কর্পোরেট সংবাদ
দেশের ভবিষ্যৎ গড়ার পথে পাঠাওয়ের এইম ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম

দেশের জনপ্রিয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পাঠাও, এবার নিয়ে এলো এইম ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম ২০২৫। পাঠাও হেডকোয়ার্টারে একটি অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রোগ্রামটি উদ্বোধন করা হয়।
২০২২ সাল থেকে শুরু হওয়া এ প্রোগ্রামে, সমস্যার সমাধান চিন্তা করা থেকে শুরু করে, সমাধানের পরিকল্পনা ও সফলভাবে কাজ শেষ করার ব্যাপারে ভূমিকা রেখে ডিজিটালের ভবিষ্যতের জন্য দক্ষ মানুষ তৈরি করতে সাহায্য করছে।
এ বছর, এইম ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে রেকর্ড-ব্রেকিং পাঁচ হাজার আবেদন জমা পড়েছে, যা ক্যারিয়ার তৈরির সুযোগ হিসেবে খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্টিসিপেন্ট থেকে কঠোর বাছাই প্রক্রিয়ার পর, ২১ জন মেধাবী পার্টিসিপেন্ট এই প্রোগ্রামে জায়গা করে নিয়েছেন।
পাঠাও-এর হেড অব এইচআর এইচ এ সুইটি, এইম প্রোগ্রামের মেধাবী পার্টিসিপেন্টদের উৎসাহ দিয়ে বলেন, ‘প্রিয় এইমা’রস, পাঠাও পরিবারের অংশ হওয়ার জন্য আপনাদের সবাইকে অভিনন্দন। আপনাদের মতো উচ্ছ্বাস আর নতুন চিন্তাভাবনা নিয়ে কাজ করার মানুষদের টিমে পেয়ে আমরা খুব খুশি। আমি বিশ্বাস করি, আপনাদের প্রতিভা আর উদ্যম এখানে বড় কিছু আনবে। পাঠাও-এ আপনাদের যাত্রা আনন্দদায়ক এবং সফল হোক এই শুভকামনা রইল। আর মনে রাখবেন, আমি এবং আমার টিম সবসময় আপনাদের পাশে আছি। পাঠাও-এ আপনাদের আন্তরিকভাবে স্বাগতম জানাই; ভবিষ্যতের উদ্ভাবকদের জন্য দারুণ অভিজ্ঞতা এইম ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে ইন্টার্নরা হাতে-কলমে কাজ করতে পারে, বাস্তব সমস্যার সমাধান শিখতে পারে এবং বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শ পেতে পারে। এ বছরের প্রোগ্রামে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছে, যেমন: নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, খুলনা ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি এবং আরও অনেকে।
পাঠাও তরুণদের ক্ষমতায়ন এবং তাদের প্রতিভা বিকাশে কাজ করে যাচ্ছে। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে তরুণরা নতুন কিছু শিখে তাদের যোগ্যতা দেখানোর সুযোগ পাচ্ছেন।
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য পাঠাও-এর ভিশন প্রতি বছর শেষের দিকে শুরু হওয়া এইম ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম এখন বাংলাদেশের কর্পোরেট ইন্টার্নশিপের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ধারণ করেছে। ২০২৫ সালের ইন্টার্নরা নতুন একটি এক্সাইটিং যাত্রা শুরু করবে, যেখানে তারা নতুন নতুন ধারণা নিয়ে একে অপরের সঙ্গে কাজ করবে এবং সবার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এর মাধ্যমে পাঠাও তরুণদের প্রতিভা বিকাশ এবং দেশের ডিজিটাল রূপান্তরে নেতৃত্ব দেওয়ার অবস্থান আরও দৃঢ় করছে।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে।
১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, তিন লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, এক লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট নিয়ে পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে পাঁচ লাখেরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।

কর্পোরেট সংবাদ
ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনরুদ্ধারে আইসিবি-সিটি ব্রোকারেজের ঋণ চুক্তি

পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পুনরুদ্ধারে গঠিত “সহায়তা তহবিল” থেকে আবর্তনশীল ভিত্তিতে ঋণ প্রদানের অংশ হিসেবে সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের অনুকূলে ২৫ কোটি টাকার ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। শর্তাবলী পরিপালনের ভিত্তিতে এই ঋণ প্রদান করা হয়।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ইনভেষ্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) বোর্ড রুমে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
আইসিবির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ ও সিটি ব্রোকারেজের পক্ষে প্রতিষ্ঠানের এমডি ও সিইও এম. আফফান ইউছুফ। এসময় সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড পরিচালক এবং সিটি ব্যাংকের সিএফও অতিরিক্ত ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিবির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নূরুল হুদা, মহাব্যবস্থাপক মো. হাবীব উল্লাহ, উপ-মহাব্যবস্থাপক বাবুল চন্দ্র দেবনাথ ও তোরাব আহমদ খান চৌধুরী ।
সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিএফও আরাফাত শমশের আলী এবং ভিপি ও হেড অব করর্পোরেট মো. সাইফুল ইসলাম মাসুম।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
গ্লোবাল ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেলো ইসলামী ব্যাংক

