জাতীয়
পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পুলিশের হাতে আর মারণাস্ত্র থাকবে না, তাদের কাছে থাকা মারণাস্ত্র জমা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (১২ মে) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা শেষে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আমরা একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পুলিশের হাতে যাতে আর কোনো মারণাস্ত্র না থাকে। এগুলো তাদের জমা দিয়ে দিতে হবে। কোনো মারণাস্ত্র পুলিশের হাতে থাকবে না। অস্ত্র থাকবে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সদস্যদের হাতে। তাদের কাজ কিন্তু অন্য পুলিশের থেকে একটু ভিন্ন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
পররাষ্ট্র সচিবের সদস্য পদ স্থগিত করলো অফিসার্স ক্লাব

নৈতিক স্খলন ও দুর্নীতির অভিযোগে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন এবং সাবেক পাঁচ সাবেক সচিবের সদস্য পদ স্থগিত করেছে অফিসার্স ক্লাব।
সোমবার (১২ মে) অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অফিসার্স ক্লাবের নিম্নবর্ণিত সদস্যদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা চালু হওয়ায় এবং দুর্নীতি ও বিভিন্ন অনৈতিক অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকায় নৈতিক স্খলনজনিত কারণে তাদের ক্লাবের সদস্য পদ স্থগিত করা হলো।
পররাষ্ট্র সচিব ছাড়া বাকিরা হচ্ছেন– এম এ কাদের (সাবেক সচিব), মো. জহিরুল হক (সাবেক দুদক কমিশনার), এস এম গোলাম ফারুক (সাবেক সিনিয়র সচিব), মো. আনিসুর রহমান (সাবেক সচিব) এবং মো. সিরাজুল হক খান (সাবেক সচিব)।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আ. লীগ সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগ সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (১২ মে) দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ৯ম সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, প্রজ্ঞাপনে যে ধরনের নির্দেশনা আছে আমরা সেভাবেই কাজ করব। এ বিষয়ে সেদিন (শনিবার) বিস্তারিত বলে দিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, আইন যেটা হয়েছে সেটা বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব আমাদের।
আওয়ামী লীগ তো সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে, তারা ঝটিকা মিছিল, রাতে মিছিল করছে– এক্ষেত্রে আপনাদের কার্যক্রম কী হবে? জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আপনারা যদি আমাদের আগে জানিয়ে দিতে পারেন তাহলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে পারব। আর গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে যদি আমরা জানতে পারি তাহলেও আমরা ব্যবস্থা নেব।
আপনারা অবৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন, সেখানে কতগুলো অস্ত্র জমা পড়েছে এবং শেখ হাসিনার সময়ে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালে কতগুলো অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে– এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের অভিযান এখনো চলছে। তবে আমরা যে পরিমাণ আশা করেছিলাম সেই পরিমাণ উদ্ধার করতে পারিনি বা হয়নি। আমরা অবৈধ অস্ত্রের সঠিক সংখ্যা এখন বলতে পারব না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আ. লীগের নিবন্ধন স্থগিত করলো ইসি

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করার পর এবার দলটির নিবন্ধন স্থগিত করলো নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ফলে দলটি সামনে কোনো ধরনের নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।
সোমবার (১২ মে) রাতে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। এর আগে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সিইসি এএমএম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে বৈঠকে বসে কমিশন।
চারঘণ্টা বৈঠক শেষে রাত সোয়া ৯টার ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনের আলোকে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে ইসি।’
জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে নিবন্ধন বাধ্যতামূলক। ২০০৮ সালে নবম সংসদ নির্বাচনের আগে নিবন্ধন প্রথা চালু করে নির্বাচন কমিশন। গত চারটি নির্বাচনে পঞ্চান্ন টি নিবন্ধন পেয়েছিল। দেশের প্রাচীনতম দলটির নিবন্ধন নাম্বার ৬, প্রতীক নৌকা। নিবন্ধন স্থগিতের মাধ্যমে দলটির ভোটে অংশগ্রহণ বন্ধ হয়ে গেল। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনে ৪৯ টি দল নিবন্ধিত রয়েছে। আওয়ামী লীগ এর নিবন্ধন স্থগিত হল। এর আগে জামায়াতসহ পাঁচটি দলের নিবন্ধন নিবন্ধন বাতিল রয়েছে।
বৈঠকে সিইসিসহ নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুর রহমানেল মাছউদ, সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।বৈঠকে নিবন্ধন স্থগিতের আইনি দিকগুলো তুলে ধরেন তারা।
নির্বাচনী আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) এর ৯০ জ অনুচ্ছেদ দফা ১ (খ) অনুযায়ী সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ দলের নিবন্ধন বাতিলের বিধান রয়েছে।
আওয়ামী লীগের আমলে এর আগে নিবন্ধন শর্তপূরণ, শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থতা এবং আদালতের নির্দেশে পাঁচটি দলের (জামায়াতে ইসলামী, ফ্রিডম পার্টি, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন, পিডিপি ও জাগপা) নিবন্ধন বাতিল করা হয়।
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসিঅভ্যুত্থান দমাতে ‘গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের’ জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত দেশের অন্যতম প্রাচীন দল আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
সদ্য সংশোধিত সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮(১) ধারার আওতায় এ নিষেধাজ্ঞা জারি করে সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।
দলটিকে এখন জুলাই আন্দোলন দমনে ‘মানবতাবিরোধী’ অপরাধের অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। সেজন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন এরই মধ্যে সংশোধন করা হয়েছে।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষিত হলে দলটির নিবন্ধন বাতিল হয়ে যায়। নিষেধাজ্ঞার প্রজ্ঞাপন আসায় এখন নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন নিয়েও সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে দেশের প্রাচীনতম দলটি সামনে কোন ধরনের নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বর্তমান প্রেক্ষাপটে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিষদের পাঁচ সিদ্ধান্ত

দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের জরুরী এক সভায় পাঁচ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সোমবার (১২ মে) বিকাল ৫টায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর। সভায় বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় আলোচনার মাধ্যমে সর্বসম্মতিক্রমে ৫টি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের যুগ্ম-মহাসচিব মো: আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ সচিবালয় ০৪ নং ক্যান্টিনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থেকে এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহযোগিতা প্রদান করেন। সভায় আলোচনা পেশ করেন তৌহিদুর রহমান, সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, বায়েজিদ হাসান, নুরুজ্জামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. বেলাল হোসেন, প্রচার সম্পাদক সুমন জিমানুর রহমান, রহমত উল্লাহ বাবু আশরাফুল ইসলাম, মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. বিপুল, আরিফুর রহমান, বাবুল আক্তার, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের মিজানুর রহমান, আরিফ হুসাইন, স্বাস্থ্য ও পরি, কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের শাহীন গোলাম রব্বানী, সাব্বির আহম্মেদ, রুহুল আমিন মো. আরিফ, আব্দুল কাদের, সোহেল রানা, আহসান হাবিব সিয়াম, শাহাদাৎ হোসেন, শামীমসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারী সংগঠনের সভাপতি, সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকবৃন্দ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
সিদ্ধান্ত সমূহ:
১. বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ যেহেতু সচিবালয়ের সকল সংগঠনসমূহের প্রতিনিধিত্বকারী একটি ঐতিহ্যবাহী ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনকারী সংগঠন। সেহেতু সরকারী সিদ্ধান্ত, শৃঙ্খলা ও পরিশীলিত আচরণের প্রতি সচেতন থেকে পরিষদের সদস্যবৃন্দ তাদের যাবতীয় কর্মকান্ড পরিচালনায় সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।
২. বর্তমান সরকার ও প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান ও দাবী-দাওয়া আদায়ে তারা নিয়মতান্ত্রিক পন্থা থেকে বিচ্যুত হবেনা। কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর হঠকারী সিদ্ধান্ত ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে কোনরূপ সহায়তা প্রদান করবেনা এবং কাউকে অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগ প্রদান করবে না।
৩. গণমাধ্যমে প্রকাশিত কোন গুজবকে বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী কোন কার্যক্রমে বা মব সৃষ্ট কাজে অংশগ্রহণ থেকে বিরত ও সতর্ক থাকার জন্য সাধারণ কর্মচারীগণকে পরিষদের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। এরূপ অনিয়মতান্ত্রিক ও অযৌক্তিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিগণকে সচিববালয়ে অংগনে সকল ধরণের কাজ থেকে বিরত রাখার জন্য সরকারকে সহায়তা প্রদানের নিমিত্তে যথাসাধ্য প্রস্তুত থাকার জন্য আহ্বান জানানো যাচ্ছে।
৪. সচিবালয়ের বাহিরে অবস্থিত কোন সংগঠন কর্তৃক আহত কোন প্রকার কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ না করার জন্য সচিবালয়ের সকল স্তরের কর্মচারীদেরকে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের পক্ষ থেকে সতর্কতামূলক বার্তা প্রাপ্তির পরও যদি কোন কর্মচারী উক্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন, তার জন্য উক্ত কর্মচারীকেই যাবতীয় দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে এবং সংযুক্ত পরিষদের পক্ষ থেকে কোনরূপ সহযোগিতা প্রদান করা হবেনা।
৫. বিশেষভাবে সতর্ক করা যাচ্ছে ‘বৈষম্য বিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের’ সাথে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের কোন সম্পৃক্ততা নেই, বিধায় উক্ত সংগঠনের কোন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ না করা ও এতদবিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য সচিবালয়ে অভ্যন্তরে কর্মরত সকল স্তরের কর্মচারীগণকে পুনঃ অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।
সভা শেষ নেতৃবৃন্দ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেছুর রহমানের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সিনিয়র সচিব তাদের দাবী অনুযায়ী উপসচিবের ০৬ (ছয়) পদ সংরক্ষনের মঞ্জুরী জ্ঞাপনের সুসংবাদ প্রদান করেন এবং নিয়মতান্ত্রিক সকল দাবি সুবিবেচনার আশ্বাস প্রদান করেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
র্যাব পুনর্গঠনে কমিটি গঠন

র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র্যাব পুনর্গঠনে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (১২ মে) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভাশেষে এ কথা জানান উপদেষ্টা।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, আজকে আমাদের মিটিংয়ের বেশিরভাগ আলোচনা হয়েছে র্যাব পুনর্গঠন নিয়ে। র্যাবের পুনর্গঠন কিভাবে হবে, এটা এ নামে থাকবে কি না, এ ড্রেস থাকবে কি না, এ ফোর্স থাকবে কি না বা কিভাবে অর্গানাইজ হবে- এজন্য আমরা একটা কমিটি করে দিয়েছি। একজন উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি বাহিনী প্রধানদের এটার সদস্য করে দেওয়া হয়েছে। কমিটির মোট সদস্য ৫ বা ৬ জন, তারা প্রয়োজনে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে।
এ কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ। তিনি প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়নবিষয়ক দায়িত্ব পালনে প্রধান উপদেষ্টাকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছেন।