রাজধানী
রাজধানীতে পথচারীদের মাঝে আনন্দ সংঘের ইফতার বিতরণ

জাতীয় সামাজিক সংগঠন আনন্দ সংঘ ঢাকা মহানগর শাখার উদ্যোগে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর নয়া পল্টনে পথচারীদের মাঝে এ ইফতার বিতরণ করা হয়।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মাদ আল-আমীন রাসেলের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ইফতার বিতরণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোসাইটি ফর ন্যাশনাল চ্যারিটি’র প্রধান নির্বাহী ও আনন্দ সংঘের উপদেষ্টা শাহীন আহমদ খান।
এছাড়া আনন্দ সংঘের উপদেষ্টা নজরুল ইসলাম মজুমদার, আব্দুল গফুর ভুঁইয়া। আনন্দ সংঘের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ইন্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন আকাশ,পলাশ খান,জালাল আহমেদ রুমি, ইসমাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন আনন্দ সংঘের কেন্দ্রীয় সদস্য আজিম উদ্দিন, ঢাকা মহানগর সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন খান রাজিব, রেজাউল করিম রাশেদ, আবু সালেহ মো. তোহা, আবু ইউসুফ ভুঁইয়া প্রমূখ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজধানী
ঢাকাস্থ ফেনীবাসীদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

ঢাকাস্থ ফেনীর বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সম্মানে এক ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ফেনী ফোরাম ঢাকার উদ্যোগে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এটি অনুষ্ঠিত হয়।
ফোরামের সভাপতি কবির আহমদের সভাপতিত্বে এবং ফোরামের সেক্রেটারি ডাঃ মু.ফখরুদ্দিন মানিকের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ফেনী জেলার সাবেক আমীর অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ফেনী জেলার সম্মানিত আমীর মুফতি আব্দুল হান্নান, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ফেনী জেলার সম্মানিত নায়েবে আমীর অধ্যাপক আবু ইউসুফ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় অতিরিক্ত সচিব খোরশেদ আলম, ফোরামের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ মাহমুদুল হক, সহ-সভাপতি এসএম কামাল উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, এডভোকেট জসিম উদ্দিন তালুকদার, দিদারুল আলম মজুমদার, মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন সাঈদ, নুরুল করিম।
এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. আব্দুল্লাহ, কবি জাকির আবু জাফর, ব্যবসায়ী জনাব শাহ আলম ভূঁইয়া, জনাব মো. মর্তুজা, ফেনী ক্লাবের সভাপতি জহির উদ্দিন আলমগীর, ফোরামের সহকারি সেক্রেটারি ইব্রাহিম বাহারি, মনির উদ্দিন মনি, রাশেদুল হাসান রানা, ড. মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ সহ-সম্মানিত নেতৃবৃন্দ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মাওলানা লুৎফর রহমানের স্মরণে দোয়া ও ইফতার

আল্লামা লুৎফর রহমান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর দি ওয়ান রেস্টুরেন্টে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ফাউন্ডেশনের সভাপতি আল্লামা লুৎফর রহমানের বড় ছেলে আবু সাঈদ মাহমুদ রিয়াজের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আল্লামার ছোট ছেলে আবু সালমান মুহাম্মদ আম্মারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব বরেণ্য মুফাসসিরে কুরআন শহীদ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর (রাহি:) সুযোগ্য সন্তান আলহাজ্ব শামীম সাঈদী।
প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন, বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আল্লামা সাদিকুর রহমান আযহারী।
এছাড়া বিশেষ মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- আল্লামা গোলাম কবির আযহারী, তামীরুল মিল্লাত মহিলা কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান, সেইফ কমিউনিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান মাওলানা মাহমুদুল হাছান, মাওলানা গিয়াস উদ্দিন, মাওলানা ছানা উল্লাহ, মাওলানা শরফুদ্দীন তাহের, মাওলানা মারুফ বিল্লাহ এবং মাওলানা আব্দুল কাদের নাঈমসহ বহু উলামায়ে কিরাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামীম সাঈদী আল্লামা লুৎফর রহমানের (রাহি:) স্মৃতিচারণ করে বলেন, আল্লামা লুৎফর রহমানের মতো বহু প্রতিভার অধিকারী দায়ী ইলাল্লাহর সচরাচর জন্ম হয় না। নির্লোভ, নিরহঙ্কার এবং অত্যন্ত সাদামাটা জীবন যাপনে অভ্যস্ত এই আলেমে দ্বীনের রেখে যাওয়া নসিহাহ যেন আমরা আমাদের বাস্তব জীবনে প্রতিফলিত করতে পারি।
প্রধান আলোচক আল্লামা সাদিকুর রহমান আযহারী তার বক্তব্যে বলেন, আল্লামা লুৎফর রহমান (রাহি:) যেভাবে ছোটদেরকে স্নেহ মায়া মমতা দিয়ে ধারণ করে রেখেছেন, যেভাবে উৎসাহ উদ্দীপনা দিয়ে আগলে রাখতেন, এমন অভিভাবক আমরা আর কখন পাবো জানি না।
আল্লামার রেখে যাওয়া আলোচনার যে বিশাল ভান্ডার রয়েছে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এই আলোচনাগুলো সংরক্ষণ করে ধারাবাহিকভাবে উম্মাহর কাজে যেন লাগাতে পারে কর্তৃপক্ষের কাছে সে অনুরোধ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আল্লামা লুৎফর রহমান এবং আল্লামা সাঈদী হলেন জাতির সম্পদ। আমরা এই সম্পদের যেন যথাযথ মর্যাদা দিতে পারি। আল্লাহ আমাদের সে তাওফিক দান করুন।
এসময় আল্লামা গোলাম কবির আযহারী বলেন, আল্লামা সাঈদী এবং আল্লামা লুৎফর রহমান কখনো চুক্তি করে মাহফিল করতেন না। তাঁরা ছিলেন আমাদের মডেল । তাদের সে ঐতিহ্য যেন আমরা ধরে রাখতে পারি আল্লাহ আমাদের সে তাওফিক দান করুন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
গণপরিবহনে নারীর নিরাপত্তায় ‘হেল্প’ অ্যাপ চালু

