পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির শীর্ষে বসুন্ধরা পেপার মিলস

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৩৫টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (২৭ এপ্রিল) ডিএসইতে কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৩ টাকা ৩০ পয়সা বা ১০ শতাংশ।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা ইভিন্স টেক্সটাইলসের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হলো- মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি, শাইনপুকুর সিরামিকস, রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ড, কাট্টলী টেক্সটাইলস, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, দেশবন্ধু পলিমার এবং হাক্কানি পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস পিএলসি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
আমান কটনের লোকসান বেড়েছে ৩৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আমান কটন ফাইবার্স গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান (ইপিএস) বেড়েছে ৩৩ শতাংশ।
রোববার (২৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ০৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৫ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ০১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৫৩ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৩ টাকা ৩৮ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ার কিনবেন লাভেলোর দুই পরিচালক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি তাওফিকা ফুডস্ এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ২ লাখ শেয়ার কিনবেন কোম্পানিটির পরিচালক মুহসীনীনা তাওফিকা একরাম এবং মুহসীনীনা সারিকা একরাম। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, মুহসীনীনা তাওফিকা একরাম এবং মুহসীনীনা সারিকা একরাম আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে বর্তমান বাজারদরে পাবলিক মার্কেট থেকে এই শেয়ার কিনবেন। শেয়ারবাজারে রোববার লাভেলোর প্রতিটি শেয়ারের সমাপনী বাজারমূল্য ছিল ৮১ টাকা ৫০ পয়সা। সেই হিসাবে ২ লাখ শেয়ারের বাজার মূল্য দাঁড়ায় ১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। তবে শেয়ারের দাম কমলে বা বাড়লে এর দামও কমবে ও বাড়বে।
মুহসীনীনা তাওফিকা একরাম এবং মুহসীনীনা সারিকা একরাম, কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক দাঁতো’ প্রকৌশলী মো. একরামুল হক ও চেয়ারম্যান দাঁতিন শামিমা নার্গিস হকের মেয়ে। এ বিষয়ে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক দাঁতো’ প্রকৌশলী মো. একরামুল হক বলেন, কানাডা থেকে পড়াশুনা শেষ করে খুব শিঘ্রই দেশে ফিরে নিয়মিত কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যক্রম দেখাশোনা করবে। নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসাবে তাদের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে কোম্পানির ব্যবসা এগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসাবেই এ শেয়ার ক্রয় করা হচ্ছে।
মুহসীনীনা তাওফিকা একরাম এবং মুহসীনীনা সারিকা একরাম তাওফিকা ফুডস্ এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির পরিচালক হিসাবে যথাক্রমে কোম্পানির মোট শেয়ারের ২.৪১ শতাংশ এবং ৩.৫৩ শতাংশের মালিকানায় রয়েছেন। নতুন করে শেয়ার কেনায় তাদের মালিকানা আরো বৃদ্ধি পাবে।
উল্লেখ্য, লাভেলো সর্বশেষ ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে শেয়ার হোল্ডারদের ২০ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদান করে। যার ১০ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ছিল।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পেনিনসুলা চিটাগংয়ের লোকসান কমেছে ৯৬ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি দ্যা পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান (ইপিএস) কমেছে ৯৬ শতাংশ।
রোববার (২৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪০ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৩৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ৪৫ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৭ টাকা ৮৭ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
কে অ্যান্ড কিউয়ের আয় বেড়েছে ৮৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৮৩ শতাংশ বেড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ২৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৬৯ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২ টাকা ৪৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৪ টাকা ৩১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪৮ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯৭ টাকা ৫১ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
১১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে লিথিয়াম ব্যাটারির প্রকল্প করবে ওয়ালটন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি উন্নতমানের লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উৎপাদনের প্রকল্প স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রবিবার (২৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত প্রকল্পের উদ্দেশ্য লিথিয়াম ব্যাটারির জন্য আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে বাজারে দেশের স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ও সাশ্রয়ী মূল্যের উন্নতমানের লিথিয়াম ব্যাটারি সরবরাহ করা।
আলোচিত প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। আগামী বছরের মাঝামাঝি এই প্রকল্প বাণিজ্যিক উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করতে পারবে বলে কোম্পানিটি আশা করছে। প্রকল্পটির বার্ষিক পণ্য বিক্রির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ১৪৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
এছাড়াও রোববার অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদন করা হয়।হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৬৯৬ কোটি টাকা নীট মুনাফা করেছে। আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ টাকা ৯৯ পয়সা।
কাফি