জাতীয়
বাংলাদেশেও মিয়ানমারের মতো ভূমিকম্পের শঙ্কা

মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে যে দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছে বাংলাদেশেও একই মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স। ভূমিকম্প মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশে সতর্কতা ও প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে বাহিনীটি।
শনিবার (৩ মার্চ) ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, গত ২৮ মার্চ মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে পর পর দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প দুটির মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.৭ ও ৬.৪।
ফলে দেশ দুটি বেশ ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। বাংলাদেশেও একই মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ এবং ঢাকা অঞ্চল উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
এমতাবস্থায় ভূমিকম্প মোকাবিলার জন্য সব পর্যায়ে পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ ও সচেতনতা তৈরির নিমিত্ত ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আহ্বান করছে:
ফায়ার সর্ভিসের দেওয়া নির্দেশনাগুলো হলো: (১) বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০ অনুযায়ী ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ করা; (২) ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো ভবনগুলোর সংস্কার ও শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা; (৩) সকল বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করা; (৪) ইউটিলিটি সার্ভিসসমূহ যথা গ্যাস, পানি ও বিদ্যুতের লাইনের সঠিকতা নিশ্চিত করা; (৫) ভূমিকম্প চলাকালীন সময়ে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি পর্যায়ে বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে নিয়মিত মহড়া অনুশীলন ও প্রচারের ব্যবস্থা করা; (৬) জরুরি টেলিফোন নম্বর যেমন ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ, হাসাপাতাল ও অন্যান্য জরুরি নম্বরসমূহ ব্যক্তিগত পর্যায়ের পাশাপাশি সকল ভবন বা স্থাপনায় সংরক্ষণ করা এবং তা দৃশ্যমান স্থানে লিখে রাখা; (৭) ভলান্টিয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে দুর্যোগকালীন সময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখা; (৮) জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য সরঞ্জামাদি যেমন- টর্চলাইট, রেডিও (অতিরিক্ত ব্যাটারিসহ), বাঁশি, হ্যামার, হেলমেট/কুশন, শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি, প্রয়োজনীয় ওষুধ সামগ্রী, ফার্স্ট এইড বক্স, শিশু যত্নের সামগ্রী ইত্যাদি বাসা-বাড়িতে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা যাতে ভূমিকম্প পরবর্তীতে আটকা পরলে তা ব্যবহার করে বেঁচে থাকার চেষ্টা করা যায় এবং (৯) সকল পর্যায়ে তদারকি সংস্থার কার্যক্রমে সহযোগিতা করা।
এ ছাড়া যেকোনো তথ্যের জরুরি প্রয়োজনে ০১৭২২৮৫৬৮৬৭ মোবাইল নম্বর ও ১০২ হটলাইন নম্বরে যোগাযোগের অনুরোধ জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (২৮ মার্চ) স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এতে মিয়ানমারের পাশাপাশি থাইল্যান্ডেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়াতে পারে বলে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
চট্টগ্রামে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষ, নিহত বেড়ে ১০

চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ জনে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুজনের মৃত্যু হলে নিহতের সংখ্যা ১০ জনে দাঁড়ায়।
নিহতদের মধ্যে তিনজন নারী, দুজন শিশু ও পাঁচজন পুরুষ। তবে তাদের পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ২ জন।
আজ (বুধবার) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চুনতি জাঙ্গালিয়া এলাকায় রিল্যাক্স পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে দুটি মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ৭ জন, লোহগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন লোহাগাড়া থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান।
দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বাসযাত্রী মতিন মিয়া জানান, ‘চট্টগ্রামমুখী যাত্রীবাহী রিলাক্স পরিবহনের বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারায়। বেশ কয়েকবার চালক বাসটি থামানোর চেষ্টা করে। এর মধ্যেই বিপরীত দিক থেকে আসা কক্সবাজারমুখী মাইক্রোবাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের আট যাত্রী ঘটনাস্থলে নিহত হন। আহত হন ৪ জন।
এর আগে একই স্থানে ঈদের দিন সোমবার দুই বাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হন। গতকাল মঙ্গলবার একই স্থানে দুইটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ৮ জন আহত হন।
দোহাজারী হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবদুল মতিন বলেন, নিহতদের মধ্যে একজনের নাম দিলীপ। তিনি ঝিনাইদহের বোয়ালিয়া এলাকায়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বার বার একই এলাকায় দুর্ঘটনার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুদিন আগেও এখানে দুর্ঘটনায় ৫ জন মারা গেছেন। আমার ৩ মাসের অভিজ্ঞতায় বলছি, কক্সবাজারে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা এই সড়ক ব্যবহার করে যাতায়াত করেন। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অপরিচিত চালকরা এই সড়ক দিয়ে গাড়ি চালান। তারা সড়কটি সম্পর্কে জানেন না। পাশাপাশি সড়কে যথাযথ সিগন্যাল নেই। দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই একটা বিপজ্জনক বাঁক রয়েছে। অন্য এলাকার চালক হলে এটা কতটুকু বিপজ্জনক বুঝতে পারেন না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিমসটেক সম্মেলনের প্রস্তুতি পর্বে অংশ নিলো বাংলাদেশ

থাইল্যান্ডের ব্যাংককে আজ শুরু হয়েছে বিমসটেক সিনিয়র অফিসিয়ালস’ মিটিংয়ের ২৫তম অধিবেশন। এটি ৪ এপ্রিল ২০২৫-এ অনুষ্ঠিতব্য বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের প্রস্তুতির অংশ। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব অ্যাম্বাসাডর মো. জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল এই বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছে।
পররাষ্ট্র সচিব বিমসটেকের ‘বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়ন, বিশেষ করে ব্লু ইকোনমি’ সংক্রান্ত খাতের অগ্রগতির ওপর বক্তব্য প্রদান করেন। বাংলাদেশ এই খাতের নেতৃত্বদানকারী দেশ হিসেবে ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তির দ্রুত চূড়ান্তকরণের জন্য সদস্য দেশগুলোর পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করেন।
চুক্তিগুলো হলো– বিমসটেক মুক্ত বাণিজ্য এলাকার আওতায় পণ্য বাণিজ্যের কাঠামোগত চুক্তি, রুলস অফ অরিজিন, কাস্টমস সংক্রান্ত পারস্পরিক সহায়তা, বিরোধ নিষ্পত্তির পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া, বাণিজ্য সহজীকরণ, বিনিয়োগ ও সেবা বাণিজ্য।
বৈঠকে গত সিনিয়র অফিসিয়ালস’ মিটিংয়ের পর অনুষ্ঠিত বৈঠকের প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া, বিমসটেকের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা সংক্রান্ত এমিনেন্ট পারসনস’ গ্রুপের প্রতিবেদনও পর্যালোচনা করা হয়। বৈঠকে বিমসটেকের বিভিন্ন কেন্দ্রের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা হয়, যার মধ্যে ছিল বিমসটেক আবহাওয়া ও জলবায়ু কেন্দ্রের কার্যক্রম পর্যালোচনা এবং বিমসটেক ট্রপিক্যাল মেডিসিন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনা।
আগামী উচ্চপর্যায়ের বৈঠকগুলোর প্রস্তুতির অংশ হিসেবে সিনিয়র অফিসিয়ালরা কাল অনুষ্ঠিতব্য ২০তম বিমসটেক মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের খসড়া কার্যসূচি ও প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেন। একইসঙ্গে, ৬ষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের খসড়া কার্যসূচি ও ঘোষণাপত্রও চূড়ান্ত করা হয়। পরবর্তী ২৬তম বিমসটেক সিনিয়র অফিসিয়ালস’ মিটিং বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
রাজধানীতে ফিরছে ঈদে গ্রামে যাওয়া মানুষ

প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদুল ফিতর উদযাপনের পর রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন ঈদে গ্রামে যাওয়া মানুষ। বুধবার (২ এপ্রিল) সকাল থেকেই রাজধানীর অন্যতম প্রবেশপথ যাত্রাবাড়ী-সায়েদাবাদ এলাকা ঘুরে নগরবাসীর এ ফেরার চিত্র দেখা গেছে। অন্যদিকে আজও রাজধানী ছাড়ছেন অনেকে। ঢাকা ছাড়ার জন্য নগরবাসীর ভিড়ও দেখা গেছে যাত্রাবাড়ী ও সায়েদাবাদ এলাকায়।
সোমবার (৩১ মার্চ) দেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে।
বাস মালিক ও শ্রমিকরা জানিয়েছেন, বুধবার সকাল থেকেই রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন ঈদ করতে গ্রামে যাওয়া নগরবাসী। আগামী কয়েক দিন এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
যাত্রী ফেরা শুরু হওয়ায় কোনো কোনো রুটের বাস অনেকটা খালি অবস্থায় ঢাকা ছাড়ছে বলে জানিয়েছেন তারা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক, ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ঢাকা আসা দূরপাল্লার গাড়িগুলো যাত্রাবাড়ী হয়ে সায়েদাবাদে এসে যাত্রী নামাচ্ছে। সব গাড়িতে আসা যাত্রীদের সাইনবোর্ড, মেডিকেল, রায়েরবাগ, শনির আখড়া কাজলা, ডেমরা, কোনাপাড়া, জুরাইন, দোলাইপাড়সহ আশপাশের বিভিন্ন স্টপেজে নেমে যাচ্ছেন।
যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত বেসরকারি চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীসহ কয়েকটি শ্রেণি পেশার মানুষ রাজধানীতে ফিরে আসতে শুরু করেছেন। বাড়তি ভাড়া গোনা ছাড়া রাজধানীতে ফিরতে তাদের তেমন কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি।
সকাল ৯টার দিকে সপরিবারে সায়েদাবাদ জনপথ মোড়ে বাস থেকে নেমেছেন শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, গ্রামে বাবা-মায়ের সঙ্গে সপরিবারে ঈদ করতে গিয়েছিলাম। আমি একটি ভোগ্যপণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের বিপণন বিভাগে কাজ করি। কাল থেকে আমার অফিস খুলছে। তাই আজকেই চলে আসতে হলো।
তিনি বলেন, আসতে তেমন সমস্যা হয়নি। আমার বাসা খিলগাঁওয়ে। সিএনজিচালিত অটোরিকশা অতিরিক্ত ভাড়া চাচ্ছে।
অন্যদিকে আজও রাজধানী ছাড়ছেন অনেকে। যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা ও সায়েদাবাদে জনপদ মোড়ের বিভিন্ন বাস কোম্পানির কাউন্টারগুলোতে যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

আমিনবাজার ডিআরএসে তিতাস গ্যাস টিএন্ডডি পিএলসির জরুরি রক্ষণাবেক্ষন কাজের জন্য বুধবার (২ এপ্রিল) সন্ধ্যা থেকে ১২ ঘণ্টা দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করবে।
বুধবার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি লিমিটেড থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আগামী ৩ এপ্রিল সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ১২ ঘণ্টা সাভার ও হেমায়েতপুর এলাকা এবং ঢাকা মহানগরীর আমিনবাজার, মিরপুর এলাকা, মিরপুর রোডের উভয় পাশের এলাকা, শ্যামলী, আদাবর, আগারগাঁও, মোহাম্মদপুর, লালমাটিয়া, ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এছাড়া কেরাণীগঞ্জ (খোলামুড়া থেকে কলাতিয়া, হযরতপুর) হাতিরপুল, ফার্মগেট, আজিমপুর, নিউমার্কেট, লালবাগ, শাহবাগ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে।
গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

থাইল্যান্ডে বিমসটেকের ষষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) ব্যাংক যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এই সফরে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে এটি তাদের প্রথম বিদেশ সফর।
২ থেকে ৪ এপ্রিল থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে ষষ্ঠ বিমসটেকের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। স্থানীয় কূটনীতিকরা জানিয়েছেন, বঙ্গোপসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা বিমসটেকের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আগামী ৩ থেকে ৪ এপ্রিল থ্যাইল্যান্ড সফর করবেন প্রধান উপদেষ্টা। সফরের প্রস্তুতি চলছে।