কি না লক্ষণগুলো মিলিয়ে নিন

Published

on

পুঁজিবাজার

যিনি ব্যর্থ, তিনি কি বুঝতে পারেন যে তিনি ব্যর্থ? সম্ভবত না। কারণ নিজের ব্যর্থতা বুঝতে পারলে মানুষ আর সেই পথে থাকে না। তখন সঠিক পথ খুঁজে নেন এবং অল্প হলেও সফলতার দেখা পান। আপনার অজান্তেই হয়তো এমনকিছু কাজ বা অভ্যাস রয়ে গেছে যা দিনশেষে আপনাকে একজন ব্যর্থ মানুষ হিসেবে প্রকাশ করে। হয়তো আপনি বুঝতে পারছেন না, কেন আপনার জীবনে সফলতার দেখা মিলছে না। চলুন, মিলিয়ে নেওয়া যাক, আপনি ব্যর্থ মানুষ কি না-

১. ভুল মানুষের সঙ্গে সময় কাটানো

আপনার চারপাশে ভুল মানুষ নেই তো? জীবনে সফলতা পেতে হলে সঠিক মানুষকে পাশে রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। একজন ভুল মানুষ আপনাকে ভুল পথে নিয়ে যেতে পারে, আপনার আত্মবিশ্বাস চূর্ণ করে দিতে পারে। তাই সঙ্গী কিংবা বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সতর্ক হোন। এমনকী আত্মীয়-পরিজনদের মধ্যে যারা নেতিবাচক চিন্তাধারার, তাদের সঙ্গ যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

২. নেতিবাচক চিন্তা

ব্যর্থ মানুষের আরেকটি লক্ষণ হলো, তারা সারাক্ষণ নেতিবাচক চিন্তায় ডুবে থাকেন। যেকোনো জিনিসেরই দুটি দিক থাকে। নেতিবাচক আর ইতিবাচক। ব্যর্থ মানুষেরা সারাক্ষণ নেতিবাচক দিকগুলো ভাবেন এবং উদ্বিগ্ন হন। এই নেতিবাচক চিন্তা তাদেরকে সামনে এগিয়ে যেতে বাধা দেয়। সারাক্ষণ এক ধরনের ভয় কাজ করে। তাদের শুরুতেই মনে হয়, ‘আমি পারবো না’!

৩. দেরি করার অভ্যাস

আপনার কি দেরি করার অভ্যাস আছে? সবকিছুতে আপনি দেরি করে ফেলেন? নির্দিষ্ট সময়েরও অনেক পরে উপস্থিত হন? এ ধরনের অভ্যাস কিন্তু একজন ব্যর্থ মানুষের চিত্র প্রকাশ করে। তাই এই অভ্যাস থাকলে তা দ্রুত বাদ দিন। নয়তো দিনশেষে ব্যর্থদের তালিকায় নিজের নামটিও দেখতে হতে পারে।

৪. অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে না শোনা

ব্যর্থ বা অসফল মানুষেরা কখনো ভালো শ্রোতা হতে পারেন না। তারা কখনো অন্যের কথা মন দিয়ে শোনেন না, কেবল নিজের কথাই বলতে চান। একজন সফল মানুষ হতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই মনোযোগী শ্রোতা হতে হবে। অন্যের কথা শোনা এবং অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া একজন সফল মানুষের লক্ষণ। তাই অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনার অভ্যাস করুন। এতে আপনিই লাভবান হবেন।

৫. অলসতা করা

অলস ব্যক্তি তো ব্যর্থ মানুষেরই প্রতিচ্ছবি। জীবনে প্রচেষ্টা আর পরিশ্রম না থাকলে সফলতা পাওয়া সম্ভব নয়। তাই হাল ছেড়ে না দিয়ে লেগে থাকতে হবে। দিনশেষে কোথাও না কোথাও ঠিকই পৌঁছে যাবেন। কিন্তু আপনি যদি সারাক্ষণ গড়াগড়ি করে সময় নষ্ট করেন, অলসতা করে বেলা কাটান তখন একজন ব্যর্থ মানুষ হিসেবেই পরিচিত হবেন। নিজেকে ব্যর্থ হিসেবে দেখতে না চাইলে এই অভ্যাস যত দ্রুত সম্ভব ত্যাগ করুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

দ্রুত হাঁটলে কমবে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ঝুঁকি

Published

on

পুঁজিবাজার

হাঁটার গতি বাড়ালে হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব—এমনটাই জানিয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা।

মঙ্গলবার ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ধীরগতিতে হাঁটেন তাঁদের তুলনায় মাঝারি গতিতে হাঁটাদের মধ্যে হৃৎস্পন্দনের অনিয়মজনিত সমস্যার ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ কম। আর দ্রুত হাঁটার ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি কমে ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত।

গবেষণায় যে অনিয়মগুলোর কথা বলা হয়েছে, তা হলো অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা এ-ফিব, যেখানে হৃৎযন্ত্রের উপরের অংশে (অ্যাট্রিয়া) অনিয়মিত ও দ্রুত গতিতে স্পন্দন শুরু হয়।

ব্র্যাডি-অ্যারিদমিয়া হলো অত্যন্ত ধীরগতির হৃৎস্পন্দন, যেখানে হার্টরেট প্রতি মিনিটে সাধারণত ৬০-এর নিচে নেমে যায় (যেখানে স্বাভাবিক হার ৬০ থেকে ১০০)। আর ভেনট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া ঘটে হৃৎযন্ত্রের নিচের অংশে (ভেনট্রিকল) খুব দ্রুত স্পন্দনের ফলে।

গবেষকদের মতে, হাঁটার গতি যত বেশি, হৃৎযন্ত্র তত ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং অনিয়মিত স্পন্দনের ঝুঁকি ততটাই কমে যায়।

গবেষণাটির জ্যেষ্ঠ লেখক, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডা. জিল পেল বলেন, ‘হাঁটা এমন এক শারীরিক কার্যকলাপ, যা সবার নাগালে রয়েছে। এতে জিমে যাওয়ার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কেনার প্রয়োজন নেই—শুধু দরজা খুলে হাঁটা শুরু করলেই হয়।’

২০২৪ সালের এক গবেষণার বরাতে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে (এ-ফিব) ভুগছেন। যদিও অন্যান্য অ্যারিদমিয়ার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, সাধারণভাবে এই সমস্যাগুলো হৃৎরোগ, স্ট্রোক এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যার জন্য ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা আগেভাগেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে পারি।’

তিনি আরও জানান, হাঁটার গতি ও হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আগে মাত্র একটি গবেষণা হয়েছে, তাও ছিল শুধু একধরনের অ্যারিদমিয়াকে ঘিরে। তবে আগের গবেষণাগুলো থেকে জানা গেছে, হাঁটার গতি হৃৎরোগসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। সেই ধারাবাহিকতায় তারা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার গতি হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকির ক্ষেত্রেও একইভাবে কার্যকর কি না।

গবেষণায় যুক্তরাজ্যের ৫ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০০৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৬৯ বছর বয়সীদের এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের হাঁটার গতি তিন ভাগে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন—ধীর (প্রতি ঘণ্টায় ৪.৮ কিমি-এর কম), মাঝারি (৪.৮–৬.৪ কিমি) এবং দ্রুত (৬.৪ কিমি-এর বেশি)।

১৩ বছরের অনুসরণকালীন সময়ে অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশের মধ্যে অ্যারিদমিয়া দেখা গেছে।

পেল জানান, ‘আমাদের হাতে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষের স্বয়ংপ্রকাশিত তথ্য থাকলেও প্রায় ৮২ হাজার অংশগ্রহণকারীর অ্যাকসেলরোমিটার ডেটাও ছিল। এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল এমন স্মার্ট ডিভাইস থেকে, যা ব্যবহারকারীর হাঁটার গতি পরিমাপ করে।

