আন্তর্জাতিক
নতুন শুল্কহারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতির প্রভাবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ৭৩ শতাংশ মার্কিন নাগরিক। সম্প্রতি রয়টার্স-ইপসোসের এক জরিপে উঠে এসেছে এ তথ্য।
রোববার শেষ হওয়া তিন দিনের ওই জরিপে দেখা গেছে, ৭৩ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, প্রায় সব ধরনের আমদানির ওপর নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর আগামী ছয় মাসে তারা প্রতিদিন যেসব পণ্য কিনছেন সেগুলোর দাম বাড়বে। মাত্র ৪ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন দাম কমবে এবং বাকিদের মনে করেন দাম অপরিবর্তিত থাকবে।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের অধিকাংশ দেশ থেকে আমদানির ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর বেশিরভাগ মার্কিন নাগরিক ভোগ্যপণ্যের উচ্চমূল্যের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
গত সপ্তাহে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঘোষণা দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রেসিডেন্টের এ ঘোষণা ওয়াল স্ট্রিটকে কাঁপিয়ে দেয় অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাস, নতুন ট্যারিফ পণ্যের দাম বাড়িয়ে তুলবে এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ সমগ্র বিশ্বের বাকি অংশে মন্দা সৃষ্টি করতে পারে।
ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টির এক চতুর্থাংশ উত্তরদাতাসহ জরিপে প্রায় ৫৭ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, প্রায় প্রতিটি দেশ থেকে আমদানির ওপর কমপক্ষে ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণার বিরোধিতা করেন তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক
এবার চীনের ওপর ২৪৫ শতাংশ শুল্কারোপের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মাঝে বাণিজ্য যুদ্ধ লেগেই আছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির ওপর কিছুদিন পরপর নতুন শুল্ক ঘোষণা করছে ওয়াশিংটন। এরই ধারাবাহিকতায় চীনের ওপর শুল্কহার আরও বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাতে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় হোয়াইট হাউস। খবর আনাদোলু এজেন্সির।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সর্বশেষ প্রশাসনিক আদেশে এদিন হোয়াইট হাউস বলেছে, গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ আমদানিতে একটি জাতীয় নিরাপত্তা তদন্ত শুরু করেছে তারা। আদেশে গত ২ এপ্রিল ঘোষিত পারস্পরিক শুল্কের ব্যাখ্যাও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
বিজ্ঞাপন
হোয়াইট হাউস আরও বলেছে, চীনের প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপের পরিপ্রেক্ষিতে চীনা পণ্য আমদানিতে ২৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
মূলত, ট্রাম্পের এই শুল্কারোপ শুরুতে অনেক দেশের ওপর কার্যকর ছিল। কিন্তু, ৭৫টির বেশি দেশ ট্রাম্পের সঙ্গে এ নিয়ে যোগাযোগ করায় তাদের ওপর আরোপিত এই শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করে মার্কিন প্রশাসন। তবে, চীন আলোচনা না করে পাল্টা শুল্ক আরোপ করায় দেশটির ওপর আরও শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। এরপর থেকেই দেশ দুটির মধ্যে পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের মাধ্যমে তীব্র বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু হয়।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউস বলছে, নতুন বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনায় করার জন্য ৭৫টির বেশি দেশের ওপর থেকে ইতোমধ্যেই নতুন শুল্কারোপ তিন মাসের জন্য তুলে নেওয়া হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে দেশটির জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ওয়াশিংটন ডিসিতে ওই সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নানা ধরনের ইস্যু নিয়ে তাকে প্রশ্ন করা হয়।
