ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিকাশে চাকরির সুযোগ, যেভাবে আবেদন করবেন

অর্থ লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস বিভাগ ব্যাংকিং পার্টনারশিপ অ্যান্ড অপারেশনস পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ০৫ ফেব্রুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: বিকাশ লিমিটেড
পদের নাম: ব্যাংকিং পার্টনারশিপ অ্যান্ড অপারেশনস
বিভাগ: ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস
পদসংখ্যা: ০১ টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি
অন্যান্য যোগ্যতা: ব্যাংকিং সেক্টর বা কর্পোরেট ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্টে কাজের দক্ষতা
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ০৮ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। আগামী ২৬ জুন থেকে তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হবে ১০ আগস্ট। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ আগস্ট শুরু হয়ে শেষ হবে ২১ আগস্ট।
বুধবার (১০ ফেব্রুয়ারি) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার সই করা সময়সূচি প্রকাশ করা হয়।
পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ নির্দেশাবলি
পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রথমে বহুনির্বাচনি ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনি (এমসিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ৩০ মিনিট এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল (সিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
ব্যবহারিক বিষয়-সংবলিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনি পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২৫ মিনিট এবং ৫০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট।
পরীক্ষা বিরতিহীনভাবে প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় পর্যন্ত চলবে। এমসিকিউ ও সিকিউ উভয় অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না।
সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে সকাল সাড়ে ৯টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনি ওএমআর শিট বিতরণ সকাল ১০টায় বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে।
সকাল সাড়ে ১০টায় বহুনির্বাচনি উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনি পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ১০.২৫ মিনিট)। আর দুপুর ২টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে দুপুর দেড়টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনি ওএমআর শিট বিতরণ। দুপুর ২টা বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। দুপুর আড়াইটায় বহুনির্বাচনি উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনি পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ২.২৫ মিনিট)।
প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে সংগ্রহ করবে।
প্রত্যেক পরীক্ষার্থী সরবরাহকৃত উত্তরপত্রে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি ওএমআর ফরমে যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই মার্জিনের মধ্যে লেখা কিংবা অন্য কোনো প্রয়োজনে উত্তরপত্র ভাজ করা যাবে না।
পরীক্ষার্থীকে তত্ত্বীয়, বহুনির্বাচনি ও ব্যবহারিক অংশে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পৃথকভাবে পাস করতে হবে।
প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশ পত্রে উল্লিখিত বিষয়/বিষয়গুলোর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনো অবস্থাতেই অন্য বিষয়ের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
কুয়েট ভিসিসহ ৩ জন অবরুদ্ধ

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ছাত্ররাজনীতিকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনার ব্যর্থতার দায় স্বীকার এবং নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগের দাবিতে ভিসিসহ ৩ জনকে কুয়েট মেডিক্যাল সেন্টারে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে কুয়েট জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা ডিভিশনের পাবলিক রিলেশন অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) শাহাদুজ্জামান শেখ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, অসুস্থতার কারণে গতকাল বিকেলে মেডিক্যাল সেন্টারে চিকিৎসায় ছিলেন ভিসি। সেখানে উপ-উপাচার্য ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালকও ছিলেন। এরপরই ছাত্ররা সেখানে তাদের অবরুদ্ধ করেন। বেলা পৌনে ১১টায়ও তারা অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন। পরিস্থিতি নিয়ে বেলা ১১টায় সিন্ডিকেট সভা আহ্বান করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি পুরোপুরি নিষিদ্ধ, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি এবং উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ছাত্র কল্যাণ পরিচালকের পদত্যাগসহ ৫ দফা দাবি জানান সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ দুপুর ১টার মধ্যে দাবি পূরণ না হলে কুয়েটের সকল প্রকার ক্লাস, পরীক্ষাসহ সকল অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
কুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় মঙ্গলবার। পরে রেলিগেট, তেলিগাতিসহ আশপাশের বিএনপি নেতাকর্মীরা ছাত্রদলের সঙ্গে এবং সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দেয়। এতে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেয়। মঙ্গলবার দুপুর থেকে ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে প্রায় অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়। আহতদের বেশিরভাগকেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়। খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কুয়েট মেডিক্যাল সেন্টারসহ আশপাশের বেসরকারি ক্লিনিকে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফুলবাড়িসহ আশপাশের এলাকায় মোতায়ন করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ সেনা, নৌ, র্যাব, বিজিবি ও পুলিশ।
এদিকে, মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দফতর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সোহেল স্বাক্ষরিত এক প্রেস বার্তায় বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলাপরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে খুলনা জেলা শাখার দৌলতপুর থানা যুবদলের সহসভাপতি মাহবুবুর রহমানকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
পুলিশ, স্থানীয় লোকজনের তথ্যে জানা গেছে, অস্ত্র হাতে নিয়ে কুয়েট এলাকায় মহড়া দেওয়া একজন হলেন মাহবুবুর রহমান। তিনি যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে জানা গেছে। অন্যদের পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
কুয়েটে ন্যাক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের ওপর ‘ছাত্রদলের সন্ত্রাসী হামলার’ অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এসময় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে এ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় দোষীদের দ্রুত গ্রেফতার ও আইনি ব্যবস্থা নিতে জোর দাবি জানান তারা।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ; আমার ভাইয়ের ওপর হামলা কেন, প্রশাসনের জবাব চাই; জ্বালোরে জ্বালো, আগুন জ্বালো; সন্ত্রাসীদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না, ছাত্রদলের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলেন, কুয়েটের মতো রাজনীতি নিষিদ্ধ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর প্রথম ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের মতো সন্ত্রাসী হামলা করেছে। এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আজকে কুয়েটে যে ন্যাক্কারজনক হামলা করেছে সেটা ইবিতেও হতে পারে। সন্ত্রাসীদের অতি দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনকে আহ্বান জানাচ্ছি। কুয়েটের প্রশাসনকে বলবো তাদেরকে ছাত্রত্ব বাতিল করতে হবে। যেভাবে ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে সন্ত্রাসী কায়দায় হামলা চালাতো একইভাবে আজকের ঘটনা ঘটেছে। ছাত্রলীগের পরিণয় থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবি সহ সমন্বয়ক নাহিদ বলেন, দেশের সব থেকে বড় সন্ত্রাস শেখ হাসিনা ছাত্রদের বিপক্ষে পদক্ষেপ নিয়েছিল তখন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোনো আন্দোলন সংগ্রাম করতে আমরা দ্বিধাবোধ করিনি। নতুন পুরাতন পাখা গজানো যে কেউ ছাত্রদের পেছনে লাগতে আসে তাহলে বাংলার ছাত্র সমাজ কোনভাবে ছাড় দিবে না। দল-মত নির্বিশেষে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো।
এসময় ইবি শাখা সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, জুলাই বিপ্লবের সময় যখন সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ হামলা করে তখন আমরা সেই কার্যক্রমকে সন্ত্রাসী বলেছিলাম তেমনি বর্তমান যদি সন্ত্রাস ছাত্রদল হয়ে থাকে আমার সন্ত্রাসী বলতে আপত্তি নাই। কুয়েটে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিবকে ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা যেভাবে ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়েছে সেভাবে তাদের নাম ধরে বলতে চাই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরলসভাবে সংস্কারের কাজ করে যাচ্ছে সেই মূহুর্তে শেখ হাসিনার দোসররা সারা বাংলাদেশে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। সে ছাত্রদল কিংবা শিবির হোক বা ডান বাম সে যেই হোক না কেন, যদি দেশ সংস্কারে সন্ত্রাসী কায়দায় যেকোনো ধরনের হামলা সাথে জড়িত হয়, আমরা তাদের দ্রুত শাস্তি চাই। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন অর্থাৎ আমরা কারা অনেকে জানতে চায়, আমরা তারাই- ইদের পরে আন্দোলন করার মানুষ নই। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্রলীগ নেতাকে ধরিয়ে থানায় দিতে পারেন তাহলে পাঁচশ টাকা পুরস্কৃত করা হবে।
অর্থসংবাদ/সাকিব
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
কুয়েটে ছাত্রদল-সাধারণ শিক্ষার্থী সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হন।
মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে এ সংঘর্ষ হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা মঙ্গলবার সকালে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন। পরে তারা উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করেন। এ নিয়ে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এর জেরে আজ বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। এতে উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হন।
এ সময় শিক্ষার্থীরা হামলার জন্য ১৮ জনকে দায়ী করে তাদের আজীবন বহিষ্কার ও ছাত্রত্ব বাতিল, ছাত্র রাজনীতি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করাসহ ৪ দফা দাবি জানিয়েছেন।
খানজাহান আলী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, কুয়েটে ছাত্রদের দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে পুলিশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে রিসার্চ সোসাইটির নবীনবরণ ও কর্মশালা

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ‘রিসার্চ ক্যান চেঞ্জ দ্য ওয়ার্ল্ড’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গবেষণা ও ইয়ুথ রিসার্চ লিডারশিপ প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনের ১০২নং কক্ষে (গ্যালারি) ইবি রিসার্চ সোসাইটির উদ্যাগে এ কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় ইবি গবেষণা সংসদের সভাপতি সানোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আইআইইআর এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল হোছাইন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদের মডারেটর ও ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. খালিদ হোসেন জুয়েল এবং চারুকলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান।
এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথি ও প্রশিক্ষক হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ গবেষণা সংসদ সংসদের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস এম সাদেক এবং আইআইডি এর রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট মুহাম্মদ তানভীরুল ইসলাম সহ সংগঠনটির প্রায় দুই শতাধিক নবীন সদস্যবৃন্দ।
সংগঠনটির সভাপতি সানোয়ার হোসেন বলেন, গবেষণার আলোয় আলোকিত সমাজ বিনির্মাণে আমাদের যাত্রা অব্যাহত রয়েছে। নবীনদের উৎসাহিত করা, গবেষণার প্রতি আগ্রহী করে তোলা এবং তাদের দক্ষতা বিকাশের জন্য আমরা নিয়মিত গবেষণা-কেন্দ্রিক কর্মশালা, সভা ও সেমিনারের আয়োজন করছি। আজকের এই আয়োজনও সেই ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ।
অনুষ্ঠানে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গবেষণা বিষয়ক একটি সংগঠন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকায় আমরা খুবই আনন্দিত। আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ক্ষেত্রকে আরও সমৃদ্ধ করতে যথাযথ ব্যবস্থা ও ফান্ডিং এর ব্যবস্থা করছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী বলেন, গবেষণা মানুষের চিন্তার দুয়ার করে উন্মুক্ত করে দেয়। তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে গবেষণার প্রতি উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি