জাতীয়
শ্রমিকের কল্যাণ হয় না, এমন কিছু করতেও আমি রাজি না: নৌ উপদেষ্টা

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, আমি শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলতে মূলত চট্টগ্রামে এসেছি। আমি গাড়ি থেকে নেমে তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। দেশের কোনো ক্ষতি হয়, এমন কিছু করতে আমি রাজি নই। এখানে শ্রমিকের কল্যাণ হয় না, এমন কিছু করতেও আমি রাজি না। আমরা যা করব, দেশের ভালোর জন্য, দেশের উন্নতির জন্য। শ্রমিকদের যাতে কল্যাণ হয়, সেটিই আমাদের লক্ষ্য।
চট্টগ্রাম বন্দরের সিসিটি ও এনসিটি বেসরকারিকরণ বন্ধে শ্রমিকদের আন্দোলন প্রসঙ্গে নৌ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার বন্দরের কার শেড, কাস্টমসের অকশন শেড, জাহাজ থেকে আমদানির চাল খালাস কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, বন্দর কেন্দ্রিক ব্যাপক বিনিয়োগ আসছে। বন্দরে বিনিয়োগ হওয়া মানে এ অঞ্চলের উন্নতি তথা দেশের মানুষের কর্মসংস্থান হওয়া। সে জন্য আরও প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি হবে। বিশেষ করে বে-টার্মিনাল, লালদিয়া। লালদিয়ার পাশে আরেকটি দেওয়ার জন্য তারা আলাপ আলোচনা করছে। আশাকরি আগামী ৪-৫ মাসের মধ্যে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যদের সঙ্গে আমাদের একটা চুক্তি হবে। বিশ্ব ব্যাংকের ৬৫০ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ আছে এখানে। বিশেষ করে চ্যানেল তৈরি করা, ব্রেকওয়াটার নির্মাণ। ইতিমধ্যে মোংলা বন্দরকে আপডেট করার প্রচেষ্টাও চলছে।
কাস্টমসের নিলাম বিষয়ে নৌ উপদেষ্টা বলেন, কাস্টমসের নিলামে অগ্রগতি খুবই ভালো। বেশ কিছু তারা নিলাম করেছে এবং আরও কিছু প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এনবিআরের চেয়ারম্যান সাহেব এসেছিলেন। বেশ কিছু আইনি পরিবর্তন আনতে হচ্ছে, যাতে বন্দরে বছরের পর বছর কনটেইনার পড়ে না থাকে। আইনি পরিবর্তন প্রক্রিয়াধীন আছে। এটি হলে ১০-১৫ বছর ধরে এখানে আর কিছু পড়ে থাকবে না, নিলাম হবে। আইনি জটিলতার কারণে কাস্টমস নিলাম করতে পারছে না।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর ক্লিয়ার রাখতে হবে। আপনারা জানেন, বন্দরের কার্যক্রমের গতি বিগত ছয় মাসে অনেক বেড়েছে। আগামীতে আরও বাড়বে। আমাদের জায়গা দরকার। নিলাম হয়ে গেলে আমাদের কিছু জায়গা হবে।
নৌ উপদেষ্টা বলেন, আমি আগামীকাল কক্সবাজার যাব, পরশু টেকনাফে যাব। টেকনাফে মায়ানমারের সঙ্গে আমাদের একটা বন্দর আছে, সে জায়গাটি দেখব। ওখানে কিছু ইনপুট হয়, সেটি দেখব। একইসঙ্গে ঘুমধুম বলে একটা জায়গা আছে, যেটা আরাকান বা রাখাইনের সঙ্গে আমাদের ল্যান্ড কানেকশন। ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে দেখব, সেখানে একটা ল্যান্ডপোর্ট করা যায় কি না। কারণ, আগামীতে মায়ানমারে যাই থাকুক না কেন, আমাদের সঙ্গে রাখাইন রাজ্যের একটা সম্পর্ক আগে ছিল এবং থাকবে। যেহেতু সেখানে রোহিঙ্গারা ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য প্ল্যান করে রাখব, যাতে ওখানে একটা পোর্ট করা যায়।
টেকনাফ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, টেকনাফ বন্দরটা আমরা স্থলবন্দর বলি, আসলে এটা স্থলবন্দর না। এটা হয়তো নৌবন্দরে পরিণত হবে অথবা আন্তর্জাতিক কোনো বিষয় থাকলে দেখা যাবে, এটা সিপিএ’র (চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি) অধীনে হতে পারে।
কাফি

জাতীয়
পাকিস্তানের সঙ্গে বেশকিছু সমঝোতা স্বাক্ষর হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের বেশকিছু সমঝোতা স্বাক্ষর হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে উপদেষ্টার অফিসকক্ষে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী জাম কামাল খানের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, আমরা উভয়পক্ষ খুব খোলামেলা আলোচনা করেছি। দুই দেশের বাণিজ্য বাড়াতে একমত হয়েছি। খাদ্য ও কৃষি উন্নয়নে আমরা কাজ করতে চাই। আমাদের ফল আমদানি ও রপ্তানি নিয়ে কথা হয়েছে। আনারস রপ্তানির কথা বলেছি। স্থানীয়ভাবে চিনি উৎপাদনে পাকিস্তানের সাহায্য চেয়েছি। তারা সব বিষয় আমাদের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।
তিনি বলেন, এর বাইরেও আমাদের পাকিস্তান হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড আমদানির ওপর এন্টি ডাপ্লিং ট্যাক্স আরোপ করেছিল আমরা সেটা সরিয়ে নিতে অনুরোধ করেছি। তারা এটা রাখবে আশা করি। আমরা পাকিস্তান বাজারে ডিউটি ফ্রি ১ কোটি কেজি চা রপ্তানির কথা জানিয়েছি। পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী আরও তিনদিন থাকবেন এটা নিয়ে আরও আলোচনা হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের বেশকিছু সমঝোতা সাক্ষর হবে।
তিনি বলেন, আমরা দুই দেশের মধ্যে ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশন করতে চাই। দুই দেশে ব্যবসার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ালে ভারতের সঙ্গে আরও বৈরীভাব বাড়বে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয় নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করুন। এটা আমার কনসার্ন নয়। আমরা দেশের স্বার্থে কাজ করছি।
বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য দেশের স্বার্থে অন্য যে যে দেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানো প্রয়োজন হয় আমরা সেটা করবো।
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের কাছে আমাদের অনেক পাওনা আছে। সে বিষয় আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না। হয়নি।
বাণিজ্য সচিব বলেন, প্রায় দেড় দশক বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্য ছিল না বললেই চলে। তারা আমাদের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহ দেখিয়েছে। আমরাও বাণিজ্য বাড়াতে অসুবিধা দেখি না। আমরা উভয় দেশের স্বার্থ সমুন্নত রেখে এ বাণিজ্য বাড়ানো যায়। আমাদের উপদেষ্টা ধারণা দিয়েছেন পাকিস্তানে কি কি বিষয় রপ্তানি করতে পারে। আমরা পাকিস্তান থেকে বেশি আমদানি করি কিন্তু রপ্তানি করি কম। আমরা চাই এটা পরিবর্তন হোক। আমরাও যাতে বেশি রপ্তানি করতে পারি। এতে বাংলাদেশের জন্য লাভজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে এ বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন, ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার, বাংলাদেশে পাকিস্তানের হাইকমিশনের রাজনৈতিক কাউন্সিলর কামরান ধাংগাল, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিষয়ক প্রতিনিধি জাইন আজিজ এবং বাণিজ্য সহকারী ওয়াকাস ইয়াসিন।
জাতীয়
রোহিঙ্গা বিষয়ে সম্মেলনে অংশ নিতে কক্সবাজার যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

আগামী ২৪ থেকে ২৬ আগস্ট কক্সবাজারে রোহিঙ্গা বিষয়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্বের ৪০ দেশের প্রতিনিধিরা এ সম্মেলনে অংশ নেবেন। সম্মেলনে অংশ নিতে আগামী ২৫ আগস্ট কক্সবাজার যাবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার রোহিঙ্গা ইস্যু খুব সিরিয়াসলি দেখছে। এ বিষয়ে সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ও নিবিড়ভাবে কাজ করছে। সে আলোকেই রোহিঙ্গা ক্রাইসিস আবার যেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রধান আলোচনার বিষয় হয়- সেজন্য তিনটি বৃহৎ আন্তর্জাতিক সম্মেলন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
প্রেস সচিব বলেন, কক্সবাজারের সম্মেলনের পর আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর সবচেয়ে বৃহৎ সম্মেলনটি হবে জাতিসংঘে। সেখানে ১৭০ দেশ অংশগ্রহণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরপর কাতারের দোহায় আরও একটি সম্মেলনের আয়োজন করা হবে।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গাদের নানান সমস্যার কথা বিভিন্ন জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠান তথা আন্তর্জাতিক মহলের কাছে তুলে ধরাই কক্সবাজারের সম্মেলনে মূল লক্ষ্য।
প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ।
জাতীয়
একদিনে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল আরও ৫ জনের

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ৩১১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ১১২ জন এবং বাকিরা ঢাকা সিটির বাইরের।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৭ হাজার ৭৮২ জন। এর মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ২৬ হাজার ৩৭৯ জন। মারা গেছেন ১১০ জন।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনে পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেতনতা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।
কাফি
জাতীয়
বিগত সরকারের আমলে সবচেয়ে বেশি চুরি হয়েছে বিদ্যুৎ খাতে: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, বিগত সরকারের আমলে সবচেয়ে বেশি চুরি হয়েছে বিদ্যুৎ খাতে। সরকার তাদের পছন্দের লোকদের এ খাতে চুরির লাইসেন্স দিয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১০টি সংস্কার কমিশনের ৩৬৭টি সুপারিশ বাস্তবায়ন ছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় নিজস্ব উদ্যোগে তাদের মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কয়েকশ সংস্কার করেছে।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এদিন সকালে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের বরাত দিয়ে তিনি এসব তথ্য জানান।
প্রেস বিফ্রিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
জাতীয়
গণঅভ্যুত্থানের ২৬ মামলার চার্জশিট দাখিল

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকালে দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত ঘটনায় দায়ের করা মামলার মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৬টি মামলার চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে হত্যা মামলা ৮টি এবং অন্যান্য ধারায় মামলা ১৮টি।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, চার্জশিটকৃত ৮টি হত্যা মামলা হলো- শেরপুর, ফেনী, চাঁদপুর, কুমিল্লা ও কুড়িগ্রাম জেলার ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের। অন্যান্য ধারার ১৮টি মামলা হলো- বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, পাবনা ও জামালপুর জেলার এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ ও রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ এবং পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের। এসব হত্যা মামলায় মোট আসামি ১ হাজার ১৫৩ জন এবং অন্যান্য ধারার মামলায় মোট আসামি রয়েছে ৬৮২ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকালে দায়েরকৃত মামলার যথাযথ তদন্ত নিশ্চিত করার জন্য ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা মামলাগুলো তদারক করছেন। এ ছাড়া অন্যান্য মামলার তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে বাংলাদেশ পুলিশ সচেষ্ট রয়েছে।