Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

ধর্ষকদের ফাঁসি চান সেই শিশুটির মা

Published

on

হোয়াটসঅ্যাপ

মাগুরায় যৌন নির্যাতনের শিকার মারা যাওয়া শিশুটির মা বলেছেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে যারা খারাপ কাজ করেছে তাদের ফাঁসি চাই।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) সামনে শিশুটির মা গণমাধ্যমকে এ দাবি জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, সিএমএইচ থেকে মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি মাগুরা নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে মেয়েকে দাফন করা হবে। আর আমার মেয়ের সঙ্গে যারা খারাপ কাজ করেছে তাদের ফাঁসি চাই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটির মৃত্যুর ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রধান উপদেষ্টা নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার আগামী সাত দিনের মধ্যে শুরু হবে।

শিশুটির মামলার তদন্ত দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে শিশুটি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আইএসপিআর জানায়, সিএমএইচের সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছিল, দুবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃদস্পন্দন ফিরে আসেনি। গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচে ভর্তি করা হয়েছিল।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে এবং যে কোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

বিমানবন্দরে ১৩০ কোটি টাকার কোকেন আটক

Published

on

হোয়াটসঅ্যাপ

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এক যাত্রীর কাছ থেকে ৮.৬৬ কেজি বা ১৩০ কোটি টাকার সমপরিমাণ কোকেনসহ এক যাত্রীকে আটক করেছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দোহা থেকে ঢাকায় আসা কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট নম্বর QR638-এ সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে এক যাত্রী হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ব্যাগেজসহ কাস্টমসের গ্রিন চ্যানেলে স্ক্যানিং লাগেজের সঙ্গে মিলিয়ে (যার টোকেন নম্বর: 7IBAHK STUFFLE SEQ NR 264) প্লাস্টিকের ৩টি জার পাওয়া যায় এবং জারের ভিতরে ২২ পিস ডিম্বাকৃতির ফয়েল পেপারে আবদ্ধ কোকেন (মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, এয়ারপোর্ট ইউনিট কর্তৃক প্রাথমিক পরীক্ষায় প্রমাণিত) পাওয়া যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রাপ্ত পণ্যের (কোকেন) ওজন আট দশমিক ৬৬ কেজি, যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ১৩০ কোটি টাকা। কোকেনসহ যাত্রীকে আটক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে চোরাচালানের অভিযোগে ফৌজদারি ও কাস্টমস অ্যাক্টের আওতায় বিভাগীয় মামলা দায়েরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত সার্কেল, এয়ারপোর্ট বি-শিফটের কর্মকর্তা, উপ-পরিদর্শক ও সিপাহিদের তৎপরতায় দেশের অভ্যন্তরে এ বিশাল মাদক চালান প্রবেশ রোধ করা সম্ভব হয়েছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সীমানা নির্ধারণ: ঢাকা অঞ্চলের দাবি-আপত্তি শুনছে ইসি

Published

on

হোয়াটসঅ্যাপ

ঢাকা অঞ্চলের খসড়া সীমানা নির্ধারণ নিয়ে দাবি আপত্তি শুনানি শুরু হয়েছে। এ অঞ্চলের ২৮টি আসনের তিন শতাধিক দাবি আপত্তি আবেদন রয়েছে। এরমধ্যে পক্ষে বিপক্ষে অনেক আবেদনই একই ধরনের; সেক্ষেত্রে তাদের পক্ষে একজন কথা বলতে পারবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) সকালে নির্বাচন কমিশনের এ শুনানিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ চার নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি সচিব উপস্থিত রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে শুনানির সময়ে দাবি-আপত্তিকারী বা আবেদনকারীর কৌশলী নির্ধারিত স্থানে দাঁড়িয়ে নিজেদের যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ ঢাকা অঞ্চলের দাবি-আপত্তির শুনানি হবে। এদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মানিকগঞ্জ-১, ২, ৩; মুন্সিগঞ্জ ১, ২, ৩; গাজীপুর ১, ২, ৬; নরসিংদী-৩, ৪, ৫, নারায়ণগঞ্জ-৩, ৪, ৫; আড়াইটা থেকে ৫টা পর্যন্ত ঢাকা-১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ১০, ১৪, ১৫, ১৬, ১৮ ও ১৯ আসনের শুনানি হওয়ার কথা।

