আন্তর্জাতিক
ভারতের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

ভারতীয়দের বেসরকারি হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমিয়েছে সৌদি আরব। গত ১২ এপ্রিল এ পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটি। জম্মু ও কাশ্মিরের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লাহ এবং সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি উভয়েই এতে উদ্বেদ প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে শিগগিরই এ ব্যাপারে সৌদির সঙ্গে যোগাযোগ করতে আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।
রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় ওমর আবদুল্লাহ বলেন, সৌদির এই সিদ্ধান্তের ফলে চলতি বছর হাজার হাজার ভারতীয় মুসলিমের হজযাত্রা গুরুতর অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
ওমর বলেন, সৌদি সরকারের এ আদেশের ফলে ৫২ হাজারের বেশি ভারতীয় হজযাত্রীর এবারের হজযাত্রা পুরোপুরি অনিশ্চিয়তার মধ্যে পড়েছে। এরা সবাই হজের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের পেমেন্ট পরিশোধ করে ফেলেছেন।
কী কারণে সৌদি এ সিদ্ধান্ত নিল- তা জানা যায়নি। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ ইস্যুতে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি এবং এর বিপরীতে নয়াদিল্লি কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কি না- তা ও এখনও অজানা।
ইসলামের চতুর্থ গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হজ। প্রত্যেক স্বচ্ছল মুসলিমের জন্য জীবনে অন্তত একবার হজ করা ফরজ বা আবশ্যিক।
প্রতি বছর হজ করার জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ভারত থেকেও সৌদি আরবে যান লাখ লাখ মুসলিম। দেশটির হজযাত্রীদের জন্য সরকারি-বেসরকারি উভয় ধরনের কোটার ব্যবস্থা রেখেছে সৌদি।
ভারতীয় হজযাত্রীদের জন্য বেসরকারি কোটা হ্রাস করা হলেও সরকারি কোটায় কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি বলে জানা গেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক
প্রত্যেককে খুঁজে বের করব: অমিত শাহ

জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২৬ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যায় জড়িত প্রত্যেককে ভারত ‘খুঁজে বের করবে’ বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
বৃহস্পতিবার (০১ মে) দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে, কাশ্মীর হামলার বিষয়ে নিজের প্রথম প্রকাশ্য মন্তব্যে অমিত শাহ বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের জন্য সবচেয়ে খারাপ সময় আসন্ন।’ খবর এনডিটিভি’র।
তিনি বলেন, পহেলগামে যারা ঘৃণ্য সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে, তাদের রেহাই দেয়া হবে না। আমরা পহেলগাম হামলার প্রত্যেক অপরাধীকে খুঁজে বের করব। ভেবো না যে ২৬ জনকে হত্যা করে তোমরা জিতে গেছ। তোমাদের প্রত্যেককে জবাবদিহি করতে হবে।
কাউকে ছাড় দেয়া হবে না উল্লেখ করে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, হার ব্যক্তি কো চুন চুন কে জওয়াব ভি মিলেগা, জওয়াব ভি দিয়া জায়েগা… এটি নরেন্দ্র মোদি সরকার; এই দেশের প্রতিটি ইঞ্চি থেকে সন্ত্রাসবাদকে সমূলে উৎপাটন করা আমাদের সংকল্প এবং তা সম্পন্ন করা হবে।
এদিকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, কাশ্মীরে হামলাকারীদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও’র সঙ্গে ফোনালাপের পর এক বার্তায় এ কথা বলেন তিনি।
সামাজিক যোগাযাগমাধ্যম এক্স-এ এক বিবৃতিতে জয়শঙ্কর বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও’র সঙ্গে কাশ্মীরের পহেলগামে হামলার বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ হামলার পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী ও বাস্তবায়নকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
গত ২২ এপ্রিল ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পর্যটনকেন্দ্র পহেলগামে বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ২৬ জন পর্যটক নিহত হন। এ হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেছে নয়াদিল্লি। তবে ইসলামাবাদ এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারত-পাকিস্তানকে বিরোধ মেটাতে বললো সৌদি

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা, বিশেষ করে সীমান্তে দুই দেশের বাহিনীর অব্যাহত গুলি বিনিময়ের ঘটনায় বুধবার (৩০ এপ্রিল) গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সৌদি আরব।
এক বিবৃতিতে, সৌদির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উভয় দেশকে উত্তেজনা কমাতে, সংঘর্ষ এড়াতে এবং কূটনৈতিক উপায়ে তাদের বিরোধ নিষ্পত্তি করার আহ্বান জানিয়েছে।
সুপ্রতিবেশীসুলভ নীতিগুলোকে সম্মান করা এবং উভয় দেশের জনগণ ও বৃহত্তর অঞ্চলের কল্যাণের জন্য আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি স্থাপনে কাজ করার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে সৌদি।
ভারত-শাসিত কাশ্মীরে গত সপ্তাহে এক মারাত্মক হামলার পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে, পাকিস্তান বুধবার সতর্ক করেছে, আগামী ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে সামরিক হামলা চালাতে পারে ভারত।
এক্স-এ পোস্ট করা এক বিবৃতিতে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার বলেছেন, ইসলামাবাদের কাছে ‘বিশ্বাসযোগ্য গোয়েন্দা তথ্য’ আছে যে, গত ২২ এপ্রিল পর্যটনকেন্দ্র পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলা নিয়ে ‘ভিত্তিহীন এবং সাজানো অভিযোগের অজুহাতে’ নয়াদিল্লি সামরিক পদক্ষেপ নেয়ার পরিকল্পনা করছে।
তিনি আরও বলেন, ভারতের যেকোনো সামরিক অভিযানের জবাব নিশ্চিতভাবে এবং দৃঢ়ভাবে দেবে পাকিস্তান। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই বাস্তবতায় সচেতন থাকতে হবে যে উত্তেজনা বৃদ্ধি এবং এর ফলে সৃষ্ট পরিণতির দায়ভার সরাসরি ভারতের ওপর বর্তাবে।
নয়াদিল্লির অভিযোগ, কাশ্মীর হামলার সঙ্গে ‘সীমান্তের বাইরের’ যোগসূত্র রয়েছে। যদিও এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইসলামাবাদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
রাশিয়া-নিয়ন্ত্রিত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭ জন

দক্ষিণ ইউক্রেনের খেরসন অঞ্চলের রাশিয়া-নিয়ন্ত্রিত শহর ওলেস্কিতে বৃহস্পতিবার এক ড্রোন হামলায় সাতজন নিহত হয়েছেন। রাশিয়া-নিয়ন্ত্রিত খেরসন অংশের গভর্নর ভ্লাদিমির সালদো টেলিগ্রামে এক বার্তায় এ তথ্য জানান। মস্কো থেকে এএফপি এই সংবাদ প্রকাশ করেছে।
ভ্লাদিমির সালদো তার পোস্টে লিখেছেন, ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে ‘এফপিভি’ (ফার্স্ট পারসন ভিউ) ড্রোন দিয়ে ব্যাপক হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ২০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
এদিকে, কৃষ্ণসাগর উপকূলবর্তী ইউক্রেনের ওডেসা বন্দরে রাশিয়ার ড্রোন হামলায় কমপক্ষে ২ জন নিহত এবং আরও অন্তত ৫ জন আহত হয়েছেন। আল জাজিরা এই তথ্য দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সকালে একাধিক রুশ ড্রোন ওডেসা বন্দরে আঘাত হানে। হামলার ফলে বন্দরের অবকাঠামোতে আগুন ধরে যায়, যার প্রভাবে আশেপাশের আবাসিক ভবন ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য নতুন সতর্কতা

গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়ে সেখানকার অভিবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
তবে যাদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার বৈধ নথি গ্রিনকার্ড আছে তাদেরও চাপে রাখছে ট্রাম্প প্রশাসন। গ্রিনকার্ডধারীদের নতুন করে সতর্কতা দিয়ে বলা হয়েছে, যারা বৈধ অভিবাসী আছেন তারা ‘অতিথির’ মতো আচরণ করবেন। নয়ত আপনাদেরও নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। এছাড়া সবার ওপর নজর রাখা হচ্ছে বলেও উল্লেখ করা হয়। এমন সতর্কতার পর বৈধ অভিবাসীদের মধ্যেও তৈরি হয়েছে আতঙ্ক।
মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে চলতি সপ্তাহে একটি পোস্টে দেশটির নাগরিক এবং অভিবাসী সেবা (ইউএসসিআইএস) এক সতর্কবার্তায় বলেছে, গ্রিনকার্ড থাকলেই যুক্তরাষ্ট্রে নির্বিঘ্নে থাকা যাবে এটির কোনো নিশ্চয়তা নেই। যদি গ্রিনকার্ডধারী কাউকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করা হয় তাহলে তাদের বৈধ নথি বাতিল করা হবে।
কেন এই সতর্কবার্তা গুরুত্বপূর্ণ
এই সতর্কতার মাধ্যমে ট্রাম্প প্রশাসন বার্তা দিয়েছে তারা অভিবাসী সংক্রান্ত আইন কার্যকর আরও বিস্তার করবে। এরমধ্যে দেখা যাচ্ছে, শুধুমাত্র অবৈধ অভিবাসীদেরই লক্ষ্য করা হবে না। সঙ্গে বৈধ অভিবাসীরাও আক্রান্ত হবে।
ইতিমধ্যে বৈধ অভিবাসীদের অনলাইন কার্যক্রম, তাদের মতাদর্শ ইত্যাদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এছাড়া বৈধ অভিবাসীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো এবং অনেককে যুক্তরাষ্ট্রে আর প্রবেশ করতে না দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এসব কার্যক্রম বাক স্বাধীনতা, নজরদারি এবং বৈধ অভিবাসীদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাধা প্রদানের বিষয়টি প্রশ্ন তুলেছে। যারা অনেক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
যেকোনো পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের পাশে থাকবে চীন

কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলায় একজন নিহত হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কার্যত যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে। টানা সাত দিনের মতো ঘটেছে গোলাগুলির ঘটনা। এক দেশ অপর দেশের বিরুদ্ধে নিয়েছে নানা পদেক্ষেপ। চলমান উত্তেজনাকর এই অবস্থার মধ্যে পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়েছে পুরোনো মিত্র চীন।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী লাহোরে নিযুক্ত চীনা কনসাল জেনারেল ঝাও শিরেন বলেছেন, সব পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের পাশে থাকবে বেইজিং। অবশ্য তিনি জোর দিয়ে বলেন, যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়। পাকিস্তান ও ভারতের উচিত সংলাপ ও কূটনৈতিক পথে শান্তির রাস্তা খোঁজা।
বৃহস্পতিবার (১ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল।
লাহোরে পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কেন্দ্রীয় পাঞ্জাব শাখার নেতাদের সঙ্গে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় পিপিপি কেন্দ্রীয় পাঞ্জাবের অর্থ সম্পাদক আহমাদ জাওয়াদ রানার বাসভবনে।
ঝাও বলেন, চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক কৌশলগত সহযোগিতা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তা অবকাঠামোতে দীর্ঘদিনের। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, চীন পাকিস্তানের সঙ্গে ছিল, আছে, এবং ভবিষ্যতেও থাকবে-বিশেষ করে নিরাপত্তা, কৌশলগত সহযোগিতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে।
আড়াই ঘণ্টা স্থায়ী এ বৈঠকে জাতীয় ও আঞ্চলিক নানা বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনায় ঝাও বলেন, চীন-পাকিস্তানের বন্ধুত্বের শিকড় গভীরে গাঁথা। প্রত্যেক চীনা নাগরিক পাকিস্তানকে ভালোবাসে এবং পাকিস্তানিরাও চীনকে একইরকম ভালোবাসা ও সম্মান দেখায়।
ঝাও বলেন, পাকিস্তান শুধু প্রতিবেশী বা মিত্র নয়, চীনের কাছে এক পরীক্ষিত বন্ধু। পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও কৌশলগত সহযোগিতাই আমাদের সম্পর্কের ভিত্তি।
বৈঠকে দুই পক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য বহুপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে একমত হন।