কর্পোরেট সংবাদ
কুমিল্লা জিলা স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিআইসিএম’র বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রাম

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইসিএম) কুমিল্লা জিলা স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সাক্ষরতা ও বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রাম আয়োজন করেছে। আজ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লা জিলা স্কুলের সম্মেলন কক্ষে এ আর্থিক সাক্ষরতা ও বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়।
আর্থিক সাক্ষরতা ও বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রামে সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল হাফিজ। সমন্বয়ক ছিলেন বিআইসিএমর সহকারী অধ্যাপক কাশফিয়া শারমিন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমিল্লা জিলা স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক সুদীপ্তা রাণী রায়, দি ইভেন্টরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী, কুমিল্লা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আমার শহর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মো. গাজীউল হক সোহাগ।
এসময় বিআইসিএম’র প্রভাষক ফাইমা আক্তার, প্রভাষক মো. আদনান আহমেদ, কুমিল্লা জিলা স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক (গণিত) শ্যামল চন্দ্র দাস, সিনিয়র শিক্ষক (ইংরেজি) মো. আব্দুল হালিম, সিনিয়র শিক্ষক (গণিত) মোহাম্মদ নাজমুল হাছান, সহকারী শিক্ষক হাসানুজ্জামানসহ স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিআইসিএম’র সহকারী অধ্যাপক কাশফিয়া শারমিন, প্রভাষক ফাইমা আক্তার, প্রভাষক মো. আদনান আহমেদ বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রামটির বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন।
আর্থিক সাক্ষরতা ও বিনিয়োগ শিক্ষা বিষয়ক জ্ঞান স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে বিআইসিএম বিভিন্ন প্রশিক্ষণ আয়োজন করে থাকে। এরই অংশ হিসেবে আজ কুমিল্লা জিলা স্কুলে এ আয়োজন করা হয়।

কর্পোরেট সংবাদ
বাটা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন

গত ২১শে সেপ্টেম্বর বাটা তাদের প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন করেছে। বিশ্ব জুড়ে হাজার হাজার বাটা কর্মীদের জন্য এদিনটি ছিল এক বিশেষ মুহূর্ত। নতুন আরেকটি বছরে পদার্পণ করা ব্র্যান্ডটির জন্য শুধু একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক অর্জনই নয়, বরং তাদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য, প্রতিষ্ঠানের মূল্যবোধ এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতিফলনও।
১৮৯৪ সালে চেকোস্লোভাকিয়ার জিলিন শহরে শুরু হয় বিখ্যাত বাটা-র পথ চলা। এর প্রতিষ্ঠাতা টমাস বাটা ছিলেন এক অসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন উদ্যোক্তা। তিনি উন্নতমানের উৎপাদন পদ্ধতি চালু করেন এবং একইসাথে তাঁর শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করেন। সেই সময়ে তিনি মানসম্পন্ন জুতা সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে নিয়ে এসেছিলেন। এমন একটি ব্যবসা মডেল তিনি তৈরি করেন যেখানে শুধুমাত্র পণ্য উৎপাদন ছাড়াও বাটা কারখানাগুলো ঘিরে গড়ে ওঠে বাসস্থান, স্কুল ও স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্র। তাঁর এই সামাজিক দায়বদ্ধতার মডেল আজও বিশ্বের ৫৬টি দেশে বাটার কার্যক্রমে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
এই মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্য রেখে বাটা ২০১০ সালে চালু করে বাটা চিল্ড্রেন’স প্রোগ্রাম ( বিসিপি)। তাদের এ প্রোগ্রামের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরামর্শদান এবং পরিবেশগত সচেতনতার মাধ্যমে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চার লক্ষেরও বেশি শিশু উপকৃত হচ্ছে। ২০২৫ সালের প্রতিষ্ঠা দিবসে বিশ্বের ৫৬টি দেশের প্রায় ৩২ হাজার কর্মী এই প্রোগ্রামে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশে বাটার এই আয়োজন ছিল বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রামের আওতায় বাটা এমপ্লয়ি এনগেজমেন্ট (বিইই) ফোরামের সহযোগিতায় এবং সেভ দ্য চিলড্রেন এর অংশীদারিত্বে “ইয়ুথ-লেড ইনোভেশন ল্যাব” আয়োজন করে বাটা বাংলাদেশ। এই ব্যতিক্রমী কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকা বিভাগের প্রান্তিক পর্যায়ের তরুণদের ক্ষমতায়ন করা হয়। তাদের নতুন ধারণাগুলোকে টেকসই ব্যবসা মডেলে রূপান্তর করার জন্য পরামর্শ, সরঞ্জামসহ বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। বুট ক্যাম্প চলাকালে বাটার কর্মীরা স্বেচ্ছাসেবক মেন্টর হিসেবে অংশগ্রহণ করেন এবং তরুণদের প্রকল্প উন্নয়ন, প্রোটোটাইপ তৈরি এবং উপস্থাপনের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করেন।
২১ সেপ্টেম্বরের গালা ডে-তে বিচারক প্যানেল, বাটার শীর্ষ নেতৃত্ব, সরকারি প্রতিনিধি এবং সামাজিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সামনে তরুণ উদ্যোক্তারা তাঁদের প্রকল্প উপস্থাপন করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় আইডিয়াগুলো “ইয়েস কার্ড” পায়; যা তাদেরকে জাতীয় পর্যায়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিবে। এই উদ্যোগের পাশাপাশি বাটা ও ‘এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজ বাংলাদেশ’-এর অংশীদারীত্বে দেশের সকল বাটা স্টোরে “কনজিউমার কানেক্ট ক্যাম্পেইন” চালানো হয়।
প্রতিষ্ঠা দিবসে শিশু ও যুব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য প্রতি জোড়া বিক্রিত জুতা থেকে ২১ টাকা করে দান করা হয় এবং এই অর্থ ব্যয় হবে জীবনমুখী দক্ষতার প্রশিক্ষণ, পরামর্শমূলক সেশন এবং শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন কর্মসূচিতে। স্টোর-ভিত্তিক এই ক্যাম্পেইনটি আরও প্রাণবন্ত করতে শিশুদের জন্য আয়োজন করা হয় নানা আনন্দঘন কার্যক্রমের। এর মধ্যে ছিল জুতার বাক্স রঙ করা ও সাজানো, পুতুল নাচ। এসময় বাটার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় অভিনেত্রী সাবিলা নূর শিশুদের আনন্দ ও উৎসাহ দেন।
বাটা বাংলাদেশ এসব উদ্যোগের মাধ্যমে কেবল তাদের ১৩১ বছরের ঐতিহ্যই উদযাপন করেনি; বরং জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্র্যান্ডটির যে মূল মূল্যবোধ রয়েছে তার সফল প্রতিফলন ঘটিয়েছে। এই আয়োজনগুলো বাটার সামাজিক দায়বদ্ধতা, জীবনমান উন্নয়ন, যুবকদের ক্ষমতায়ন এবং শিশুদের উন্নয়নের প্রতি প্রতিশ্রুতিকে আবারও নতুন করে সামনে এনেছে। যা বাটার টেকসই ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকারকে আরও শক্তিশালী করে।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
দুর্গাপূজায় ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডে সর্বোচ্চ ৫৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট

দুর্গাপূজার আনন্দকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিতে ডাইনিং, লাইফস্টাইল, ট্রাভেল, সুইটস, জুয়েলারি, ইলেকট্রনিকস এবং অনলাইন শপিংয়ে ব্র্যাক ব্যাংক দিচ্ছে দারুণ সব অফার। এই পূজায় ব্র্যাক ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা উপভোগ করবেন সর্বোচ্চ ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। সাথে থাকছে রিওয়ার্ড পয়েন্ট, ক্যাশব্যাক, ‘বাই ওয়ান, গেট আপ টু থ্রি’ অফারসহ আরও অনেক সুবিধা। দেশজুড়ে ৩০০টিরও বেশি পার্টনার আউটলেটে উপভোগ করা যাবে এসব অফার।
লাইফস্টাইল ও ফ্যাশন
ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডহোল্ডাররা পোশাক, জুতা, অ্যাক্সেসরিজ, বিউটি ও স্যালন সার্ভিসে উপভোগ করবেন সর্বোচ্চ ৩০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। এই সুবিধা পাওয়া যাবে অ্যাস্টোরিয়ন, বিগ বস, বায়ো-জিন কসমেটিকস, বিশ্বরঙ, জে.কে. ফরেন ব্র্যান্ড, কে ক্র্যাফট, কেনশো, এমব্রেলা, মেনজ ক্লাব, পারফিউম ওয়ার্ল্ড, প্রেম’স কালেকশনস, সাদা কালো, সারা লাইফস্টাইল, স্পার্ক গিয়ার, ওম্যান’স ওয়ার্ল্ডসহ ১০০টিরও বেশি পার্টনার আউটলেটে।
০% ইন্টারেস্টে ইএমআই সুবিধা
ব্র্যাক ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা ০% পে-ফ্লেক্স ইএমআই সুবিধায় সর্বোচ্চ ২৪ মাসের কিস্তিতে ইলেকট্রনিকস, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ফার্নিচার ও অটোমোবাইল ক্রয় করতে পারবেন। এই অফার পাওয়া যাবে ৩০টিরও বেশি মার্চেন্ট আউটলেটে, যেখানে রয়েছে এসিআই মোটরস, বেস্ট বাই, বাটারফ্লাই মার্কেটিং, ব্রাদার্স ফার্নিচার, দারাজ, গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার, হায়ার বাংলাদেশ, হাতিল ফার্নিচার, হাই-টেক ফার্নিচার, এম.কে ইলেকট্রনিকস, নাদিয়া ফার্নিচার, অপ্পো, পিকাবু, র্যাংস ইলেকট্রনিকস, রানার, রায়ানস কম্পিউটার্স, সিঙ্গার বাংলাদেশ, সনি স্মার্ট, স্টার টেক, সুজুকি, টাইম জোন, ট্রান্সকম ডিজিটাল, ভিভো, ওয়ালটনসহ আরও অনেক আউটলেট।
ট্রাভেল অ্যান্ড স্টে
ব্র্যাক ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা ড্রিমস স্কয়ার, সারা রিসোর্ট, ফোর্টিস ডাউনটাউন, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, ওশেন প্যারাডাইস হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, লং বিচ হোটেল, শয়ন রিসোর্ট, মোমো ইন, দেরা রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, ছুটি রিসোর্ট, প্রসাদ প্যারাডাইস হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস, সি কক্স রিসোর্টসহ দেশের জনপ্রিয় সব রিসোর্টে সর্বোচ্চ ৫৫% ডিসকাউন্টে থাকতে পারবেন।
এছাড়াও, এয়ার অ্যাস্ট্রা, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার এবং ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বেস প্রাইসে পাবেন ১০% ছাড়।
জুয়েলারি
ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডহোল্ডাররা দেশের প্রায় ৩০টি স্বনামধন্য জুয়েলারি শপে সর্বোচ্চ ৩৫% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট উপভোগ করবেন, যেখানে রয়েছে আমিষী, আমিন জুয়েলার্স, আপন জুয়েলার্স, জারওয়া হাউস, ডি দামাস, ডি ডায়মন্ড, ডায়মন্ড হাউস, গীতাঞ্জলি জুয়েলার্স, তানিশক জুয়েলার, দ্য ডায়মন্ড হাউস, জাভেরি গোল্ডসহ আরও অনেক জুয়েলারি শপ।
ডাইনিং
ঢাকার জনপ্রিয় ৫০টিরও বেশি রেস্টুরেন্টে ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডহোল্ডাররা বুফে এবং আ-লা-কার্ট মেন্যুতে সর্বোচ্চ ৪০% পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করবেন। রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, পিৎজা ডাইন, দ্য কফি লাউঞ্জ, বাও, ব্রেড অ্যান্ড বিয়ন্ড, সিয়েলো রুফটপ, কুপার্স, ঢাবা, গলফ গার্ডেন, হালদা ভ্যালি টি লাউঞ্জ, কিভা হান, নওয়াব চাঁটগা, রোস্টার্স পেরি পেরি, স্মিথ’স, টেস্ট অব ঢাকা, টেস্টবাড, দ্য ফরেস্ট লাউঞ্জ, দ্য প্যান প্যাসিফিক লাউঞ্জ, টার্কিশ আদানা কাবাব ইত্যাদি।
বাই ওয়ান, গেট আপ টু থ্রি
ইনফিনিট, সিগনেচার, ওয়ার্ল্ড, তারা ওয়ার্ল্ড, মাস্টারকার্ড মিলেনিয়াল, প্লাটিনাম ক্রেডিট, ডাইনার্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট এবং নির্বাচিত ‘বরেণ্য’ ও প্রিমিয়াম ব্যাংকিং ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডহোল্ডাররা উপভোগ করবেন বিশেষ বাই ওয়ান গেট ওয়ান, বাই ওয়ান গেট টু এবং বাই ওয়ান গেট থ্রি অফার। ঢাকার শীর্ষস্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টে মিলবে এসব অফার। সিক্স সিজনস হোটেল, আমারি ঢাকা, ক্রাউন প্লাজা ঢাকা, হলিডে ইন ঢাকা, ইন্টারকন্টিনেন্টাল, লো মেরিডিয়েন ঢাকা, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও ঢাকা, রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম, রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেন, রেনেসাঁ ঢাকা, শেরাটন ঢাকা, দ্য পেনিনসুলা চিটাগং, দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা ইত্যাদি হোটেল এবং রেস্টুরেন্টে বুফে ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ ও ডিনারে এই সুবিধা পাওয়া যাবে।
সুইটস অ্যান্ড কনফেকশনারি
মিষ্টিপ্রেমীদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডে থাকছে ১০% ছাড়। ব্যাংকটির যেকোনো কার্ড ব্যবহার করে গ্রাহকরা বাংলার মিষ্টি, সেঞ্চুরি’স, মিঠাই, বিক্রমপুর সুইটস, কেশর, খাজানা মিঠাই ইত্যাদি মিষ্টির দোকানে পাওয়া যাবে এই অফার।
রিওয়ার্ড পয়েন্ট ও ক্যাশব্যাক
ব্র্যাক ব্যাংক কার্ডে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও এক্সক্লুসিভ রিওয়ার্ড পয়েন্ট। ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা লাইফস্টাইল, সুইটস, ইলেকট্রনিকস, রেস্টুরেন্ট, টিকেটিং এবং অনলাইন শপিংয়ে পাবেন দ্বিগুণ রিওয়ার্ড পয়েন্ট। এই সুবিধা পাওয়া যাবে অ্যাপেক্স, বাটা, আড়ং, আর্টিসান, টপ টেন, প্রিমিয়াম সুইটস, সিক্রেট রেসিপি, মিঠাই, বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভাণ্ডার, এলজি, বাটারফ্লাই, গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার, সিঙ্গার, ওয়ালটন, র্যাংস, গ্লোরিয়া জিন্স, কেএফসি, নর্থ এন্ড কফি, তাবাক, সোহাগ, সহজ, গ্রিন লাইন, দারাজ, পিকাবু, গো জায়ান, শেয়ারট্রিপ, অ্যাস্টোরিয়ন, বাটা, বে, ক্লোজেট ক্লাউড, লা রেভ, টুয়েলভ, সেইলর, ইয়েলো ইত্যাদি মার্চেন্ট আউটলেটে পাওয়া যাবে এসব অফার।
কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ

দেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্যিক ব্যাংক আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি সম্প্রতি মুদ্রা ব্যবস্থাপনাকে আরও সুসংহত, সুশৃঙ্খল ও আধুনিক করার লক্ষ্যে “তফসিলভুক্ত ব্যাংকের শাখা কর্তৃক মুদ্রা ব্যবস্থাপনা” শীর্ষক ধারাবাহিক অনলাইন কর্মশালার আয়োজন করেছে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
প্রধান কার্যালয়ের সমন্বয়ে ও ব্যাংকের বিভিন্ন শাখার সহযোগিতায় দেশব্যাপী চলতি বছরের জুলাই এবং আগস্ট মাসে প্রতি শনিবার ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় ২ হাজার ৪০০ এর অধিক অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের জন্য ছিল শিক্ষণীয় ও দিকনির্দেশনামূলক।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ও রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত পরিচালক (ক্যাশ) সুকুমার সরকার, অতিরিক্ত পরিচালক (কারেন্সি) মো. মোরশেদ আলম, অতিরিক্ত পরিচালক মো. মনজুর রহমান, যুগ্ম পরিচালক এ.কে.এম আমিরুল ইসলাম, যুগ্ম পরিচালক মো. মিজানুর রহমান, যুগ্ম পরিচালক ব্রজেন্দ্র নাথ রায়, যুগ্ম পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ-আল-মামুন, উপ-পরিচালক মো. ফারুক হোসেন, সহকারী পরিচালক মো. আতিকুর রহমান, পরিচালক (ব্যাংকিং) স্বরূপ কুমার চৌধুরী এবং পরিচালক রথীন কুমার পাল। তারা অংশগ্রহণকারীদের নোট নীতিমালা, নোট রিফান্ড রেগুলেশন, নোট সর্টিং, জাল নোট শনাক্তকরণ ও প্রতিরোধ, এবং আধুনিক রিপোর্টিং প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত প্রশিক্ষণ দেন।
আইএফআইসি ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান উইলিয়াম চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন কর্মশালা গুলোয়। তাঁর বক্তব্যে তিনি ব্যাংকের মুদ্রা ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং নগদ ব্যবস্থাপনাকে আরও নিরাপদ ও স্বচ্ছ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। কর্মশালায় ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা ব্যবস্থাপক ও কর্মকর্তারা অংশ গ্রহণ করেন।
কর্মশালার মূল লক্ষ্য ছিল অংশগ্রহণকারীদের নগদ ব্যবস্থাপনায় আধুনিক কৌশল, জাল নোট শনাক্তকরণ ও প্রতিরোধ, এবং কার্যকর রিপোর্টিং প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও জ্ঞান প্রদান। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আশা করেন এই ধরনের ধারাবাহিক কর্মশালার মাধ্যমে ব্যাংকের নগদ ব্যবস্থাপনায় গুণগত উন্নয়ন ঘটবে, যার ফলে ব্যাংকিং কার্যক্রম হবে আরও নিরাপদ, দ্রুত ও স্বচ্ছ।
আইএফআইসি ব্যাংকের এই উদ্যোগ শুধুমাত্র ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ উন্নয়নে নয়, বরং দেশের ব্যাংকিং খাতের নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রক্রিয়ার সঙ্গে সমন্বয় ঘটিয়ে নগদ ব্যবস্থাপনাকে আরও দক্ষ ও কার্যকর করার প্রচেষ্টা এ ধরনের কর্মশালার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে আফ্রিকান প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে সেন্টার ফর যাকাত ম্যানেজমেন্টের (সিজেডএম) সহযোগিতায় বাংলাদেশে সফররত আফ্রিকান প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সিজেডএমের সিইও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। ইসলামী ব্যাংকের কল্যাণমুখী কার্যক্রমের উপর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য উপস্থাপন করেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ড. এম কামাল উদ্দীন জসীম। প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন নাইজেরিয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব যাকাত অ্যান্ড ওয়াক্ফ অপারেটরসের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ লাওয়াল মাইদোকি।
এসময় ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদারসহ আফ্রিকার নাইজেরিয়া, সেনেগাল, গাম্বিয়া ও ক্যামেরুনের প্রতিনিধিগণ, ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় এবং সিজেডএমের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।