পুঁজিবাজার
‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে বলে জানিয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সোমবার (২৫ আগস্ট) বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর এ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমআইএ) ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন তারা।
ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন বিসিএমআইএ’র সভাপতি এস এম ইকবাল হোসেন।
তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে, বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে ডিলিস্টিং (তালিকাচ্যুত) করতে হবে। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। আমরা এটা হতে দেবো না। যদি ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা না হয়, আমরা জীবন দিয়ে দেবো, তবু এই ডিলিস্টিং হতে দেবো না। অবশ্যই বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে।
এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, পুঁজিবাজার রক্ষার দায়িত্ব যাদের, তাদের ভূমিকা আজ বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ এবং আমাদের জন্য যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর ২০১০ সাল থেকে আমরা পুঁজিবাজারে শোষণ-নির্যাতন, নিপীড়নের শিকার হয়েছি। ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর আমরা আশা করেছিলাম যে বিনিয়োগকারীদের ভাগ্যের চাকা ঘুরে যাবে, তারা তাদের হারানো পুঁজি ফিরে পাবে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ৫ আগস্ট পরবর্তীতে যে সরকার এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন এসেছে, তাদের কর্মকাণ্ড অতীতের ১৫ বছরের চাইতে দ্রুত শেয়ারবাজারকে ধ্বংসের মুখে, ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে।
বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, ‘আমাদের মনে হয়েছে যে, এই পুঁজিবাজার ধ্বংসের জন্যই যেন এই কমিশন গঠন করা হয়েছে। স্বৈরাচারের পতন দেখেছি। কিন্তু আমরা বলতে পারি পুঁজিবাজারে নব্য স্বৈরাচারের উত্থান ঘটেছে। এই পুঁজিবাজারে রাশেদ মাকসুদ (বিএসইসি’র বর্তমান চেয়ারম্যান) কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর আমাদের বিনিয়োগকারীর প্রত্যেক পোর্টফোলিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উনি (বিএসইসি চেয়ারম্যান) দায়িত্ব নেওয়ার পর কী করেছেন? এই প্রশ্নটা কেন আমরা জাতিগতভাবে আমরা করি না? আমাকে অনেকেই বলে যে আপনি এত বড় বড় কথা বলেন কোন সাহসে? সাহস একটা সত্য কথা বলি’।
তিনি বলেন, লেনদেন শুরুর পর যদি সিকিউরিটির দাম কমে যায় লাল হয়ে যায়, আর দাম বেড়ে গেলে সবুজ। কিছুই যে জানে না, এটুকু তো সে বুঝে। আমার মনে হয় রাশেদ মাকসুদ সেটাও বোঝেন না। রাশেদ মাকসুদ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান উনি সেটাও বোঝেন না। এমন একটা লোককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর তার পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে অর্থ উপদেষ্টা সালাউদ্দিন আহমেদ। এই অর্থ উপদেষ্টার পৃষ্ঠপোষকতার কারণে এই শেয়ারবাজার ধ্বংসের মুখে। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে না, ধ্বংসের শেষ হয়ে গেছে। বিনিয়োগকারীরা আত্মহত্যা থেকে শুরু করে তারা পাগল প্রায় হয়ে গেছেন। তারপরও কোনো পরিবর্তন আসে না।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দাবির মুখে প্রধান উপদেষ্টা পুঁজিবাজার বিষয়ে একটা মিটিং করেছেন। আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু সেখানে আমরা যার অপসারণ চাই, যার কারণে পুঁজিবাজার ধ্বংস হয়ে গেলো সেই রাশেদ মাকসুদ, তিনি ছিলেন সেখানকার উপস্থাপক এবং তিনি ছিলেন প্রধান আকর্ষণ।
বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, সব বাদ দিলাম, যখন প্রধান উপদেষ্টার তরফ থেকে ঘোষণা আসলো ওই মিটিং থেকে যে ‘এ গ্রুপ অব এক্সপার্ট’ দিয়ে আমাদের পুঁজিবাজারের বিষয়গুলো সংস্কার করা হবে। কয় মাস হয়েছে, কত দিন হয়েছে? আমরা যমুনার সেই মিটিংয়ের খবর জানি। কোথায় সেই এক্সপার্ট? এক্সপার্ট আসলে তো রাশেদ মাকসুদের অপসারণ হওয়া উচিত ছিলো। তাকে দিয়ে হচ্ছে না যখন, বিদেশি আনবো আমরা। সেই বিদেশিরা কই? কি এক্সপার্ট এনেছে। কি উন্নতি করেছে পুঁজিবাজারের? এগুলো আমাদের জানার প্রয়োজন আছে। কিছুই হয় না। প্রধান উপদেষ্টার কথা যখন হয় না, তখন কার কথা কার্যকরী হবে?
তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা কি প্রতিদিন তাদের জীবন দিয়ে শেষ হয়ে যাবে? নতুন করে কোনো কাজ নেই, কোনো উন্নয়ন নেই। আপনারা সবাই জানেন, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যানকে প্রশ্ন করা হলে উনি বলেন- শেয়ারের দাম বাড়ানো বা কমানো তার কাজ না। ইন্ডেক্স বাড়ানো বা কমানো তার কাজ নয়। তাহলে একটা শেয়ার সাত দিন পরপর হল্ট হতে থাকলে কোয়ারি দেয় কেন? আবার কোনো শেয়ারের কোয়ারি দেয় না। নিশ্চয় বাড়লে পরে তার কোয়ারি দেওয়ার একটা দায়িত্ব আছে? সেটা বোঝার দায়িত্ব আছে। কারা অনিয়ম, দুর্নীতি করতেছে নিশ্চয়ই তাদের ধরার দায়িত্ব আছে। উনি এক কথায় বলে দিলেন ইন্ডেক্স বাড়লেও তার কিছু যায় আসে না, কমলেও যায় আসে না। তিনি কিসের জন্য এখানে আছেন? এটা তো আমাদের জানার, বলার অধিকার আছে।
বিসিএমআইএ’র সভাপতি আরও বলেন, হঠাৎ করে একটা মার্জিন রুল নিয়ে আসলেন। মার্জিন রুল মনে হচ্ছে বিশাল একটা গবেষণাপত্র, দুর্বোধ্য, এগুলো পড়তে পড়তেই মানুষের জীবন শেষ। এই চব্বিশ পৃষ্ঠার গবেষণাপত্র এই দেশে মার্জিনের জন্য কোনো দরকার আছে? মার্জিন হবে সার্বজনীন, সবার জন্য। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য। উনি সিলিং করে দিয়েছেন ৫ লাখ টাকার নিচে যাদের বিনিয়োগ, তারা মার্জিন পাবেন না। ১০ লাখ টাকা বিনিনিয়োগ থাকলে মার্জিন পাবেন। তাহলে এক লাখ, দুই লাখ টাকা বিনিয়োগকারীরা কি মানুষ না? এরা কি বিনিয়োগকারী না?
এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফসল যদি এই সরকার হয়, তাহলে এই মার্জিন ঋণে কেন, কিসের জন্য এই বৈষম্য। কিসের জন্য এই ধরনের বৈষম্য নীতি প্রণয়ন করতে যাচ্ছেন? কার হুকুমে, কার ইশারায়, কার ইঙ্গিতে, কার স্বার্থে, কোন দেশের অণুঘটক এই দেশে প্রবেশ করে আমাদের দেশের পুঁজিবাজারকে ধ্বংস করে, দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে তাদের দিকে আমাদের ধাবিত করছে।
তিনি বলেন, মিউচুয়াল ফান্ডের কথা বলা হচ্ছে? মিউচুয়াল ফান্ড হলো পুঁজিবাজারকে তারা বাঁচিয়ে রাখবে, জীবন দান করবে। এটাই হবে তাদের ভূমিকা। কিন্তু সেই মিউচুয়াল ফান্ড এমনভাবে অপব্যবহার হয়েছে, এমনভাবে লুটতরাজ হয়েছে…। পুঁজিবাজারকে টিকিয়ে রাখা, বাঁচিয়ে রাখা, জীবন রক্ষা করা যাদের কাজ, তারা উল্টো কাজ করে ধ্বংস করে দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে, তাদেরকে শাস্তির আওতায় না এনে, উনি পুঁজিবাজার যাতে আরও খারাপ প্রভাব পড়ে সেই ধরনের সিদ্ধান্তের দিকে চলে যাচ্ছে। এটা কি?
বিসিএমআইএ’র সভাপতি বলেন, ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, যিনি বিএসইসির চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তার (মমিনুল ইসলাম) নিয়োগ অবৈধ। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি তিনি ঋণ খেলাপি, একজন জামিনদার হিসেবে ঋণ খেলাপি বাংলাদেশ ব্যাংকের সেই ডকুমেন্টস আমার কাছে আছে। তাকে দিয়ে দুই বন্ধু কৌশলে কিছু কোম্পানি ডিলিস্টিং করবে। ডিলিস্টিং করবে করা, যারা এই কোম্পানির শেয়ার ধরে আছে।
তিনি আরও বলেন, সিলেট থেকে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী কাল রাত ১টার সময় আমাকে ফোন দিয়ে জানিয়েছেন, একটি ফিন্যান্স কোম্পানির শেয়ার তার বাবা কিনেছিলেন ৮ বছর আগে। বাবা মারা গেছে। এটাই তার সম্বল। সে এটা নিয়েই আছেন, ডিলিস্টিংয়ের বিষয়ে সেই কোম্পানির নাম বলেছেন মমিনুল ইসলাম।

পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানালো ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আলোচিত বছরের জন্য ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেবে না।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৮ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির ৩ টাকা ৯৫ পয়সা ইপিএস হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৪ টাকা ৩৬ পয়সা।
ব্যাংকটি তার বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ ও ভেন্যু এখনো চূড়ান্ত করেনি। এজিএমে অংশগ্রহণের যোগ্যতা নির্ধারণের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৩ সেপ্টেম্বর।
কাফি
পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৫ লাখ ৩৩ হাজার ৬৭১টি শেয়ার ৯০ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৯ কোটি ২৭ হাজার টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) ব্লকে সবচেয়ে বেশি সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ২৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা লাভেলোর ১ কোটি ৬১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার ও তৃতীয় স্থানে থাকা প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৩ লাখ ৮১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
শেয়ার বিক্রি করবে এনআরবিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা সৈয়দ মুনসিফ আলী ৩০ লাখ শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। বর্তমানে এই উদ্যোক্তার কাছে ব্যাংকটির ১ কোটি ৪৩ লাখ ৫৪ হাজার ৬৪৫টি শেয়ার আছে।
আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ঘোষণাকৃত শেয়ার বর্তমান বাজার মূল্যে পাবলিক মার্কেটে বিক্রয় করবেন এই উদ্যোক্তা।
কাফি
পুঁজিবাজার
হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালর্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস বাংলাদেশ পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের পাঠিয়েছে।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য কোম্পানিটি ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিলো।
কাফি
পুঁজিবাজার
অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না মনোস্পুল বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মনোস্পুল বাংলাদেশ পিএলসির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে ডিএসই’র পাঠানো নোটিশের জবাবে এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ২২ জুন কোম্পানিটির শেয়ার দর ছিল ৭৭ টাকা ৬০ পয়সা। আর গত ২৪ আগস্ট বাজার শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১২৪ টাকায় উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ এসময়ের মধ্যে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৪৬ টাকা ৪০ পয়সা।
এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।
কাফি