পুঁজিবাজার
এক নজরে ৩৮ কোম্পানির ইপিএস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৩৮ কোম্পানি প্রথম এবং তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এক নজরে তা দেখে নিন। নিম্নে কোম্পানিগুলোর ইপিএস তুলে ধরা হলো:
কোম্পানিগুলো হচ্ছে-
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ১২ পয়সা আয় হয়েছিল। হিসেব অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ টাকা ৯৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭ টাকা ৮৮ পয়সা আয় হয়েছিল। হিসেব অনুযায়ী তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৯ পয়সা।
জুট স্পিনার্স: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ০৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১০ টাকা ২৮ পয়সা লোকসান ছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৪ টাকা ৭৩ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২১ টাকা ৯৮ পয়সা লোকসান ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬১২ টাকা ৬০ পয়সা নেগেটিভ।
অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৯১ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ২৪ পয়সা।
রংপুর ডেয়ারি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ২৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৪৪ পয়সা।
সায়হাম টেক্সটাইলস মিলস: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৩ টাকা ৬৮ পয়সা।
জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৬২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৮ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২০ টাকা ৩২ পয়সা।
আরামিট পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩১ টাকা ১৫ পয়সা।
আরামিট সিমেন্ট পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৫ টাকা ৯৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১২ টাকা ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ২৪ টাকা ৮১ পয়সা।
সায়হাম কটন মিলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৭৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৮ টাকা ১২ পয়সা।
একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৫৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৫৩ পয়সা।
ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯৮ পয়সা।
নাভানা সিএনজি লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরও একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩০ টাকা ৭৯ পয়সা।
তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৭০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৬৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৪৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪ টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০০ টাকা ৪৯ পয়সা।
খুলনা পাওয়ার: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা আয় হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে ১০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) তথা ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৮১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৩ টাকা ২১ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৮ টাকা ৮৭ পয়সা।
কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৫৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৭৮ পয়সা।
ঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৩ টাকা ৭২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৯৭ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৭ টাকা ৮২ পয়সা।
মুন্নু ফেব্রিকস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরও একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গতবছরও একই সময়ে ৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫ টাকা ৪৪ পয়সা।
মুন্নু এগ্রো: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬১ পয়সা আয় (ডিল্যুটেড) হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৬ পয়সা আয় (ডিল্যুটেড) হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ডিল্যুটেড-ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ৬৩ পয়সা আয় (ডিল্যুটেড) হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১১ টাকা ৬১ পয়সা।
ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ৪৭ পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্টে: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৮৮ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ টাকা সমন্বিত আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ৬৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৮ টাকা ০৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৩ টাকা ৪৪ পয়সা।
হাওয়া ওয়েল টেক্সটাইলস: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৯ টাকা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৬৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৫৬ পয়সা।
গোল্ডেন সন লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭৪ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০১ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১৩ পয়সা সমন্বিত লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৮০ পয়সা।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত ক্যাশফ্লো ছিল ১ টাকা ০১ পয়সা, আগের বছর একই সময় ছিল ৪৬ পয়সা।
ফার ক্যামিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৪০ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ২৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৮৩ পয়সা।
ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টকা ৩৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৩ টাকা ৪৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪১ টাকা ১৮ পয়সা।
এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৪ টাকা ৮২ পয়সা।
এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড: ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩১ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৬৬ পয়সা, যা আগের বছর ১৮ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৫৩ পয়সা।
ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ১৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৩ পয়সা।
জেনেক্স ইনফোসিস পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৫৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ১৮ পয়সা।
আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৮৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২ টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৬ টাকা ৭৮ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০১ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ৩৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫২ টাকা ৭৭ পয়সা।
এম.এল ডাইং: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরও একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির ১৬ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৪ পয়সা।
শার্প ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৯ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৪৬ পয়সা।
লিগাসি ফুটওয়ার লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ০২ পয়সা।
তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির লোকসান কমেছে।
তথ্যমতে, তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৪-মার্চ ২৫) মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৪৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৭১ পয়সা।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১০ টাকা ২৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ টাকা ৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২৭ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫৫ টাকা ১৮ পয়সা।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৬ টাকা ৭ পয়সা।
বঙ্গজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ২০ পয়সা।
ওআইমেক্ম ইলেকট্রোডস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ৩৭ পয়সা।
অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় ছিল ৪৬ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩ টাকা ৮৯ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদের অপসারণ চায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা

পুঁজিবাজার বিষয়ে জ্ঞানশূন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণ চায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। রাশেদ মাকসুদকে এ পদে রেখে শেয়ারবাজার আর ধ্বংস হতে দেওয়া উচিত নয় বলে মনে করেন তারা।
বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এক ফেসবুক পোস্টে এমন মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, দ্রুত যোগ্য ব্যক্তির হাতে দায়িত্ব দিন—বর্তমান চেয়ারম্যানকে ঐ পদে রেখে শেয়ারবাজার আর ধ্বংস হতে দেওয়া উচিত নয়, এবং এ দেশে কোনো স্বজনপ্রীতি চলবে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ফেসবুক পোস্টের মন্তব্যের ঘরে প্রায় সবাই শেয়ারবাজারের মন্দার জন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে সমাধানে তার অপসারন চেয়েছেন।
এরআগে, গতকাল ফেসবুক পোস্টে শেয়ারবাজার ধসে রাষ্ট্র চুপ থাকায় প্রশ্ন তোলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
জানা গেছে, পুঁজিবাজার বিষয়ে অদক্ষ ও অযোগ্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদ নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই বাজারে মন্দাভাব কাটছে না। তার এই আট মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে অর্ধ লাখ কোটি টাকার বেশি পুঁজি। তবে চলমান এই সমস্যা একমাত্র খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগের মাধ্যমে সমাধান বলে একমত পোষন করেছে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা। তারপরেও এই অযোগ্য কমিশন বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হারানোকে পাত্তা না দিয়ে নির্লজ্জতার সঙ্গে চেয়ার আঁকড়ে ধরে রেখেছে। এমন অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। বাজারের এমন অবস্থায়ও সরকারের চুপ থাকায় প্রশ্ন তুলেছে তারা। সেই সঙ্গে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবি করেছে তারা।
