অর্থনীতি
রাজধানীতে ২৩৩০ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট নিবন্ধন নেই
রাজধানীতে দুই হাজার ৩৩০টি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানের কর ও ভ্যাট নিবন্ধন নেই বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানকে দেওয়া এক চিঠিতে এ তথ্য জানিয়েছে সোনা ব্যবসায়ীদের এ সংগঠনটি।
চিঠিতে বলা হয়, ঢাকা মহানগরীতে কর ও ভ্যাট নিবন্ধন বিহীন অসংখ্য জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আমাদের ধারণা এসব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান সরকারের কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে জুয়েলারি ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।
বাজুস মনে করে এসব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানকে কর ও ভ্যাটের নিবন্ধনের আওতায় আনা হলে উল্লেখযোগ্য হারে রাজস্ব আহরণ সম্ভব।
বাজুস সাধারণ সম্পাদক বাদল চন্দ্র রায়ের পাঠানো এ চিঠিতে সরকারের রাজস্ব আহরণের আওতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ঢাকা মহানগরীর জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানের একটি তালিকা এনবিআর চেয়ারম্যানকে দেওয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ ১৬ হাজার কোটি টাকা
গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে ব্যবসা-বাণিজ্যে অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন কারণে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি ২২ পর্যন্ত সরকারের ব্যাংক ঋণ ব্যাপকহারে বেড়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য মতে, চলতি অর্থবছরের ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত সরকারের নিট ব্যাংক ঋণের পরিমাণ ১৫ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ঋণাত্মক ৭৭৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা। তবে চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ ধীর গতিতে বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের জন্য ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ধরা হয়েছে এক লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি ২২ পর্যন্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে সরকার ঋণ নিয়েছে প্রায় ৭৪ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। একই সময়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পরিশোধ করা হয়েছে ৫৮ হাজার ৬৬১ কোটি টাকার বেশি। সরকার সাধারণত ট্রেজারি বিল ও বন্ডের মাধ্যমে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ নেয়।
অর্থনীতিবিদ ও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত সরকার সরাসরি কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিল। এটি মূল্যস্ফীতি বাড়িয়ে দিচ্ছে। এরপর কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই ঋণ সুবিধা বন্ধ করে দেয়।
বেসরকারি খাতে ঋণ দেওয়া কমেছে। গত বছরের নভেম্বরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃ্দ্ধি ছিল সাত দশমিক ৬৬ শতাংশ। ২০২১ সালের মে মাসের পর এটি সর্বনিম্ন। তখন তা ছিল ৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা ঋণ নিতে আগ্রহী না হওয়ায় ব্যাংকগুলোর হাতে টাকা পড়ে আছে। তাই ব্যাংকগুলো সরকারি ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ করছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
দুর্বল ব্যাংকের গ্রাহকরা জমা টাকা ফেরত পাবেন: গভর্নর
দুর্বল ব্যাংকের গ্রাহকরা জমা টাকা ফেরত পাবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, আমরা আপনাদের (গ্রাহকদের) টাকা উদ্ধার করবো। একটু সময় দিতে হবে, আমরা ধাপে ধাপে করবো। রেজুলেশন অ্যাক্টে যাচ্ছি, সেজন্য সময় দিতে হবে। ধাপে ধাপে আপনাদের (আমানতকারীর) টাকা ফেরত দেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ পরিস্থিতি নিয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দুর্বল ব্যাংকগুলোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আহসান এইচ মনসুর বলেন, গত ১০ বছর আগে থেকে আমি বলে আসছি এস আলমের ব্যাংকে আপনারা টাকা রাখবেন না। তারা ২ শতাংশ বেশি সুদ দিয়েছে বলে আপনারা টাকা রেখেছেন। বেশি সুদের আশায় আপনারা সেখানেই টাকা রেখেছেন, এখন ধরা খেয়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা আপনাদের উদ্ধার করবো, তবে সময় দিতে হবে। এখনই সেটি পারা যাবে না, আমরা ধাপে ধাপে করবো। ব্যাংক রেজল্যুশন অ্যাক্টের দিকে যাচ্ছি আমরা, কিছু ব্যাংক একীভূত করতে হবে। অনেক কিছু করা যাবে, এ বছরই হয়তো অনেক কিছু করা হবে। তবে আপনারা টাকা পান আর বন্ড পান, কিছু একটা পাবেন, মার যাবে না।
ড. মনসুর আরও বলেন, সরকারের ২২টি মন্ত্রণালয় ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চালাচ্ছে, যেটির যৌক্তিকতা আছে কি না দেখা প্রয়োজন। সরকারের এ ধরনের ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারক, পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. ফজলুল কাদের প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে গ্রাহকদের মধ্যে তিন লাখ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো। যা আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের তুলনায় ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বিতরণ করা ক্ষুদ্রঋণের মধ্যে এমআরএ সনদপ্রাপ্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা। ক্ষুদ্রঋণ বিতরণের পাশাপাশি গ্রাহকদের কাছ থেকে ৯৭ হাজার কোটি টাকার আমানত তুলেছে প্রতিষ্ঠানগুলো।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বন্ধকি শেয়ার বিক্রি করে বেক্সিমকো কর্মীদের বেতন দেবে সরকার
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকো গ্রুপের দুই প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ও শাইনপুকুর সিরামিকসের বন্ধকি শেয়ার বিক্রি করে বন্ধ হওয়া কারখানার শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করবে সরকার।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
আজ দুপুরে শ্রম উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় গঠিত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা হয়। সভায় শেয়ার বিক্রি করে আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে শ্রম আইন অনুযায়ী বকেয়া বেতন পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত হয়।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বেক্সিমকোর লে-অফ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মীদের বেতন দিতে ৫৫০ থেকে ৬০০ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। শেয়ার বিক্রি করে এত টাকার যোগান না হলেও এসব বেতন-ভাতা ফেব্রুয়ারির মধ্যে পরিশোধ করবে সরকার।
তিনি বলেন, শুধু বেক্সিমকো টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল কোম্পানিই ব্যাংক থেকে ২৮ হাজার ৫৪৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছে।
‘কীভাবে এসব ঋণ দেওয়া হয়েছে তার তদন্ত হবে। জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। কারণ বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ চুরির থেকেও এটি বড় কেলেঙ্কারি।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
মহার্ঘ ভাতা নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: অর্থ উপদেষ্টা
সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা মহার্ঘ ভাতা পাবেন কি পাবেন না সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
সরকারি চাকরিজীবীরা কি মহার্ঘ ভাতা পাচ্ছেন? সাংবাদিকরা এমন প্রশ্ন করলে আর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে এখন আমরা কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি।’
তাহলে কি মহার্ঘ ভাতার বিষয় থেকে সরকার সরে আসছে? এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘মহার্ঘ ভাতার ঘোষণা কে দিলো? কে দিয়েছে ঘোষণা আমি জানি না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে এলে তারপরে সিদ্ধান্ত নেবো দেবো কি দেবো না, কত (দেবো), তারপর ঘোষণা দেবো।’
এ সময় সাংবাদিকরা জানতে চান অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রস্তাবনা গেছে কি না- এর উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তো এখনো ঘোষণা দেইনি। আমি তো এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি।’
সম্প্রতি সাড়ে ১৪ লাখ সরকারি চাকরিজীবীকে মূল বেতনের সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার খসড়া প্রস্তুত করেছিল অর্থ বিভাগ।
তবে এরই মধ্যে পাওয়া সরকারি চাকরিজীবীর বাড়তি ৫ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধি (ইনক্রিমেন্ট) বাদ দেওয়ার সুপারিশও করা হয়। অর্থ বিভাগের হিসাবে এটি বাস্তবায়নে এক অর্থবছরে বাড়তি খরচ হবে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকা।
অর্থ বিভাগের খসড়া প্রস্তাবে ব্যয় কিছুটা কমাতে ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীদের সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও প্রথম থেকে দশম গ্রেডের কর্মচারীদের ১০ বা ১৫ শতাংশ হারে ভাতার বিষয়টি আলোচনায় ছিল।
এ ক্ষেত্রে প্রথম থেকে দশম গ্রেডে ১০ শতাংশ দেওয়া হলে পাঁচ হাজার কোটির কিছু বেশি টাকার প্রয়োজন ছিল। আর ১৫ শতাংশ দেওয়া হলে ব্যয় আরেকটু বেড়ে দাঁড়াতো প্রায় ৫ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা। অর্থ বিভাগ এ পরিমাণ টাকার সংস্থান করে সংশোধিত বাজেটে তা অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করে।
তবে সরকার এ উদ্যোগ নেওয়ার পর থেকেই নানান মহলে সমালোচনা শুরু হয়। বিশ্লেষকরা বলছিলেন, বেশ কয়েক বছর ধরেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভসহ সমষ্টিক অর্থনীতিতে অস্থিতিশীলতা বিরাজ করছে।
এর মধ্যে গত জুলাই-আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের কারণে সরকারের রাজস্ব আহরণ ব্যাপক কমেছে। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৫৮ হাজার কোটি টাকার কম রাজস্ব আদায় হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
টেবিলের নিচে টাকা দেওয়ার চেয়ে বাড়তি ভ্যাট ভালো: অর্থ উপদেষ্টা
টেবিলের নিচে টাকা দেওয়ার চেয়ে বাড়তি ভ্যাট ভালো বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। আজ সোমবার (২৭ জানুয়ারি) নগরীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে রিফর্মস ইন কাস্টমস ইনকাম ট্যাক্স অ্যান্ড ভ্যাট ম্যানেজমেন্ট টু অ্যাড্রেস দ্য এলডিসি গ্রাজুয়েশন শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ভ্যাট প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাড়তি ভ্যাট দিলেও অন্যদিক থেকে কিন্তু সুবিধা মিলবে। ব্যবসায়ীদের নানান খাতে কয়েকটি জায়গায় বাড়তি টাকা দিতে হবে না। শুধু ভ্যাটেই সীমাবদ্ধ থাকবে, আমরা সে কাজই করছি। এখন কিন্তু ঢাকা-বগুড়া ট্রাক ভাড়াও কমেছে। একটু ধৈর্য ধরেন। আমরা বাড়তি ভ্যাট নিয়ে মাতারবাড়ী পোর্ট করছি। উন্নয়ন প্রকল্পে টাকা খরচ করছি। আমরা ভ্যাট নিয়ে নিজের পকেট ভারী করবো না। জনগণের জন্য কাজ করছি।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু রিফর্ম করে যাব জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, গুরুত্বপূর্ণ রিফর্মগুলো আমরা করবো। আমার মনে আছে ২০ হাজার টাকা ঘুস দিয়ে এক সময় টেলিফোন লাইন নিয়েছিলাম। যাতে ঘুস না দিতে হয় সেজন্য আমরা রিফর্ম করে যাবো। ট্যাক্স, পলিসি ও ভ্যাটের রিফর্ম করবো। ভ্যাটের বিষয়ে অনেকে অনেক কথা বলছে, আমরা কিন্তু রিফর্ম করবো।