পুঁজিবাজার
একটির বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার দেবে বার্জার পেইন্টস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বার্জার পেইন্টস (বাংলাদেশ) লিমিটেড রাইট শেয়ার ইস্যু করবে। এছাড়া কোম্পানির প্রধান শেয়ারহোল্ডার জেঅ্যান্ডএন ইনভেস্টমেন্ট (এশিয়া) লিমিটেডের প্রায় ৩০ লাখ শেয়ার বার্জার পেইন্টসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিপরীতে হস্তান্তর করা হবে। এ দুটি পদ্ধতিতে এই রাইট শেয়ার বন্টন করা হবে। এতে কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা একটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার পাবেন।
জানা গেছে, সাধারণভাবে প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডারের জন্য কোম্পানিটি ১:১৭ হিসেবে রাইট শেয়ার দেবে। অর্থাৎ প্রতি ১৭টি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার পাওয়া যাবে।
এই প্রক্রিয়ায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য এক লাখ ৩৬ হাজার ৪২০টি শেয়ার ইস্যু করা হবে। অন্যদিকে কোম্পানির প্রধান শেয়ারহোল্ডার জেঅ্যান্ডএন ইনভেস্টমেন্ট (এশিয়া) লিমিটেড পাবে ২৫ লাখ ৯১ হাজার ৬৯১টি শেয়ার।
কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারে ১ হাজার ৩৬৬ টাকা প্রিমিয়াম নেবে। প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি রাইট শেয়ারের দাম পড়বে ১ হাজার ৩৭৬ টাকা।
জেঅ্যান্ডএন ইনভেস্টমেন্ট (এশিয়া) লিমিটেড যে রাইট শেয়ার পাবে, তা কোম্পানিটি বার্জার পেইন্টসের (বাংলাদেশ) কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিপরীতে হস্তান্তর করে দেবে। তারা ১৬:১৭ হিসেবে এই শেয়ার পাবেন। এতে কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৪ লাখ ৮ হাজার ৯৭১ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ২১ লাখ ৮২ হাজার ৭২০টি শেয়ার পাবেন।
সব মিলিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ১:১৭ ও ১৬:১৭ হিসেবে অর্থাৎ ১:১ অনুপাতে শেয়ার পাবেন।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে রাইট শেয়ার ইস্যু করার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে বাজারে ফ্রি ফ্লোট শেয়ারের সংখ্যা বাড়ানোর লক্ষ্যে জেঅ্যান্ডএন ইনভেস্টমেন্ট (এশিয়া) লিমিটেড তাদের সব রাইট শেয়ার কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নামে হস্তান্তর করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
গত ২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর বিএসইসি বার্জারসহ কয়েকটি কোম্পানিকে ফ্লোটিং শেয়ারের হার বাড়িয়ে ন্যুনতম ১০ শতাংশ করার নির্দেশ দিয়েছিল। রাইট শেয়ার ইস্যু করার বার্জারের ফ্লোটিং শেয়ারের হার হবে ১০.২৮ শতাংশ।
রাইট ইস্যুর প্রক্রিয়ায় বার্জার পেইন্টস ২৭ লাখ ২৮ হাজার ১১১টি শেয়ার ইস্যু করবে। আর এর মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে ৩৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে।
রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে সংগ্রহ করা অর্থ দিয়ে কোম্পানির তৃতীয় কারখানা স্থাপনের ব্যয়ের একাংশ মেটানো হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্প পার্কে আলোচিত কারখানা স্থাপিত হবে। এর আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৮১৩ কোটি টাকা। আগামী ২০২৬ সালের এপ্রিল নাগাদ এ কারখানা বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করতে পারবে বলে কোম্পানি আশা করছে।
রাইট শেয়ার ইস্যুর বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি নেওয়ার লক্ষ্যে কোম্পানিটি আগামী ১০ মার্চ বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করেছে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেলে কোম্পানিটি রাইট শেয়ার ইস্যুর অনুমতি চেয়ে পুঁজিবাজারনিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছে আবেদন করবে। তাদের অনুমতি সাপেক্ষে রাইট শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
যোগাযোগ করলে বার্জার পেইন্টস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের কোম্পানি সচিব খন্দকার আবু জাফর সাদিক অর্থসংবাদকে বলেন, দুটি কারণে পরিচালনা পর্ষদ রাইট শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রথমত: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্প পার্কে আমাদের তৃতীয় যে কারখানা হচ্ছে, রাইটের অর্থ দিয়ে তার নির্মাণ ব্যয়ের একাংশ মেটানো হবে। অন্যদিকে বিএসইসি আমাদের ফ্রি ফ্লোট শেয়ারের সংখ্যা ১০ শতাংশে উন্নীত করার যে নির্দেশনা দিয়েছিল, রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে সেটিও বাস্তবায়িত হবে।
তিনি বলেন, রাইট শেয়ার ইস্যুর ফলে কোম্পানি আর্থিকভাবে লাভবান হবে। প্রথমত: কোম্পানির ফ্রি ফ্লোট শেয়ারের হার ১০ শতাংশে উন্নীত হলে কর্পোরেট ট্যাক্সের হার ২২.৫০ শতাংশ থেকে কমে ২০ শতাংশ হবে। তাতে কোম্পানির নিট লভ্যাংশ বাড়বে।
অন্যদিকে রাইটের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের ফলে কোম্পানির কস্ট অব ইনভেস্টমেন্ট বা বিনিয়োগের খরচ কমে আসবে। এটিও মুনাফা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে। আর তৃতীয় কারখানা উৎপাদনে এলে কোম্পানির রাজস্ব ও মুনাফা-দুটিতেই ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জেড থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে বিকন ফার্মা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ৩০ জুন,২০২২ অর্থবছরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ায় ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে কোম্পানিটি। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।
তবে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিকদার ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০১টি কোম্পানির মধ্যে ১২৯ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে সিকদার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সিকদার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ১ টাকা ৪০ পয়সা বা ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা জুট স্পিনার্সের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে রেনউইক যজ্ঞেশ্বর।
এদিন ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, শার্প ইন্ডাস্ট্রিজ, ডেল্টা স্পিনার্স, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, প্রাইম টেক্সটাইল, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এবং আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
টপটেন গেইনারে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৯ শেয়ার
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২০৭টির শেয়ার ও ইউনিটদর বেড়েছে। এর মধ্যে টপটেন গেইনার বা দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে ৯টিই শেয়ারবাজারে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করা কোম্পানির শেয়ার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে। আজ কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৪০ পয়সা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়েছে। টপটেন গেইনার তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আরডি ফুড, বিডি থাই ফুড, জাহিন স্পিনিং, কাট্টলী টেক্সটাইল, বিবিএস ক্যাবলস, বিবিএস এবং সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে মিডল্যান্ড ব্যাংক
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪০১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) কোম্পানিটির ১২ কোটি ৩৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৩৩ লাখ ২৬ হাজার টাকার। আর ১২ কোটি ৫৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে অগ্নি সিস্টেমস।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- বিচ হ্যাচারি, গ্রামীণফোন, কোাহিনূর কেমিক্যাল, সেন্ট্রাল ফার্মা, ম্যারিকো, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দুই শতাধিক শেয়ারদর বৃদ্ধিতে বেড়েছে সূচক-লেনদেন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষে হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমান বেড়েছে। এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দুই শতাধিক কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ২২ দশমিক ৭২ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৭০ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৭ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে ১১৪৭ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৩ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বেড়ে ১৯১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ৪৭১ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৪৪৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৪০১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৭টি কোম্পানির, বিপরীতে ১২৯ কোম্পানির দর কমেছে। আর ৬৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
এসএম