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থার উত্থান ঘটেছে বলে অভিযোগ তুলে এক সাংবাদিক বলেন, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসও দুই সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে ইসলামপন্থি চরমপন্থার উত্থানের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার প্রতিবাদের সময় বাংলাদেশে প্রকাশ্যে ওসামা বিন লাদেনের ছবি প্রদর্শন করা হয়েছে। এছাড়া নাৎসি প্রতীক ব্যবহারের মতো বিষয় এবং মার্কিন ব্র্যান্ড কোকাকোলা এবং কেএফসির বিরুদ্ধে ইহুদি-বিরোধী প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
এই বিষয়গুলোকে যুক্তরাষ্ট্র কিভাবে দেখছে সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে এর জবাবে ট্যামি ব্রুস বলেন, আমি আপনার বক্তব্য শুনেছি এবং আপনার উদ্বেগের প্রশংসা করি। বাংলাদেশের বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। দেশটির বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে আমরা আগেও বহুবার আলোচনা করেছি, বিশেষ করে এখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের মাধ্যমে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলেছি।
ব্রিটিশ এমপি ও শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইস্যুর বিষয়টিও উঠে আসে ব্রিফিংয়ে। মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেন, এই গ্রেফতারি পরোয়ানা বাংলাদেশের আদালতের পক্ষ থেকে জারি করা হয়েছে। অবশ্যই এসব বিষয় এবং আপনি যা আলোচনা করছেন সেগুলো বাংলাদেশের প্রশাসনের বিষয়। অবশ্যই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং আলোচনা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই মুখপাত্র জোর দিয়ে বলেন, শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জনগণই নির্ধারণ করবে। আপনি যা বর্ণনা করছেন, তাদেরও সেগুলোর মুখোমুখি হতে হচ্ছে। নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি এখানে এটাকে তুচ্ছ বলে উল্লেখ করতে চাই না, কিন্তু এটা সত্যি।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রও গুরুত্বপূর্ণ এবং মানুষের কর্মকাণ্ডই ঠিক করবে তারা কীভাবে এই সমস্যা মোকাবিলা করবে। গত ২০-২৫ বছর ধরে আমরা দেখেছি, ভুল সিদ্ধান্ত কীভাবে জনগণের জীবন ধ্বংস করে দিতে পারে। কাজেই অনেক দেশের সামনে এখন স্পষ্ট পথ রয়েছে- তারা কী বিকল্প বেছে নেবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ইসরায়েলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করল মালদ্বীপ

ইসরায়েলি পাসপোর্টধারীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত পর্যটনকেন্দ্র মালদ্বীপ। এ বিষয়ে আইন পাশ করেছে দেশটির সরকার। ফিলিস্তিনিদের প্রতি ‘দৃঢ় সংকল্পের’ অংশ হিসেবে এমন উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি।
মালদ্বীপের সংসদে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) আইনটি পাস হয়। এর প্রায় সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু আইনটির অনুমোদন দেন। তার দপ্তরের এক কর্মকর্তা বার্তাসংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, এটি অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে।
মোহাম্মদ মুইজ্জু বিবৃতিতে বলেছেন, নতুন আইনটির অনুমোদন ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের অব্যাহত নৃশংসতা এবং গণহত্যার বিরুদ্ধে সরকারের দৃঢ় অবস্থানকে প্রতিফলিত করে।
তিনি আরও বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের লড়াইয়ের প্রতি মালদ্বীপ তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছে।
দখলদার ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত বছর ইসরায়েলিদের মালদ্বীপ ভ্রমণে না যেতে পরামর্শ দিয়েছিলেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এরপর এখন পর্যন্ত ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে তারা।
ইসরায়েলিদের মালদ্বীপে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে বলে গত বছরের জুনে জানিয়েছিলেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। ওই সময় ইসরায়েলিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিতে করণীয় ঠিক করতে কমিটি ঠিক করা হয়। সব প্রক্রিয়া শেষে আজ আইনটি আনুষ্ঠানিকভাবে দেশটির সংসদে তোলা হয়। সংসদে পাস হওয়ার পর কোনো বিলম্ব না করেই আইনটির অনুমোদন দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ট্রাম্পের শুল্কনীতি বাতিল চেয়ে মার্কিন আদালতে মামলা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতি বাতিল চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালতে মামলা করেছে দেশটির অরাজনৈতিক আইনী সংস্থা লিবার্টি জাস্টিস সেন্টার। সোমবার পাঁচটি মার্কিন আমদানিকারক সংস্থার প্রতিনিধি হিসেবে এই মামলার বাদি হয়েছে লিবার্টি জাস্টিস সেন্টার।
গত ২ এপ্রিল বিশ্বের প্রায় সব দেশের ওপর বর্ধিত রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। অতিরিক্ত এই শুল্ক আরোপকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। গত ১০ এপ্রিল অবশ্য চীন ব্যাতীত অন্য সব দেশের ওপর আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক স্থগিত করেছেন ট্রাম্প, তবে তার আগেই তুলকালাম কাণ্ড ঘটে গেছে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে। বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের দামের হ্রাস-বৃদ্ধির ফলে পুঁজিবাজার থেকে ‘গায়েব’ হয়ে গেছে শত শত কোটি ডলার।
লিবার্টি জাস্টিস সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও আইনজীবী জেফ্রি শোয়াব এক বিবৃতিতে বলেন, “কোনো ব্যক্তিরই শুল্ক বা কর আরোপের এমন ক্ষমতা থাকা উচিত নয়, যা বিশাল বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী, যাবতীয় কর বা শুল্ক আরোপের এক্তিয়ার কংগ্রেসের (মার্কিন আইনসভা), প্রেসিডেন্টের নয়।”
এ মামলার ঘটনায় ট্রাম্পের প্রতিক্রিয়া জানতে হোয়াইট হাউসে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের এক মুখপাত্র ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতির পক্ষে সাফাই দিয়ে বলেন, প্রেসিডেন্টের বিরোধীরা সবসময়েই তার (ট্রাম্পের) সব সিদ্ধান্তের বিপক্ষে বলবে। কিন্তু সত্য হলো, বিভিন্ন দেশ বিশেষ করে চীন তার নিজের স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার শোষন করছিল এবং আমাদের প্রেসিডেন্ট আন্তর্জাতিক বাণিজ্যক্ষেত্রে একটি লেভেল-প্লেইং ফিল্ড দেখতে চেয়েছেন। এর বেশি কিছু নয়।
এদিকে সম্প্রতি অন্য সব দেশের ওপর আরোপিত শুল্ক স্থগিত করলেও চীনের ওপর ধার্যকৃত শুল্ক ১৪৫ শতাংশে উন্নীতি করেছেন ট্রাম্প। তার এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েও মামলা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে।
সোমবার যেদিন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালতে মামলা করল লিবার্টি জাস্টিস সেন্টার, সেই একই দিন ফ্লোরিডার ফেডারেল আদালতেও মামলা করেছেন আমদানিকারক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা। মামলায় চীনের ওপর আরোপিত বর্ধিত শুল্ক স্থগিতের দাবি জানিয়েছেন তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রবাসী বাঙালিদেরকে বিশেষ শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। এক বিবৃতিতে তিনি এ শুভেচ্ছা জানান।
তিনি বলেন, পয়লা বৈশাখ বাঙালি সংস্কৃতির এক অনন্য উৎসব, যেখানে পরিবার ও বন্ধুরা মিলে নতুন বছরের শুভসূচনা করে। এটি কেবল উৎসবেরই নয়, আত্মচিন্তা ও নতুন স্বপ্ন বুননেরও সময়।
তিনি আরও বলেন, শতাব্দীপ্রাচীন এই ঐতিহ্য বাঙালিকে একসূত্রে গেঁথেছে, সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির মেলবন্ধনে গড়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। এখানকার বাঙালি সম্প্রদায় আমাদের জাতীয় জীবনের অপরিহার্য অংশ। আপনাদের অবদানের জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় এক লাখ বাঙালি বসবাস করেন। প্রতিবছর সিডনি, মেলবোর্নসহ বিভিন্ন শহরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করা হয়।