তিনি বলেন, ‘ওই ডিভাইসের তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে (প্রতি ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল) হাঁটলেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই সুফল সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ৬০ বছরের নিচে, উচ্চ রক্তচাপ বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন—এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। এছাড়া নারীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে।

ড. পেল বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ নারীরা পুরুষদের তুলনায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে কম আক্রান্ত হলেও, একবার আক্রান্ত হলে তাদের হৃৎরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষদের চেয়ে বেশি থাকে।’

এ গবেষণায় অংশ নেননি, তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারের স্মিড হার্ট ইনস্টিটিউটের প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজির পরিচালক কার্ডিওলজিস্ট ড. মার্থা গুলাটি বলেন, এই গবেষণা আগের অনেক গবেষণার ফলাফলকেই আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। তিনি নিজেও অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ঝুঁকি কমাতে শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. গুলাটি বলেন, ‘এই গবেষণা আরও একবার দেখিয়ে দিল—হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক উপায় হলো দ্রুত গতিতে হাঁটা।’

গবেষণার শুরুতে যাদের কোনো ধরনের হৃৎরোগ ছিল না, কেবল তাদের তথ্যই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এরপরও গবেষকরা মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে আরও হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।

ড. জিল পেল বলেন, এই ধরনের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় সবসময়ই আশঙ্কা থাকে যে, ধীরগতিতে হাঁটা মানুষরা হয়তো আগেই কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত, আর সে কারণেই ধীরে হাঁটছেন।

তবে এ ধরনের আশঙ্কা কমাতে গবেষকরা শুরুতেই নিশ্চিত হন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কেউ যেন পূর্বে কোনো ধরনের হৃৎরোগ বা রক্তনালির রোগে আক্রান্ত না থাকেন। তবুও পেল মনে করেন, এখন সময় এসেছে আরও এক ধাপ এগোনোর—এবার দরকার হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা। অর্থাৎ, যারা ধীরে হাটেন, তাদের একাংশকে বলা হবে হাঁটার গতি বাড়াতে, আর বাকিদের বলা হবে আগের মতোই হাঁটতে—এর ফলাফল তুলনা করলেই স্পষ্ট হবে সম্পর্কের প্রকৃতি।

নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর দ্য প্রিভেনশন অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ-এর কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস ও নিউট্রিশনের পরিচালক ড. শন হেফরন বলেন, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের সঙ্গে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় জড়িত—যেমন হৃৎরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতা। যদিও তিনি গবেষণায় যুক্ত ছিলেন না, তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, যারা দ্রুত হাঁটেন তারা সাধারণত পুরুষ, তুলনামূলক কম দরিদ্র এলাকায় থাকেন, তাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর হয় এবং ওজনও কম থাকে। এ ছাড়া, তাদের হাতের মুঠোর শক্তি বেশি, কোমরের পরিধি কম, শরীরে প্রদাহ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বা ব্লাড সুগার—এসব বিপাকজনিত ঝুঁকিও কম থাকে।

তবে ড. হেফরনের মতে, ব্র্যাডি অ্যারিদমিয়া ও ভেন্ট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া তুলনামূলকভাবে কম সুস্পষ্ট এবং এগুলোর সঙ্গে জীবনযাত্রার ধরন ও অভ্যাসের সম্পর্ক তেমন শক্ত নয়, যতটা অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তিনি বলেন, সবগুলো অ্যারিদমিয়াকে একসঙ্গে বিবেচনা করাটা গবেষণায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, হাঁটার গতি বাড়ালে যে উপকার মেলে, তার এক-তৃতীয়াংশের পেছনে কাজ করে কোলেস্টেরল, গ্লুকোজ ও রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা—যা হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

তবে ডা. গুলাটি মনে করেন, হাঁটার গতি যাই হোক, শুরুটা হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ধীরে হাঁটাই প্রথম ধাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়বে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় যে ফল

Published

on

পুঁজিবাজার

বেল একটি পুষ্টিকর ও উপকারী ফল। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবেই বেল শরীরের জন্য উপকারী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু এবং এটি একটি সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে পাওয়া এই ফল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে এবং তাপমাত্রা কমানোর কাজ করে।

বেলের বাইরের অংশ শক্ত হলেও এটির ভিতরের অংশ অত্যন্ত মিষ্টি। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

শরীর ঠান্ডা রাখে বেল ফলের প্রাকৃতিক শীতল প্রভাব শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এতে উপস্থিত পানি ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে।

পুষ্টিগুণে ভরপুর বেল ফল ভিটামিন সি, প্রোটিন, বিটা-ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

হাড় মজবুত করে বেলের ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি বেল ফলটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেলে উপস্থিত ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শক্তির জোগান দেয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ভাত খেলেও বাড়বে না ওজন

Published

on

পুঁজিবাজার

ভাত বাঙালির প্রিয় খাবার। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য ভাত খাওয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দেন। পুষ্টিবিদের মতে, সঠিক পদ্ধতিতে ভাত খেলে ওজনও বাড়বে না পাশাপাশি স্বাস্থ্যও থাকবে ভালো।

রান্নার পদ্ধতি
ভাত রান্নার সময় যদি শুধুমাত্র চাল ধুয়ে চুলায় বসানো হয়, তবে স্টার্চ বের হয় না।

কিন্তু যদি চাল আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে, সেই পানি ফেলে নতুন পানিতে ভাত রান্না করা হয়, তাহলে প্রথমেই কিছু পরিমাণ স্টার্চ বের হয়ে যায়। এর ফলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমে যায়। প্রেশার কুকারে রান্না করা ভাত কম স্বাস্থ্যকর।

খাওয়ার পদ্ধতি
ভাতকে ডাল, ভাজি, তরকারি, সালাদ ইত্যাদির সঙ্গে মেশালে এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) কমে যায়।

কারণ এসব খাবারে প্রচুর ফাইবার ও প্রোটিন থাকে। শুধু লবণ দিয়ে ফ্যান-ভাত খেলে জিআই কমবে না।

খাওয়ার সময়
ভাত খাওয়ার সেরা সময় দুপুর। রাতে ভাত কম খাওয়াই ভালো।

কারণ রাতে শরীরের নড়াচড়া কম থাকে এবং কার্বোহাইড্রেটের বিপাক কম হয়। তবে সবচেয়ে ভালো সময় হলো জিম বা শরীরচর্চার পর ভাত খাওয়া। কারণ তখন শরীর আরো বেশি ক্যালোরি বার্ন করে।

কত পরিমাণ খেতে হবে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে দিনে ৩০ গ্রাম চালের ভাত রান্না করা উচিত, যা এক কাপের সমান। এতে প্রায় ১৫০-১৭০ কিলোক্যালোরি থাকে।

ভাতের উপকারিতা
ভাত ভিটামিন বি, ফলিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের ভালো উৎস। এটি অন্ত্র ও ত্বকের জন্য উপকারী। বাজারে বিভিন্ন ধরনের চাল পাওয়া যায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর কালো চাল। বাদামি চাল যা ফাইবারে সমৃদ্ধ এবং লাল চাল যার প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এসব চাল ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। ভাত খেতে হবে কিন্তু সঠিক পদ্ধতিতে, তবেই তা শরীরের জন্য উপকারী।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা

Published

on

পুঁজিবাজার

কাঁচা আম গ্রীষ্মকালের একটি অতি জনপ্রিয় ফল। আমাদের শৈশবের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় যখন আমরা এই টাটকা, রসালো ফলটিকে মরিচ ও লবণ দিয়ে খাই। কাঁচা আমের নাম শুনলেই মুখে পানি চলে আসে। কাঁচা আম যে শুধু মজার তাই নয়, বেশ পুষ্টি সমৃদ্ধও।

বাজারে এখন কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। দামও নাগালেই। তাই আজকে আমরা কাঁচা আমের উপকারিতা জেনে নিব।
শরীর শীতল রাখতে সহায়ক

গ্রীষ্মে গরমের তীব্রতা কমাতে এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখতে কাঁচা আমের রস দারুণ কাজ করে।

এটি শরীরের প্রয়োজনীয় মিনারেল এবং সোডিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখে, যা ঘাম ঝরানোর ফলে হারিয়ে যায়। তাই এটি শরীরকে শীতল রাখতে সহায়ক।

হজম সমস্যা নিরাময়
কাঁচা আম হজম সমস্যা সমাধানে কার্যকরী। এটি হজম রসের উৎপাদন বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, অজীর্ণতা, অ্যাসিডিটি, গ্যাস্ট্রিক এবং বমি বমি ভাবের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক
কাঁচা আমে থাকা বিটা-ক্যারোটিন এবং ফাইবার হৃদরোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কোলেস্টেরল কমাতে, রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

যকৃৎ (লিভার) স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
কাঁচা আম যকৃৎ পরিষ্কার করতে সহায়ক এবং এটি তেল শোষণের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি গোপন বাইল অ্যাসিডের স্রাব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে যা টক্সিন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

মুখের স্বাস্থ্য
কাঁচা আম মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কার্যকর।

এটি দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়া কমাতে এবং দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়ক। পাশাপাশি খাওয়া থেকে দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কাঁচা আমে প্রচুর ভিটামিন সি ও এ থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়ক। এটি ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যও উন্নত করে এবং শরীরকে নানা ধরণের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

অতিরিক্ত খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পরিমিত পরিমাণে কাঁচা আম বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপকারী। তবে বেশি পরিমাণে কাঁচা আম খেলে বদহজম, পেটে ব্যথা, আমাশয় এবং গলা জ্বালা হতে পারে। মনে রাখবেন, কাঁচা আম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি পান করবেন না কারণ এটি জ্বালা বাড়ায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে খেজুর খাওয়া কি উপকারী?

Published

on

পুঁজিবাজার

খেজুরকে বলা হয় প্রাকৃতিক মিষ্টি। এর সুস্বাদু স্বাদের পাশাপাশি, খেজুর প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে ভরপুর যা একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা দেয়। তবে অনেকে মনে করে যে খেজুর শীতের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত, তাদের ধারণা এটি তাপ উৎপন্ন করে এবং শরীরকে উষ্ণ করে। কিন্তু এটা কি সত্য?

খেজুর কি শরীরের ওপর উষ্ণতার প্রভাব ফেলে?

আসলে তা নয়। খেজুর আসলে প্রকৃতিতে শীতল, যা গ্রীষ্মের খাবারের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত সংযোজন। এটি ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, আয়রন, ভিটামিন বি৬ এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন ছাড়াই পুষ্টির বৃদ্ধি করে। খেজুর খাওয়ার পরে যদি কেউ উষ্ণতা অনুভব করে তা এর শুষ্ক, ডিহাইড্রেটেড প্রকৃতির কারণে।

খেজুর খাওয়ার পরে ডিহাইড্রেশন কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন

খেজুর খাওয়ার পরে যদি আপনি তৃষ্ণার্ত বা ডিহাইড্রেশন অনুভব করেন, তাহলে মাখনের সঙ্গে এটি মিশিয়ে খেতে পারেন। খেজুর কেটে সামান্য মাখন যোগ করে খাবেন। এই মিশ্রণটি বাত এবং পিত্তের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা অতিরিক্ত রক্তপাত, অর্শ এবং তৃষ্ণার মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

গরমে খেজুর খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় কী?