লন্ডনভিত্তিক দ্য গ্লোবাল ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ডস (জিফা) ২০২৫-এ ‘মোস্ট আউটস্ট্যান্ডিং ইসলামিক ব্যাংক-২০২৫’ অর্জন করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি।
গত ১১ সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে ফোর সিজনস হোটেলে আয়োজিত গ্লোবাল ইসলামিক ফাইন্যান্স সামিটে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। মালদ্বীপের সাবেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ ওয়াহিদ হাসানের নিকট থেকে ইসলামী ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ড. এম কামাল উদ্দীন জসীম এ পুরস্কার গ্রহণ করেন। এসময় ক্যামব্রিজ ইনস্টিটিউট অফ ইসলামিক ফাইন্যান্স-এর মহাপরিচালক প্রফেসর ড. হুমায়ুন দার উপস্থিত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহীম এ সামিটের উদ্বোধন করেন এবং মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ড. আহমেদ জাহিদ হামিদিসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের র্ঊধ্বতন নির্বাহী, র্কমর্কতা এবং বিভিন্ন দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
জিফা অ্যাওয়ার্ড বিশ্বের ইসলামিক ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স পরিমন্ডলে বিশেষ মর্যাদাসম্পন্ন পুরস্কার হিসেবে স্বীকৃত। প্রতিবছর সারা বিশ্ব হতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
কর্পোরেট সংবাদ
এসবিএসি ব্যাংকের ২০০তম পর্ষদ সভা

এসবিএসি ব্যাংক পিএলসির ২০০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের রোর্ড রুমে কেক কেটে উদযাপন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইঞ্জি: মো. মোখলেসুর রহমান।
এসময়ে ব্যাংকের ভাইস-চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, পরিচালক হাফিজুর রহমান বাবু, মোহাম্মদ আইয়ুব, মুশফিকুর রহমান, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, একেএম দেলাওয়ার হোসাইন, মেজর জেনারেল (অব:) শহিদুল হক পিএসসি, ইমরুল আনোয়ার ও মেজর (অব:) আবু ফাতেহ মো. বশিরুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক প্রফেসর মোহাম্মদ মকবুল হোসাইন ভুঁইয়া, প্রফেসর মো. মাকসুদুর রহমান সরকার ও মো. আবু সায়েম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী (চলতি দায়িত্বে) মো. রবিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
ব্র্যাক ব্যাংকের দেশব্যাপী আর্থিক সাক্ষরতা ও সচেতনতা কর্মসূচি

তরুণ সমাজকে ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে দেশের ৬৪ জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আর্থিক সাক্ষরতা ও সচেতনতা কর্মসূচি পরিচালনা করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্র্যাক ব্যাংক ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ কর্মসূচিটি বাস্তবায়ন করেছে, যা দেশের তরুণ সমাজের মাঝে দায়িত্বশীল আর্থিক অভ্যাস গড়ে তোলার ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
আয়োজনে ব্র্যাক ব্যাংকের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন ইন্টারেক্টিভ সেশন পরিচালনা করেন। এগুলোর মধ্যে ছিল সঞ্চয়ের গুরুত্ব, বিনিয়োগের সুবিধা, ব্যাংকিং সেবার যথাযথ ব্যবহার এবং সামগ্রিক আর্থিক দায়িত্বশীলতা। এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হলো, যুবসমাজকে প্রয়োজনীয় জ্ঞানদানের মাধ্যমে তাঁদের সক্ষম করে তোলা, যাতে তাঁরা তথ্যভিত্তিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নিতে পারার পাশাপাশি নিজের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এতে দেশের অর্থনীতিও হবে শক্তিশালী।
এই উদ্যোগ নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, আর্থিক সাক্ষরতা হলো একজন তরুণের মাঝে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষতার একটি। জীবনের শুরু থেকেই এই বিষয়টির সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে আমরা আগামী প্রজন্মকে আর্থিকভাবে একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এজন্য আমরা আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ ব্যাংককে, যারা এই গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগে আমাদের দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এর ফলে শুধুমাত্র ব্যক্তিক উন্নয়নই নিশ্চিত হয়নি, বরং বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থার দীর্ঘমেয়াদি টেকসইতাও নিশ্চিত হয়েছে।”
উল্লেখ্য, ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’-এর ভিশনকে ধারণ করে ব্র্যাক ব্যাংক যুবসমাজকে আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতের নানান বিষয় নিয়ে সচেতন করার মাধ্যমে তাঁদের মাঝে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের সংস্কৃতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি আব্দুল কাইয়ুম

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি এনআরবিসি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) হিসেবে রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান যোগদান করেছেন।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি সময়ের ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে তিনি দেশের ব্যাংকিং খাতে ডিজিটাল পণ্যের উদ্ভাবন, প্রযুক্তিগত সুশাসন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার কমপ্লায়েন্স পরিপালন মডেল তৈরি, গ্রাহককেন্দ্রিক বিজনেস মডেল তৈরি, সেবার ডিজিটাল রূপান্তর, ডিজিটাল সেলস ও সার্ভিস নকশা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন-এ নেতৃত্ব দিয়েছেন।
এনআরবিসি ব্যাংকে যোগদানের পূর্বে তিনি কমিউনিটি ব্যাংকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব), উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (সিআইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি একজন নেটওয়ার্ক এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ম্যানেজার হিসেবে ২০০৫ সালে ব্র্যাক ব্যাংকে তাঁর ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। এছাড়া তিনি ব্যাংক এশিয়া ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে আইটি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং এক্সিম ব্যাংকেও কাজ করেন।
নটরডেমিয়ান মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই)-এ বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদ থেকে এমবিএ করেন।
পেশাগত জীবনে সেমিনার অংশগ্রহণ ও প্রশিক্ষণের জন্য তিনি আমেরিকা, ভারত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করেছেন।
কাফি