পুঁজিবাজার
১৯৪ শেয়ারের দরপতন, সামান্য বেড়েছে লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানির মধ্যে ১৯৪ শেয়ারের দর কমেছে। অন্যদিকে টাকার অংকে সামান্য বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ এপ্রিল) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১০ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৮৫ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ১ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ১১৬৭ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৫ দশমিক ৮২ পয়েন্ট কমে ১৯২৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৪৮৩ কোটি ৬১ লাখ ৫১ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৪৬৯ কোটি ৮৯ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৯টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৯৪ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৫৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না প্রাইম ফাইন্যান্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের কোনো শতাংশ লভ্যাংশ দেবে না।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
২০২২ সালে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ২ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর তথা ২০২১ সালে শেয়ার প্রতি ৬৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬ টাকা ৯৯ পয়সা। সর্বশেষ বছরে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর মাইনাস ৬৪ পয়সা ছিল।
আগামী ২৯ মে সকাল ১০ টায় হাইব্রিড পদ্ধতিতে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৬ মে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর বৈঠক বুধবার

পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাঠামোগত শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে বাজার সংশ্লিষ্ট ১০টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
আগামীকাল বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনের মাল্টিপারপাস হলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এটি পুঁজিবাজার উন্নয়ন বিষয়ে গঠিত সরকারি কমিটির তৃতীয় আনুষ্ঠানিক সভা, যার সভাপতিত্ব করবেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
সভায় উপস্থিত থাকবেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর ও ফারজানা লালারুখ। এছাড়া কমিটির সদস্য হিসেবে অংশ নেবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকুল ইসলাম এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিমা ও পুঁজিবাজার অনুবিভাগ) মো. সাঈদ কুতুব।
বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্য পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ১০টি প্রতিষ্ঠানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পিএলসি, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) পিএলসি, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল), সেন্ট্রাল কাউন্টারপার্টি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিসিবিএল), ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডস, দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি), অ্যাসোসিয়েশন অব ক্রেডিট রেটিং এজেন্সিজ এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি)।
বিএসইসি থেকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে বলা হয়েছে, এই সভায় উপস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়মতো উপস্থিত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৭ মার্চ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিএসইসিকে আরও কার্যকর এবং জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে একটি চার সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির নেতৃত্বে আছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
সাবেক সচিব খাইরুলের ছেলের ৫৪ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী সদস্য মো. খাইরুল ইসলামের ছেলে মোরসালিন ইসলাম সৌরদীপের ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির একটি বিও হিসাবের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
এ শেয়ারে ৫৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা রয়েছে বলে আবেদনে উল্লেখ করেছেন দুদকের উপ সহকারী পরিচালক সাবিকুন নাহার।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
এর আগে দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক সাবিকুন নাহার এসব শেয়ার অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মো. খাইরুল ইসলামের বিরুদ্ধে জাল-জালিয়াতি, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ভুয়া সস্পত্তি জামানত হিসেবে মর্টগেজ দিয়ে বেসিক ব্যাংকের কাওরান বাজার শাখা থেকে ১০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করে আত্মসাতের অভিযোগটি অনুসন্ধানাধীন রয়েছে।
আবেদনে আরও বলা হয়, খাইরুল ইসলাম তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একাত্ম সচিব-১ হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অপরাধমূলক অসদাচারণের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিআরপিডি সার্কুলার অনুসারে প্রতিজন ঋণগ্রহীতাকে গৃহঋণ বাবদ সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার বিধান থাকলেও নিজের নাবালক দুই সন্তান রওশন শিপারিন মেঘমালা ও মোরসালিন ইসলাম সৌরদীপের প্রত্যেকের নামে দুই কোটি টাকা করে চার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে নিজের অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করেছে। মোরসালিন ইসলাম সৌরদীপের শেয়ারগুলো জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ করা প্রয়োজন। এই শেয়ারের মূল্য ৫৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামের স্ত্রীর ৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলামের স্ত্রী ফৌজিয়া ইসলামের নামে থাকা ১৪টি কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৩ কোটি ১৯ লাখ ১২ হাজার ৪৮০ টাকা।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
এছাড়া ফৌজিয়া ইসলামের নামে ইজারা ও বায়না দলিলে বান্দরবানের লামা উপজেলায় ৩০৪ দশমিক ৫৯ একর জমি, ঢাকা ও চট্টগ্রামে ফ্ল্যাট ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক আবু মোহাম্মদ আনোয়ারুল মাসুদ এসব সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজ চেয়ে আবেদন করেন।
জানা যায়, ফ্রিজ হওয়া অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ১২টি ব্যাংক হিসাব ও ১৪টি কোম্পানির শেয়ার রয়েছে। ব্যাংক হিসাবগুলোতে আছে এক কোটি ৪২ লাখ ৬৪ হাজার ১৩৫ টাকা। আর শেয়ারের মূল্য ৩ কোটি ১৯ লাখ ১২ হাজার ৪৮০ টাকা। জব্দ হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে ঢাকার গুলশানে জমিসহ একটি ফ্ল্যাট, চট্টগ্রামের হালিশহরে চার তলা পাকা বাড়ির তিনভাগের একভাগ অংশ রয়েছে। এ ছাড়া বান্দরবানের লামা উপজেলায় ইজারা ও বায়না দলিল মূলে ৫৩ দলিলে প্রায় ৩০৪ দশমিক ৫৯ একর জমি রয়েছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, ফৌজিয়া ইসলামের বিরুদ্ধে অবৈধ উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৬ কোটি ৯০ লাখ ২ হাজার ৪ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন ও দখলে রাখা এবং তার স্বামী মো. তাজুল ইসলাম কর্তৃক অসদুপায়ে উপার্জিত অর্থ দ্বারা স্ত্রীর নামে ৬ কোটি ৯০ লাখ ২ হাজার ৪ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনে সহায়তা প্রদান এবং ১১টি ব্যাংক হিসাবে ১৩ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার ২০৩ টাকা জমা ও ১৩ কোটি ১৮ লাখ ৪৪ হাজার ৯৭৫ টাকা উত্তোলনসহ সর্বমোট ২৭ কোটি ১১ লাখ ৯৫ হাজার ১৭৮ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক আয়ের উৎস আড়াল করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা তৎসহ পেনাল কোডের ১০৯ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
মামলা তদন্তকালে তার নামে ব্যাংক হিসাবসমূহে গচ্ছিত অর্থের তথ্য পাওয়া যায়। যা তিনি যেকোনো সময় হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার প্রক্রিয়া গ্রহণ করছেন বলে জানা যায়।
এর আগে ১৩ এপ্রিল সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের নামে থাকা ঢাকা, কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জের ২৮ বিঘা জমি, কুমিল্লার বিভিন্ন জায়গায় থাকা দুইটি বাণিজ্যিক স্পেস, একটি ফ্ল্যাট ও একটি দোকান ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। এ ছাড়া তার নিজ ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৫০টি ব্যাংক হিসাব ও শেয়ারে জমাকৃত ২৮ কোটি টাকা ফ্রিজ করা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিলো বিকন ফার্মা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিকন ফার্মাসিটিক্যালস ‘সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সাথে প্রতারণা করছে’। সম্প্রতি একটি ইংরেজি দৈনিক প্রত্রিকায় এমন খবর প্রকাশিত হয়। এ বিষয়ে জানতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কোম্পানিটি চিঠি পাঠায়। এতে প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিয়েছে কোম্পানিটি।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি ডিএসইর চিঠির জবাবে জানায় আমরা ডিএসইতে পাবলিকলি তালিকাভুক্ত কোম্পানি। আমরা ধারাবাহিকভাবে আর্থিক প্রতিবেদন এবং মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করি। এছাড়াও আমাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে কোম্পানির আর্থিক কর্মক্ষমতা কেীশল এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক প্রকাশের একটি সারসংক্ষেপ প্রদান করা হয়েছে।
বিকন মেডিকেয়ারের কাছে পণ্য বিক্রির বিষয়ে আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে, এই ধরনের লেনদেনগুলি আমাদের কৌশলগত এবং প্রযুক্তিগত সহযোগীতার অংশ এবং এক্সচেঞ্জর প্রযোজ্য নিয়ামের সম্পূর্ণ সম্মতিতে পরিচালিত হয়।
এসএম