মাল্টার রসের সঙ্গে খেজুর খেতে পারেন। মাল্টার ভিটামিন সি এবং খেজুরের আয়রনের মিশ্রণ পুষ্টির শোষণ বাড়াতে কাজ করবে। উষ্ণ আবহাওয়ায় খেজুর উপভোগ করার আরেকটি উপায় হলো কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সকালে প্রথমে খাওয়া।

খেজুরের প্রাকৃতিক মিষ্টিতার কারণে এটি দিয়ে সহজেই শেক তৈরি করা যায়। স্বাস্থ্যকর, চিনি-মুক্ত পানীয় তৈরি করতে আপনার প্রিয় ফলের সঙ্গে মিশিয়ে খেজুরের শেক তৈরি করে খান। এতে গরমে পানিশূন্যতাও অনেকটা দূর হবে।

খেজুর কেক, রুটি, কুকিজ এবং পাইতে প্রাকৃতিক মিষ্টি যোগ করে। বেক করার আগে এগুলো কেটে নিন এবং আপনার ব্যাটারে মিশিয়ে নিন। এতে খেতে যেমন সুস্বাদু হবে তেমনই বাড়তি পুষ্টিও যোগ হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজারে আস্থা বাড়াতে বিনিয়োগ সচেতনতা উন্নয়নসহ ৬ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে স্টক ইনডেক্সের নিয়মিত নিম্নমুখিনতার মূল কারণ উদঘাটন, বিনিয়োগ স্বাক্ষর ও...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিংয়ের আয় বেড়েছে ৩১ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

এস আলমের স্টিল ও ব্যাগ কারখানা নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন এবার ৮২ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ে এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন এস আলম স্টীলস, এস...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

সাফকো স্পিনিংয়ের লোকসান কমেছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি সাফকো স্পিনিং লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান ডাচ-বাংলা ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

কোহিনূর কেমিক্যালের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি কোহিনূর কেমিক্যাল কোম্পানী বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫...

পুঁজিবাজার পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মিডল্যান্ড ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০  
পুঁজিবাজার
রাজধানী14 minutes ago

বুধবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজারে আস্থা বাড়াতে বিনিয়োগ সচেতনতা উন্নয়নসহ ৬ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ

পুঁজিবাজার
অন্যান্য9 hours ago

শিক্ষা-বিমান-রেলের তিন প্রকল্প অনুমোদন, ব্যয় ৩৯০ কোটি টাকা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিংয়ের আয় বেড়েছে ৩১ শতাংশ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

এস আলমের স্টিল ও ব্যাগ কারখানা নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

সাফকো স্পিনিংয়ের লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

কোহিনূর কেমিক্যালের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মিডল্যান্ড ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

ওয়াটা কেমিক্যালের ইপিএস কমেছে ৪৬ শতাংশ

পুঁজিবাজার
রাজধানী14 minutes ago

বুধবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজারে আস্থা বাড়াতে বিনিয়োগ সচেতনতা উন্নয়নসহ ৬ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ

পুঁজিবাজার
অন্যান্য9 hours ago

শিক্ষা-বিমান-রেলের তিন প্রকল্প অনুমোদন, ব্যয় ৩৯০ কোটি টাকা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিংয়ের আয় বেড়েছে ৩১ শতাংশ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

এস আলমের স্টিল ও ব্যাগ কারখানা নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

সাফকো স্পিনিংয়ের লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

কোহিনূর কেমিক্যালের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মিডল্যান্ড ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

ওয়াটা কেমিক্যালের ইপিএস কমেছে ৪৬ শতাংশ

পুঁজিবাজার
রাজধানী14 minutes ago

বুধবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজারে আস্থা বাড়াতে বিনিয়োগ সচেতনতা উন্নয়নসহ ৬ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ

পুঁজিবাজার
অন্যান্য9 hours ago

শিক্ষা-বিমান-রেলের তিন প্রকল্প অনুমোদন, ব্যয় ৩৯০ কোটি টাকা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিংয়ের আয় বেড়েছে ৩১ শতাংশ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

এস আলমের স্টিল ও ব্যাগ কারখানা নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

সাফকো স্পিনিংয়ের লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

কোহিনূর কেমিক্যালের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

মিডল্যান্ড ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার10 hours ago

ওয়াটা কেমিক্যালের ইপিএস কমেছে ৪৬ শতাংশ