জাতীয়
বাংলাদেশে গ্যাস অনুসন্ধান কাজের ধারাবাহিকতা চায় রাশিয়া

গ্যাস অনুসন্ধানে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি গ্যাজপ্রম ইন্টারন্যাশনালের কাজের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সহযোগিতা চেয়েছে রাশিয়া।
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার জি খোজিন এ অনুরোধ জানান।
এসময় ভোলায় পাঁচটি কূপ খননের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির জন্য গ্যাজপ্রমকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে কাজ করছে এবং এ বিষয়ে আরও সহযোগিতার জন্য উন্মুক্ত।’
বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে রাশিয়া বাংলাদেশকে ৩০ হাজার টন এমওপি সার সরবরাহের প্রস্তুতিও নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত। কৃষি ও জাহাজ নির্মাণ ক্ষেত্রে নতুন চাকরির গন্তব্য হিসেবে রাশিয়াকে চিহ্নিত করায় বাংলাদেশিদের ভিসা দেয়ার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে বলেও জানান তিনি।
জি খোজিন বলেন, ‘২০২৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ মাসে ইস্যু করা ভিসার সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চারগুণ বেড়েছে।’
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সংকটময় সময়ে বাংলাদেশের পাশে থাকায় রাশিয়াকে ধন্যবাদ জানান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
মাগুরার শিশুটির অবস্থার আরও অবনতি: প্রেস সচিব

মাগুরার শিশুটির শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। চিকিৎসকরা সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বুধবার (১২ মার্চ) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার বোনের শাশুড়ি। পরে শিশুটির মা হাসপাতালে যান। ওই দিন দুপুরেই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে বৃহস্পতিবার রাতেই পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
এরপর শুক্রবার রাতে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। সংকটাপন্ন শিশুটিকে গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (পিআইসিইউ) থেকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। পরদিন রোববার শিশুটিকে সিএমএইচে পেডিয়াট্রিক আইসিইউতে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি সেখানে চিকিৎসাধীন।
সিএমএইচের প্রধান সার্জনকে প্রধান করে আটজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়ে বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বোর্ডে রয়েছেন সার্জিক্যাল বিশেষজ্ঞ, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগ, প্লাস্টিক সার্জন, শিশু নিউরোলজি বিভাগ, অ্যানেসথেসিয়া, শিশু হৃদ্রোগ বিভাগ, শিশু বিভাগের সার্জন, ইউরোলজি বিভাগ ও থোরাসিক সার্জন বিভাগের চিকিৎসকেরা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী মারা গেছেন

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বুধবার (১২ মার্চ) সকালে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এপেক্স গ্রুপের এক কর্মকর্তা সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী তিনি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এবং গ্রে অ্যাডভারটাইজিং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন। ১৯৯৬ সালে যোগাযোগ, নৌপরিবহণ, বেসামরিক বিমান চলাচল; পর্যটন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
২০০১ সালে কৃষি, নৌপরিবহণ, মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি ।
১৯৪২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় জন্ম নেওয়া মঞ্জুর এলাহী কলকাতার সেন্ট জাভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর শেষ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ পরিবারের নামযুক্ত সেনাবাহিনীর ১৬ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

শেখ পরিবারের নামযুক্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আওতাধীন ১৬টি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুমোদনের পর সম্প্রতি এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আগের নাম বাতিল করে নতুন নামকরণের ঘোষণা দিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
নতুন নামের তালিকা অনুযায়ী, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু সেনানিবাসের নাম পরিবর্তন করে যমুনা সেনানিবাস রাখা হয়েছে। কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ সেনানিবাসের নতুন নাম হয়েছে মিঠামইন সেনানিবাস। সেইসঙ্গে বরিশালের লেবুখালিতে শেখ হাসিনা সেনানিবাসের নাম বদলে বরিশাল সেনানিবাস, শরীয়তপুরের জাজিরায় শেখ রাসেল সেনানিবাসের নাম পরিবর্তন করে পদ্মা সেনানিবাস রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া চট্টগ্রামের ভাটিয়ারিতে অবস্থিত বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে বিএমএ একাডেমিক কমপ্লেক্স রাখা হয়েছে এবং হালিশহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সের নতুন নাম আর্টিলারি সেন্টার অ্যান্ড স্কুল রাখা হয়েছে। কক্সবাজারের রামু সেনানিবাসে অবস্থিত মুজিব রেজিমেন্ট আর্টিলারির নাম বদলে রাখা হয়েছে ১ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি।
একইসঙ্গে ঢাকার বিজয় সরণিতে অবস্থিত অ্যাডহক বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরের নতুন নাম রাখা হয়েছে বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর। আর শরীয়তপুরের জাজিরায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধু কম্পোজিট মিলিটারি ফার্ম চরজানাজাতের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে কম্পোজিট মিলিটারি ফার্ম জাজিরা।
এ ছাড়াও ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের নাম স্বাধীনতা জাদুঘর, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের নাম যমুনা ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ রাখা হয়েছে। সেইসঙ্গে নারায়ণগঞ্জের জলসিঁড়িতে অবস্থিত শেখ রাসেল ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের নতুন নাম আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ রাখা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে, পুড়েছে অধিকাংশ ঘর

পৌনে দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাজধানীর মহাখালীতে সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা খায়রুল ইসলাম রনি।
বুধবার (১২ মার্চ) ভোর ৫টা ২০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ৮টি ইউনিটের ১ ঘণ্টা ৪২ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে, রাত ৩টা ৩৮ মিনিটে সাততলা বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয় বলে জানিয়েছিলেন ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রাকিবুল হাসান।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, আগুন লাগার খবর পাওয়ার পর ১০ মিনিটের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ঘটনাস্থলে নেভানোর কাজ শুরু করে। পরে একে একে আরও বেশ কয়েকটি ইউনিট ঘটনাস্থলে রওনা হয়। পাঁচটার মধ্যে আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এরই মধ্যে অগ্নিকাণ্ডে বস্তির অধিকাংশ ঘর পুড়ে গেলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিক জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ে মিথ্যা সংবাদ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে কোনো বিভক্তি বা অসন্তোষ আছে বলে কিছু ভারতীয় গণমাধ্যম যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বিদ্বেষপ্রসূত।
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এই প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।
আইএসপিআরের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করেছে যে, দ্য ইকোনমিক টাইমস ও ইন্ডিয়া টুডেসহ ভারতের কিছু গণমাধ্যম সম্প্রতি ভিত্তিহীন ও অসত্য প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এসব প্রতিবেদনে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থানের সম্ভাবনা এবং শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ তোলা হয়েছে। স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, এসব দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার অংশ। যা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও সশস্ত্র বাহিনীর সুনাম ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে চালানো হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আমরা দ্ব্যর্থহীনভাবে জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ এবং সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সেনাবাহিনীর ‘কমান্ড চেইন’ অত্যন্ত শক্তিশালী এবং জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারাসহ বাহিনীর প্রতিটি সদস্য সংবিধান, চেইন অব কমান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের প্রতি সম্পূর্ণ বিশ্বস্ত। বাহিনীর অভ্যন্তরে বিভক্তি বা অসন্তোষের যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বিদ্বেষপ্রসূত।
দ্য ইকোনমিক টাইমস একাধিকবার এমন ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করেছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মাত্র এক মাস আগেও গত ২৬ জানুয়ারি একই গণমাধ্যম ‘ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে’ একই ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। এই ধরনের বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন নিয়মিত প্রকাশ করায় ওই গণমাধ্যমের উদ্দেশ্য ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। কিছু অনলাইন পোর্টাল ও বিতর্কিত কিছু টেলিভিশন চ্যানেলও এসব অসত্য তথ্য প্রচার করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কাজে লিপ্ত আছে। দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার নীতি অনুসরণ করার পরিবর্তে তারা ভুল তথ্য ছড়িয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও জনগণের মধ্যে অবিশ্বাস সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
আইএসপিআর বলেছে, আমরা ভারতীয় গণমাধ্যমসহ সংশ্লিষ্ট সব সংবাদমাধ্যমকে আহ্বান জানাই যে, তারা যেন দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা অনুসরণ করে এবং ভিত্তিহীন, উসকানিমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ থেকে বিরত থাকে। আমাদের প্রত্যাশা, যে কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের আগে তারা যেন আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সঙ্গে যোগাযোগ করে যথাযথ তথ্য যাচাই করে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য সরবরাহের জন্য আইএসপিআর সদা প্রস্তুত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় অবিচলভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সব গণমাধ্যমকে আহ্বান জানাই, তারা যেন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে এবং অযথা উত্তেজনা ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে এমন কোনো বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন প্রচারণায় অংশ না নেয়।