কর্পোরেট সংবাদ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মহাখালী শাখার উদ্যোগে গ্রাহক সমাবেশ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মহাখালী শাখার উদ্যোগে সম্প্রতি গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. নাজমুস সায়াদাত।
ব্যাংকের মহাখালী শাখার ব্যবস্থাপক মো. ফিরোজ আহম্মেদের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল ডিভিশনের প্রধান শামীম আরা খানম, ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখার ব্যবস্থাপক এম এ মোতালেব।
সমাবেশে প্রায় দুই শতাধিক গ্রাহক যোগ দেন এবং ব্যাংকের সেবায় তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করে ও সবসময় এই ব্যাংকের সাথে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রতি আস্থা রাখার জন্য ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুস সায়াদাত গ্রাহকদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ব্যাংকের সকল সেবা স্বাভাবিক করা হয়েছে যার ইতিবাচক প্রভাব গ্রাহকদের মাঝে পড়েছে। গ্রাহকগণ এখন পূর্বের ন্যায় সেবা পাচ্ছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
শাহ আব্দুল করিম লোক উৎসবে এবারও সহযোগিতায় বিকাশ
বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের ১০৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আগামী ৭-৮ ফেব্রুয়ারি সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার কালনী নদীর তীরে উজানধল গ্রামে অনুষ্ঠিত হবে এবারের ‘শাহ আবদুল করিম লোক উৎসব ২০২৫’। শাহ আবদুল করিম পরিষদ আয়োজিত উৎসবে এবারও সহযোগিতায় থাকছে দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ।
গতকাল শনিবার সুনামগঞ্জ শহরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে শাহ আবদুল করিম পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উৎসবের বিস্তারিত জানান সংগঠনটির সভাপতি ও বাউল সম্রাট পুত্র শাহ নুর জালাল।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, দুই দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে দেশ বিদেশের অতিথিরা বাউল সম্রাটের জীবন নিয়ে আলোচনা ও দেশের বিখ্যাত শিল্পীরা সংগীত পরিবেশন করবেন। এসবের মধ্য দিয়ে কালোত্তীর্ণ লোক গানের স্রষ্টা বাউল সম্রাট শাহ্ আবদুল করিমকে গানে গানে ও শ্রদ্ধায় স্মরণ করবেন তার ভক্ত-অনুসারীরা।
সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের পাশ দিয়ে যাওয়া কালনী নদীর পাড়ে থেকেই ভাটির বাউলসাধক শাহ আবদুল করিম কেবল গানকে আঁকড়ে ধরেই কাটিয়েছেন। মনের গভীর থেকে উঠে আসা মাটির সুরে সাদাসিধে কথা আর উপমা বসিয়ে এখানে বসেই তিনি তৈরি করেছেন অসংখ্য কালজয়ী বাউলগান।
তাঁর সৃষ্টিজুড়ে আছে মানুষের, সাম্যের ও প্রেমের জয়গান। মরমী এই শিল্পীকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে পৌঁছে দিতে, বাউলের বাড়িতে এবং বাড়ির পাশের উজানধল মাঠে গানের জলসা, স্মৃতি চারণ আর লোকচর্চায় তাঁকে প্রতিবছরের মত এবারও স্মরণ করবেন ভক্তরা। ‘আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম’, ‘কেন পিরিতি বাড়াইলা রে বন্ধু’, ‘গাড়ি চলে না’, ‘আগের বাহাদুরি গেল কই’-এরকম অসংখ্য সৃষ্টি দেশে বিদেশে বাংলা ভাষাভাষীদের মুখে মুখে বেঁচে আছে।
এলাকার মানুষসহ সারা দেশ থেকে আসা ভক্ত-সাধকদের পাশপাশি সঙ্গীতপ্রেমী, ভ্রমণপিয়াসিদের পদচারণায় মুখর এই আয়োজন সার্থক করতে এবারও যুক্ত রয়েছে বিকাশ। বাংলা লোকগানের এই বাউল সম্রাটের স্মরণে ২০০৬ সাল থেকে আয়োজিত হচ্ছে এই উৎসব।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সাথে ব্র্যাক ব্যাংকের চুক্তি
দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের জন্য পেমেন্ট প্রক্রিয়া সহজতর করতে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সাথে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই চুক্তির আওতায় এখন থেকে পর্যটন করপোরেশন ব্র্যাক ব্যাংকের পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) টার্মিনাল এবং বাংলা কিউআর কোডের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবে। এর ফলে পর্যটকরা তাঁদের ভিসা, মাস্টারকার্ড, জেসিবি, ডাইনার্স ক্লাব এবং ডিসকভার কার্ড ব্যবহার করে লেনদেন করতে পারবেন।
এই উদ্যোগটি হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোতে পর্যটকদের জন্য দ্রুত ও নিরাপদ লেনদেনের সুবিধা নিশ্চিত করবে। এই চুক্তির মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন সহজ ও সুবিধাজনক হওয়ার ফলে বিদেশি পর্যটকরা ঝামেলাহীন পেমেন্ট অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।
উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সম্প্রতি আগারগাঁওয়ের পর্যটন ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।
এ সময় ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের সিনিয়র জোনাল হেড (নর্থ) এ.কে.এম. তারেক, রিটেইল ব্যাংকিংয়ের হেড অব মার্চেন্ট অ্যাকোয়্যারিং খায়রুদ্দিন আহমেদ, ঢাকা ওয়েস্ট রিজিওনের রিজিওনাল হেড ফয়সাল হায়দার, ক্লাস্টার ম্যানেজার জিয়া উল হক এবং মার্চেন্ট অ্যাকোয়্যারিংয়ের হেড অব অ্যালায়েন্সেস মো. আশরাফুল আলম।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, পরিচালক (বাণিজ্যিক) জামিল আহমেদ, পরিচালক (প্রশাসন) এ.কে.এম. তারেক, পরিচালক (অর্থ) মো. নূর-ই-আলম, মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) মো. নজরুল ইসলাম এবং মহাব্যবস্থাপক (সংযুক্ত) আ.ন.ম. মোস্তাদুদ দস্তগীর।
এই উদ্যোগটি দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের আর্থিক লেনদেন সহজতর করার পাশাপাশি বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে একটি পর্যটনবান্ধব দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ভূমিকা রাখবে বলে উভয় প্রতিষ্ঠান দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী। এর ফলে পর্যটকদের ভ্রমণ হবে আরও নিরাপদ, ঝামেলাহীন এবং আনন্দময়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
পাঠাও কুরিয়ারের টপ মার্চেন্টরা জিতে নিলেন এয়ার টিকিট
দেশের ১ নম্বর কুরিয়ার সার্ভিস পাঠাও কুরিয়ার, এবার প্রথমবারের মতো টপ মার্চেন্টদের জন্য নিয়ে এলো এয়ার টিকেট জেতার সুযোগ! প্রতি ৩ মাসের কোয়ার্টারে মোট ৪টি সিজনে টপ মার্চেন্টরা জিতে নিতে পারবেন এই পুরস্কার। পাঠাও কুরিয়ার-এ পার্সেল রেশিও, রিটার্ন রেশিও, সাকসেস রেশিও, প্রতি মাসে মার্চেন্টের অ্যাকটিভ থাকার রেশিও, এবং ৩ মাসের অর্ডারের ধারাবাহিকতার উপর ভিত্তিতে দেওয়া হবে পুরস্কারগুলো।
এবারের প্রথম সিজনে টপ ৩ জন মার্চেন্ট জিতে নিয়েছেন নেপাল এবং কক্সবাজারের একাধিক কাপল এয়ার টিকেট।
প্রথম সিজনের কাপল টিকেট বিজয়ী:
সেরা মার্চেন্ট- আলাদিন শপ, ঢাকা-কাঠমান্ডু-ঢাকা এয়ার টিকেট।
সেরা উদীয়মান মার্চেন্ট (পুরুষ)- রোজা ফ্রেগনেন্স, ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা এয়ার টিকেট।
সেরা উদীয়মান মার্চেন্ট (মহিলা)- আরোবি’স কালেকশন, ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা এয়ার টিকেট।
পাঠাও কুরিয়ার-এর পক্ষ থেকে প্রথম সিজনের বিজয়ীদের জন্য থাকলো আন্তরিক অভিনন্দন। দ্বিতীয় সিজনে পাঠাও কুরিয়ার-এ বেশি বেশি অর্ডার প্লেস করে টপ মার্চেন্টদের মধ্যে থাকতে পারেন আপনিও! তাহলে দেরি না করে বেশি বেশি অর্ডার প্লেস করা শুরু করুন আর পরবর্তী সিজনে আপনিও জিতে নিতে পারেন এয়ার টিকেট! পাঠাও কুরিয়ার-এর বেড়ে উঠার সাথে সাথে বাড়ছে মার্চেন্টদের ব্যবসাও! তাই, আপনিও যদি মার্চেন্ট হয়ে থাকেন এবং ব্যবসার পরিধি বাড়িয়ে আরও লাভবান হতে চান তাহলে এখনই পাঠাও কুরিয়ার-এ সাইন-আপ করে ফেলুন!
