জাতীয়
জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের নিচে নামবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, গত ১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে ভয়াবহ লুটপাট কায়েম করেছিল; আপনারা সেটার ভুক্তভোগী ছিলেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে তারা পালিয়ে যাওয়ার সময় এক লণ্ডভণ্ড অর্থনীতি রেখে গেছে। এই পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে।
মহান স্বাধীনতা দিবস ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে আজ (মঙ্গলবার) রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরেছে, ক্রমান্বয়ে অর্থনীতির অপরাপর সূচকগুলো ইতিবাচক ধারায় ফিরতে শুরু করছে। এ সরকারের সবচাইতে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি। ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ৯.৩২ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, যা ২২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আগামী জুন মাসের মধ্যে এটি ৮ শতাংশের নিচে নেমে আসবে বলে আশা করছি।
‘দেশের ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতিতে স্বস্তি এনে দিয়েছে আমাদের প্রবাসী ভাই-বোনেরা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে রেমিট্যান্স ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ রেকর্ড গড়েছে, প্রায় ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে আড়াই বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা আমাদের দেশের অর্থনীতি গড়ার বীর সৈনিক। তাদের জন্য প্রক্রিয়াগত যেসব বিষয় রয়েছে সেগুলো সহজ করে দেওয়া আমাদের দায়িত্ব। তারা যেন ভোগান্তির শিকার না হন, দূতাবাস যেন ঠিকমতো কাজ করে, এটি নিশ্চিত করার জন্য আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আগামী নির্বাচনে যেন তাদের ভোটাধিকার দিতে পারি সেজন্য কাজ করছি।’
তিনি আরও বলেন, পলাতক সরকারের আমলে চর দখলের মতো দেশের ব্যাংকগুলো দখল করে নেওয়া হয়েছিল। আমানতকারীর টাকাকে তারা নিজেদের ব্যক্তিগত টাকায় রূপান্তরিত করে ফেলেছিল। অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম কাজ ছিল ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আস্থা ফিরিয়ে আনা, আমানতকারীর স্বার্থ রক্ষা করে নিয়ম-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করা, হিসাবপত্রে বিশ্বাসযোগ্যতা স্থাপন করা। ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আস্থা প্রতিষ্ঠা করা গেছে। এর ফলে অর্থনীতিতে শৃঙ্খলা ফিরেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের অর্জনগুলোর মধ্যে এটা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গত সরকারের লুটপাটের মহোৎসবে গত ১৫ বছরে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে, এটা আমরা জানি। কত রকমভাবে পাচার হয়েছে তাও জানার বিষয়। অভিনব একেকটা পদ্ধতি ছিল। পাচারের একটা পদ্ধতি সবাইকে হতভম্ব করে দিয়েছে। এই পাচার হয়েছে – বিদেশে অধ্যয়নরত সন্তানের কাছে টাকা পাঠানোর নামে। তিনি সন্তানের লেখাপড়ার জন্য এক সেমিস্টারের অর্থাৎ তিন মাসের খরচ বাবদ অফিসিয়াল ব্যাংকিং চ্যানেলে পাঠিয়েছেন তিন কোটি ৩৩ লক্ষ ডলার অর্থাৎ প্রায় ৪০০ কোটি টাকা। পাচারের এর চাইতে বেশি তাক লাগানো পন্থা আর কী আছে তার কোনো সীমা আছে বলে আমার মনে হয় না। আইন, নিয়ম, নীতির জায়গায় যখন হরিলুট প্রতিষ্ঠিত হয় তখন এমন সবকিছুই সম্ভব। এই অর্থ পাচারকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
ঈদে ফিরতি ট্রেনযাত্রা: ৮ এপ্রিলের টিকিট মিলছে আজ

ঈদুল ফিতর পরবর্তী ট্রেনে ফিরতি যাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। আগামী ৮ এপ্রিলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি হচ্ছে আজ ২৯ মার্চ। যাত্রী সাধারণের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বাংলাদেশ রেলওয়ের নেওয়া কর্মপরিকল্পনা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
জানা যায়, সকাল ৮টা থেকে টিকিট অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে। এসময় পাওয়া যাচ্ছে রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট। অন্যদিকে দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট।
এবারও আন্তঃনগর ট্রেনের ৭ দিনের অগ্রিম টিকিট বিশেষ ব্যবস্থায় বিক্রি করা হচ্ছে। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে। বিশেষ ব্যবস্থায় বিক্রি হওয়ায় কোনো টিকিট রিফান্ড করার সুযোগ থাকছে না।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের পরের আন্তঃনগর ট্রেনের ৩ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে ২৪ মার্চ; ৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ২৫ মার্চ; ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ২৬ মার্চ; ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ২৭ মার্চ এবং ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে ২৮ মার্চ। এছাড়া শিডিউলের সর্বশেষ দিন ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি ঠেকাতে চলছে অভিযান

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের ভ্রমণ নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য রেলের টিকিট কালোবাজারি প্রতিরোধে তৎপর রয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। একাধিক স্থানে একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে টিকিট কালোবাজারি ও এ-সংক্রান্ত বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, টিকিট কালোবাজারি প্রতিরোধে একাধিক অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয়। এসব অভিযান ও গোপন তথ্যের ভিত্তিতে টিকেট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন ব্যক্তিকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। অভিযান অব্যাহত থাকবে।
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন এলাকা থেকে রাকিব মিয়া (২৪) নামের একজন পেশাদার টিকিট কালোবাজারিকে গ্রেফতার করা হয় জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, তিনি ঈদ পরবর্তী কিশোরগঞ্জ টু ঢাকা রুটের অনলাইনভিত্তিক টিকিট কালোবাজারির প্রস্তুতিসহ ফেসবুকে প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। ঢাকা রেলওয়ে থানায় এ বিষয়ে একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়েছে।
টিকিটবিহীন দুইজন যাত্রী ট্রেনে ওঠানোর অভিযোগে রাজশাহী ক্যারেজ ডিপো পরিচর্যক আশরাফুল ইসলামকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনের অ্যাটেনডেন্ট আশরাফুল ইসলাম বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে দুজন যাত্রী তুলে ১০০০ টাকা নেন। পরে বিষয়টি গার্ড ও টিটির সামনে বিষয়টি প্রমাণ হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
টেলিটকের ডাটা প্যাকেজের দাম কমছে ১০ শতাংশ

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড ডাটা প্যাকেজের দাম ১০ শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা আসন্ন ঈদুল ফিতরের দিন কার্যকর করা হবে।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানা গেছে।
তিনি জানান, সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন কোম্পানি লিমিটেড তাদের ব্যান্ডউইথ ভাড়া ১০ শতাংশ কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। এই ভাড়া কমানোর সুবিধা গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য টেলিটক তার বর্তমান অধিকাংশ ডাটা প্যাকেজের দাম ১০ শতাংশ কমিয়েছে। যা ঈদের দিন হতে কার্যকর করা হবে এবং তা পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত চলমান থাকবে।
ডাটা ট্যারিফ কমানোর ফলে মোবাইল ডাটা গ্রাহক সংখ্যা আগের তুলনায় বাড়বে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
টেলিটকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে টেলিযোগাযোগ সেবা পৌঁছানোর জন্য হাওড় ও দ্বীপাঞ্চলে টেলিটক নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছে। দেশে ৪জি প্রযুক্তির বিস্তার এবং ৫জি প্রযুক্তি চালুর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এছাড়া, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স খাতে টেলিটকের অবদান ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সম্প্রতি সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি ব্যান্ডউইথ খরচ হ্রাস করার ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের ডিজিটাল অগ্রযাত্রা ত্বরান্বিত হবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর, যা ২০০৪ সালে যাত্রা শুরু করে। এটি মূলত, সরকারি ও শিক্ষার্থীসহ নির্দিষ্ট গ্রাহক গোষ্ঠীর জন্য বিশেষ সুবিধা দিয়ে থাকে। এছাড়া, সরকারি বিভিন্ন ডিজিটাল সেবায়ও টেলিটকের বিশেষ অবদান রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি সই

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার চারদিনের চীন সফরের আজ (২৮ মার্চ) তৃতীয় দিনে দুদেশের মধ্যে এই দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ও স্মারকগুলো স্বাক্ষরিত হয়।
সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে- দুদেশের কালজয়ী সাহিত্য ও শিল্পকর্মের অনুবাদ ও সৃজন, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও খবর আদান-প্রদান, গণমাধ্যম, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে বিনিময় সহযোগিতা।
এর পাশাপাশি, প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক চীন সফরে দুদেশের মধ্যে পাঁচ বিষয়ে সহযোগিতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়েছে।
এগুলো হলো- বিনিয়োগ আলোচনা শুরু করা, চীনের বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু, মোংলা বন্দরের আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারণ, একটি রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র নির্মাণ এবং একটি কার্ডিয়াক সার্জারি গাড়ি অনুদান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন

মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
মীর স্নিগ্ধ জানান, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই আগস্ট অভ্যুত্থান নিয়ে একটি অধিদপ্তর করা হয়েছে। আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি সেই অধিদপ্তরের নাম ‘জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর’। সেই অধিদপ্তরটি ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে। এ অধিদপ্তরের কাজ হলো সরকারিভাবে জুলাই এবং আগস্ট যারা শহীদ হয়েছে এবং আহত হয়েছেন তাদের পুনর্বাসনসহ পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করা।
সিগ্ধ আরও জানান, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরু হয় সেপ্টেম্বরের ১০ তারিখে। আজকে পর্যন্ত ৭৪৫ জন শহীদ পরিবারকে ৩৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা সহায়তা করতে পেরেছি। গেজেটভুক্ত শহীদ পরিবারের মধ্যে ৮৭.১৩ শতাংশ পরিবারের কাছে আমরা পৌঁছাতে পেরেছি। আহতদের মধ্যে ৫ হাজার ৫৯৬ জনকে ৫৯ কোটি ৪১ লাখ টাকা সহায়তা করতে পেরেছি। তালিকাভুক্ত মোট আহতের ৩৮.৩৯ শতাংশের কাছে আমরা পৌঁছাতে পেরেছি। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ৬ হাজার ৩৪১ জনকে ৯৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।