Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

বিমানবন্দরে ১৩০ কোটি টাকার কোকেন আটক

Published

on

হাইডেলবার্গ

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এক যাত্রীর কাছ থেকে ৮.৬৬ কেজি বা ১৩০ কোটি টাকার সমপরিমাণ কোকেনসহ এক যাত্রীকে আটক করেছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দোহা থেকে ঢাকায় আসা কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট নম্বর QR638-এ সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে এক যাত্রী হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ব্যাগেজসহ কাস্টমসের গ্রিন চ্যানেলে স্ক্যানিং লাগেজের সঙ্গে মিলিয়ে (যার টোকেন নম্বর: 7IBAHK STUFFLE SEQ NR 264) প্লাস্টিকের ৩টি জার পাওয়া যায় এবং জারের ভিতরে ২২ পিস ডিম্বাকৃতির ফয়েল পেপারে আবদ্ধ কোকেন (মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, এয়ারপোর্ট ইউনিট কর্তৃক প্রাথমিক পরীক্ষায় প্রমাণিত) পাওয়া যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রাপ্ত পণ্যের (কোকেন) ওজন আট দশমিক ৬৬ কেজি, যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ১৩০ কোটি টাকা। কোকেনসহ যাত্রীকে আটক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে চোরাচালানের অভিযোগে ফৌজদারি ও কাস্টমস অ্যাক্টের আওতায় বিভাগীয় মামলা দায়েরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেল, এয়ারপোর্ট বি-শিফটের কর্মকর্তা, উপ-পরিদর্শক ও সিপাহিদের তৎপরতায় দেশের অভ্যন্তরে এ বিশাল মাদক চালান প্রবেশ রোধ করা সম্ভব হয়েছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

সীমানা নির্ধারণ: ঢাকা অঞ্চলের দাবি-আপত্তি শুনছে ইসি

Published

on

হাইডেলবার্গ

ঢাকা অঞ্চলের খসড়া সীমানা নির্ধারণ নিয়ে দাবি আপত্তি শুনানি শুরু হয়েছে। এ অঞ্চলের ২৮টি আসনের তিন শতাধিক দাবি আপত্তি আবেদন রয়েছে। এরমধ্যে পক্ষে বিপক্ষে অনেক আবেদনই একই ধরনের; সেক্ষেত্রে তাদের পক্ষে একজন কথা বলতে পারবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) সকালে নির্বাচন কমিশনের এ শুনানিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ চার নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি সচিব উপস্থিত রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে শুনানির সময়ে দাবি-আপত্তিকারী বা আবেদনকারীর কৌশলী নির্ধারিত স্থানে দাঁড়িয়ে নিজেদের যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ ঢাকা অঞ্চলের দাবি-আপত্তির শুনানি হবে। এদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মানিকগঞ্জ-১, ২, ৩; মুন্সিগঞ্জ ১, ২, ৩; গাজীপুর ১, ২, ৬; নরসিংদী-৩, ৪, ৫, নারায়ণগঞ্জ-৩, ৪, ৫; আড়াইটা থেকে ৫টা পর্যন্ত ঢাকা-১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ১০, ১৪, ১৫, ১৬, ১৮ ও ১৯ আসনের শুনানি হওয়ার কথা।

গাজীপুরের আসন আগের ও বর্তমান অবস্থান
আসন

ত্রয়োদশ সংসদের প্রস্তাবিত এলাকা

গাজীপুর-১

কালিয়াকৈর উপজেলা; গাজীপুর সিটির ১-১৮ নম্বর ওয়ার্ড

কালিয়াকৈর উপজেলা, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড

গাজীপুর-২

গাজীপুর সিটির ১৯-৩৯ নম্বর ওয়ার্ড; ৪৩-৫৭ নম্বর ওয়ার্ড; গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকা

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১৩ থেকে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড; গাজীপুর সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন

গাজীপুর-৩

শ্রীপুর, গাজীপুর সদরের মির্জাপুর, ভাওয়ালগড়, পিরুজালী ইউপি

শ্রীপুর উপজেলা এবং গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর, ভাউয়াল গড় ও পিরুজালী ইউনিয়ন এবং গাজীপুর সেনানিবাস

গাজীপুর-৫

কালীগঞ্জ, গাজীপুর সিটির ৪০-৪২ নম্বর ওয়ার্ড, গাজীপুর সদরের বাড়িয়া ইউপি

কালিগঞ্জ উপজেলা

গাজীপুর-৬

আগে ছিল না

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৩৪ থেকে ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড
আগামীকাল ২৭ আগস্ট রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও সিলেট অঞ্চলের দাবি আপত্তির শুনানি হবে। এদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পঞ্চগড়-১, ২, রংপুর-১, কুড়িগ্রাম-৪, সিরাজগঞ্জ-২, ৫, ৬, পাবনা-১; আড়াইটা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত টাঙ্গাইল-৬, জামালপুর-২, কিশোরগঞ্জ-১, সিলেট-১, ফরিদপুর- ১, ৪, মাদারীপুর-২, ৩, শরীয়তপুর-২ ও ৩ আসনের শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।

গত ৩০ জুলাই ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে খসড়া প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এতে ভোটার সংখ্যার সমতা আনতে গিয়ে বাগেরহাটের আসন চারটি থেকে কমিয়ে তিনটির প্রস্তাব করা হয়। আর গাজীপুর জেলায় একটি আসন বাড়িয়ে করা হয় ছয়টি। ১০ আগস্টের মধ্যে ৮৩টি সংসদীয় এলাকার সীমানা নিয়ে এক হাজার ৭৬০টি দাবি-আপত্তির আবেদন নির্বাচন কমিশনে জমা হয়। ২৭ আগস্ট পর্যন্ত শুনানি নিয়ে দাবি-আবেদন নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত সীমানা প্রকাশ করবে ইসি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

Published

on

হাইডেলবার্গ

বাংলাদেশে তিন বছরের ব্যবধানে দারিদ্র্য বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। বর্তমানে দেশে দারিদ্র্যের হার প্রায় ২৮ শতাংশ। ২০২২ সালে এই হার ছিল ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিশিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) এক গবেষণায় দারিদ্র্য বৃদ্ধির এই চিত্র ওঠে এসেছে। ‘ইকনোমিক ডায়নামিকস অ্যান্ড মুড অ্যাট হাউজহোল্ড লেবেল ইন মিড ২০২৫’ শীর্ষক গবেষণা ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে গবেষণার ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান গবেষণার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত ৮ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সময়ে সারাদেশের ৮ হাজার ৬৭টি পরিবারের ৩৩ হাজার ২০৭ জন ব্যক্তির মতামতের ভিত্তিতে গবেষণাটি করা হয়। পিপিআরসি বলেছে, দেশের এখন তিন ধরনের সংকটের প্রভাব চলমান আছে। এগুলো হলো—কোভিড (২০২০-২০২২), মূল্যস্ফীতি ও রাজনৈতিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা।

গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে আর্থ–সামাজিক পরিবর্তন প্রসঙ্গে পিপিআরসি প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের আগস্টের পর ঘুষ কমেছে। গবেষণায় অংশ নেওয়া উত্তর দাতাদের মধ্যে গত বছরের আগস্ট মাসের আগে ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ সেবা নিতে ঘুষ দিয়েছেন। আগস্ট মাসের পর এই হার ৩ দশমিক ৬৯–এ নেমে এসেছে। এখনো সবচেয়ে বেশি ঘুষ দেওয়া হয়েছে সরকারি অফিসে। এর পরে পুলিশ ও রাজনৈতিক নেতাদের বেশি ঘুষ দিয়েছে মানুষ। এছাড়া পরিবারে আয়ের ৫৫ শতাংশ চলে যায় খাদ্য পণ্য কেনার পেছনে।

