কর্পোরেট সংবাদ
ব্র্যাক ব্যাংকে অর্থঋণ আদালত আইন ও সংশ্লিষ্ট আইন বিষয়ক কর্মশালা

ব্র্যাক ব্যাংকের লিগ্যাল ও রিকভারি ডিভিশনের উদ্যোগে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে “অর্থ ঋণ আদালত আইন অ্যান্ড রিলেটেড ল’স এর অধিনে প্রাকটিক্যাল কোর্ট প্রসিডিংস” শীর্ষক একটি দিনব্যাপী কর্মশালা।
এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান।
সম্প্রতি ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ও বিভিন্ন অঞ্চলের মোট ৮০ জন কর্মকর্তার অংশগ্রহণে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাক্টিং হেড অব এসএমই ব্যাংকিং ইন্দ্রজিৎ সুর। আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের চিফ লিগ্যাল অফিসার ব্যারিস্টার রশীদ আহমেদ এবং হেড অব লিটিগেশন ম্যানেজমেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান।
নলেজ শেয়ারিং কর্মশালার লক্ষ্য হল ঋণ আদায়ের সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা, বিশেষ করে আইনি কাজে। এটি অর্থ ঋণ আদালত আইন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক আইনের অধীনে খেলাপি ঋণ মামলার দ্রুত এবং আরও কার্যকর সমাধানের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় আইনি জ্ঞান প্রদান করে লিগ্যাল ও রিকভারি টিমকে আরও সক্ষম ও সুদক্ষ করার জন্য এই কর্মশালার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ ধরনের উদ্যোগ কর্মকর্তাদের পেশাগত দক্ষতা, আইনি ও বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে সম্যক ধারণা দিবে এবং সর্বোপরি ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে এবং আদায়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
কাফি

কর্পোরেট সংবাদ
ফোর্বস এশিয়ার ১০০ টু ওয়াচ-এ পাঠাও

ফোর্বস এশিয়ার ‘১০০ টু ওয়াচ ২০২৫’ তালিকায় জায়গা পেয়েছে পাঠাও। এই তালিকায় এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় এবং দ্রুত এগিয়ে চলা কোম্পানিগুলোকে বেছে নেওয়া হয়।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
পাঠাও জানায়, আসন্ন অক্টোবরে পাঠাও-এর ১০ বছর পূর্তি হবে। আর সেটি উদযাপান হবে। সেটি প্রতিষ্ঠানটির জন্য অত্যন্ত গর্বের।
বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ২০১৫ সালে ছোট একটি ডেলিভারি সেবা দিয়ে পাঠাও এর যাত্রা শুরু হয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য ছিল মানুষকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এক দশক পরে, পাঠাও বাংলাদেশ ও নেপালের লাখ লাখ মানুষের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। রাইড, ফুড ডেলিভারি, কুরিয়ার সার্ভিস থেকে শুরু করে আর্থিক সেবা, সবকিছুই মানুষের জীবনকে সহজ ও স্বাধীন করতে সাহায্য করছে। এখন পর্যন্ত ১ কোটিরও বেশি মানুষ পাঠাও ব্যবহার করেছেন এবং প্রায় ৫ লাখ মানুষ পাঠাও-এর মাধ্যমে আয়ের সুযোগ পাচ্ছেন।
পাঠাও বলছে, আমাদের কাছে প্রযুক্তি মানে শুধু অ্যাপ নয়, মানুষের জীবনকে বদলে দেওয়া। যারা প্রতিদিন পাঠাও ব্যবহার করেন, রাইডাররা যারা সম্মানজনক আয় করেন, ব্যবসায়ীরা যারা আমাদের সাথে ব্যবসা বড় করছেন, সবাই এই যাত্রার অংশ। ফোর্বসের এই স্বীকৃতি শুধু পাঠাও-এর জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের ভিশন, পরিশ্রম আর অগ্রগতির প্রতীক।
পাঠাও এর সিইও ফাহিম আহমেদ বলেছেন, ফোর্বস এশিয়ার ১০০ টু ওয়াচ তালিকায় জায়গা পাওয়া এবং পাঠাও-এর ১০ বছর পূর্তি এ দুটোই প্রমাণ করে আমরা কতটা দূর এগিয়েছি, কীভাবে মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনছি এবং একটি আরও কানেক্টেড ও শক্তিশালী বাংলাদেশ গড়ার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি কতটা দৃঢ়।
তিনি বলেন, ফোর্বসের স্বীকৃতি আমাদের জন্য গর্বের বিষয়, তবে একই সঙ্গে এটি মনে করিয়ে দেয় যে আমাদের পথচলা এখনও অনেক বাকি। আমরা ১০ বছরের সাফল্য উদযাপন করছি কৃতজ্ঞতা নিয়ে, এবং সামনে আরও কোটি মানুষের জীবনে সেবা, সংযোগ ও উন্নতির সুযোগ তৈরি করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।
কর্পোরেট সংবাদ
বিডিবিএল সিকিউরিটিজের নতুন পরিচালক আনোয়ার হোসেনের যোগদান

বিডিবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের (বিএসএল) পরিচালনা পর্ষদের ১২২তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিন কোম্পানির নতুন পরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন কর্মস্থলে যোগদান করেছেন। এসময় তাকে পর্ষদের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। তিনি শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজের সাবেক সিইও।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে বিএসএলের বোর্ড রুমে ১২২তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসএলের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং সিইও মো. জসীম উদ্দিন।
সভায় কোম্পানির পরিচালক মো. রোকোনুজ্জামান, অর্থমন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি আফরোজা আক্তার রিবা, বিডিবিপিএলসির জিএম মো. আব্দুল মান্নান শেখ, কোম্পানির চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার এ.কে.এম শরীফ হোসেন এবং কোম্পানি সেক্রেটারি এস.এম. গোলাম রব্বানী উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
চলতি বছরের প্রথমার্ধে ব্র্যাক ব্যাংকের নিট মুনাফা বেড়েছে ৫৩ শতাংশ

ব্র্যাক ব্যাংক চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি–জুন) সমন্বিত কর-পরবর্তী নিট মুনাফায় (এনপিএটি) ৫৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের সমন্বিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত অঙ্গপ্রতিষ্ঠানসহ ব্যাংকটির কর-পরবর্তী নিট মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৯০৬ কোটি টাকায়, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে অর্জিত ৫৯১ কোটি টাকার তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।
সম্প্রতি ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত আর্নিংস ডিসক্লোজার অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের এই আর্থিক তথ্যগুলো প্রকাশ করা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচারিত এই ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেন ব্যাংকটির স্থানীয় ও বিদেশি স্টেকহোল্ডার, বিনিয়োগ-বিশ্লেষক, পোর্টফোলিও ম্যানেজার ও পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞবৃন্দ।
এ সময়ে এককভাবে (স্ট্যান্ডঅ্যালন) ব্র্যাক ব্যাংকের কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৬২০ কোটি টাকা, যা আগের বছরের ৫১৯ কোটি টাকার তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি। চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি সত্ত্বেও ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকটি মার্কেট অ্যাভারেজ প্রবৃদ্ধির চেয়ে অনেক বেশি হারে ব্যালেন্স শিট প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বার্ষিক ভিত্তিতে গ্রাহক আমানত বেড়েছে ২৮ শতাংশ এবং গ্রাহক ঋণ বেড়েছে ৭ শতাংশ।
আয়োজনে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ব্যাংকটির আর্থিক ফলাফল, সাফল্য, সক্ষমতা উপস্থাপনের পাশাপাশি ব্যাংকের ভবিষ্যৎ কৌশল তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানের শেষে প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসের উল্লেখযোগ্য অর্জনসমূহ- সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩.৫৬ টাকায় উন্নীত হয়েছে, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ২.৬২ টাকা। ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট অ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৪২.৬০ টাকা, যা ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৩৯.৩৮ টাকা।
২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে ব্র্যাক ব্যাংকের একক (স্ট্যান্ডঅ্যালন) আমানত ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ১৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ব্যাংকটির দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি কৌশল ও গ্রাহক আস্থার প্রতিফলন। সমন্বিত রিটার্ন অন ইক্যুইটি (আরওই) এবং রিটার্ন অন অ্যাসেট (আরওএ) যথাক্রমে ১৭.৩৬ শতাংশ এবং ১.২৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
সমন্বিত মোট আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যার মধ্যে সুদ আয়ের পাশাপাশি নন-ফান্ডেড আয়ের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৩.৩৭ শতাংশ, যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ছিল ২.৬৩ শতাংশ।
ব্র্যাক ব্যাংকের এমন আর্থিক সাফল্য সম্পর্কে ব্যাংকটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, “ব্র্যাক ব্যাংকের এ সাফল্য গ্রাহক, সমাজ ও দেশের প্রতি আমাদের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির উদাহরণ। গ্রাহক ও স্টেকহোল্ডারদের আস্থা ও বিশ্বাসকে সাথে নিয়ে আমরা উদ্ভাবন, ক্ষমতায়ন এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নে অবদান অব্যাহত রাখতে বদ্ধপরিকর।”
তিনি আরও বলেন, “বছরের পর বছর ধরে ধারাবাহিক সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ সকল স্টেকহোল্ডারদের কাছে ব্র্যাক ব্যাংক এখন এক আস্থার নাম। কর্পোরেট সুশাসন, কমপ্লায়েন্স এবং মূল্যবোধ-নির্ভর ব্যাংকিংয়ে ব্র্যাক ব্যাংক রোল-মডেল হিসেবে স্বীকৃত। এমন অর্জনের জন্য আমি কৃতজ্ঞতা জানাই ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহকদের প্রতি— তাঁদের অবিচল আস্থার জন্য, আমাদের চেয়ারপারসন ও পরিচালনা পর্ষদের প্রতি— তাঁদের ধারাবাহিক দিকনির্দেশনার জন্য এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি তাঁদের দূরদর্শী রেগুলেটরি দিকনির্দেশনা ও নিরবচ্ছিন্ন সহায়তার জন্য।”
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান ফ্লাইওভার পার হতে চলছে আরএফআইডি রেজিস্ট্রেশন

