কর্পোরেট সংবাদ
পদত্যাগ করলেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আরএফ হোসাইন পদত্যাগ করেছেন। তিনি নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমি ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছি। আমার এবং পরিবারের জন্য দোয়া চাই।
২০২৬ সাল পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংকের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিলো তার। কিন্তু সময় শেষ হওয়ার আগেই তিনি পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন।
সেলিম হোসেন ২০১৫ সালের নভেম্বরে এমডি অ্যান্ড সিইও হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংকের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তিন বছর করে দুই মেয়াদ (ছয় বছর) সম্পন্ন করেছেন। এই ছয় বছরে তিনি ব্র্যাক ব্যাংককে মধ্যম সারির ব্যাংক থেকে ব্যাংকিং খাতের শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে নিয়ে গেছেন। ব্র্যাকটিকে বাংলাদেশের আর্থিক খাতে অগ্রগামী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দৃঢ় ও মজবুত ভিতের উপর প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
সবচেয়ে বেশি মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন ও সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ারহোল্ডিং এবং আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেটিং সংস্থা- এসঅ্যান্ডপি ও মুডি’জ থেকে প্রাপ্ত দেশের সব ব্যাংক থেকে উৎকৃষ্ট ক্রেডিট রেটিং ব্র্যাক ব্যাংকের উচ্চমানের ব্যবস্থাপনা ও কর্মদক্ষতার প্রতিফলন বহন করে। প্রায় সব আর্থিক সূচক ও মানদণ্ডে ব্র্যাক ব্যাংক অন্য সব ব্যাংক থেকে এগিয়ে আছে। এছাড়াও সুশাসন ও মূল্যবোধ ভিত্তিক ব্যাংকিংয়ে একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
সেলিম হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাকাউন্টিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ) থেকে এমবিএ (মেজর ইন ফাইন্যান্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০১০ সালে আইডিএলসিতে যোগদানের পূর্বে তিনি বাংলাদেশের দুটি বৃহত্তম বহুজাতিক ব্যাংক এএনজেড গ্রিন্ডলেইজ ব্যাংক এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে ২৪ বছর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৫ সালে ব্র্যাক ব্যাংক এ যোগদানের পূর্বে তিনি ছয় বছর আইডিএলসির নেতৃত্ব দেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
সেরা শিক্ষার্থীদের সম্মাননা দিলো ব্র্যাক ব্যাংক ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

জাতীয় পাঠ্যক্রমের আওতাভিত্তিক বাংলা মিডিয়ামের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইংরেজি বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ এবং ব্র্যাক ব্যাংক। টোস্টমাস্টার্স ইন্টারন্যাশনালের সহযোগিতায় আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালেতে সেরা শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করা হয়েছে।
গত ২৫ মে ব্র্যাক ব্যাংকের স্টুডেন্ট ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ‘আগামী’-এর পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিযোগিতাটি ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের হেডকোয়ার্টার অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের পাবলিক স্পিকিং, ক্রিটিক্যাল চিন্তাভাবনা এবং ইংরেজি যোগাযোগ দক্ষতা প্রদর্শনের এক জাতীয় মঞ্চের ভূমিকা পালন করে। পাঁচটি বিভাগের ৩৩টিরও বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছে। যেখানে শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক, আঞ্চলিক এবং ফাইনাল রাউন্ডে প্রতিযোগিতার সুযোগ পেয়েছিল।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শেষ হওয়া এই প্রতিযোগিতায় নেভি অ্যাঙ্কারেজ স্কুল অ্যান্ড কলেজের লাইবা মুনতাহা গ্রুপ-এ (গ্রেড ৯-১০) থেকে এবং হালিশহর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অ্যারন নাফি গ্রুপ বি (গ্রেড ১১-১২) থেকে বিজয়ী হন। চূড়ান্ত প্রতিযোগীদের তাঁদের বিষয়বস্তু, পরিবেশনা এবং ভাষা দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হয়। একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল দর্শকদের সামনে সরাসরি এই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
আয়োজনে ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম এবং উইমেন্ট ব্যাংকিং সেগমেন্ট ‘তারা’ অ্যান্ড স্টুডেন্ট ব্যাংকিং সেগমেন্ট ‘আগামী’-এর সিনিয়র ম্যানেজার নাতাশা কাদের-সহ ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন কান্ট্রি এক্সামস ডিরেক্টর ম্যাক্সিম রায়ম্যান, এক্সামসের ডিরেক্টর অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট সারওয়াত রেজা এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এক্সামসের মাস্টার ট্রেইনার সানা শহীদ।
টোস্টমাস্টার্স ইন্টারন্যাশনালের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ক্লাব গ্রোথ ডিরেক্টর মো. গোলাম দস্তগীর, ডিটিএম, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম কোয়্যালিটি ডিরেক্টর ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ এবং ঢাকা বাংলাদেশ টোস্টমাস্টার্স ক্লাবের প্রাক্তন সভাপতি মো. তাহমিদুল ইসলাম।
এই আয়োজন নিয়ে মো. মাহীয়ুল ইসলাম বলেন, এই প্রতিযোগিতার আয়োজন শুধু পাবলিক স্পিকিং দক্ষতা বাড়ানোর লক্ষ্যেই নয়, বরং এটি সারাদেশের শিক্ষার্থীদের প্রতিভা, আত্মবিশ্বাস এবং অপার সম্ভাবনা উদ্যাপনের একটি মঞ্চও। ব্র্যাক ব্যাংকে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, তরুণরাই হলো আগামী দিনের কারিগর। এই কারণেই আমরা এমন সব উদ্যোগে বিনিয়োগ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা তরুণদের স্বপ্নকে লালন করে এবং তাঁদের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের প্রানশক্তি হিসেবে গড়ে উঠতে ক্ষমতায়িত করে।
ম্যাক্সিম রায়ম্যান বলেন, এই প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি তাঁদের কোনো বিষয় নিয়ে গভীর চিন্তায় সহায়তা করতে এবং যোগাযোগ দক্ষতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে। ইংরেজি বক্তৃতা প্রতিযোগিতার এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে থট লিডার এবং বিশ্ব নাগরিক তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।
‘আগামী’ সেগমেন্টের মাধ্যমে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যাংকিংয়ের বাইরেও শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব, যোগাযোগ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে তাঁদের আত্মন্নোয়নে ভূমিকা রাখছে, যাতে তাঁরা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও গ্র্যান্ড প্যালেস হোটেল ঢাকা’র মধ্যে চুক্তি

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এবং গ্র্যান্ড প্যালেস হোটেল ঢাকা’র মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বুধবার (২৮ মে) দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের প্রধান মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান ও গ্র্যান্ড প্যালেস হোটেল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার মশিউর রহমান চৌধুরী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এসময় উপস্থিতি ছিলেন সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুস সায়াদাত।
চুক্তির ফলে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডারগণ গ্র্যান্ড প্যালেস হোটেল ঢাকা’র বিভিন্ন সেবায় ১০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট সুবিধা পাবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ও গ্র্যান্ড প্যালেস হোটেল ঢাকার কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
টফির ভিআইপি প্যাকে ১০ হাজারের বেশি কনটেন্ট উপভোগের সুযোগ

প্রথমবারের মত ভিআইপি প্যাক চালু করল দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল এন্টারটেইনমেন্ট প্ল্যাটফর্ম টফি। সম্প্রতি উন্মোচিত হওয়া ভিআইপি প্যাকের মাধ্যমে গ্রাহকরা স্বাচ্ছন্দ্যে টফিতে সিনেমা, সিরিজ, খেলাধুলা এবং এক্সক্লুসিভ শোসহ ১০ হাজারেরও বেশি কনটেন্ট উপভোগ করতে পারবেন।
সাপ্তাহিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক ও বাৎসরিক সাবস্ক্রিপশন হিসেবে টফির ভিআইপি প্যাক সাবস্ক্রাইব করা যাবে। সাশ্রয়ী খরচে যেকোন সময়, যেকোন জায়গা থেকে বিনোদন উপভোগের সুযোগ নিশ্চিতে টফি এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সকলের জন্য ডিজিটাল এন্টারটেইনমেন্ট আরও সহজলভ্য করার লক্ষ্যে এই ভিআইপি প্যাক চালু করেছে টফি।
ভিআইপি প্যাকের সাবস্ক্রিপশন ফি: ৭ দিনের জন্য ৭৬ টাকা, ৩০ দিনের জন্য ১২৬ টাকা, ৯০ দিনের জন্য ২৭৬ টাকা এবং ৩৬৫ দিনের জন্য ৬৩৬ টাকা। সমৃদ্ধ কন্টেন্ট লাইব্রেরি সবার হাতের নাগালে নিয়ে আসতে, ৭ দিন এবং ৩০ দিন মেয়াদী বাংলালিংক ডেটা প্যাকেও টফি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই সুযোগ আজ থেকে কার্যকর হবে।
এ নিয়ে বাংলালিংকের চিফ ডিজিটাল অফিসার গোলাম কিবরিয়া বলেন, টফি শুধু বিনোদনই নয়, বরং সামগ্রিকভাবে সবার ডিজিটাল অভিজ্ঞতাকে আরো সাবলীল ও উপভোগ্য করে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। ভিআইপি প্যাকস চালুর মাধ্যমে সাশ্রয়ী খরচে প্রিমিয়াম কনটেন্টকে আমরা আরও সহজলভ্য করে তুলেছি, যা জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে আমাদের অঙ্গীকারের প্রতিফলন। বর্তমান সময়ের দর্শকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে এ উদ্যোগ প্রিমিয়াম কনটেন্ট উপভোগের সুযোগকে আরও সাশ্রয়ী, স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক ও প্রাসঙ্গিক করে তুলেছে।
প্রথমবারের মতো টফির ব্যবহারকারীরা সকল ধরনের প্রিমিয়াম কনটেন্ট আনলিমিটেড উপভোগ করার সুযোগ পাবেন, যার মধ্যে রয়েছে: ৪০টির বেশি টিভি চ্যানেল, লাইভ টিভি, বাংলা ডাব করা কোরিয়ান ও তুর্কি নাটক এবং লাইভ স্পোর্টসসহ নানা ধরনের আকর্ষণীয় কনটেন্ট। ঘরে, বাইরে অথবা কাজের ফাঁকে, অনবদ্য বিনোদনের গন্তব্য হয়ে উঠছে টফি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
কমিউনিটি ব্যাংকের নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ৬ষ্ঠ বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২৮ মে) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ঢাকায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ ও কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান বাহারুল আলম বিপিএম। সভায় ব্যাংকের ২০২৪ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয় এবং শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ প্রদানের অনুমোদন দেয়া হয়।
সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান বাহারুল আলম বিপিএম শেয়ারহোল্ডারগণের উদ্দেশ্যে বলেন, কমিউনিটি ব্যাংক শুধু পুলিশের ব্যাংক নয়, এটি সাধারণ জনগণের ব্যাংক। কমিউনিটিভিত্তিক প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য উদ্ভাবনী ও যুগোপযোগী স্মার্ট ব্যাংকিং সেবা চালুর মাধ্যমে কমিউনিটি ব্যাংকের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
তিনি আরও বলেন, কমিউনিটি ব্যাংকের প্রতিটি শাখা-উপশাখায় পুলিশ সদস্যদের জন্য নির্ধারিত সার্ভিস ডেস্কের মাধ্যমে বিশেষায়িত সেবা প্রদান, প্রান্তিক গ্রাহকগণের জন্য প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবার প্রচলন এবং আরও উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ব্যাংকের মানবসম্পদ উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাংক আরও অধিকতর নজর অব্যাহত রাখবে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ পুলিশের অ্যাডিশনাল আইজি মো. মতিউর রহমান শেখ, র্যাব মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, অ্যাডিশনাল আইজি আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, অ্যাডিশনাল আইজি গোলাম রসুল, অ্যাডিশনাল আইজি মো. তওফিক মাহবুব চৌধুরী, ডিআইজি কাজী মো. ফজলুল করিম, ডিআইজি ড. শোয়েব রিয়াজ আলম, ডিআইজি মো. আমিনুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি মুনতাসিরুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি সুফিয়ান আহমেদ, অ্যাডিশনাল ডিআইজি আহমদ মুঈদ, ইন্সপেক্টর কামরুল হাসান তালুকদার, স্বতন্ত্র পরিচালক মাসুদ খান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত এবং কোম্পানি সচিব সাইফুল আলম।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
আইএসও সার্টিফিকেশন অর্জন করলো সিটি ব্রোকারেজ

দেশের অন্যতম শীর্ষ ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড (সিবিএল), যা সিটি ব্যাংক পিএলসির একটি সম্পূর্ণ মালিকানাধীন সহযোগী প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি সিবিএল আন্তর্জাতিক স্বীকৃত আইএসও ৯০০১:২০১৫ কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (কিউএমএস) সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে।
স্বতন্ত্র নিরীক্ষা ও মূল্যায়নের মাধ্যমে এ সার্টিফিকেশন প্রদান করে আন্তর্জাতিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান বি-অ্যাডভ্যান্সি।
সার্টিফিকেট হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মিসবাহ উদ্দিন আফফান ইউসুফের হাতে আইএসও ৯০০১:২০১৫ সার্টিফিকেট তুলে দেন বি-অ্যাডভ্যান্সির পরিচালক আলমগীর হোসেন মিল্কি।
আইএসও ৯০০১:২০১৫ একটি বৈশ্বিক মানদণ্ড যা মানসম্মত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি ও নিরবিচার উন্নয়নের নিশ্চয়তা প্রদান করে। এ সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে সিবিএল’র সেবা ও কার্যক্রম এখন আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যা প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক সন্তুষ্টি ও সেবার গুণগত মানে আরও সুসংহত প্রতিশ্রুতি নিশ্চিত করে।
এ উপলক্ষে মিসবাহ উদ্দিন আফফান ইউসুফ বলেন, এই স্বীকৃতি আমাদের মান-নির্ভর পরিচালনা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। আইএসও ৯০০১:২০১৫ সার্টিফিকেশন আমাদের গ্রাহকদের আস্থা আরও দৃঢ় করবে এবং আমাদের সেবার মান বজায় রাখতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাবৃন্দ। যাদের মধ্যে ছিলেন প্রধান অর্থ কর্মকর্তা অ্যারাফাত শামশের আলী, তথ্যপ্রযুক্তি প্রধান মো. নাজরুল ইসলাম এবং মানবসম্পদ ও প্রশাসন ইনচার্জ সৈয়দ এম. নাভিদ ফারাবী। পাশাপাশি বি-অ্যাডভ্যান্সি এবং সিবিএল’র অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের সেবার গুণগত মান এবং গ্রাহক-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও জোরদার করে এবং প্রমাণ করে যে প্রতিষ্ঠানটি নিরবিচারে মানোন্নয়ন এবং দক্ষতায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এসএম