পুঁজিবাজার
সূচকের উত্থানে লেনদেন ছাড়ালো ৫০০ কোটি টাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানির মধ্যে দেড় শতাধিক শেয়ারের দর বেড়েছে। একই সঙ্গে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২৪ মার্চ) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১৩ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৯৬ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৭ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বেড়ে ১১৬৬ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১৫ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৯১১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৫০৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৪২১ কোটি ২৮লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭২টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৫১ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৭৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
কলম্বো ও পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে ডিএসইর সমঝোতা

দক্ষিণ এশিয়ার এক্সচেঞ্জগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করার জন্য একটি কার্যকরী পদক্ষেপ হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), কলম্বো স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জের (পিএসএক্স) মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
গত ২৭ মার্চ শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে এক অনুষ্ঠানে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, কলম্বো স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান দিলশান উইরসেকারা, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অব পাকিস্তানের চেয়ারম্যান আকিফ সাইদ সহ প্রতিষ্ঠানসমূহের পরিচালক ও উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
সমঝোতা স্মারকটিতে ৩টি দেশের স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর ডিজিটাল রূপান্তরে যৌথ উদ্যোগ,নতুন আর্থিক পণ্য ও বাজার উন্নয়নে এক্সচেঞ্জগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয়, বাজার তদারকি এবং বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা কাঠামোর সমন্বয়,মানবসম্পদ উন্নয়নে যৌথ উদ্যোগ,ক্রস-এক্সচেঞ্জ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং নলেজ শেয়ারিং উদ্যোগগুলো সংগঠিত করার বিষয়ে সহযোগিতার অঙ্গীকার প্রদান করা হয়। এই সমঝোতা স্যারকের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হল বিনিয়োগকারীদের প্রবেশাধিকার সম্প্রসারণের জন্য আন্তঃসীমান্ত তালিকাভুক্তির সুযোগ অনুসন্ধান করা,ব্রোকার অংশীদারিত্ব এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংযোগের সুবিধা প্রদান করা।
এই উদ্যোগ সম্পর্কে ডিএসই’র চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন,আকারে ছোট হওয়ায় দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত ব্যতীত অন্যান্য দেশের স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর প্রযুক্তিগত এবং প্রক্রিয়াগত সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সম্পদের সীমাবদ্ধতার কারণে এসকল অত্যন্ত সম্ভাবনাময় স্টক এক্সচেঞ্জগুলো কাক্ষিত সক্ষমতা অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে। সম্পদ ও অভিজ্ঞতার পারস্পরিক বিনিময় এবং প্রযুক্তিগত যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে আমাদের স্টক এক্সচেঞ্জগুলো নিজ নিজ দেশে দক্ষ ও শক্তিশালী পুঁজিবাজার গঠনে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। একত্রে কাজ করে,আমরা আমাদের আর্থিক ইকোসিস্টেমে সমৃদ্ধি ও উদ্ভাবনের সুযোগ উন্মুক্ত করতে পারব,যা বিনিয়োগকারী এবং অংশীদারদের জন্য সুফল বয়ে আনবে।
ডিএসই’র চেয়ারম্যান উক্ত প্রোগ্রামে ‘নাভিগেটিং ফ্রন্টিয়ার ক্যাপিটাল মার্কেটস: হাউ এভোল্ভিং মার্কেট রেগুলেশন এন্ড এক্সচেঞ্জেস ফস্টার এফিসিয়েন্ট ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। তিনি তার বক্তব্যে ডিএসই, বাংলাদেশের পুঁজিবাজার এবং অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা, ডিএসই’র ডিমিউচুয়ালজেশন পরবর্তী অভিজ্ঞতা, পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য করণীয় বিষয়ে আলোকপাত করেন।
পরবর্তীতে ডিএসই’র প্রতিনিধিবৃন্দ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অব পাকিস্তানের চেয়ারম্যান, কমিশনার, পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি সিস্টেমের সিইও ও সেন্ট্রাল কাউন্টার পার্টির সিইও এবং কলম্বো স্টক এক্সচেঞ্জ এর সিইও, সিআরও ও উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে পৃথকভাবে বৈঠক করেন। বৈঠকে ডিএসই’র চেয়ারম্যান বর্তমান কার্যক্রম, রিজিওনাল পণ্যের বাজার উন্নয়ন,প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি নিজস্বভাবে তৈরী,অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং মানবসম্পদ উন্নয়নে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। উপস্থিত সকলে তার বক্তব্যের প্রতি সমর্থন করেন এবং একসাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে অনুষ্ঠিত রোড শোতে ডিএসই’র প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ হলেন পরিচালক মো. শাকিল রিজভী, মিনহাজ মান্নান ইমন, রিচার্ড ডি’রোজারিও এবং মহাব্যবস্থাপক এবং কোম্পানি সচিব মোহামাদ আসাদুর রহমান।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ-২৮ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর কমেছে ১২ দশমিক ১২ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের মূল্য কমেছে ৮০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির শেয়ারদর কমেছে ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ১ টাকা ১০ পয়সা। আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ইন্দো বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের শেয়ারদর কমেছে ৭ দশমিক ৫২ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ১ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড,বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক, বিডি থাই ফুডস, এস আলম কোল্ড অ্যান্ড রোল্ড, আরএসআরএম স্টিল, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস এবং উসমানীয়া গ্লাস।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ-২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৭০ পয়সা বা ১৮ দশমিক ৪২ শতাংশ বেড়েছে।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে ৫০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৭১শতাংশ। আর ১৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে এক্সিম ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইস্টার্ন ল্যাবরেটরিজ ব্যালেন্ডার্স, শ্যামপুর সুগার মিল, মাইডাস ফাইন্যান্স, ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, প্রোগ্রেস লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং সিভাও পেট্রোকেমিক্যাল।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মাঝে লেনদেনর তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
সপ্তাহজুড়ে কোম্পানটির প্রতিদিন গড় ২৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানটির প্রতিদিন গড়ে ২৩ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
সাপ্তাহিক লেনদেনের তৃতীয় স্থানে থাকা শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে ১৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
এছাড়াও, গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- ২০ওয়াই বিজিটিবি, বিচ হ্যাচারি, স্কয়ার ফার্মা, লাভেলো আইসক্রিম, সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স, কেডিএস এ্যাসোসরিজ এবং বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
বাজার মূলধন বেড়েছে ২৩৪৯ কোটি টাকা, কমেছে লেনদেন

বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা। তবে আলোচ্য সপ্তাহে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৫১৭ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৭ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ২৬ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১০ দশমিক ০৯ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
আলোচ্য সপ্তাহে সূচকের উত্থানের পরও ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬২৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৩৮৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৭৫৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা।
প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৭০ কোটি ৯ লাখ টাকা বা ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪০৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪৭৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৩টি কোম্পানির, কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম