Connect with us

আন্তর্জাতিক

ছয় ইসরায়েলির বিনিময়ে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনি মুক্তি পাবে আজ

Published

on

মিডল্যান্ড

হামাস আজ গাজা থেকে ছয়জন ইসরায়েলি বন্দিকে ফেরত দেবে, আর এর বদলে ইসরায়েল ৬ শাতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে। এটি হবে ১৯ জানুয়ারি কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের সপ্তম বন্দি বিনিময়।

হামাস মুক্তি দিতে যাওয়া ছয়জন বন্দির নাম ঘোষণা করেছে তারা হলেন, এলিয়া কোহেন, ওমের শেম-টোভ, ওমের ওয়েঙ্কার্ট, তাল শোহাম, আভেরা মেঙ্গিস্তু, হিশাম আল-সাইদ।

এর মধ্যে হিশাম আল-সাইদ ও আভেরা মেঙ্গিস্তু প্রায় এক দশক আগে গাজায় প্রবেশের পর থেকেই হামাসের হেফাজতে ছিলেন।

এই ছয়জন হামাসের হাতে থেকে বন্দির মধ্যে শেষ জীবিত সদস্য, যাদের ইসরায়েল ও হামাস প্রথম পর্যায়ের যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় মুক্তি দিতে সম্মত হয়েছিল।

হামাস কর্মকর্তাদের মতে, ইসরায়েলি বন্দিদের স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ হস্তান্তর করা হবে। হস্তান্তরের নির্দিষ্ট স্থান এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে সাম্প্রতিক বিনিময়গুলো সাধারণত গাজার দক্ষিণের খান ইউনিসে হয়েছে।

এর পরিবর্তে, ইসরায়েল শনিবার মোট ৬০২ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে, যাদের মধ্যে অনেকে কয়েক দশক ধরে কারাবন্দি রয়েছেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

চীনে নতুন করোনাভাইরাসের খোঁজ, আবারও ছড়ানোর শঙ্কা

Published

on

মিডল্যান্ড

চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির গবেষকরা বাদুড়ের দেহে নতুন আরেক করোনাভাইরাস খুঁজে পেয়েছেন। ভাইরাসটির নাম এইচকেইউফাইভ-কোভ-টু। যদিও এখন পর্যন্ত মানুষের মধ্যে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়নি। তবে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, এটি মানুষের মধ্যে ছড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, ভাইরাসটি মানুষের দেহে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এটি মার্স (মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) ভাইরাসের সঙ্গে মিল রয়েছে, যা ২০১২ সালে সৌদি আরবে প্রথম পাওয়া যায়। মার্স ভাইরাসে ২ হাজার ৬০০ জন আক্রান্ত হয়েছিল, এর মধ্যে ৩৬ শতাংশ মারা গেছেন।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এইচকেইউফাইভ-কোভ-টু মানুষের মধ্যে ছড়ানোর সম্ভাবনা নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। তবে এর মহামারি হওয়ার ঝুঁকি খুব বেশি নয়।

উহান ইনস্টিটিউটের সঙ্গে কভিড-১৯ ভাইরাসের সম্পর্কও ছিল, তা নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। ২০২৩ সালে আমেরিকা এই ল্যাবের সহায়তা বন্ধ করে দেয়।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, নতুন ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ২০১৯ সালে চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে ৭০ লাখেরও বেশি মৃত্যু হয়। তথ্য: রয়টার্স, এনডিটিভি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

জাপানে ১৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি

Published

on

মিডল্যান্ড

জাপানে মূল ভোক্তা মূল্য সূচক চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৩ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা গত ১৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। শুক্রবার প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই প্রবৃদ্ধি বাজারের পূর্বাভাসকেও ছাড়িয়ে গেছে, যা ছিল ৩ দশমিক ১ শতাংশ।

ভোক্তা মূল্য সূচক (সিপিআই) হল একটি অর্থনৈতিক সূচক যা সময়ের সাথে সাথে সাধারণ ভোক্তাদের দ্বারা ক্রয়কৃত পণ্য ও সেবার গড় মূল্য পরিবর্তনকে পরিমাপ করে। এটি মূলত মুদ্রাস্ফীতি পরিমাপ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (বিওজে) নির্ধারিত ২ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্য টানা তিন বছর ধরে অতিক্রম করেছে। ফলে দেশটিতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির চাপ স্পষ্ট হচ্ছে ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে সুদের হার বাড়ানোর পক্ষে আরও কঠোর অবস্থান তৈরি হচ্ছে।

বিওজের বোর্ড সদস্য হাজিমে তাকাতা বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সুদের হার আরও বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত।

নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, জানুয়ারিতে তাজা খাবার ও জ্বালানি ছাড়া অন্যান্য পণ্যের মূল্য ২ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি গত বছরের মার্চ মাসের পর দ্রুততম বার্ষিক বৃদ্ধি। মার্চে এই বৃদ্ধি হার ছিল ২ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছিল।

এদিকে, জাপানের সরকারি বন্ডের চাহিদা বৃদ্ধি ইঙ্গিত দিচ্ছে যে বিওজে এখন প্রাথমিক অনুমানের চেয়ে আরও দ্রুত ও আগ্রাসীভাবে সুদের হার বাড়াতে পারে। মজুরি বৃদ্ধির সম্ভাবনা ও ভোক্তা ব্যয়ের প্রবণতা এই প্রবণতাকে আরও জোরদার করছে।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে জাপানের ক্রেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বল্পমেয়াদী সুদের হার শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ করেছে। দেশটির গভর্নর কাজুও উয়েদা বলেছেন, যদি মজুরি বৃদ্ধি ও ভোক্তা ব্যয় বাড়তে থাকে, তাহলে সুদের হার আরও বাড়ানো হতে পারে।

অন্যদিকে, জানুয়ারিতে জাপানে পাইকারি মূল্যস্ফীতি ৪ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা গত সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। টানা পাঁচ মাস ধরে এই বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এটি মুদ্রাস্ফীতির স্থায়ীত্বকেই নির্দেশ করে।

একটি বেসরকারি সমীক্ষা অনুযায়ী, বেশিরভাগ অর্থনীতিবিদরা ধারণা করছেন, পরবর্তী সুদের হার চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে বাড়াতে পারে জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আ.লীগ সরকারের উৎখাতের কারণ জানা গেল জাতিসংঘের প্রতিবেদনে

Published

on

মিডল্যান্ড

জাতিসংঘের অধিকার অফিস (ওএইচসিএইচআর) বলেছে, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে আগস্টের প্রথম দিকের ধারাবাহিক ঘটনাবলীর কারণে বিগত সরকার উৎখাত হয়েছে এবং গণঅভ্যুত্থানের শেষ দিনগুলোতে ‘সাময়িকভাবে ভাটা পড়া’ আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতা রাস্তায় বিক্ষোভকে পুনরায় উস্কে দিয়েছিল।

ওএইচসিএইচআর রিপোর্টে বলা হয়েছে, কোটা ব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে বিক্ষোভকারীদের শান্ত করার জন্য সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত আসতে অনেক দেরি করেছিল এবং সর্বোচ্চ আদালতের আদেশের আগে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ বিক্ষোভকারীদের নেতাদের কাছে ‘কুটিল’ বলে মনে হয়েছিল।

এতে বলা হয়েছে, ‘বিক্ষোভকারীদের শান্ত করার জন্য, ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই বিগত সরকার হাইকোর্টের কোটা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি দাখিল করে, যা মূলত বিক্ষোভের সূত্রপাত করেছিল।’

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, পরের দিন সন্ধ্যায় পদচ্যুত প্রধানমন্ত্রী এক জনসভায় শিক্ষার্থীদের সুপ্রিম কোর্টের প্রত্যাশিত ইতিবাচক সিদ্ধান্তের জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে বলেছিলেন, ১৬ জুলাই প্রাণহানির জন্য সমবেদনা জানিয়েছিলেন এবং দাবি করেছিলেন যে, ‘আমাদের বিক্ষোভকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ সহযোগিতা করেছিল।’

চলতি মাসের শুরুতে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্টের বিক্ষোভের সাথে সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন’ শীর্ষক তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘(কিন্তু) প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ বিক্ষোভকারী নেতাদের কাছে আন্তরিকতাহীন বলে মনে হয়েছিল।’

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দেশজুড়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির আহ্বান জানিয়ে বলেছিল, হাসপাতাল ও জরুরি পরিষেবা খোলা থাকবে, তবে অন্যকোনো প্রতিষ্ঠান চালু থাকবে না এবং অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া কোনো যানবাহন রাস্তায় চলতে দেওয়া হবে না।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্ব একই সাথে তাদের অনুসারীদের হরতাল সমর্থন করার আহ্বান জানিয়েছিল, যার ফলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী আইন, শিক্ষা এবং তথ্য মন্ত্রীদের বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের নেতাদের সাথে আলোচনার জন্য মনোনীত করেছিলেন, পাশাপাশি ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) এর চলমান প্রচেষ্টাও অব্যাহত ছিল।

এতে বলা হয়েছে, তবে, সেই পর্যায়ে, ছাত্ররা আর আলোচনার জন্য প্রস্তুত ছিল না, কারণ তারা তাদের ওপর এর আগে ছাত্রলীগ ও পুলিশের হামলার কারণে সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে সন্দিহান ছিল।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ১৮ জুলাই থেকে, যখন বিক্ষোভকারীরা গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল ব্যাহত করার চেষ্টা করছিল তখন সাধারণ জনগণও রাস্তায় নেমে আসে এবং নিরাপত্তা বাহিনী ‘এই পর্যায়ে প্রাণঘাতী শক্তি প্রয়োগের দিকে ঝুঁকে পড়ে’।

এতে বলা হয়েছে, তারা শান্তিপূর্ণ হলেও বিঘ্ন সৃষ্টিকারী বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করতে কম প্রাণঘাতী অস্ত্রের পাশাপাশি রাইফেল, পিস্তল ও শটগান ব্যবহার করেছিল, এতে উত্তরায় (৩টি ঘটনা) ও অন্যান্য অনেক জায়গায় হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল, পাশাপাশি তারা আহতদের চিকিৎসা সেবা (৮টি ঘটনা) সক্রিয়ভাবে বাধাগ্রস্ত করেছিল।

এতে বলা হয়েছে, বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী জনতা যখন আরও ভিন্নরূপ ধারণ করে তখন জনতার কিছু অংশ পুলিশ, পরিবহন অবকাঠামো এবং বাংলাদেশ টিভি ভবনসহ সরকারি ভবনগুলোতে আক্রমণ করেছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৮ জুলাই সন্ধ্যায়, সরকার বিজিবি (বর্ডার গার্ডকে বাংলাদেশ) সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগের নির্দেশ দেয় এবং ২৩ জুলাই পর্যন্ত দেশে ইন্টারনেটসেবা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেয়।

ওএইচসিএইচআর প্রমাণ পেয়েছে যে, ১৯ জুলাই, বিজিবি, পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এবং অন্যান্যরা রামপুরা ও বাড্ডা ছাড়াও ঢাকা ও সারা দেশে জনতার ওপর গুলি চালায়, কিন্তু শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ বা সহিংস অস্থিরতা দমন করতে পারেনি।

সন্ধ্যায়, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মধ্যরাত থেকে কার্যকর দেশব্যাপী কারফিউ জারি, ও ২৭,০০০ সেনা সদস্য মোতায়েন করেন। ২০ ও ২১ জুলাই নিরাপত্তা বাহিনী বড় ধরনের অভিযান চালায়।

এতে বলা হয়েছে, পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানের মাধ্যমে নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো অবরোধ মুক্ত করতে বিশেষ করে যাত্রাবাড়ী মোড়ে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি খালি করার জন্য সামরিক রাইফেল ও শটগানের গুলি চালায়।

ওএইচসিএইচআর উল্লেখ করেছে যে, ২১শে জুলাই, সুপ্রিম কোর্টের একটি নতুন রায় মুক্তিযোদ্ধাদের বংশধরদের জন্য সংরক্ষিত সরকারি চাকরির কোটা ৫ শতাংশে কমিয়ে দেয় এবং ‘সরকার দ্রুততার সঙ্গে আদালতের মতামত মেনে নিয়ে প্রকাশ্যে এই পরিবর্তনকে সমর্থন জানায়।’

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘তবে, সেই সময়ে, ছাত্র আন্দোলন ইতোমধ্যেই তাদের নিজস্ব দাবির মধ্যে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আরও বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত, সেইসাথে ছাত্রদের হত্যাকারী পুলিশ অফিসার এবং ছাত্রলীগ সমর্থকদের জন্য ফৌজদারি জবাবদিহিতার দাবি অন্তর্ভুক্ত করেছিল।’

২৬ জুলাই, বিএনপি সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং অন্যান্য সংগঠনের মধ্যে ‘জাতীয় ঐক্য’ প্রতিষ্ঠার এবং সরকারের পতনের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য প্রকাশ্যে আহ্বান জানিয়েছিল।

ওএইচসিএইচআর জানিয়েছে যে, রাস্তার বিক্ষোভ ‘সাময়িকভাবে শান্ত থাকলেও’ নিরাপত্তা বাহিনী ছাত্র, বিরোধী সমর্থক এবং বিক্ষোভে জড়িত থাকার সন্দেহে অন্যদের বিরুদ্ধে গণগ্রেপ্তার অভিযান চালায় এবং ছয়জন বিশিষ্ট ছাত্রনেতাকেও আটক করা হয়।

জাতিসংঘের কার্যালয় জানিয়েছে যে, এই ব্যক্তিদের প্রায়শই অপরাধমূলক কাজের প্রমাণ ছাড়াই আটক করা হতো এবং অনেক ক্ষেত্রে নির্যাতন ও অন্যান্য ধরণের দুর্ব্যবহারের শিকার হতে হয়েছিল।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘২৮শে জুলাই, গোয়েন্দা শাখার প্রধান একটি জোরপূর্বক বিবৃতির একটি ভিডিও রেকর্ডিং প্রকাশ করে। এতে আটক ছয়জন ছাত্রনেতা বিক্ষোভের নিন্দা করেছিলেন। এই ঘটনায় জনসাধারণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

ওএইচসিএইচআর আরও জানিয়েছে যে, ২৫ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাঙচুর করা মেট্রো স্টেশন এবং পরের দিন পুড়ে যাওয়া বাংলাদেশ টিভি ভবন পরিদর্শন করেছিলেন এবং একই দিনে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শন করে পুলিশ ও বিজিবির গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন আহত রোগীদের সাথে কথা বলেছিলেন।

তিনি ২৮ জুলাই নিহত ছাত্রদের পরিবারবর্গকে তার বাসভবনে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন এবং ‘এই সময়ে, তিনি প্রকাশ্যে বিরোধী দলগুলোর ওপর সহিংসতা ও প্রাণহানির জন্য সমস্ত দোষ চাপিয়েছিলেন’।

৩০ জুলাই, সরকার জামায়াতে ইসলামী এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এসব ঘটনা ২০২৪ সালের আগস্টের শুরুতে ব্যাপক বিক্ষোভ ও সহিংসতা উস্কে দিতে অবদান রেখেছিল। নতুন করে জোরদার গণবিক্ষোভ শেখ হাসিনাকে দেশত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল।

ওএইচসিএইচআর উল্লেখ করেছে যে, বিক্ষোভ পুনরায় শুরু হওয়ার পর গণআন্দোলন ‘তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের পদত্যাগ’ করার একটি নতুন, একক দাবির ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের প্রতিক্রিয়ায় প্রাণঘাতী অস্ত্রসহ ব্যাপক শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছিল। নিরাপত্তা বাহিনীর শক্তি প্রয়োগ সম্পর্কে আগস্টের শুরুতে একজন ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং মন্ত্রিসভার একজন সদস্য ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানিয়েছিলেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, রাস্তায় সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছিল। কিন্তু ‘বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে বল প্রয়োগের জন্য অফিসার ও সৈন্যদের মধ্যে সমর্থন হ্রাস পাচ্ছিল’। ৩ আগস্ট সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান একটি বড় সেনা সভা আহ্বান করেন, যেখানে জুনিয়র অফিসাররা তাকে জানান যে, তারা বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালাতে চান না।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, বিক্ষোভকারীরা আন্দোলন কর্মসূচিতে ৫ আগস্ট ঢাকায় একটি গণমিছিলের পরিকল্পনা করেছিল। ৪ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের একটি বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন, যেখানে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা এবং স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাসহ অন্যান্যরা অংশগ্রহণ করেন। তারা ঢাকায় গণমিছিল ঠেকাতে পুনরায় কারফিউ আরোপ এবং তা কার্যকর করার বিষয়ে আলোচনা করেন।

৪ আগস্ট সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি প্রধানদের সাথে দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে সেনাপ্রধান ও অন্যান্য নিরাপত্তা কর্মকর্তারা তাকে আশ্বস্ত করেন যে, ঢাকায় সমাবেশ করতে দেয়া যেতে পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি পরিকল্পনায় তারা সম্মত হয়েছিল যে, ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে বিক্ষোভকারীদের প্রবেশে বাধা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করতে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবি মোতায়েন করা হবে।

এতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট, লাখ লাখ বিক্ষোভকারী ঢাকার কেন্দ্রস্থলের দিকে অগ্রসর হলে পুলিশ ও সশস্ত্র আওয়ামী লীগ সমর্থকরা অনেক স্থানে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়, যদিও সেনাবাহিনী ও বিজিবি বেশিরভাগ সময় পাশে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভকারীদের মিছিল করতে দেয়। তবে, সৈন্যরা অন্তত একবার যেমন যমুনা ফিউচার পার্কে (ঘটনা ৭) গুলি চালিয়েছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সকালে, সেনাপ্রধান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে বলেছিলেন যে, সেনাবাহিনী বিক্ষোভকারীদেরকে তার বাসভবনে পৌঁছাতে বাধা দিতে পারবে না। দুপুর ২টার দিকে শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনীর হেলিকপ্টারে করে ঢাকা থেকে দেশ থেকে চলে যান।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেশি দূরে নয়, সতর্ক করলেন ট্রাম্প

Published

on

মিডল্যান্ড

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ খুব বেশি দূরে নয় বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি এটি ঘটতে বাধা দেবেন বলেও দাবি করেছেন। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) মিয়ামিতে একটি সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

তবে এই যুদ্ধ করে কোনো পক্ষের কোনো লাভ হবে না উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, আপনারা এটি (বিশ্বযুদ্ধ) থেকে দূরে নন। আমি বলছি, এটি দূরে নয়। যদি বাইডেন সরকার আর এক বছর থাকতো, তাহলে আপনারা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে থাকতেন।

তবে তার প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রকে এ ধরনের যুদ্ধে জড়াতে দেবে না দাবি করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তার দাবি, যুক্তরাষ্ট্র এসব যুদ্ধে অংশ নেবে না বরং সেগুলো বন্ধ করবে।

ট্রাম্প বলেন, আমরা এই মূর্খ, অন্তহীন যুদ্ধ থেকে মানুষকে থামাতে যাচ্ছি। আমরা নিজেরা এতে অংশ নেবো না। তবে আমরা যে কারও চেয়ে আরও শক্তিশালী হবো। যদি কখনো যুদ্ধ শুরু হয়, এমন কেউ নেই যে আমাদের কাছাকাছি আসতে পারবে।

এদিকে, ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে দায়ী করে রিপাবলিকান এই প্রেসিডেন্ট বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের তুলনায় ২০০ বিলিয়ন বা ২০ হাজার ডলার বেশি ব্যয় করেছে। জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রকে এমন একটি যুদ্ধে শত শত কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে রাজি করিয়েছেন, যা জেতা সম্ভব নয়।

তাছাড়া ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘নির্বাচন ছাড়া একজন একনায়ক’ বলে কটাক্ষও করেছেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট লেখেন, একজন মধ্যম মানের কৌতুক অভিনেতা ভলোদিমির জেলেনস্কি, যুক্তরাষ্ট্রকে এমন একটি যুদ্ধে ৩৫০ বিলিয়ন বা ৩৫ হাজার ডলার ব্যয় করতে রাজি করিয়েছেন, যা কখনোই শুরু হওয়া উচিত ছিল না এবং ইউক্রেনের যা জেতা অসম্ভব। সম্ভব নয়।

এদিকে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও জেলেনস্কিকে নিয়ে দেওয়া ট্রাম্পের বক্তব্য বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। আন্তর্জাতিক মহলে তার বক্তব্য নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ভারতে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

Published

on

মিডল্যান্ড

ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রের নাগপুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট। ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া এই ফ্লাইটটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) দুবাইতে যাচ্ছিল।

জরুরি অবতরণ করা এই ফ্লাইটটিতে চার শতাধিক আরোহী রয়েছেন। ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ঢাকা থেকে দুবাই যাওয়ার পথে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ৩৯৬ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু সদস্য নিয়ে মহারাষ্ট্রের নাগপুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে বলে কর্মকর্তারা বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন।

নাগপুর বিমানবন্দরের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে ফ্লাইটটি ডাইভার্ট করা হয় এবং পরে জরুরি অবতরণ করে সেটি।

ফ্লাইটটিতে ৩৯৬ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু সদস্য রয়েছেন বলে অন্য একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যাত্রীদের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আরেকটি ফ্লাইটে উঠিয়ে দেওয়া হবে।

এদিকে পৃথক প্রতিবেদনে আরেক ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, ঢাকা থেকে দুবাইগামী বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আজ সকালে মহারাষ্ট্রের নাগপুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে।

নাগপুর বিমানবন্দরের পরিচালক আবিদ রুহি বলেছেন, প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে বিমানটি অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে। ফ্লাইটের সব যাত্রীকে অবতরণের পর নিরাপদে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার15 hours ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে মিডল্যান্ড ব্যাংক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ ফেব্রুয়ারি-২০ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার16 hours ago

এস আলম কোল্ড রোল্ডের শেয়ারদর বেড়েছে ৫৭ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার16 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে গ্রামীণফোন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদেয়ী সপ্তাহে (১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার1 day ago

লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন বাড়লো ৫৪৫১ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ ফেব্রুয়ারি-২০ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ার...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্লকে ১৬ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার2 days ago

মিডল্যান্ড ব্যাংকের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০১টি কোম্পানির...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার2 days ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দুই কোম্পানি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০১ প্রতিষ্ঠানের...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার3 days ago

লেনদেনের শীর্ষে গ্রামীণফোন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪০১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার3 days ago

সূচকের মিশ্র প্রবণতা, বেড়েছে লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন শেষ...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার3 days ago

ম্যারিকো’র লেনদেন বন্ধ রবিবার

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন রেকর্ড ডেটের কারণে আগামী রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি)...

ড্যাফোডিল কম্পিউটারসের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই ড্যাফোডিল কম্পিউটারসের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই
পুঁজিবাজার3 days ago

ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তথ্য প্রযুক্তি খাতের কোম্পানি ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেডের নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার3 days ago

ডিএসইতে দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৫৯ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন চলছে।...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার3 days ago

রূপালী ইন্স্যুরেন্সে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি রূপালী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডে চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

Tosrifa Industries Tosrifa Industries
পুঁজিবাজার3 days ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক...

মিডল্যান্ড মিডল্যান্ড
পুঁজিবাজার3 days ago

শেয়ার স্থানান্তর করবেন আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের একজন পরিচালক শেয়ার স্থানান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭  
মিডল্যান্ড
জাতীয়3 hours ago

মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সেমিনার অনুষ্ঠিত

মিডল্যান্ড
আইন-আদালত10 hours ago

বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

মিডল্যান্ড
লাইফস্টাইল10 hours ago

শয়তানের নিশ্বাস বা ডেভিলস ব্রেথ কতটা ভয়ানক?

মিডল্যান্ড
জাতীয়11 hours ago

গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা

মিডল্যান্ড
জাতীয়11 hours ago

বাসে ডাকাতির সময় কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার

মিডল্যান্ড
রাজধানী11 hours ago

হঠাৎ দুপুরে ঢাকায় শিলাবৃষ্টি

মিডল্যান্ড
লাইফস্টাইল12 hours ago

মনের ধকল কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে যেসব কাজ

মিডল্যান্ড
সারাদেশ12 hours ago

সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে দুই সড়কে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

মিডল্যান্ড
রাজনীতি12 hours ago

বিএনপির রাজনীতির মূল লক্ষ্য জনগণ ও দেশ: তারেক রহমান

মিডল্যান্ড
রাজনীতি12 hours ago

দেশ ছেড়ে পালাতে হয়, এমন রাজনীতি করা যাবে না: জামায়াত আমির

মিডল্যান্ড
জাতীয়3 hours ago

মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সেমিনার অনুষ্ঠিত

মিডল্যান্ড
আইন-আদালত10 hours ago

বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

মিডল্যান্ড
লাইফস্টাইল10 hours ago

শয়তানের নিশ্বাস বা ডেভিলস ব্রেথ কতটা ভয়ানক?

মিডল্যান্ড
জাতীয়11 hours ago

গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা

মিডল্যান্ড
জাতীয়11 hours ago

বাসে ডাকাতির সময় কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার

মিডল্যান্ড
রাজধানী11 hours ago

হঠাৎ দুপুরে ঢাকায় শিলাবৃষ্টি

মিডল্যান্ড
লাইফস্টাইল12 hours ago

মনের ধকল কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে যেসব কাজ

মিডল্যান্ড
সারাদেশ12 hours ago

সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে দুই সড়কে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

মিডল্যান্ড
রাজনীতি12 hours ago

বিএনপির রাজনীতির মূল লক্ষ্য জনগণ ও দেশ: তারেক রহমান

মিডল্যান্ড
রাজনীতি12 hours ago

দেশ ছেড়ে পালাতে হয়, এমন রাজনীতি করা যাবে না: জামায়াত আমির

মিডল্যান্ড
জাতীয়3 hours ago

মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সেমিনার অনুষ্ঠিত

মিডল্যান্ড
আইন-আদালত10 hours ago

বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

মিডল্যান্ড
লাইফস্টাইল10 hours ago

শয়তানের নিশ্বাস বা ডেভিলস ব্রেথ কতটা ভয়ানক?

মিডল্যান্ড
জাতীয়11 hours ago

গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা

মিডল্যান্ড
জাতীয়11 hours ago

বাসে ডাকাতির সময় কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার

মিডল্যান্ড
রাজধানী11 hours ago

হঠাৎ দুপুরে ঢাকায় শিলাবৃষ্টি

মিডল্যান্ড
লাইফস্টাইল12 hours ago

মনের ধকল কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে যেসব কাজ

মিডল্যান্ড
সারাদেশ12 hours ago

সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে দুই সড়কে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

মিডল্যান্ড
রাজনীতি12 hours ago

বিএনপির রাজনীতির মূল লক্ষ্য জনগণ ও দেশ: তারেক রহমান

মিডল্যান্ড
রাজনীতি12 hours ago

দেশ ছেড়ে পালাতে হয়, এমন রাজনীতি করা যাবে না: জামায়াত আমির