কোথাও না থেমেই আরএফআইডি স্ক্যানের মাধ্যমে বিকাশে টোল পরিশোধ করে সরাসরি যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান ফ্লাইওভার পারাপারের জন্য রেজিস্ট্রেশন চলছে। এ লক্ষ্যে দেশের দীর্ঘতম ফ্লাইওভারটির বিভিন্ন প্রান্তে বসানো হয়েছে বুথ যেখানে চার চাকার যানবাহনের (গাড়ি, জিপ, মাইক্রোবাস, পিকআপ ইত্যাদি) আরএফআইডি রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে।
এদিকে, মোটরসাইকেলের নিরবচ্ছিন্ন পারাপারের জন্য কিউআর রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে বুথগুলোতে। টোল পয়েন্টে সেকেন্ডের মধ্যেই কিউআর স্ক্যান করে বিকাশে টোল পরিশোধিত হয়ে ফ্লাইওভার পারাপার করতে পারছেন মোটরসাইকেল আরোহীরা।
স্বয়ংক্রিয় এই পদ্ধতিতে, ফ্লাইওভারের আটটি বের হওয়ার পথে আর লাইনে অপেক্ষা করে ক্যাশ টাকায় টোল দিতে হবে না। তার পরিবর্তে, যানবাহনের গায়ে লাগানো আরএফআইডি স্টিকারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্যান হয়ে কোথাও না থেমেই সরাসরি ফ্লাইওভারটি পার হওয়ার সুযোগ তৈরি করেছে। স্টিকারযুক্ত যানবাহনগুলো আরএফআইডি লেন ব্যবহার করে টোল প্লাজা পার হওয়ার সময় সেখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বার খুলে যায়। ফলে বাড়তি কোন সময়ই লাগে না।
যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান ফ্লাইওভার এর বিভিন্ন প্রান্তে বসানো বুথগুলোর পাশাপাশি, বিকাশ অ্যাপের টোল আইকন থেকে ‘যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান ফ্লাইওভার’ সিলেক্ট করেও আরএফআইডি রেজিস্ট্রেশন করা যাচ্ছে। এখানে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাবমিট করলে গ্রাহকের মোবাইলে একটি ওটিপি চলে আসবে। ওটিপি বসিয়ে নিশ্চিত করলেই গ্রাহকের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে যাবে। রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবার পর নিকটস্থ রেজিস্ট্রেশন বুথ থেকে আরএফআইডি স্টিকার সংগ্রহ করতে হবে।
একই পদ্ধতিতে বিকাশ অ্যাপের টোল আইকন থেকে ‘যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান ফ্লাইওভার’ সিলেক্ট করে অ্যাড ট্রিপ অপশন থেকে পে উইথ বিকাশ নির্বাচন করে ট্রিপ সংখ্যা, বিকাশ অ্যাকাউন্ট নম্বর, ভেরিফিকেশন কোড ও পিন দিয়ে ট্রিপ কিনতে হবে।
এছাড়া, যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান ফ্লাইওভারের ট্রিপ কিনতে পেমেন্ট বিকাশ করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১০% ক্যাশব্যাক, দিনে ১০০ টাকা পর্যন্ত। ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলা এই ক্যাম্পেইনে একজন গ্রাহক মাসে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন। ক্যাশব্যাক পাবার জন্য বিকাশ অ্যাপ থেকে রেজিস্ট্রেশন করে বিকাশ পেমেন্ট গেটওয়ে-এর মাধ্যমেই ট্রিপ কিনতে হবে।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকা কমার্স কলেজের মধ্যে চুক্তি

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ঢাকা কমার্স কলেজের মধ্যে একটি কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর ফলে এ কলেজের শিক্ষার্থীরা সকল একাডেমিক ফি সরাসরি ইসলামী ব্যাংকের যেকোনো শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট আউটলেট এবং অনলাইনে সেলফিন ও এম-ক্যাশের মাধ্যমে জমা দিতে পারবে।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
ঢাকা কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. আবু মাসুদের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের অধ্যাপক প্রফেসর ড. মো. সাইফুল আলম, উপাধ্যক্ষ (একাডেমিক) প্রফেসর ড. কাজী ফয়েজ আহমেদ ও উপাধ্যক্ষ (প্রশাসন) প্রফেসর আবু নাঈম মো. মোজাম্মেল হোসেন। অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ব্যাংকের ঢাকা সেন্ট্রাল জোনপ্রধান মো. মাহবুব এ আলম।
এসময় ব্যাংকের বিজনেস প্রমোশন অ্যান্ড মার্কেটিং ডিভিশন প্রধান মো. মজনুজ্জামান এবং মিরপুর শাখা প্রধান মো. আনিসুর রহমানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি