Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

ডোনাল্ড লু’র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত পল কাপুর

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন পল কাপুর। ভারতপন্থি ও পাকিস্তান বিদ্বেষী পল ডোনাল্ড লুর স্থলাভিষিক্ত হবেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পল কাপুরকে এই পদে মনোনয়ন দিয়েছেন। যা আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সিনেট অনুমোদন দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড জানিয়েছে, পল কাপুরকে দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ট্রাম্পের মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি ইঙ্গিত করছে, যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে তাদের অবস্থানে কৌশলগত পরিবর্তন আনছে। বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের ওপর নজর দিতে চায় তারা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় বংশোদ্ভূত পল কাপুর বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুলের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ের প্রফেসর হিসেবে কাজ করছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পল কাপুর শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। অপরদিকে অ্যামহার্সট কলেজ থেকে বিএ সম্পন্ন করেছেন। এরআগে ক্লারমোন্ট মেকেনিয়া কলেজ এবং স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন তিনি।

এছাড়া পল কাপুর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতি পরিকল্পনার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত আছেন। ২০২০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি পরিকল্পনার স্টাফের দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময় তিনি দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়, ইন্দো-প্যাসিফিক নিরাপত্তা ও যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেছেন। এছাড়া ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সামরিক বিষয়ক একাধিক বিষয় নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তার।

পল কাপুর ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ার ব্যাপারে জোর দিয়ে থাকেন। আলবানি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী প্রফেসর ক্রিস্টোফার ক্ল্যারি জানিয়েছেন, কাপুর ভারতকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির কৌশলগত মিত্র হিসেবে মনে করেন। তিনি বলেছেন, ভারতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র যেসব আপত্তি তুলেছে, সেগুলো নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন পল কাপুর। তার মতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে ভারতকে নিয়ে আলোচনা করলে পাল্টা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে।

অপরদিকে পাকিস্তানের কড়া সমালোচক তিনি। প্রফেসর ক্ল্যারি বলেছেন, পাকিস্তানকে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ মনে করেন পল কাপুর । এই প্রফেসরের মতে, কাপুর ডোনাল্ড লুর স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পর পাকিস্তানের প্রতি কঠোর অবস্থান নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও আগের প্রশাসনগুলো ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষা করে চলার চেষ্টা করেছে।

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

এবার চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে আরও বেশি ম্যাগনেট দিতে হবে, না হলে চীনের ওপর এই শুল্ক আরোপ করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, চীনকে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও বেশি ম্যাগনেট দিতে হবে, নইলে তাদের পণ্যে ২০০ শতাংশ বা তারও বেশি শুল্ক বসানো হবে। সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আল জাজিরা বলছে, দুর্লভ খনিজ উপাদান নিয়ে বেইজিং অত্যন্ত সংবেদনশীল। গত এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধির পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন বেশ কিছু দুর্লভ খনিজ ও ম্যাগনেট রপ্তানিতে সীমাবদ্ধতা আরোপ করে। বর্তমানে বৈশ্বিক ম্যাগনেট বাজারের প্রায় ৯০ শতাংশই চীনের দখলে। এসব উপাদান সেমিকন্ডাক্টর চিপসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ পণ্যে অপরিহার্য, যার ব্যবহার রয়েছে স্মার্টফোনের মতো প্রযুক্তিপণ্যে।

ট্রাম্পের এই মন্তব্য এসন এক সময়ে এসেছে যখন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টেল করপোরেশনে ১০ শতাংশ শেয়ার নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রস্তুতকারী এই কোম্পানি দুর্লভ খনিজ উপাদানের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।

এদিকে চীনের রপ্তানি প্রবণতা উল্টো চিত্র দেখিয়েছে। গত জুলাই মাসে দেশটির বিরল খনিজের রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চীনা কাস্টমসের তথ্যে দেখা যায়, জুনের তুলনায় জুলাইয়ে বিরল খনিজ আকরিক আমদানি ৪ হাজার ৭০০ টনের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে চলমান শুল্ক বিরোধের প্রেক্ষাপটে ট্রাম্পের এ বক্তব্য সামনে এসেছে। চলতি মাসের শুরুতে বিরোধ কিছুটা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত মিললেও নতুন হুমকি পরিস্থিতিকে আবার জটিল করছে বলেই মনে হচ্ছে।

সম্প্রতি ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক কার্যকরের সময়সীমা আরও ৯০ দিন বাড়িয়েছেন, যাতে উভয়পক্ষের মধ্যে আলোচনার আরও সুযোগ তৈরি হয়। এ আদেশ না হলে শুল্কের হার ১৪৫ শতাংশে পৌঁছাত।

এর আগে গত মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সমঝোতায় এসেছিল যে, শুল্ক হার ১২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশে আনা হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ৩০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি: ট্রাম্প

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হতে পারে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) ওয়াশিংটনে তিনি এসব কথা জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ট্রাম্প বলেন, আমি মনে করি আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধের একটি নিশ্চিত সমাপ্তি হবে। ক্ষুধা, মৃত্যুর মতো পরিস্থিতি আর টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। মানুষ প্রতিদিন মারা যাচ্ছে। যুদ্ধের অবসান ঘটাতেই হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ট্রাম্প একাধিকবার যুদ্ধ শেষের প্রতিশ্রুতি দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো যুদ্ধবিরতি হয়নি। বরং যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তা দিয়েছে এবং ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টাও প্রত্যাখ্যান করেছে।

এর আগে, সকালে গাজার নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় পাঁচজন সাংবাদিকসহ ২১ জন নিহতের এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, এ ঘটনায় আমি খুশি নই। এমন দৃশ্য দেখতে চাই না। তবে আমাদের অবশ্যই এই দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটাতে হবে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ট্রাম্প তার বক্তব্যে গাজায় আটক ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তির প্রচেষ্টার কথাও উল্লেখ করেন।

এর আগে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প গাজা থেকে সব ফিলিস্তিনিকে সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেছিলেন। আন্তর্জাতিক আইনে এটা জাতিগত নির্মূল হিসেবে বিবেচিত এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ বলেও জানায় কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

শুল্ক কার্যকরের আগে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট নিয়োগ করলো ভারত

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভারতীয় পণ্যের ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন শুল্ক আরোপ কার্যকর হতে যাচ্ছে দুদিন পরই। এই শুল্ক ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ায় ভারতের উদ্বেগ আরও বেড়েছে। তাই শেষ মুহূর্তে শুল্ক কমানোর জন্য ওয়াশিংটনে দ্বিতীয় একটি লবিং ফার্ম ভাড়া করেছে নয়াদিল্লি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় দূতাবাস এবার চুক্তি করেছে মার্কারি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স নামের একটি লবিং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। প্রতি মাসে প্রতিষ্ঠানটিকে দিতে হবে ৭৫ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯১ লাখ টাকার সমান। তিন মাসের জন্য এই চুক্তি কার্যকর হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ট্র এই প্রতিষ্ঠান ১৫ আগস্ট থেকেই ভারতের হয়ে কাজ শুরু করেছে। তারা মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করবে ও কৌশলগত প্রচারণায় সহায়তা দেবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই নিয়োগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের প্রভাব খাটানোর প্রচেষ্টা আরও তীব্র হলো বলে মনে করছে মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো। কূটনৈতিক মহলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে যে পাকিস্তান ওয়াশিংটনে ভারতের চেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তার করছে। কারণ, ইসলামাবাদ ইতিমধ্যেই ট্রাম্পের সাবেক বডিগার্ড কিথ শিলারের প্রতিষ্ঠিত এক লবিং ফার্মকে কাজে লাগাচ্ছে।

ভারতের পক্ষে এবার লবিং করবেন চার সদস্যের একটি দল। এর নেতৃত্বে রয়েছেন মার্কারি অ্যাফেয়ার্সের অংশীদার ডেভিড ভিটার, যিনি আগে লুইজিয়ানার রিপাবলিকান সিনেটর ছিলেন, এবং ব্রায়ান লানজা, যিনি ট্রাম্প ট্রানজিশন টিমের যোগাযোগ পরিচালক ছিলেন। এ দলে আরও আছেন নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে নির্বাচিত প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত সদস্য কেভিন থমাস।

মারকারি অ্যাফেয়ার্স অতীতে চীনা টেলিকম জায়ান্ট জেডটিই এবং হাংঝো হিকভিশনের পক্ষে লবিং করেছে। এই দুই কোম্পানিই ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েছিল।

এপ্রিল মাসেই ভারত আরেকটি ফার্ম—এসএইচডব্লিউ পার্টনার্স এলএলসির সঙ্গে চুক্তি করে। সেটির নেতৃত্বে ছিলেন ট্রাম্পের সাবেক সহকারী জেসন মিলার। তাদেরকে প্রতি মাসে দিতে হয়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিকে ১৮ লাখ ডলার পরিশোধ করেছে নয়াদিল্লি।

সব মিলিয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশ সহজ করতে এবং ট্রাম্প প্রশাসনের চাপ কমাতে ভারত একের পর এক প্রভাবশালী লবিস্ট ভাড়া করছে। তবুও সমালোচকরা বলছেন, রাশিয়া থেকে সস্তায় অপরিশোধিত তেল কেনা চালিয়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষোভ কমার সম্ভাবনা আপাতত কমই।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

সৌদি আরবে বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের কারণে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইংরেজি দৈনিক গালফ নিউজ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়েছে, গত ১৪ থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত সৌদি আরবের বিভিন্ন প্রান্তে অভিযান চালিয়ে ২২ হাজার ২২২ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেশজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তা অভিযানের অংশ হিসেবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। দেশটির বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনী ও সরকারি সংস্থা যৌথ অভিযান চালিয়ে এই প্রবাসীদের গ্রেপ্তার করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দেশটির কর্মকর্তারা বলেছেন, গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে আবাসন আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় ১৩ হাজার ৫৫১ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনে ৪ হাজার ৬৬৫ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৪ হাজার ৬ জন রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গ্রেপ্তারকৃত প্রবাসীদের মধ্যে ২০ হাজার জনকে দেশে ফেরত পাঠানোর আগে ভ্রমণের প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহের জন্য তাদের নিজ নিজ কূটনৈতিক মিশনে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া ১২ হাজার ৯২০ জনকে ইতোমধ্যে সৌদি আরব থেকে নিজ নিজ দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে সৌদি আরবে প্রবেশের চেষ্টার সময় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১ হাজার ৭৮৬ জন। তাদের মধ্যে ইথিওপিয়ান ও ইয়েমেনি নাগরিকদের সংখ্যাই বেশি। পাশাপাশি অবৈধ উপায়ে সৌদি আরব ত্যাগের চেষ্টার সময় আরও ৩৩ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

একই সময়ে আবাসন ও কর্মবিধি লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন এবং আশ্রয় দেওয়ায় সৌদিতে বসবাসরত ১৮ ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেশটিতে বর্তমানে ২৫ হাজার ৯২১ জন প্রবাসীর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তাদের মধ্যে ২৩ হাজার ৪১৯ জন পুরুষ এবং ২ হাজার ৫০২ জন নারী।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

মরু অঞ্চলের দেশ সৌদি আরবে বর্তমানে প্রায় ৩ কোটি ৪৮ লাখ মানুষের বসবাস। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লাখ লাখ অভিবাসী শ্রমিক সৌদিতে কর্মরত রয়েছেন। সৌদি আরবের স্থানীয় গণমাধ্যম নিয়মিতভাবে দেশটিতে আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন ধরপাকড় অভিযান ও অবৈধ প্রবাসীদের আটকের খবর প্রকাশ করছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইরান কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের কাছে মাথানত করবে না: খামেনি

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানকে পরাধীন করার মার্কিন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ জাতীয় ফ্রন্ট গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন খামেনি। রোববার (২৪ আগস্ট) তেহরানের এক মসজিদে দেওয়া বক্তব্য পরে খামেনির সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি অভিযোগ করেন, গত জুনে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু জুনের যুদ্ধ ইরানকে দুর্বল না করে বরং আরও শক্ত করেছে। খামেনি বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের আসল উদ্দেশ্য হলো ইরানকে নিজের ইচ্ছামতো চালানো এবং ওয়াশিংটনের আনুগত্যে বাধ্য করা। কিন্তু ইরানি জাতি সেনাবাহিনী, সরকার ও ব্যবস্থার পাশে থেকে শত্রুদের শক্তিশালী আঘাত করেছে।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিদেশি শক্তিগুলো এখন ভেতর থেকে ইরানকে দুর্বল করার চেষ্টা করছে। “শত্রুর মূল কৌশল হলো দেশে বিভেদ তৈরি করা। আমেরিকা ও ইসরায়েলের এজেন্টরা ইরানি সমাজে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে,” অভিযোগ করেন খামেনি। তিনি দেশের জনগণকে প্রশংসা করে বলেন, “আজ আল্লাহর অশেষ কৃপায় দেশ ঐক্যবদ্ধ। মতের অমিল থাকলেও যখন রাষ্ট্র ও শত্রুর বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গ আসে, তখন জনগণ এক হয়ে যায়।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব ও যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে জিম্মি সংকটের পর থেকে ইরান-আমেরিকার কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন রয়েছে। এরপর থেকে দেশটির ওপর একের পর এক কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ওয়াশিংটন। যদিও ইরান বারবার অস্বীকার করেছে যে তারা পারমাণবিক অস্ত্র বানাচ্ছে।

আগামী মঙ্গলবার ইরান ইউরোপের তিন দেশ—ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির সঙ্গে বৈঠকে বসবে। তবে ইউরোপীয় শক্তিগুলো হুঁশিয়ারি দিয়েছে, কোনো চুক্তিতে না পৌঁছালে আবারও ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার10 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ৩১ আগস্ট,...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে বলে জানিয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সোমবার (২৫...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার13 hours ago

অল্প সময়ে পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনেছে বিএসইসি: বিনিয়োগকারীরা

চব্বিশের ৫ আগস্ট পরবর্তীতে যে সরকার এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এসেছে তাদের কর্মকাণ্ড অতীতের ১৫ বছরের চাইতে অল্প সময়ের...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার14 hours ago

নেপালে ২৪ লাখ ডলারের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রপ্তানি করলো এনার্জিপ্যাক

বাংলাদেশের শীর্ষ বিদ্যুৎ প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড সম্প্রতি নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের কাছে ৬৩ এমভিএ ১৩২/৩৩ কেভি পাওয়ার ট্রান্সফরমার এবং...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার18 hours ago

ব্লক মার্কেটে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৭ কোটি...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার18 hours ago

বিআইএফসির সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফসি)।  AdLink দ্বারা...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার19 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার10 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

ইসলামী ব্যাংক
আন্তর্জাতিক26 minutes ago

চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

ইসলামী ব্যাংক
আইন-আদালত43 minutes ago

হাইকোর্টের নতুন ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

ইসলামী ব্যাংক
আন্তর্জাতিক49 minutes ago

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি: ট্রাম্প

ইসলামী ব্যাংক
অর্থনীতি1 hour ago

মানুষের হাতে নগদ অর্থ আবারও বাড়ছে

ইসলামী ব্যাংক
জাতীয়10 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

ইসলামী ব্যাংক
বিনোদন11 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

ইসলামী ব্যাংক
অর্থনীতি11 hours ago

খেলাপি ঋণের ৪৯.৪৩ শতাংশই শিল্প খাতে

ইসলামী ব্যাংক
আইন-আদালত12 hours ago

একযোগে ২৩০ বিচারক বদলি

ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার10 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

ইসলামী ব্যাংক
আন্তর্জাতিক26 minutes ago

চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

ইসলামী ব্যাংক
আইন-আদালত43 minutes ago

হাইকোর্টের নতুন ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

ইসলামী ব্যাংক
আন্তর্জাতিক49 minutes ago

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি: ট্রাম্প

ইসলামী ব্যাংক
অর্থনীতি1 hour ago

মানুষের হাতে নগদ অর্থ আবারও বাড়ছে

ইসলামী ব্যাংক
জাতীয়10 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

ইসলামী ব্যাংক
বিনোদন11 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

ইসলামী ব্যাংক
অর্থনীতি11 hours ago

খেলাপি ঋণের ৪৯.৪৩ শতাংশই শিল্প খাতে

ইসলামী ব্যাংক
আইন-আদালত12 hours ago

একযোগে ২৩০ বিচারক বদলি

ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার10 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

ইসলামী ব্যাংক
আন্তর্জাতিক26 minutes ago

চীনের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

ইসলামী ব্যাংক
আইন-আদালত43 minutes ago

হাইকোর্টের নতুন ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

ইসলামী ব্যাংক
আন্তর্জাতিক49 minutes ago

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি: ট্রাম্প

ইসলামী ব্যাংক
অর্থনীতি1 hour ago

মানুষের হাতে নগদ অর্থ আবারও বাড়ছে

ইসলামী ব্যাংক
জাতীয়10 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

ইসলামী ব্যাংক
বিনোদন11 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

ইসলামী ব্যাংক
অর্থনীতি11 hours ago

খেলাপি ঋণের ৪৯.৪৩ শতাংশই শিল্প খাতে

ইসলামী ব্যাংক
আইন-আদালত12 hours ago

একযোগে ২৩০ বিচারক বদলি