পুঁজিবাজার
এক ঘণ্টায় উধাও ৮৬ পয়েন্ট, দর হারিয়েছে ৩৬৭ শেয়ার

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৮৬ পয়েন্ট। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩৬৭টির শেয়ারদর কমেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (০৭ মে) ডিএসইর লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ৮৬ দশমিক ৫১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৬৫ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ২৩ দশমিক ০৪ পয়েন্ট কমে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ২০ দশমিক ৯১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১০৬৬ ও ১৮১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১৯৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২টির, কমেছে ৩৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে খুলনা পাওয়ার

বিদায়ী সপ্তাহে (৪ মে-৮মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে খুলনা পাওয়ারের শেয়ারদর কমেছে ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের শেয়ারদর কমেছে ১৩ দশমিক ৫০ শতাংশ।
আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা এইচ আর টেক্সটাইলের শেয়ারদর কমেছে ১২ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর হলো- মিথুন নিটিং এন্ড ডাইং, বসুন্ধরা পেপার মিলস, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস এবং এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের শেয়ারদর বেড়েছে ৫৮ শতাংশ

বিদায়ী সপ্তাহে (০৪ মে-০৮ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৪ কোম্পানির মধ্যে ১৪১টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। সপ্তাহজুড়ে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে বারাকা পতেঙ্গার শেয়ারদর বেড়েছে ৫৭ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বারাকা পাওয়ারের শেয়ারদর বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। আর শেয়ারদর ২৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ বাড়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড মিউচুয়াল ফান্ড, ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক, এসইএমল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড, আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং ব্যাংক এশিয়া পিএলসি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্রাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (৪ মে- ৮ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৪ কোম্পানির মধ্যে লেনদেনর তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে ব্রাক ব্যাংক পিএলসি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে ব্রাক ব্যাংকের প্রতিদিন গড়ে ৩৮ কোটি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানটির প্রতিদিন গড়ে ৩১ কোটি ৮৩ লাখ ১০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
সাপ্তাহিক লেনদেনের তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংক সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে ২৬ কোটি ২ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
এছাড়াও, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এনআরবি ব্যাংক পিএলসি, সিটি ব্যাংক, বিএসসি, লাভেলো, কেডিএস এক্সেসরিজ, উত্তরা ব্যাংক এবং আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে পতন, বাজার মূলধন কমলো ৪ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (৪ মে থেকে ৮ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৫৬৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর সপ্তাহের শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৫২ হাজার ৪৪৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১২৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা বা ০ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৩২ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ২ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ১৩ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ১৯ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আলোচ্য সপ্তাহে সূচকের পতনের পরও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪১৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪১০ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১ হাজার ৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৩ কোটি ১২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৩৫২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ১৩০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বা ৩৭ দশমিক ০৪ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টি কোম্পানির, কমেছে ২৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএটিবিসির ইপিএস কমেছে ২৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ লিমিটেড (বিএটিবিসি) গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ২৩ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ টাকা ৮৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ৬৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনা্স ১৭ টাকা ৬২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১০ টাকা ৪৯ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯৭ টাকা ৭৭ পয়সা।
এসএম