গতকালের ফেসবুকে পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা জানতে চান, শেয়ারবাজার ধসের কারণ কি এবং এর সমাধান কি? ওই প্রশ্নের আলোকে মন্তব্যের ঘরে ২৫৬ জন পুঁজিবাজার ধসের কারন ও সমাধানের উপায় জানিয়েছেন। এরমধ্যে প্রায় সবাই শেয়ারবাজারের মন্দার জন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে সমাধানে তার অপসারন চেয়েছেন।
মুহাম্মদ রুবেল নামের একজন শেয়ারবাজারের চলমান শোচণীয় অবস্থার জন্য স্বৈরাচারের দোসর ব্যাংক লুঠেরা বর্তমান বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এবং আইসিবি চেয়ারম্যান আবু আহমেদকে দায়ী করেছেন। এরমধ্যে অর্থ উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। তাই কোন আন্দোলন করে ওনাকে নামানো যাচ্ছে। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদেরকে দয়া করে প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়কে সঠিক বিষয়টি জানাতে অনুরোধ করেছেন। তিনি ছাত্রদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পাশে দাড়াতে এবং অথর্ব ও অপদার্থ অযোগ্য চেয়ারম্যানকে সরিয়ে যোগ্য আশিক চৌধুরীর মতো মেধাবী সৎ ও যোগ্য লোকের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বাঁচানোর আকুতি করেছেন।
রুবেলের মতো অন্যান্যরাও মাকসুদ কমিশনের অপসারন চেয়েছেন। তাদের দাবি, রাশেদ মাকসুদ কমিশন অথর্ব ও অযোগ্য। তাদের শেয়ারবাজার নিয়ে কোন জ্ঞান নেই।
এরআগে, গত রবিবার এই কমিশনের পদত্যাগের গুঞ্জনে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াতে দেখা গেছে। ওইদিন দুপুরে খবর আসে বিএসইসির চেয়ারম্যানকে সরকারের পক্ষ থেকে পদত্যাগে চাঁপ দেওয়া হয়েছে। যে কারনে তিনি বিএসইসি থেকে বেরিয়েও গেছেন। এমন খবরে শেয়ারবাজার ঋণাত্মক থেকে ইতবাচকতার দিকে ধাবিত হয়।
দেশের শেয়ারবাজার টানা ৯ কার্যদিবস ধরে পতনে ছিল। যার ধারাবাহিকতায় গত রবিবারও শেয়ারবাজারে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বড় পতন দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্টের বেশি কমে গিয়েছিল। যা দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত ছিল।
এরপরে রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের বিভিন্ন খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তখন থেকেই ইউটার্ন নিতে শুরু করে শেয়ারবাজার। তবে বিনিয়োগকারীদেরকে হতাশ করে তিনি এখনো পদত্যাগ করেননি। তাই স্বাভাবিকভাবেই সোমবার থেকে শেয়ারবাজারে পতনে রয়েছে।
গত বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪৯১৮ পয়েন্টে। যা আগের দিন কমেছিল ১৭ পয়েন্ট। এর আগে চলতি সপ্তাহের সোমবার ৪৩ পয়েন্ট কমেছিল এবং রবিবার মাকসুদের পদত্যাগের গুঞ্জনে ২৩ পয়েন্ট বেড়েছিল। তবে, এর আগের ৯ কার্যদিবসের মধ্যে বৃহস্পতিবার ৫০ পয়েন্ট, বুধবার ৪ পয়েন্ট, মঙ্গলবার ১৮ পয়েন্ট, সোমবার ৩০ পয়েন্ট, রবিবার ২৩ পয়েন্ট এবং আগের সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ৮ পয়েন্ট, বুধবার ২৬ পয়েন্ট, মঙ্গলবার ৩৮ পয়েন্ট ও সোমবার ৩৬ পয়েন্ট কমে। এই ৯ কার্যদিবসে ২৩৩ পয়েন্ট পতন হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার ধসে রাষ্ট্র চুপ, প্রশ্ন তুলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা

পুঁজিবাজার বিষয়ে অদক্ষ ও অযোগ্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদ নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই এই বাজারে মন্দাভাব কাটছে না। তার এই আট মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে অর্ধ লাখ কোটি টাকার বেশি পুঁজি। তবে চলমান এই সমস্যা একমাত্র খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগের মাধ্যমে সমাধান বলে একমত পোষন করেছে শেয়ারবাজারের সব শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা। তারপরেও এই অযোগ্য কমিশন বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হারানোকে পাত্তা না দিয়ে নির্লজ্জতার সঙ্গে চেয়ার আঁকড়ে ধরে রেখেছে। এমন অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। বাজারের এমন অবস্থায়ও সরকারের চুপ থাকায় প্রশ্ন তুলেছে তারা। বুধবার (৩০ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে এই আক্ষেপ তুলে ধরেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
ফেসবুকে পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা জানতে চান, শেয়ারবাজার ধসের কারণ কি এবং এর সমাধান কি?
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ওই প্রশ্নের আলোকে মন্তব্যের ঘরে ২৫৬ জন পুঁজিবাজার ধসের কারন ও সমাধানের উপায় জানিয়েছেন। এরমধ্যে প্রায় সবাই শেয়ারবাজারের মন্দার জন্য খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে সমাধানে তার অপসারন চেয়েছেন।
মুহাম্মদ রুবেল নামের একজন শেয়ারবাজারের চলমান শোচণীয় অবস্থার জন্য স্বৈরাচারের দোসর ব্যাংক লুঠেরা বর্তমান বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এবং আইসিবি চেয়ারম্যান আবু আহমেদকে দায়ী করেছেন। এরমধ্যে অর্থ উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। তাই কোন আন্দোলন করে ওনাকে নামানো যাচ্ছে। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদেরকে দয়া করে প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়কে সঠিক বিষয়টি জানাতে অনুরোধ করেছেন। তিনি ছাত্রদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পাশে দাড়াতে এবং অথর্ব ও অপদার্থ অযোগ্য চেয়ারম্যানকে সরিয়ে যোগ্য আশিক চৌধুরীর মতো মেধাবী সৎ ও যোগ্য লোকের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বাঁচানোর আকুতি করেছেন।
রুবেলের মতো অন্যান্যরাও মাকসুদ কমিশনের অপসারন চেয়েছেন। তাদের দাবি, রাশেদ মাকসুদ কমিশন অথর্ব ও অযোগ্য। তাদের শেয়ারবাজার নিয়ে কোন জ্ঞান নেই।
এরআগে, গত রবিবার এই কমিশনের পদত্যাগের গুঞ্জনে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়াতে দেখা গেছে। ওইদিন দুপুরে খবর আসে বিএসইসির চেয়ারম্যানকে সরকারের পক্ষ থেকে পদত্যাগে চাঁপ দেওয়া হয়েছে। যে কারনে তিনি বিএসইসি থেকে বেরিয়েও গেছেন। এমন খবরে শেয়ারবাজার ঋণাত্মক থেকে ইতবাচকতার দিকে ধাবিত হয়।
দেশের শেয়ারবাজার টানা ৯ কার্যদিবস ধরে পতনে ছিল। যার ধারাবাহিকতায় গত রবিবারও শেয়ারবাজারে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বড় পতন দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্টের বেশি কমে গিয়েছিল। যা দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত ছিল।
এরপরে রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের বিভিন্ন খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তখন থেকেই ইউটার্ন নিতে শুরু করে শেয়ারবাজার। তবে বিনিয়োগকারীদেরকে হতাশ করে তিনি এখনো পদত্যাগ করেননি। তাই স্বাভাবিকভাবেই সোমবার থেকে শেয়ারবাজারে পতনে রয়েছে।
গত বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসইএক্স ১৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪৯১৮ পয়েন্টে। যা আগের দিন কমেছিল ১৭ পয়েন্ট। এর আগে চলতি সপ্তাহের সোমবার ৪৩ পয়েন্ট কমেছিল এবং রবিবার মাকসুদের পদত্যাগের গুঞ্জনে ২৩ পয়েন্ট বেড়েছিল।
তবে, এর আগের ৯ কার্যদিবসের মধ্যে বৃহস্পতিবার ৫০ পয়েন্ট, বুধবার ৪ পয়েন্ট, মঙ্গলবার ১৮ পয়েন্ট, সোমবার ৩০ পয়েন্ট, রবিবার ২৩ পয়েন্ট এবং আগের সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ৮ পয়েন্ট, বুধবার ২৬ পয়েন্ট, মঙ্গলবার ৩৮ পয়েন্ট ও সোমবার ৩৬ পয়েন্ট কমে। এই ৯ কার্যদিবসে ২৩৩ পয়েন্ট পতন হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বারাকা পতেঙ্গার আয় বেড়েছে ১২৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি,২৫-মার্চ,২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২৩ শতাংশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৫-মার্চ,২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৯ পয়সা।
অপরদিকে, অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই,২৪-মার্চ,২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮৭ পয়সা।
মার্চ, ২০২৫ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৭ টাকা ০৩ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সামিট পাওয়ারের আয় কমেছে ৪৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সামিট পাওয়ার লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে সমন্বতিভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৩-মার্চ ২৪) মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৬। গতবছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ২ টাকা ৪০ পয়সা।
আলোচিত সময়ের কোম্পানির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৭ টাকা ২৩ পয়সা, যা আগের বছর ৭ টাকা ৫ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪২ টাকা ৫৫ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
টানা ৩ দিনের ছুটিতে পুঁজিবাজার

মহান মে দিবস ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা তিনদিন পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) থেকে শনিবার (০৩ মে) পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) অর্থাৎ উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বন্ধ থাকবে।
১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে শ্রমের মর্যাদা, শ্রমের মূল্য এবং দৈনিক আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে আন্দোলনে শ্রমিকেরা যে আত্মাহুতি দিয়েছিলেন, তাদের সে আত্মত্যাগের সম্মানে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়।
মহান মে দিবস বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে জাতীয় ছুটির দিন। আরও অনেক দেশে এটি বেসরকারিভাবে পালিত হয়।
এদিকে টানা ৩ দিন বন্ধ থাকার পর রোববার (৪ মে) থেকে আগের নিয়মে পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু হবে।
কাফি