পুঁজিবাজার
সূচকের উত্থানে লেনদেন ৩৩৮ কোটি টাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেনের পরিমান সমান্য বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (১০ মার্চ) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১৬ দশমিক ৫০ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৯০ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৫ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে ১১৬২ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৯ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৮৯০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৩৩৮ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৩৩৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৪টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৩৭ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৮৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
বিএসইসির সার্ভেইল্যান্সে অনিয়মের শঙ্কা দুদকের

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্ভেইল্যান্স সিস্টেমের ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনিয়ম হয়ে থাকতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা।
সোমবার (১০ মার্চ) বিএসইসির সার্ভেইল্যান্স সিস্টেম তদন্তে এসে এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছেন তারা।
এদিন বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বিএসইসি কার্যালয়ে অভিযান শুরু করে দুদক টিম। এতে দুদকের দুই সহকারী পরিচালকের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি টিম অংশ নেন।
অভিযান শেষে দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, বিএসইসির সার্ভেইল্যান্স সিস্টেমটি নির্ধারিত রুমের বাইরে আলাদা আরেক রুমে সংযোগ ছিল। অথচ সার্ভেইল্যান্স শেয়ারবাজারের সংবেদনশীল অংশ। এখান থেকে তথ্যপাচারের মাধ্যমে বাজারে ম্যানিপুলেশন হতে পারে।
তিনি বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের আওতায় রেগুলেটরি ইনফরমেশন সিস্টেম সফটওয়্যার, যেটা ইনস্টল করার কথা ছিল, কিন্তু করা হয়নি। যে প্রকল্প ২০১৮ সালে শুরু হয়ে ২০২২ সালে শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু ইনস্টল হয়নি, ব্যবহার হয়নি, পিসিআর হয়নি এবং হস্তান্তর হয়নি।
তিনি আরও বলেন, এই প্রকল্পের বাজেট ছিল ২৮ কোটা টাকা। প্রাথমিকভাবে এখানে অনিয়ম হতে পারে বলে মনে হয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র আরও যাচাই করতে হবে। এ নিয়ে প্রকল্প পরিচালকের সাইফুর রহমানের সঙ্গে কথা বলবো।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পদত্যাগ করলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) মো. মাহবুবুল আলম পদত্যাগ করেছেন। তিনি দীর্ঘ ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে বিএসইসির কর্মরত ছিলেন।
সোমবার (১০ মার্চ) তিনি অফিস করেন এবং পদত্যাগপত্র বিএসইসির চেয়ারম্যান বরাবর জমা দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সূত্র জানায়, মাহবুবুল আলম দীর্ঘ ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে বিএসইসির কর্মরত ছিলেন। তবে গত বুধবার (৫ মার্চ) বিএসইসি চেয়ারম্যান ও তিন কমিশনারকে অবরুদ্ধ করে রাখাসহ নানা অভিযোগ আনা হয় তিনিসহ একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারীর বিরুদ্ধে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) রাতে তিনিসহ ১৬ কর্মকর্তা কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। তবে মাহবুবুল আলম গত রবিবার (৯ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা তার জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।
এদিকে রবিবার ও সোমবার পর্যন্ত বিএসইসির ১৩ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়েছেন। তবে বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান, পরিচালক আবু রায়হান মো. মোহতাছিন বিল্লা এবং উপ-পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম এখনো জামিন নেননি বলে জানা গেছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবুল আলম বলেন, রবিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়েছি। সোমবার অফিস করেছি। সার্বিক দিক বিবেচনা করে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাই আজকে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসইসির ঘটনা বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন করেছে: চেয়ারম্যান

বিএসইসিতে সংঘঠিত ঘটনা দেশে ও বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন করেছে এবং এ ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনা সারা পৃথিবীতে কোন রেগুলেটরি সংস্থায় এই প্রথম ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
সোমবার (১০ মার্চ) অনুষ্ঠিত বিএসইসি চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের সাথে কমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি সভায় এ কথা বলেন তিনি। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএসইসির পরিচালক ও মুখমাত্র মো. আবুল কালাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সভায় বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ এবং বিএসইসির সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, বিএসইসির ইতিহাসের একটি ক্রান্তিলগ্নে আজকের সভায় বিএসইসির সকলে একত্রিত হয়েছে। গত ৫ মার্চ সংঘঠিত ঘটনাকে চরম অনভিপ্রেত এবং কিছু উচ্ছৃঙ্খল কর্মচারীর প্ররোচনায়, ইন্ধনে এবং অংশগ্রহণে তা সংঘঠিত হয়েছে। এ ঘটনা প্রশাসনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ এর পাশাপাশি গুরুতর ফৌজদারি অপরাধ। এ ঘটনা আমাদের পুঁজিবাজারের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর যা দেশে ও বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন করেছে এবং এ ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনা সারা পৃথিবীতে কোন রেগুলেটরি সংস্থায় এই প্রথম ঘটেছে।
তিনি বলেন, এক জাতীয় জীবনে চরম দুঃখজনক অধ্যায়। তবে উক্ত ঘটনায় বিএসইসির সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী সম্পৃক্ত নয় এবং অংশগ্রহণকারী অনেকেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাতে যুক্ত হননি- এমনটাই কমিশন বিশ্বাস করে বলে জানান তিনি। এ বিষয়টি মাথায় রেখেই ভবিষ্যতে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে বলে বক্তব্যে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, সামগ্রিক ঘটনার ব্যাপারে সরকারের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি বিভিন্ন এজেন্সিও অবগত আছে। এছাড়াও কমিশন কর্তৃক ইতোমধ্যে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের সাথে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষই একাত্মতা প্রকাশ করেছে। জাতীয় স্বার্থে একটি গুরুত্বপূর্ণ রেগুলেটরি সংস্থা এভাবে চলতে পারে না উল্লেখ করে তিনি ভবিষ্যতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিপূর্ণ দায়িত্বশীলতা ও শৃঙ্খলার সাথে কাজ করার নির্দেশনা দেন। যারা নিষ্ঠা-সততার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন তারা বিএসইসির ক্রান্তিলগ্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামীতে সকলের সহযোগিতায় বিএসইসি তার কার্যক্রম গতিশীলতার সাথে চালিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জামিন পেলেন বিএসইসির ১৩ কর্মকর্তা

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের গানম্যান মো. আশিকুর রহমান করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির ১৩ কর্মকর্তাকে জামিন দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১০ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান ৬ জনের এবং রবিবার (৯ মার্চ) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা ৭ জনের জামিনের আদেশ দেন।
জামিনপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম (৫৭) ও রেজাউল করিম (৫৪), যুগ্ম পরিচালক রাশেদুল ইসলাম (৪৮), উপ-পরিচালক বনী ইয়ামিন (৪৫) ও শহিদুল ইসলাম (৪২), লাইব্রেরিয়ান মো. সেলিম রেজা বাপ্পী (৩১), অতিরিক্ত পরিচালক নজরুল ইসলাম (৫০), সহকারী পরিচালক জনি হোসেন (৩১), রায়হান কবীর (৩০), আব্দুল বাতেন (৩২), সাজ্জাদ হোসেন (৩০), ব্যক্তিগত কর্মকর্তা আবু ইউসুফ (২৯) এবং উপ-পরিচালক আল ইসলাম (৩৮)।
গত ৬ মার্চ রাতে শেরেবাংলা নগর থানায় ১৬ জনকে আসামিকে করে মামলা দায়ের করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের গানম্যান মো. আশিকুর রহমান।
অপর আসামিরা হলেন- বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান (৫৮), পরিচালক আবু রায়হান মো. মোহতাছিন বিল্লা (৫১) এবং উপ-পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম (৩২)।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ৫ মার্চ বিএসইসির চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের অবরুদ্ধ করেছিলেন সংস্থাটির কর্মকর্তা–কর্মচারীরা। তারা পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী কমিশনের মূল ফটকে তালা দেন। সিসি ক্যামেরা, ওয়াই-ফাই ও লিফট বন্ধ করে দেন এবং বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ করে মারাত্মক অরাজকতা ও ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে গুরুতর জখমের চেষ্টা করেন।
বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে এবং কমিশনার মো. মহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর ও ফারজানা লালারুখের উপস্থিতিতে কমিশনের নির্ধারিত সভা চলাকালে অভিযুক্তরাসহ আরো কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী কমিশনের সভাকক্ষে জোরপূর্বক ঢুকে কমিশনের চেয়ারম্যান ও কমিশনারদেরকে অবরুদ্ধ করেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
তুং হাই নিটিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৪ কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ১৩৭টি কোম্পানির। এর মধ্যে দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে তুং হাই নিটিং লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (১০ মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ারদর আগেরর দিনের তুলনায় কমেছে ৩০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এতে দর পতনের শীর্ষে ওঠেছে কোম্পানিটি।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ। আর ২ দশমিক ৭০ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ফার্স্ট ফাইন্যান্স।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো মধ্যে ডেসকোর ৪.৭৮ শতাংশ, সাউথইস্ট ব্যাংকের ৪.২৬ শতাংশ, পিপলস লিজিংয়ের ৪.১৭ শতাংশ, ফ্যামিলি টেক্সের ৩.৭০ শতাংশ, তিতাস গ্যাসের ৩.৬২ শতাংশ, আরামিটের ৩.৩৮ শতাংশ এবং আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ৩.৩৩ শতাংশ দর কমেছে।
কাফি