ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে গ্রীণ ফোরামের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ‘নৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয় রোধে সিয়াম সাধনার প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র নজরুল কলা ভবনের গগন হরকরা গ্যালারিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘গ্রীণ ফোরাম’র আয়োজনে সেমিনারটা সম্পন্ন হয়। সঞ্চলনায় ছিলেন আল-হাদিস বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান।
হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু সিনার সভাপতিত্বে সেমিনারে আলোচক দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আ. ছ. ম. তরীকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে আলোচক বলেন, যতই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জোরদার করেন না কেন সামাজিক এই অবক্ষয় রোধ করা যাবে না যতক্ষণ না তাকওয়া থাকে। সিয়ামের মাধ্যমে শুধু তাকওয়া নামের একটা গুণ অর্জন করতে পারলে আর কিছুই লাগবে না। সমাজিক অবক্ষয় রোধে একটাই সমাধান এটা। সমাজে অসংখ্য বাজে কাজ হয় ধৈর্য ও অশ্লীলতা থেকে দূরে না থাকার কারণে।
এসময় সময়ানুবর্তিতা অর্জন, ভোগবাদিতাকে প্রত্যখ্যান, দান দক্ষিণের চর্চার মাধ্যমে নৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয় রোধে মূখ্য ভূমিকার রাখে বলে আলোচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানটির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবু সিনা বলেন, আমাদের বছরের পর বছর কথা বলতে দেয়া হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর আমরা কথা বলার স্বাধীনতা পেয়েছি। ইতোপূর্বে কয়েকবার দরখাস্ত দিয়ে অনুমতি চেয়েও পাইনি। আমরা শুধু ইফতারি করে চলে যাব এবং আলোচনাও করবো না বলে আয়োজন করার সুযোগ দেয়নি। বর্তমান উন্মুক্তভাবে কথা বলতে পারায় শুকরিয়া আদায় করছি।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতির তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি

বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী শাসনামলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের দুর্নীতি তদন্তে তথ্য প্রমাণাদি সংগ্রহে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গঠিত তদন্ত কমিটি। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগ, অফিস ও দপ্তরগুলোতে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে কমিটিকে তদন্ত কাজে সহায়তার জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতি পৃষ্ঠপোষকতা বিষয়ে কোন কাগজপত্র, দলিল বা অন্য কোন প্রমাণাদি থাকলে তা আগামী ২৪ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটির আহ্বায়কের দপ্তরে প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। লিখিতভাবে, ডাকযোগে অথবা ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে তথ্য প্রদান করা যাবে। চাইলে উক্ত প্রয়োজনে মৌখিকভাবে বা টেলিফোনযোগেও তথ্য দিতে পারবে। এক্ষেত্রে তথ্য প্রদানকারীর গোপনীয়তা রক্ষা করবে তদন্ত কমিটি।
এর আগে গত রবিবার (১৬ মার্চ) তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটি ২০০৯ সালের ৯ মার্চ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ সংক্রান্ত অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতির পৃষ্টপোষকতাকারীদের চিহ্নিতকরণ ও এ সংক্রান্ত তথ্য অনুসন্ধান করবে এবং ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে উপাচার্যের নিকট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রশাসক হচ্ছেন অধ্যক্ষ ইলিয়াস

প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রশাসক হচ্ছেন ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস। সেই হিসেবে ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাসই হচ্ছে নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের হেডকোয়ার্টার্স সদরদপ্তর।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) কর্মকর্তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তারা জানান, সাত কলেজের অধ্যক্ষদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। এরপর অধ্যাপক ইলিয়াসকে প্রশাসক পদে নিয়োগের জন্য চূড়ান্ত করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে শিগগির চূড়ান্ত নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করা হবে।
গত ১৬ মার্চ প্রধান উপদেষ্টা উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ব্রিফিংয়ে জানান, সাত কলেজ নিয়ে যে বিশ্ববিদ্যালয় গঠিত হবে, সেটির জন্য অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক নিয়োগ করা হবে। সাত কলেজের অধ্যক্ষদের মধ্য থেকে একজনকে এ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির নামকরণ চূড়ান্তের পর এটি কীভাবে পরিচালিত হবে, তা নিয়ে রূপরেখা তৈরির কাজ করছে ইউজিসি। রূপরেখা চূড়ান্ত হলে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে সংস্থাটি। মন্ত্রণালয় সেটি যাচাই শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদনের জন্য পাঠাবে। সেখানে অনুমোদনের পর অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসনের অধীনে পরিচালিত হবে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি।
ইউজিসির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অধ্যক্ষদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। এটা মূলত সাক্ষাৎকার নয়, তাদের মতামত। সেখানে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষকে অধিকাংশ অধ্যক্ষ সমর্থন দিয়েছেন। তাকে প্রশাসক নিয়োগ করা হতে পারে।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন গঠনের পর সাতটি কলেজে কো-অর্ডিনেশন ডেস্ক করা হবে। সেই ডেস্ক পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন প্রশাসক তথা ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ। তার নিজ কলেজে বসে তিনি সব দায়িত্ব সামলাবেন। এজন্য তার কলেজটি হবে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির হেডকোয়ার্টার্স বা সদরদপ্তর। খুব শিগগির এ নিয়ে আদেশ জারি হতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন

অনুমোদন পেয়েছে ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে একটি নতুন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ট্রাস্টের অধীনে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’। এ নিয়ে দেশে অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা দাঁড়াল ১১৬টি।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়টির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল হাসানকে চিঠি দিয়ে অনুমোদনের বিষয়টি জানানো হয়েছে।
এর আগে, সোমবার (১৭ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২২টি শর্তে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমোদন দিয়ে আদেশ জারি করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টিকে দেওয়া শর্তের মধ্যে আছে সাময়িক অনুমতির মেয়াদ হবে সাত বছর, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়কে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০- এর সব বিধান ও শর্ত মেনে চলতে হবে। প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপক্ষে ২৫ হাজার বর্গফুট আয়তনের নিজস্ব বা ভাড়া করা ভবন থাকতে হবে। ন্যূনতম তিনটি অনুষদ এবং এসব অনুষদের অধীন কমপক্ষে ছয়টি বিভাগ থাকতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে সংরক্ষিত তহবিলে কমপক্ষে দেড় কোটি টাকা যেকোনো তফসিলি ব্যাংকে জমা থাকতে হবে ইত্যাদি।
প্রসঙ্গত, গত জানুয়ারিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর উত্তরায় বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস পরিদর্শন করেছিল। পরিদর্শন শেষে প্রতিনিধি দল তাদের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন আকারে শিক্ষা মন্ত্রণালয় পাঠায়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে দু’মাস পর নতুন এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দেয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে দ্বিতীয় বারের মতো বিশ্ব সমাজকর্ম দিবস পালন

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) দ্বিতীয় বারের মতো “টেকসই মঙ্গলের জন্য প্রজন্মের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানো” প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে ‘বিশ্ব সমাজকর্ম দিবস’ পালিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বেলা ১১ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি আরম্ভ হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসন ভবনের সামনে সমাপ্ত হয়। এ সময় সমাজ কল্যাণ বিভাগের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় পরিষ্কার অভিযান কর্মসূচি পালন করতে দেখা যায়।
এসময় র্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান, সমাজ কল্যাণ বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মোছা. আসমা সাদিয়া রুনা, একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. শ্যাম সুন্দর সরকার, প্রভাষক হাবিবুর রহমান’সহ বিভাগের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় সহকারী অধ্যাপক শ্যাম সুন্দর সরকার বলেন, “পরিবারের বন্ধন কমে গেছে, আজকে ইন্টার জেনারেশন গ্যাপ তৈরি হয়েছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আমরা যেন এই গ্যাপ পূর্ণ করে সুন্দর সমাজ উপহার দিতে পারি আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার হোক।”
এসময় উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, “মানবতার প্রতিনিধিত্ব হয় মানবের বিচরনের মাধ্যমে। বর্তমানে পৃথিবীতে চতুর্থ শিল্প বিল্পব চলে কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ ২য় বা ৩য় শিল্প বিল্পবের সুবিধা ভোগ করে। কারন আমাদের সমাজ যৌথ পরিবার থেকে একক পরিবারে পরিণত হয়েছে। সমাজের সকল জায়গায় এই বিল্পবের সুবিধা পৌঁছে দিতে হবে। যৌথ পরিবার উঠে গেছে শিল্প বিল্পবের কারনে কিন্তু এই বিল্পব নতুন সুযোগ এনে দিয়েছে, কারন মূহুর্তের মধ্যে আমরা পৃথিবীর এপাশ থেকে ওপাশে নেটওয়ার্কিং করতে পারি।এজন্য এই বিল্পব সামাজিক বন্ধনের অন্তরায় হবে না।”
উল্লেখ্য, মার্চ মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার বিশ্বব্যাপী ‘ বিশ্ব সমাজকর্ম দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।
অর্থসংবাদ/কাফি/সাকিব
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবি বাংলা বিভাগের নতুন সভাপতি ড. মনজুর

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বাংলা বিভাগের নতুন সভাপতি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছে অধ্যাপক ড. মনজুর রহমান। এর আগে গত ১৫ মার্চ ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে এক বছরের মধ্যে পদত্যাগ করেন সদ্য সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. রবিউল হোসেন।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সভাপতির কক্ষে এ দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম ও কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. এমতাজ হোসেন সহ বিভাগের অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত নিয়োগ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলা বিভাগের সভাপতি হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মো. রবিউল হোসেন ব্যক্তিগত কারণে সভাপতির দায়িত্ব থেকে অব্যহতি চেয়ে ১৫ মার্চ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে ১৬ মার্চ অব্যহতি দিয়ে তদস্থলে বাংলা বিভাগের পরবর্তী সিনিয়র শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. মনজুর রহমান-কে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংবিধির সংশোধিত ১০ (১) ধারা মোতাবেক ১৬ মার্চ থেকে পরবর্তী ৩ (তিন) বছরের জন্য বাংলা বিভাগের সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হলো।
নবনিযুক্ত সভাপতি অধ্যাপক ড. মনজুর রহমান বলেন, সাবেক সভাপতি যা করে গেছে তার থেকে কিছুটা হলেও বাড়িয়ে কাজ করতে পারবো বলে আশাবাদী। সবার সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সাবেক ও বর্তমান সভাপতির আন্তরিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিভাগের কার্যক্রম চালিয়ে যাবে বলে আশাবাদী। যেহেতু তাঁরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বিভাগের সকল শিক্ষকদের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করে যাবেন।
এসময় উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, বাংলা নিয়ে শুরু থেকেই আবেগ কাজ করতো। ছাত্র থাকাকালীন ২য় বর্ষে ‘ভাষা ও মানবসৃষ্ট’ নামে আর্টিকেলও রয়েছে আমার। নতুন সভাপতিকে বলবো- সবাইকে নিয়ে এক পরিবারে কাজ করতে। ভাষার ইতিহাস ও ঐতিহ্য ধরে রেখে বিভাগকে আন্তর্জাতিক মানের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
অর্থসংবাদ/কাফি/সাকিব