রাজনীতি
চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে সব সময়ে স্বোচ্চার জামায়াত: ড. হেলাল উদ্দিন

ঢাকা ৮ আসনের জামায়াত মনোনীত সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন বলেছেন, ব্যবসায়ীদের পাশে সুখ-দুখে এবং চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে সব সময়ে স্বোচ্চার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকার আশেপাশের মার্কেটগুলোতে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ও গণসংযোগকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ৫ই আগষ্ট মানুষ যে স্বপ্ন দেখেছিলো সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে সকলকে এক এবং ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সজাগ থাকতে হবে স্বেরাচার যেন আবার মাথাছাড়া না দিয়ে উঠে।
এসময় তিনি আরো বলেন, যেই কুরআনের কথা বলায় জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে কর্মীদের উপরও অমানবিক পাশবিক জুলুম নির্যাতন হয়েছে, সেই কুরআনের শাসন ব্যবস্থা বাংলাদেশে চালু করা পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামীর আন্দোলন দুর্বার গতিতে চালিয়ে যেতে হবে। এদেশের জনগণ বুঝে গেছে মানুষের তৈরি আইনে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে না। তাই মানুষ জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শান্তির সমাজ গঠন করতে চায়। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে তিনি উপস্থিত নেতাকর্মীদের অতীতের চেয়ে আরো বেশি ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
এসময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মজলিসে শুরা সদস্য ও পল্টন থানা আমীর শাহীন আহমেদ খান উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে

চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যাওয়া বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া প্রায় চার মাস পর আগামী ৫ মে দেশে ফিরতে পারেন। দুই পুত্রবধূসহ ৪ মে লন্ডন থেকে তার ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ কথা জানিয়েছেন। খবর বিবিসি বাংলার।
বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে তার বড় ছেলে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান এবং ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমানও দেশে ফিরবেন।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডনে থাকা ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, বিএনপি প্রধানের স্বাস্থ্যের চূড়ান্ত পরীক্ষাগুলো হচ্ছে এবং শুক্রবারের (২ মে) মধ্যে এগুলো শেষ হয়ে যাবে।
শারীরিক দিক থেকে খালেদা জিয়া অনেক ভালো আছেন বলেও জানান তিনি।
নানা অসুস্থতায় ভুগতে থাকা ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৮ জানুয়ারি লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তিনি সেখানে যান। ‘লন্ডন ক্লিনিক’-এ টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর সেখান থেকে গত ২৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে তার পুত্র বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়।
অর্ধযুগের বেশি সময় পর ওই বাসায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করেন খালেদা জিয়া।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান

রাখাইনে ‘মানবিক করিডোর’ দেওয়া না দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচিত জাতীয় সংসদ থেকে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একইসঙ্গে বিদেশিদের স্বার্থ রক্ষার পরিবর্তে সবার আগে দেশের স্বার্থ নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে লিপ্ত মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক সাহায্য পৌঁছানোর জন্য বাংলাদেশকে করিডোর হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার ব্যাপারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নাকি নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের সঙ্গে জড়িত এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু জনগণকে জানায়নি। এমনকি জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও কোনো আলোচনা করার প্রয়োজনবোধ করেনি। দেশের জনগণকে না জানিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে কিনা, কিংবা নেওয়া উচিত কিনা— এই মুহূর্তে সেই বিতর্ক আমি তুলতে চাই না।
তিনি বলেন, তবে দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় জনগণ মনে করে করিডোর দেওয়া না দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগণের কাছ থেকে। সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে, নির্বাচিত জাতীয় সংসদের মাধ্যমে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে গণতান্ত্রিক বিশ্বের দেশে দেশে এটাই নিয়ম, এটাই রীতি।
তারেক রহমান বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, বিদেশিদের স্বার্থ রক্ষা নয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সবার আগে দেশের জনগণের স্বার্থ নিশ্চিত করতে হবে। কারণ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান কিংবা অন্য কোনো দেশ নয়, সবার আগে বাংলাদেশ। এটিই হতে হবে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি, বিএনপি বিশ্বাস করে তৃণমূলের জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া, শ্রমজীবী কর্মজীবী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন সম্ভব নয়। শ্রমজীবী কর্মজীবী মানুষের অধিকার উপেক্ষা করে কোনো রাষ্ট্র এগিয়ে যেতে পারে না। শ্রমজীবী কর্মজীবী মানুষের শ্রম, ঘাম, মেধার ওপর নির্ভর করে একটি দেশের উন্নয়ন এবং অর্থনীতির শক্তিশালী ভিত্তি রচিত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ইনসাফ ভিত্তিক কল্যান রাষ্ট্রই শ্রমিক অধিকার নিশ্চিত করবে: মাওলানা ইসহাক

ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক কল্যান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলেই কেবল সকল বৈষম্য ও শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের শূরা সদস্য ও মুগদা থানা পূর্বের আমীর মাওলানা ইসহাক।
বৃহস্পতিবার (০১ মে) বিশ্ব শ্রম দিবস উপলক্ষ্যে ৭২নং ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যোগে রাজধানীতে আয়োজিত এক রালী ও পথসভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, শ্রমিক-মালিকের সম্পর্ক হবে ভ্রাতৃত্বের, শক্রর নয়। এটাই ইসলামের নির্দেশনা। শ্রমিক তার ন্যায্য অধিকার না পেলে শিল্প এগিয়ে যাবে না। বরং শ্রমিকরা কাজ না করলে শিল্প পিছিয়ে পড়বে। শ্রমিকরা বাঁচলে শিল্প বাঁচবে আর শিল্প বাঁচলে শ্রমিকেরা বাঁচবে- এ কথা মালিক ও শ্রমিক উভয় পক্ষকে অনুধাবন করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন থানা সেক্রেটারি প্রভাষক ওমর ফারুকের সঞ্চালনায় থানার কর্মপরিষদ সদস্যবৃন্দ ও ওয়ার্ড সভাপতি এবং সেক্রেটারিসহ সকল পর্যায়ের দায়িত্বশীলগন।
অনুষ্ঠানে থানার অর্থ সম্পাদক নেছার উদ্দীন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক কুতুবউদ্দিন আরমান, মোহাম্মাদ ইউনুস, সোলাইমান, জোনায়েদ, শহীদুল ইসলাম শহীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
শ্রমিকদের রক্ত আর ঘামে শিল্প গড়ে ওঠে: জামায়াত আমির

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শ্রমিকদের রক্ত আর ঘামে শিল্প গড়ে ওঠে। শ্রমিকদের বলবো, আপনাদের গায়ের ঘাম আমার কাছে আতরের মতো লাগে।
বৃহস্পতিবার (১ মে) রাজধানীর পল্টন মোড়ে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কোথাও গেলে অনেক শ্রমিক গায়ে ঘামের কারণে আমাদের সঙ্গে হাত মেলাতে লজ্জাবোধ করেন। আমি তাদের বুকে টেনে বুক মেলাই। শ্রমিকদের গায়ের ঘাম আতর, সুগন্ধি, সৌরভের কারণ।
জামায়াত আমির বলেন, আমরা আসলে মানুষের মাঝে বৈষম্য দেখতে চাই না। সব পেশার মানুষকে আমরা এক চোখে দেখি। মালিক-শ্রমিক দ্বন্দ্ব আর চাই না। শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে, ব্যবসা বাঁচবে। আবার শ্রমিককে বুঝতে হবে, শিল্প বা মালিক ধ্বংস হয়ে গেলে শ্রমিকদের কাজও বন্ধ হয়ে যাবে। তাই মালিক-শ্রমিক উভয়ের দায়িত্ব অনেক।
তিনি বলেন, যেদিন মালিক তার শ্রমিককে দরদ-ভালোবাসা দিয়ে কাছে টেনে নেবে, সেই শ্রমিক জীবন দিয়ে হলেও তার শ্রমের শতভাগ দেবে। মালিক-শ্রমিকের সমন্বয়ে একটা কর্মউপযোগী সমাজ গড়ে তুলতে হবে। এটা নিয়েই কাজ করছে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন।
কর্মক্ষেত্রে নারীর জন্য নামাজের জায়গা রাখার দাবি জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, পুরুষের জন্য মিল-ফ্যাক্টরি বা ইন্ডাস্ট্রিতে ছোট্ট হলেও নামাজের জায়গা রাখা হয়। কিন্তু আমাদের নারীদের জন্য নামাজের জায়গা রাখা হয় না। আমি কারখানা মালিকদের উদ্দেশে বলবো, নারীদের জন্য নামাজের জায়গার ব্যবস্থা করুন। তাদের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল গড়ে তুলুন।
সমাবেশে অন্য বক্তারা বলেন, ১৭ বছর শ্রমিক সমাবেশ করতে পারিনি। আমাদের শ্রমিকরা নির্মম বঞ্চনা, হত্যার শিকার হয়েছেন। আজ সেই সুযোগ হয়েছে। তাই এখনি সময় শ্রমিকদের অধিকার সুসংগঠিত করার। আমরা এমন এক শ্রমনীতি কায়েম করতে চাই, যা চলবে ইসলামের আইন অনুযায়ী। যেখানে মালিক-শ্রমিক কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, যে আইনে কোনো শ্রমিক না খেয়ে থাকবে না। তাই কোরআনের বিধান অনুযায়ী ইসলামী শ্রমনীতি চালু করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
আ. লীগের নামে কোনো দল রাজনীতি করতে পারবে না: নুর

আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনৈতিক দল গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর।
শরীয়তপুরের সখিপুরে তারাবুনিয়ার ঐতিহাসিক মাটিতে প্রথমবারের মতো এক গণসমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সমাবেশে তিনি বলেন, “দেশে এখন মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই, ভোটাধিকার শুধু কাগজে-কলমে। জনগণের অধিকার হরণ করে আওয়ামী লীগ আজ ফ্যাসিবাদী একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিল। তবে সেই অবৈধ দুঃশাসনের অবসান হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠন যুবলীগও নিষিদ্ধ হবে। গণঅধিকার পরিষদ জনগণের নেতৃত্বে এই দানবীয় দখলদারদের উৎখাত করবে।”
গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আখতারুজ্জামান সম্রাট মাঝি। একই মঞ্চ থেকে তিনি ঘোষণা দেন, শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া-সখিপুর) আসন থেকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি গণঅধিকার পরিষদের মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, “আমরা একদলীয় দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মাঠে আছি। তরুণ প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন চালিয়ে যাবো।”
গণসমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন- সংগঠনের মুখপাত্র ফারুক হাসান, ডা. শাহজালাল সাজু, অ্যাডভোকেট ফিরোজ আহমেদ মুন্সি, হাসান আল মামুন, বীন ইয়ামিন মোল্লা, মাহমুদ পারভেজ, নাজমুল হাসান, ওবায়দুল হোসেন শুভ এবং শাকিল সিকদার।
সমাবেশ শেষে নেতারা সখিপুর বাজার, উত্তর তারাবুনিয়া ও আশপাশের জনবহুল এলাকায় গণসংযোগ করেন। পথচলতি মানুষজনের হাতে লিফলেট তুলে দেন এবং তুলে ধরেন সংগঠনের লক্ষ্য ও কর্মসূচির কথা।
এ সময় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পুরো এলাকা প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। বক্তারা বলেন, “সরকারের দমন-পীড়ন, দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে আমাদের এই লড়াই চলবে জনগণের শক্তিকে ভিত্তি করে।
অর্থসংবাদ/কাফি