গাজীপুরের আসন আগের ও বর্তমান অবস্থান
আসন

ত্রয়োদশ সংসদের প্রস্তাবিত এলাকা

গাজীপুর-১

কালিয়াকৈর উপজেলা; গাজীপুর সিটির ১-১৮ নম্বর ওয়ার্ড

কালিয়াকৈর উপজেলা, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড

গাজীপুর-২

গাজীপুর সিটির ১৯-৩৯ নম্বর ওয়ার্ড; ৪৩-৫৭ নম্বর ওয়ার্ড; গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকা

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ১৩ থেকে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড; গাজীপুর সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন

গাজীপুর-৩

শ্রীপুর, গাজীপুর সদরের মির্জাপুর, ভাওয়ালগড়, পিরুজালী ইউপি

শ্রীপুর উপজেলা এবং গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর, ভাউয়াল গড় ও পিরুজালী ইউনিয়ন এবং গাজীপুর সেনানিবাস

গাজীপুর-৫

কালীগঞ্জ, গাজীপুর সিটির ৪০-৪২ নম্বর ওয়ার্ড, গাজীপুর সদরের বাড়িয়া ইউপি

কালিগঞ্জ উপজেলা

গাজীপুর-৬

আগে ছিল না

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৩৪ থেকে ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড
আগামীকাল ২৭ আগস্ট রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও সিলেট অঞ্চলের দাবি আপত্তির শুনানি হবে। এদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পঞ্চগড়-১, ২, রংপুর-১, কুড়িগ্রাম-৪, সিরাজগঞ্জ-২, ৫, ৬, পাবনা-১; আড়াইটা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত টাঙ্গাইল-৬, জামালপুর-২, কিশোরগঞ্জ-১, সিলেট-১, ফরিদপুর- ১, ৪, মাদারীপুর-২, ৩, শরীয়তপুর-২ ও ৩ আসনের শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।

গত ৩০ জুলাই ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে খসড়া প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এতে ভোটার সংখ্যার সমতা আনতে গিয়ে বাগেরহাটের আসন চারটি থেকে কমিয়ে তিনটির প্রস্তাব করা হয়। আর গাজীপুর জেলায় একটি আসন বাড়িয়ে করা হয় ছয়টি। ১০ আগস্টের মধ্যে ৮৩টি সংসদীয় এলাকার সীমানা নিয়ে এক হাজার ৭৬০টি দাবি-আপত্তির আবেদন নির্বাচন কমিশনে জমা হয়। ২৭ আগস্ট পর্যন্ত শুনানি নিয়ে দাবি-আবেদন নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত সীমানা প্রকাশ করবে ইসি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

Published

on

হোয়াটসঅ্যাপ

বাংলাদেশে তিন বছরের ব্যবধানে দারিদ্র্য বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। বর্তমানে দেশে দারিদ্র্যের হার প্রায় ২৮ শতাংশ। ২০২২ সালে এই হার ছিল ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিশিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) এক গবেষণায় দারিদ্র্য বৃদ্ধির এই চিত্র ওঠে এসেছে। ‘ইকনোমিক ডায়নামিকস অ্যান্ড মুড অ্যাট হাউজহোল্ড লেবেল ইন মিড ২০২৫’ শীর্ষক গবেষণা ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে গবেষণার ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান গবেষণার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত ৮ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সময়ে সারাদেশের ৮ হাজার ৬৭টি পরিবারের ৩৩ হাজার ২০৭ জন ব্যক্তির মতামতের ভিত্তিতে গবেষণাটি করা হয়। পিপিআরসি বলেছে, দেশের এখন তিন ধরনের সংকটের প্রভাব চলমান আছে। এগুলো হলো—কোভিড (২০২০-২০২২), মূল্যস্ফীতি ও রাজনৈতিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা।

গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে আর্থ–সামাজিক পরিবর্তন প্রসঙ্গে পিপিআরসি প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের আগস্টের পর ঘুষ কমেছে। গবেষণায় অংশ নেওয়া উত্তর দাতাদের মধ্যে গত বছরের আগস্ট মাসের আগে ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ সেবা নিতে ঘুষ দিয়েছেন। আগস্ট মাসের পর এই হার ৩ দশমিক ৬৯–এ নেমে এসেছে। এখনো সবচেয়ে বেশি ঘুষ দেওয়া হয়েছে সরকারি অফিসে। এর পরে পুলিশ ও রাজনৈতিক নেতাদের বেশি ঘুষ দিয়েছে মানুষ। এছাড়া পরিবারে আয়ের ৫৫ শতাংশ চলে যায় খাদ্য পণ্য কেনার পেছনে।

অনুষ্ঠানে পুরো পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারও সংগত কারণে ক্ষুদ্র অর্থনীতির তুলনায় সামষ্টিক অর্থনীতিকেই গুরুত্ব দিচ্ছে। অর্থনীতির পরিকল্পনায় জনমুখী দৃষ্টি (পিপলস লেন্স) থাকা খুবই জরুরি হয়ে গেছে। শুধু জিডিপির ওপর আলোচনাটা সীমাবদ্ধ না রেখে আমাদের সমতা, ন্যায়বিচার, বৈষম্যহীনতা ও নাগরিকের কল্যাণ নিয়ে আলোচনা বাড়াতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় পাঁচটি নতুন ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্র আমাদের বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার। প্রথমত, আমাদের মাঝে দীর্ঘস্থায়ী রোগের বোঝা ক্রমেই বাড়ছে। ক্রনিক রোগ মোকাবিলার জন্য একটি নতুন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি প্রয়োজন। দ্বিতীয়ত, নারীপ্রধান পরিবারগুলো সমাজের সবচেয়ে নিচের স্তরে পড়ে আছে, তাই এদের বিশেষ সহায়তা প্রয়োজন। তৃতীয়ত, ঋণের বোঝা বাড়ছে, যা একটি বড় ধরনের সমস্যা হয়ে উঠছে। চতুর্থত, ক্রমবর্ধমান খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা। এটি এখনো ব্যাপক আকারে হয়নি, তবে ধীরে ধীরে বাড়ছে এবং যা উদ্বেগজনক। পঞ্চমত, স্যানিটেশন সংকট উত্তরণ করে এসডিজি অর্জনের জন্য আমাদের হাতে মাত্র পাঁচ বছর আছে, কিন্তু এখনো প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ নন-স্যানিটারি টয়লেট ব্যবহার করছে। ফলে নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিত করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কর্মসংস্থান নিয়ে হোসেন জিল্লুর রহমান আরও বলেন, আমাদের মাঝে এখন কর্মসংস্থানের জরুরি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বেকারত্বের দুর্যোগের বাস্তবতার মধ্যে আমরা অবস্থান করছি। কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ধরনের ভাবনা এবং জরুরি উদ্যোগ প্রয়োজন। এ বিষয়ে এখনই আমাদের আলোচনা এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

Published

on

হোয়াটসঅ্যাপ

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোহিঙ্গা সংকট জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের চলমান মানবিক সংকটের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতে সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। বিশেষ করে আগামী মাসে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এক সঙ্গে কাজ করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আট বছরপূর্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের ১১টি দেশ বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে। অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, যুক্তরাজ্য, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, ডেনমার্ক, সুইডেন, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও ফিনল্যান্ড এক যৌথ বিবৃতিতে এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ সোমবার সকালে ঢাকায় ফ্রান্স দূতাবাস তাদের এক্স হ্যান্ডেল এবং ফেসবুক পেইজে যৌথ বিবৃতিটি দিয়েছে।

১১ দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আট বছর পেরোনোর পর আমরা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর সেই কর্মকাণ্ড স্মরণ করছি, যার ফলে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাস্তুচ্যুত হতে হয়েছিল। বর্তমানে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে রয়েছেন। এখনো আশ্রয়শিবিরে থাকতে নতুন করে লোকজন আসছেন।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের দৃঢ়তা ও সহনশীলতাকে সাধুবাদ জানাই, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে কঠিন বাস্তবতা ও বাস্তুচ্যুতি সহ্য করে চলেছেন। বিশেষ করে রাখাইন রাজ্যের বর্তমান অবনতিশীল নিরাপত্তা ও মানবিক পরিস্থিতির মধ্যেও দৃঢ়তা দেখিয়ে চলেছেন তাঁরা।’

১১টি দেশের বিবৃতিতে বল হয়েছে, ‘আমরা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং সাধারণ মানুষের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাঁরা রোহিঙ্গাদের, বিশেষ করে নতুন করে আসা লোকজনদেরও আশ্রয় ও নিরাপত্তা দিয়ে চলেছেন এবং জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন।’

বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গা শরণার্থীরা তাদের নিজ ভূমিতে ফিরে যেতে চায় উল্লেখ করে বিবৃবিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যাবাসনের সম্ভাব্য পথ খুঁজে বের করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এখনো সীমান্ত পেরিয়ে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। অনেক রোহিঙ্গা রাখাইনে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত অবস্থায় আছেন। মিয়ানমারে এখন এমন পরিস্থিতি বিরাজ করছে না, যাতে রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, সম্মানের সঙ্গে ও স্থায়ীভাবে ফিরে যেতে পারেন।

যৌথ বিবৃতিতে ১১ দেশ বলেছে, ‘এই শর্ত পূরণ করতে হলে বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলোর সমাধান প্রয়োজন, যার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমার আবশ্যক। তাই আমরা স্বীকার করছি, এখনই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। তাই, সব পক্ষের প্রতি একটি প্রত্যাবাসনের সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য জরুরিভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।’

বিবৃতিতে ১১টি দেশ বলেছে, ‘আমরা মিয়ানমার সামরিক বাহিনী ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর সংঘটিত সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর তীব্র নিন্দা জানাই। সহিংসতা বন্ধ এবং মানবিক সহায়তা অবাধে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টির জন্য আবারও আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তির দাবিও পুনর্ব্যক্ত করছি। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ও অন্যান্য গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জবাবদিহি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশগুলো বলেছে, ‘আমরা আত্মনির্ভরশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আরও স্থায়ী সমাধানের পক্ষে। বিশেষ করে যখন রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মানবিক সহায়তার তহবিল কমে আসছে, তেমন পরিস্থিতিতে তাদের ভবিষ্যৎ প্রত্যাবাসনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার কথাও বলছি। আমরা কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীকেও সমর্থন দিয়ে যাব, যারা উদারভাবে শরণার্থীদের আতিথেয়তা জানাচ্ছেন।’

বিবৃতিতে দেশগুলো বলেছে, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের অর্থবহ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরছি, যাতে তারা সিদ্ধান্ত গ্রহণে ক্ষমতাবান হতে পারে এবং বাংলাদেশে অবস্থানকালে নিরাপদ, সম্মানজনক ও গঠনমূলক জীবন যাপন করতে পারে। আট বছর পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দীর্ঘমেয়াদি ও স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করতে এখনো রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও বাংলাদেশের পাশে অটলভাবে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা এই সংকটের মূল কারণগুলো সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট বাংলাদেশের একার পক্ষে সমাধান অসম্ভব: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

হোয়াটসঅ্যাপ

রোহিঙ্গা সংকটের দায় শুধু বাংলাদেশের নয়, এটা বিশ্বমহলের বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু এ সংকটের দীর্ঘস্থায়ী সমাধান কেবল বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সম্মিলিত উদ্যোগ ও কার্যকর চাপের মাধ্যমেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা সম্ভব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) কক্সবাজারের ইনানীতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনের অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূস আরও বলেন, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের নাগরিক নয়, তাদের স্বদেশ মিয়ানমার। আট বছর ধরে বাংলাদেশ তাদের মানবিক সহায়তা দিচ্ছে, কিন্তু সমস্যার মূলোৎপাটন হচ্ছে না। এই অবস্থায় বিশ্ব সম্প্রদায়কে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে, নতুবা এ অঞ্চল দীর্ঘমেয়াদে অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে।

রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন, খাদ্য সহায়তা জোরদার করা এবং রোহিঙ্গাদের মনোবল ধরে রাখতে সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।

এর আগে সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। সেখান থেকে তিনি সরাসরি সম্মেলনস্থল ‘হোটেল বে ওয়াচে’ যান এবং মঞ্চে ওঠেন।

‘টেক অ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক তিন দিনের সম্মেলন রোববার (২৪ আগস্ট) শুরু হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রোহিঙ্গা ইস্যু বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভের দপ্তর যৌথভাবে এ আয়োজন করেছে। এতে অংশ নিচ্ছেন জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে সক্রিয় সব স্টেকহোল্ডারসহ অন্তত ৪০টি দেশের প্রতিনিধি।

সম্মেলনের প্রথম দিনে রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল সরাসরি বিদেশি অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করে নিজেদের অভিজ্ঞতা, নির্যাতনের কাহিনি ও প্রত্যাবাসনের আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরেন।

এসময় একজন রোহিঙ্গা তরুণ বলেন, আমরা বাংলাদেশে আশ্রিত, কিন্তু এখানে আমাদের ভবিষ্যৎ নেই। মিয়ানমারকে আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে।

জাতিসংঘের এক প্রতিনিধি সভায় বলেন, রোহিঙ্গা সংকট এখন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা দক্ষিণ এশিয়া ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যই এ সমস্যার সমাধান জরুরি।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি জানান, তাদের পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে। তবে সমাধানের জন্য মিয়ানমারের ওপর রাজনৈতিক চাপ বাড়াতে হবে।

আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, তিন দিনের এই সম্মেলন থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য কার্যকর রূপরেখা প্রণয়নের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ফান্ড গঠন, গণহত্যার বিচার, খাদ্য ও মানবিক সহায়তা এবং রোহিঙ্গাদের মানসিক শক্তি ও মনোবল বৃদ্ধির মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও জোর দেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) শেষ দিনে বিদেশি অতিথিরা কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। সেখানে তারা সরাসরি বাস্তব পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে বর্তমান দুঃসহ জীবনের কথা শুনবেন।

কূটনৈতিক মহল মনে করছে, উচ্চপর্যায়ের এই সম্মেলন থেকে নতুন কোনো আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার বা উদ্যোগ ঘোষিত হলে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা নিরসনে তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

হোয়াটসঅ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার24 minutes ago

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণা, ডিএসইর সরব পদক্ষেপ

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বড় মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ খুলে প্রতারণা করছে বিভিন্ন চক্র। এরই মাঝে নারায়ণগঞ্জকেন্দ্রিক এ ধরনের একটি চক্র...

হোয়াটসঅ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার1 hour ago

ওয়ালটন হাই-টেকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ০৩ সেপ্টেম্বর, বিকাল ৪টায়...

হোয়াটসঅ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার2 hours ago

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রস্তাবিত নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা...

হোয়াটসঅ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

দেড় ঘণ্টায় দুই শতাধিক শেয়ারের দরবৃদ্ধি, লেনদেন ৫শ কোটি টাকা

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উর্ধ্বমূখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড়...

হোয়াটসঅ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

ইউনিয়ন ক্যাপিটালে এমডি ও সিইও নিয়োগ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।  AdLink দ্বারা...

হোয়াটসঅ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

সায়হাম টেক্সটাইলের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি সায়হাম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × ঢাকা...

হোয়াটসঅ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার4 hours ago

আধুনিক এ–৪ কনভার্টিং মেশিন কিনবে সোনালী পেপার

আধুনিক এ-৪ পেপার কনভার্টিং মেশিন কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড।  AdLink দ্বারা...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার24 minutes ago

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণা, ডিএসইর সরব পদক্ষেপ

হোয়াটসঅ্যাপ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার51 minutes ago

ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত

হোয়াটসঅ্যাপ
অর্থনীতি59 minutes ago

ডিজিটাল ব্যাংকের আবেদনপত্র চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

হোয়াটসঅ্যাপ
জাতীয়1 hour ago

বিমানবন্দরে ১৩০ কোটি টাকার কোকেন আটক

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার1 hour ago

ওয়ালটন হাই-টেকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

হোয়াটসঅ্যাপ
জাতীয়2 hours ago

সীমানা নির্ধারণ: ঢাকা অঞ্চলের দাবি-আপত্তি শুনছে ইসি

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার2 hours ago

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

দেড় ঘণ্টায় দুই শতাধিক শেয়ারের দরবৃদ্ধি, লেনদেন ৫শ কোটি টাকা

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

ইউনিয়ন ক্যাপিটালে এমডি ও সিইও নিয়োগ

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

সায়হাম টেক্সটাইলের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার24 minutes ago

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণা, ডিএসইর সরব পদক্ষেপ

হোয়াটসঅ্যাপ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার51 minutes ago

ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত

হোয়াটসঅ্যাপ
অর্থনীতি59 minutes ago

ডিজিটাল ব্যাংকের আবেদনপত্র চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

হোয়াটসঅ্যাপ
জাতীয়1 hour ago

বিমানবন্দরে ১৩০ কোটি টাকার কোকেন আটক

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার1 hour ago

ওয়ালটন হাই-টেকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

হোয়াটসঅ্যাপ
জাতীয়2 hours ago

সীমানা নির্ধারণ: ঢাকা অঞ্চলের দাবি-আপত্তি শুনছে ইসি

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার2 hours ago

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

দেড় ঘণ্টায় দুই শতাধিক শেয়ারের দরবৃদ্ধি, লেনদেন ৫শ কোটি টাকা

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

ইউনিয়ন ক্যাপিটালে এমডি ও সিইও নিয়োগ

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

সায়হাম টেক্সটাইলের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার24 minutes ago

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণা, ডিএসইর সরব পদক্ষেপ

হোয়াটসঅ্যাপ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার51 minutes ago

ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত

হোয়াটসঅ্যাপ
অর্থনীতি59 minutes ago

ডিজিটাল ব্যাংকের আবেদনপত্র চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

হোয়াটসঅ্যাপ
জাতীয়1 hour ago

বিমানবন্দরে ১৩০ কোটি টাকার কোকেন আটক

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার1 hour ago

ওয়ালটন হাই-টেকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

হোয়াটসঅ্যাপ
জাতীয়2 hours ago

সীমানা নির্ধারণ: ঢাকা অঞ্চলের দাবি-আপত্তি শুনছে ইসি

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার2 hours ago

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

দেড় ঘণ্টায় দুই শতাধিক শেয়ারের দরবৃদ্ধি, লেনদেন ৫শ কোটি টাকা

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

ইউনিয়ন ক্যাপিটালে এমডি ও সিইও নিয়োগ

হোয়াটসঅ্যাপ
পুঁজিবাজার3 hours ago

সায়হাম টেক্সটাইলের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন