পুঁজিবাজার
এই রাষ্ট্র ব্যবস্থা বিনিয়োগকারীদের পথে নামিয়ে দিচ্ছে: এহতেশাম
এই রাষ্ট্র ব্যবস্থা বিনিয়োগকারীদের পথে নামিয়ে দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য এহতেশামুল হক। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিনিয়োগকারীদের এক প্রতিবাদ সমাবেশে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন ডিবি প্রধান রেজাউল করিম মল্লিক।
তিনি বলেন, আজ রাত ১০টার দিকে তাকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুদকের একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, তদন্তের নির্দেশ
কারখানা ও উৎপাদন বন্ধ থাকা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং (কেপিপিএল) লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক ওঠানামার কারণ খুঁজতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সম্প্রতি বিএসইসির উপ-পরিচালক মুহাম্মদ নানু ভুঁইয়া স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ডিএসই’র প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারদর ও লেনদেন বেড়েছে, যা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক। এ পরিস্থিতিতে ডিএসইকে কোম্পানিটির লেনদেন সম্পর্কে তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হলো। সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর ও লেনদেনের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণগুলো (বাজারের কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং ও অন্যান্য বাজারের অপব্যবহারসহ) চিহ্নিত করে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে বিএসইসি’র সার্ভিলেন্স বিভাগে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হলো।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৩ ডিসেম্বর খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ার দর ছিল ৭ টাকা ২০ পয়সা। যা আজ ৪ ফেব্রুয়ারি লেনদেন হয়েছে ৩৩ টাকা ২০ পয়সায়। অর্থাৎ মাত্র ৩০ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর ২৬ টাকা বা প্রায় ৫ গুণ বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
‘আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত-নিঃস্ব, অমানবিক জীবন থেকে আমাদেরকে মুক্তি দিন’
আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত-নিঃস্ব, অমানবিক জীবন থেকে আমাদেরকে মুক্তি দিন। এমনটাই জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থ এক বিনিয়োগকারী। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিনিয়োগকারীদের এক প্রতিবাদ সমাবেশে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ঝুঁকিপূর্ণ কেপিপিএলের শেয়ারে কারসাজি, দর বেড়েছে ৩৬১ শতাংশ
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অত্যাধুনিক সার্ভিলেন্স সফটওয়্যারের দুর্বলতায় কারসাজি করে পার পেয়ে যাচ্ছে সিন্ডিকেট চক্র। কারসাজিকারীরা সহজেই বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারে অস্বাভাবিক উত্থান-পতন করতে পারছে। এতে তারা লাভবান হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সম্প্রতি দেশের পুঁজিবাজারে এমন কারসাজি চক্রের উপদ্রব বেশি মাত্রায় বেড়েছে। কারখানা ও উৎপাদন বন্ধ থাকা খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং (কেপিপিএল) লিমিটেডের শেয়ার নিয়েও কারসাজির অভিযোগ উঠেছে। শেয়ার কারসাজির মাধ্যমে অস্বাভাবিকভাবে দর বাড়ানো হচ্ছে উৎপাদন বন্ধ লোকসানি এই কোম্পানির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ার নিয়ে নতুন করে কারসাজি শুরু হয়েছে। ২০২০ সালের পর থেকে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি কোন বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করছে না। শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ দিচ্ছে না। আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের কোন তথ্যও দিচ্ছে না। তবুও উৎপাদন বন্ধ ও লোকসানি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েই চলেছে। শেয়ার কারসাজির মাধ্যমে মাত্র ৩০ কার্যদিবসের ব্যবধানে ৭ টাকার শেয়ারের দর ৩৬১ দশমিক ১১ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এর আগে, গত বছরেও কারসাজির মাধ্যমে শেয়ারটির দর বৃদ্ধি করে সিন্ডিকেট চক্র। লোকসানি কোম্পানির দর সর্বোচ্চ ৫৬ টাকা ৮০ পয়সা পর্যন্ত বাড়ায় কারসাজি চক্র। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্থ করে ফায়দা লুটে নেয় তারা। তার নিঃস্ব হয় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। আবারও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা সর্বস্বান্ত করে লাভবান হওয়ার পায়তারায় মেতেছে সেই কারসাজিকারীরা।
এবিষয়ে মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধির ব্যাপারটা ইতিমধ্যে কমিশনের নজরে এসেছে এবং সন্দেহজনক মনে হয়েছে। বিএসইসির সার্ভিলেন্স সফটওয়্যারে কোম্পানিটির লেনদেন সার্বক্ষণিক পর্যাবেক্ষণে রয়েছে। কোনো রকম অসঙ্গতি পেলে কমিশন থেকে তদন্ত ও যাচাই-বাচাই করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, কোম্পানিটির উৎপাদন দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে বলে জানতে পেরেছি। এ ব্যাপারে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশনা দেবে কমিশন।
ডিএসই সূত্র মতে, কোম্পানিটির শেয়ার দর গত কিছুদিন যাবত অস্বাভাবিকভাবে বাড়ায় সন্দেহজনক মনে হলে ডিএসই কোম্পানিটির কাছে একাধিকবার কারণ জানতে চিঠি পাঠায়। তবে খুলনা প্রিন্টিং ডিএসইর চিঠির কোনো জবাব দেয়নি। সম্প্রতি সরজমিনে পরিদর্শন গিয়ে ডিএসইর পরিদর্শন দল কারখানাটি তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পায়। কোম্পানিটির শেয়ারে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করতে ডিএসই তা প্রকাশ করে।
জানা গেছে, গত কয়েক বছর ধরেই লোকসানের কারণে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিচ্ছে না খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। অথচ কোম্পানিটির শেয়ার দর ছুটছে লাগামহীনভাবে। সর্বশেষ ৩০ কার্যদিবস বা ৪০ দিনে কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ৫ গুণ বা ৩৬১ শতাংশ। শেয়ার দরের এমন অস্বাভাবিক বৃদ্ধির পেছনে কারসাজি চক্রের ইন্ধন। এসব কারসাজি চক্র হতে দূরে থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে সচেতন হওয়া জরুরি বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মতে, কারসাজি চক্রের মুল হোতা একটি সিন্ডিকেট চক্র মিলে বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজিতে মেতে উঠছেন। বিষয়টি তদন্ত করলে আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে। এর আগেও এ সিন্ডিকেট চক্রটি বিভিন্ন শেয়ার নিয়ে কারসাজিতে জড়িত ছিলেন। তবে লোকসানের কারণে গত কয়েক বছর ধরে লভ্যাংশ পাচ্ছে না খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের বিনিয়োগকারীরা। অথচ তালিকাভুক্ত এ কোম্পানিটির শেয়ার দর ছুটছে লাগামহীন।
ডিএসই সূত্র মতে, খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণে কোম্পানিটিকে একাধিকবার নোটিশ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। মুলত শেয়ার দর বৃদ্ধি নিয়ে কোম্পানি কর্তৃপক্ষের কাছে কারণ জানতে চেয়ে ব্যাখ্যা তলব করেছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ। তবে বহুবার নোটিশ করার পরে ডিএসইর ব্যাখ্যা তলবের উত্তর দেয় কোম্পানিটি। কোম্পানিটি জানায়, কোনো রকম অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই তাদের শেয়ারটির দর এভাবে বাড়ছে।
উৎপাদন বন্ধ কোম্পানির শেয়ারের এমন মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট অনেকের মনে। তাঁরা বলছেন, বন্ধ একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও নিয়ন্ত্রক সংস্থা এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থাই নিচ্ছে না। ফলে কারসাজিকারকেরা ইচ্ছেমতো শেয়ারটির দাম বাড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে। কারসাজি ছাড়া বন্ধ এ কোম্পানির শেয়ারের দাম এভাবে বাড়ার আর কোনো কারণ নেই। এ ধরনের মূল্যবৃদ্ধি থামাতে হলে নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৩ ডিসেম্বর খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ার দর ছিল ৭ টাকা ২০ পয়সা। যা আজ ৪ ফেব্রুয়ারি লেনদেন হয়েছে ৩৩ টাকা ২০ পয়সায়। অর্থাৎ মাত্র ৩০ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর ২৬ টাকা বা প্রায় ৫ গুণ বেড়েছে। উৎপাদন বন্ধ ও লোকসানি কোম্পানির শেয়ারদর কারসাজি ছাড়া এমন হারে বৃদ্ধি পাওয়া অসম্ভব বলে মনে করছে ডিএসইও।
ডিএসইর তথ্য মতে, খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং ২০১৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ‘জেড’ ক্যাটেগরিতে লেনদেন করছে। কোম্পানিটির মোট ৭ কোটি ৩০ লাখ ৪০ হাজার শেয়ার রয়েছে। অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৭৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। পুঞ্জীভূত লোকসান রয়েছে ৮৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ শেয়ার। আর প্রাতিষ্ঠানিক ১ দশমিক ১১ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে বাকি ৫৯ দশমিক ১৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আনলিমা ইয়ার্নের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৯টি কোম্পানির মধ্যে ১৮৫ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে আনলিমা ইয়ার্ন ডায়িং লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) আনলিমা ইয়ার্নের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা উসমানিয়া গ্লাসের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে জাহিন স্পিনিং পিএলসি।
এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এইচ.আর টেক্সটাইল, হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, পিপলস লিজিং, সাফকো স্পিনিং, ফ্যামিলিটেক্স এবং স্যালভো কেমিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড।
এসএম