অনুষ্ঠানে পুরো পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারও সংগত কারণে ক্ষুদ্র অর্থনীতির তুলনায় সামষ্টিক অর্থনীতিকেই গুরুত্ব দিচ্ছে। অর্থনীতির পরিকল্পনায় জনমুখী দৃষ্টি (পিপলস লেন্স) থাকা খুবই জরুরি হয়ে গেছে। শুধু জিডিপির ওপর আলোচনাটা সীমাবদ্ধ না রেখে আমাদের সমতা, ন্যায়বিচার, বৈষম্যহীনতা ও নাগরিকের কল্যাণ নিয়ে আলোচনা বাড়াতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় পাঁচটি নতুন ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্র আমাদের বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার। প্রথমত, আমাদের মাঝে দীর্ঘস্থায়ী রোগের বোঝা ক্রমেই বাড়ছে। ক্রনিক রোগ মোকাবিলার জন্য একটি নতুন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি প্রয়োজন। দ্বিতীয়ত, নারীপ্রধান পরিবারগুলো সমাজের সবচেয়ে নিচের স্তরে পড়ে আছে, তাই এদের বিশেষ সহায়তা প্রয়োজন। তৃতীয়ত, ঋণের বোঝা বাড়ছে, যা একটি বড় ধরনের সমস্যা হয়ে উঠছে। চতুর্থত, ক্রমবর্ধমান খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা। এটি এখনো ব্যাপক আকারে হয়নি, তবে ধীরে ধীরে বাড়ছে এবং যা উদ্বেগজনক। পঞ্চমত, স্যানিটেশন সংকট উত্তরণ করে এসডিজি অর্জনের জন্য আমাদের হাতে মাত্র পাঁচ বছর আছে, কিন্তু এখনো প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ নন-স্যানিটারি টয়লেট ব্যবহার করছে। ফলে নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিত করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কর্মসংস্থান নিয়ে হোসেন জিল্লুর রহমান আরও বলেন, আমাদের মাঝে এখন কর্মসংস্থানের জরুরি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বেকারত্বের দুর্যোগের বাস্তবতার মধ্যে আমরা অবস্থান করছি। কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ধরনের ভাবনা এবং জরুরি উদ্যোগ প্রয়োজন। এ বিষয়ে এখনই আমাদের আলোচনা এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

Published

on

হাইডেলবার্গ

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোহিঙ্গা সংকট জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের চলমান মানবিক সংকটের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতে সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। বিশেষ করে আগামী মাসে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এক সঙ্গে কাজ করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আট বছরপূর্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের ১১টি দেশ বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে। অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, যুক্তরাজ্য, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, ডেনমার্ক, সুইডেন, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও ফিনল্যান্ড এক যৌথ বিবৃতিতে এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ সোমবার সকালে ঢাকায় ফ্রান্স দূতাবাস তাদের এক্স হ্যান্ডেল এবং ফেসবুক পেইজে যৌথ বিবৃতিটি দিয়েছে।

১১ দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আট বছর পেরোনোর পর আমরা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর সেই কর্মকাণ্ড স্মরণ করছি, যার ফলে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাস্তুচ্যুত হতে হয়েছিল। বর্তমানে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে রয়েছেন। এখনো আশ্রয়শিবিরে থাকতে নতুন করে লোকজন আসছেন।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের দৃঢ়তা ও সহনশীলতাকে সাধুবাদ জানাই, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে কঠিন বাস্তবতা ও বাস্তুচ্যুতি সহ্য করে চলেছেন। বিশেষ করে রাখাইন রাজ্যের বর্তমান অবনতিশীল নিরাপত্তা ও মানবিক পরিস্থিতির মধ্যেও দৃঢ়তা দেখিয়ে চলেছেন তাঁরা।’

১১টি দেশের বিবৃতিতে বল হয়েছে, ‘আমরা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং সাধারণ মানুষের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাঁরা রোহিঙ্গাদের, বিশেষ করে নতুন করে আসা লোকজনদেরও আশ্রয় ও নিরাপত্তা দিয়ে চলেছেন এবং জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন।’

বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গা শরণার্থীরা তাদের নিজ ভূমিতে ফিরে যেতে চায় উল্লেখ করে বিবৃবিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যাবাসনের সম্ভাব্য পথ খুঁজে বের করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এখনো সীমান্ত পেরিয়ে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। অনেক রোহিঙ্গা রাখাইনে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত অবস্থায় আছেন। মিয়ানমারে এখন এমন পরিস্থিতি বিরাজ করছে না, যাতে রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, সম্মানের সঙ্গে ও স্থায়ীভাবে ফিরে যেতে পারেন।

যৌথ বিবৃতিতে ১১ দেশ বলেছে, ‘এই শর্ত পূরণ করতে হলে বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলোর সমাধান প্রয়োজন, যার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমার আবশ্যক। তাই আমরা স্বীকার করছি, এখনই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। তাই, সব পক্ষের প্রতি একটি প্রত্যাবাসনের সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য জরুরিভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।’

বিবৃতিতে ১১টি দেশ বলেছে, ‘আমরা মিয়ানমার সামরিক বাহিনী ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর সংঘটিত সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর তীব্র নিন্দা জানাই। সহিংসতা বন্ধ এবং মানবিক সহায়তা অবাধে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টির জন্য আবারও আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তির দাবিও পুনর্ব্যক্ত করছি। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ও অন্যান্য গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জবাবদিহি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশগুলো বলেছে, ‘আমরা আত্মনির্ভরশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আরও স্থায়ী সমাধানের পক্ষে। বিশেষ করে যখন রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মানবিক সহায়তার তহবিল কমে আসছে, তেমন পরিস্থিতিতে তাদের ভবিষ্যৎ প্রত্যাবাসনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার কথাও বলছি। আমরা কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীকেও সমর্থন দিয়ে যাব, যারা উদারভাবে শরণার্থীদের আতিথেয়তা জানাচ্ছেন।’

বিবৃতিতে দেশগুলো বলেছে, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের অর্থবহ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরছি, যাতে তারা সিদ্ধান্ত গ্রহণে ক্ষমতাবান হতে পারে এবং বাংলাদেশে অবস্থানকালে নিরাপদ, সম্মানজনক ও গঠনমূলক জীবন যাপন করতে পারে। আট বছর পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দীর্ঘমেয়াদি ও স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করতে এখনো রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও বাংলাদেশের পাশে অটলভাবে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা এই সংকটের মূল কারণগুলো সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট বাংলাদেশের একার পক্ষে সমাধান অসম্ভব: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

হাইডেলবার্গ

রোহিঙ্গা সংকটের দায় শুধু বাংলাদেশের নয়, এটা বিশ্বমহলের বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু এ সংকটের দীর্ঘস্থায়ী সমাধান কেবল বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সম্মিলিত উদ্যোগ ও কার্যকর চাপের মাধ্যমেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা সম্ভব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) কক্সবাজারের ইনানীতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনের অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূস আরও বলেন, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের নাগরিক নয়, তাদের স্বদেশ মিয়ানমার। আট বছর ধরে বাংলাদেশ তাদের মানবিক সহায়তা দিচ্ছে, কিন্তু সমস্যার মূলোৎপাটন হচ্ছে না। এই অবস্থায় বিশ্ব সম্প্রদায়কে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে, নতুবা এ অঞ্চল দীর্ঘমেয়াদে অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে।

রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন, খাদ্য সহায়তা জোরদার করা এবং রোহিঙ্গাদের মনোবল ধরে রাখতে সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।

এর আগে সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। সেখান থেকে তিনি সরাসরি সম্মেলনস্থল ‘হোটেল বে ওয়াচে’ যান এবং মঞ্চে ওঠেন।

‘টেক অ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক তিন দিনের সম্মেলন রোববার (২৪ আগস্ট) শুরু হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রোহিঙ্গা ইস্যু বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভের দপ্তর যৌথভাবে এ আয়োজন করেছে। এতে অংশ নিচ্ছেন জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে সক্রিয় সব স্টেকহোল্ডারসহ অন্তত ৪০টি দেশের প্রতিনিধি।

সম্মেলনের প্রথম দিনে রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল সরাসরি বিদেশি অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করে নিজেদের অভিজ্ঞতা, নির্যাতনের কাহিনি ও প্রত্যাবাসনের আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরেন।

এসময় একজন রোহিঙ্গা তরুণ বলেন, আমরা বাংলাদেশে আশ্রিত, কিন্তু এখানে আমাদের ভবিষ্যৎ নেই। মিয়ানমারকে আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে।

জাতিসংঘের এক প্রতিনিধি সভায় বলেন, রোহিঙ্গা সংকট এখন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা দক্ষিণ এশিয়া ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যই এ সমস্যার সমাধান জরুরি।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি জানান, তাদের পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে। তবে সমাধানের জন্য মিয়ানমারের ওপর রাজনৈতিক চাপ বাড়াতে হবে।

আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, তিন দিনের এই সম্মেলন থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য কার্যকর রূপরেখা প্রণয়নের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ফান্ড গঠন, গণহত্যার বিচার, খাদ্য ও মানবিক সহায়তা এবং রোহিঙ্গাদের মানসিক শক্তি ও মনোবল বৃদ্ধির মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও জোর দেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) শেষ দিনে বিদেশি অতিথিরা কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। সেখানে তারা সরাসরি বাস্তব পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে বর্তমান দুঃসহ জীবনের কথা শুনবেন।

কূটনৈতিক মহল মনে করছে, উচ্চপর্যায়ের এই সম্মেলন থেকে নতুন কোনো আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার বা উদ্যোগ ঘোষিত হলে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা নিরসনে তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সাত জেলায় নতুন পুলিশ সুপার, ৬ কর্মকর্তাকে বদলি

Published

on

হাইডেলবার্গ

দেশের সাত জেলায় নতুন পুলিশ সুপার নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া একই প্রজ্ঞাপনে আরও ছয় কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে সই করেছেন উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বরগুনা, বাগেরহাট, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, মেহেরপুর, নড়াইল ও নাটোরে নতুন পুলিশ সুপার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, জনস্বার্থে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

হাইডেলবার্গ হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার10 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস বাংলাদেশ পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা...

হাইডেলবার্গ হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার25 minutes ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মনোস্পুল বাংলাদেশ পিএলসির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির...

হাইডেলবার্গ হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার37 minutes ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স পিএলসির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির...

হাইডেলবার্গ হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার52 minutes ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে এফএএস ফাইন্যান্স ও ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।  AdLink দ্বারা...

হাইডেলবার্গ হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য...

হাইডেলবার্গ হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।...

হাইডেলবার্গ হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বেড়েছে লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেন শেষ হয়েছে। একই সঙ্গে ২১৫ কোম্পানির...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
হাইডেলবার্গ
আইন-আদালত4 minutes ago

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার10 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার25 minutes ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার37 minutes ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার52 minutes ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বেড়েছে লেনদেন

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার2 hours ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না ইনটেক লিমিটেড

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার3 hours ago

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণা, ডিএসইর সরব পদক্ষেপ

হাইডেলবার্গ
আইন-আদালত4 minutes ago

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার10 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার25 minutes ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার37 minutes ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার52 minutes ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বেড়েছে লেনদেন

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার2 hours ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না ইনটেক লিমিটেড

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার3 hours ago

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণা, ডিএসইর সরব পদক্ষেপ

হাইডেলবার্গ
আইন-আদালত4 minutes ago

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার10 minutes ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার25 minutes ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার37 minutes ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই মাগুরা মাল্টিপ্লেক্সের

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার52 minutes ago

এফএএস ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার1 hour ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বেড়েছে লেনদেন

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার2 hours ago

অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না ইনটেক লিমিটেড

হাইডেলবার্গ
পুঁজিবাজার3 hours ago

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণা, ডিএসইর সরব পদক্ষেপ