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, ৩,০০,০০০ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ১,০০,০০০ মার্চেন্ট এবং ১০,০০০ রেস্টুরেন্ট নিয়ে পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫,০০,০০০-এরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে জনপ্রতি পুষ্টি গ্রহণের হার কমেছে: স্বপ্নের এমডি
রিটেইল চেইন সুপারশপ স্বপ্নের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির বলেছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে জনপ্রতি পুষ্টি গ্রহণের হার কমেছে।
সাব্বির হাসান নাসির বলেন, প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপ ও স্বচ্ছতা নায্য মূল্য স্থাপনে সাহায্য করতে পারে।কেবল প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবসায়ে ভ্যাট না বাড়িয়ে ভ্যাট নেট বাড়ানো যেতে পারে।
এ বিষয়ে আমাদের কাছে সৃজনশীল মডেল আছে।সুদের হার বাড়িয়ে মূল্য স্ফীতি কমেনি বরং উৎপাদন বাড়াতে হবে।উৎপাদনের খরচ কমাতে হবে।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বণিক বার্তা আয়োজিত ‘খাদ্য পণ্যের যৌক্তিক দাম : বাজার তত্ত্বাবধানের কৌশল অনুসন্ধান’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বিগত সরকার সব সময় মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের মধ্যে ছিল। একটি বাড়লে সরকার আরেকটি কৃত্রিমভাবে কমিয়ে দেখানো হতো। এখন অব্যাহতভাবে সারা বছর চালের দাম বাড়ছে, এমনকি চালের মৌসুমেও দাম বাড়ছে। সরকারি মজুদ কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দাম বাড়িয়ে দেন মিলাররা। ২৭ টাকার চাল কিভাবে ৫৭ টাকায় বিক্রি হয়।
সরকারকে দায়ী করে খন্দকার মোয়াজ্জেম বলেন, বাজারের পর্যাপ্ত তথ্য সরকারের কাছে নেই। কত উৎপাদন, কত সংকট সে তথ্য তারা রাখেন না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায়িক সম্মেলন
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার পুরানা পল্টনস্থ আইএফআইসি টাওয়ারের মাল্টিপারপাস হলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. মেহমুদ হোসেন। সম্মেলনে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন এবতাদুল ইসলাম, ড. সাজ্জাদ জহির, কাজী মো. মাহবুব কাশেম এফসিএ।
সম্মেলনে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ, ব্যাংকের বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ এবং সারা দেশব্যাপী সকল শাখার ব্যবস্থাপকেরা অংশগ্রহণ করেন। এ সময় আলোচকবৃন্দ ব্যাংক পরিচালনায় সুশাসন ও বর্তমান ব্যবসায়িক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
ব্যাংকের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার দিলীপ কুমার মন্ডল ২০২৪ সালের সার্বিক ব্যবসায়িক তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন। পরিশেষে প্রশ্নউত্তর পর্বের মধ্য দিয়ে শেষ হয় দিনব্যাপী আয়োজিত এ ব্যবসায়িক সম্মেলন।