ঢাকায় গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে চালু হয়েছে ‘হেল্প’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ। এই অ্যাপে দেওয়া নারীর প্রতি যেকোনো সহিংসতা ওই ঘটনার প্রাথমিক তথ্য হিসেবে গণ্য হবে।
শনিবার (১৫ মার্চ) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহনে কোনো নারী সহিংসতার শিকার হলে তাৎক্ষণিক সহায়তা চাইতে পারবেন, জরুরি সেবা নিতে পারবেন এবং ঘটনাটি রিপোর্ট করতে পারবেন।
প্রাথমিকভাবে এই প্রকল্প রাজধানীর বছিলা থেকে সায়েদাবাদ সড়কে বাস্তবায়ন করা হবে। মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে সায়েদাবাদ পর্যন্ত চলাচলকারী বাসে কিউআর কোড স্থাপন ও এই অঞ্চলে অবস্থানরত স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় সহিংসতার শিকার নারীরা এই সেবা নিতে পারবেন।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের দ্য ডেইলি স্টার ভবনের হলরুমে অ্যাপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি বলেন, ‘হেল্প’ অ্যাপে দাখিলকৃত নারীর প্রতি যেকোনো সহিংসতা এখন থেকে ওই ঘটনার প্রাথমিক তথ্য হিসেবে গণ্য হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘নারী ও শিশুদের ওপর যেকোনো ধরনের সহিংসতা পীড়াদায়ক। অনেক ক্ষেত্রেই এসব ঘটনার শিকার ব্যক্তিরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানাতেও দ্বিধা বোধ করেন। তা ছাড়া তাদের অভিভাবকরাও নানা কারণে ঘটনাগুলো গোপন রাখেন।’
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘গৃহকর্মীরা আমাদের সমাজে সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত।
অনেক সময় তারাও শ্লীলতাহানির শিকার হন। সুনাগরিক হিসেবে গৃহকর্মীদের থাকার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা আমাদের কর্তব্য।’
ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের সভাপতি রেজোয়ানুল হকের সভাপতিত্বে এই অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেনবাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। এ ছাড়া ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনরাও উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রোববার গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

রাজধানীর কামারপাড়া ব্রিজ-সংলগ্ন এলাকা থেকে বলাকা ভবন পর্যন্ত তিতাস গ্যাসের বিদ্যমান লাইন স্থানান্তরের জন্য কয়েকটি এলাকায় ছয় ঘণ্টা সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
শনিবার (১৫ মার্চ) সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের জরুরি গ্যাস শাটডাউন বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) আওতাধীন এমআরটি লাইন-১ এর ভূগর্ভস্থ স্টেশনের (বিমানবন্দর ও খিলক্ষেত) অ্যালাইনমেন্ট থেকে তিতাস গ্যাসের বিদ্যমান লাইন স্থানান্তর করা হবে।
এজন্য আগামীকাল রোববার (১৬ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত মোট ছয় ঘণ্টা ঢাকা মহানগরীর কামারপাড়া ব্রিজ-সংলগ্ন এলাকা থেকে বলাকা ভবন পর্যন্ত সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
এ ছাড়া উত্তরার সব সেক্টর, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে।
তবে গ্রাহকদের সাময়িক এ অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস কর্তৃপক্ষ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

রাজধানীতে কেনাকাটার জন্য প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও যেতে হয়। তবে রাজধানীর কোনো মার্কেটে যাওয়ার আগে ওই এলাকার সাপ্তাহিক বন্ধের দিনটি জেনে নেওয়া জরুরি। না হলে আপনাকে বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। তাই জেনে নিন শনিবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর কোন কোন এলাকার শপিংমল ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চানখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
নয়াবাজার, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন।