Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

আমি যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

বিনিয়োগকারী

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ঐক্যের মধ্য দিয়ে এই সরকারের জন্ম। ছাত্ররা জুলাই ঘোষণাপত্র দেয়ার দাবি তুলেছে। ঐক্যবদ্ধভাবে এটা করতে না পারলে এর উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। এমন হলে এটার দরকারও নেই। এজন্যই আজ সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসা। সবাইকে দেখে সাহস পাচ্ছি। আমি যতদিন আছি, এই একতা নিয়েই থাকব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে চলমান বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সকলকে একতাবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি তার বক্তব্যে বলেন, আমি যতদিন আছি, এই একতা নিয়েই থাকবো। সেই পথেই চলতে হবে। আপনারা সেই সাহস আমাদেরকে দেন। পাঁচই আগস্টের কথা স্মরণ করে আপনাদেরকে দেখে আজ খুবই সাহসী মনে হচ্ছে যে আমরা একতাবদ্ধভাবে আছি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আপনাদের সাথে দেখা হলে, বসতে পারলে আমার ভালো লাগে, মনে সাহস পাই। কারণ এই সরকারের জন্ম হয়েছে ঐক্যের মাঝখানে। ঐক্যের দ্বারাই এটি সৃষ্টি। আমরা নিজেরা নিজেরা কাজ করি যখন, তখন হঠাৎ দেখি একা পড়ে গেছি, আশেপাশে কেউ নাই আপনারা। তখন একটু দুর্বল মনে করি। যখন আপনারা সবাই একসঙ্গে হন, মনের মধ্যে সাহস হয় যে আমরা একতাবদ্ধভাবে আছি। একতাতেই আমাদের জন্ম। একতাতেই আমাদের শক্তি।

এই বক্তব্যের মাঝেই তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের প্রসঙ্গে কথা বলেন।

স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, মাঝখানে একদিন ছাত্ররা এসে বলল যে, তারা একটি ঘোষণা দিবে। আমাকেও সেখানে থাকতে হবে। আমি বুঝতে চাইলাম যে কী প্রোক্লেমেশন দিচ্ছে, বলল। আমি বললাম যে এটা হবে না। আমার যাওয়াটাও ঠিক হবে না, তোমাদেরও করা ঠিক হবে না।

‘কারণ তোমরা যদি পাঁচই আগস্টে ফিরে যেতে চাও, সেই দিনের পরিপ্রেক্ষিতে যা হয়েছিলো সেটিকে রিক্রিয়েট করতে হবে। একা এটা করা যাবে না। ওইদিনের পুরো অনুভূতিই ছিল একতার অনুভূতি। কাজেই তোমরা করতে চাইলে সবাইকে নিয়ে করতে হবে। এটা না করলে যে একতা নিয়ে তোমরা পাঁচই আগস্ট সৃষ্টি করেছিলে, সেটির অবমাননা হবে,’ বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টা এও বলেন যে সেদিনের তার কথায় ছাত্ররা ‘খুব খুশি হয় নাই। কিন্তু ক্রমে তারা বুঝলো যে পাঁচই আগস্টকে রিক্রিয়েট করতে হলে এভাবেই করতে হবে।’

তার মতে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র ঐক্যবদ্ধভাবে না করতে পারলে ‘এটির উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে’ এবং সেক্ষেত্রে ‘এটির দরকারও নাই আসলে।’

এসময় তিনি আরও বলেন, ‘সবাই একত্র থাকলে সবার মনেই সাহস আসবে। সারা দেশ চমকে উঠবে যে আমরা জেগে আছি এখনও। আমরা ভোঁতা হয়ে যাইনি এখনও। আমাদের অনুভূতি ভোঁতা হয়নি এখনও। আমাদের অনুভূতি এখনও চাঙ্গা আছে। আমরা জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ আছি।

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সর্বদলীয় বৈঠক হয়। বিকেল ৪টায় বৈঠক শুরু হয়।

বিএনপি, জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জাতীয় নাগরিক কমিটি, গণ অধিকার পরিষদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, গণতন্ত্রের মঞ্চ, জাতীয় গণফ্রন্ট, খেলাফত মজলিসসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন অংশগ্রহণ করে বৈঠকে।

কাফি

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

Published

on

বিনিয়োগকারী

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোহিঙ্গা সংকট জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের চলমান মানবিক সংকটের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতে সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। বিশেষ করে আগামী মাসে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এক সঙ্গে কাজ করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আট বছরপূর্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের ১১টি দেশ বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে। অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, যুক্তরাজ্য, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, ডেনমার্ক, সুইডেন, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও ফিনল্যান্ড এক যৌথ বিবৃতিতে এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ সোমবার সকালে ঢাকায় ফ্রান্স দূতাবাস তাদের এক্স হ্যান্ডেল এবং ফেসবুক পেইজে যৌথ বিবৃতিটি দিয়েছে।

১১ দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আট বছর পেরোনোর পর আমরা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর সেই কর্মকাণ্ড স্মরণ করছি, যার ফলে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাস্তুচ্যুত হতে হয়েছিল। বর্তমানে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে রয়েছেন। এখনো আশ্রয়শিবিরে থাকতে নতুন করে লোকজন আসছেন।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের দৃঢ়তা ও সহনশীলতাকে সাধুবাদ জানাই, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে কঠিন বাস্তবতা ও বাস্তুচ্যুতি সহ্য করে চলেছেন। বিশেষ করে রাখাইন রাজ্যের বর্তমান অবনতিশীল নিরাপত্তা ও মানবিক পরিস্থিতির মধ্যেও দৃঢ়তা দেখিয়ে চলেছেন তাঁরা।’

১১টি দেশের বিবৃতিতে বল হয়েছে, ‘আমরা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং সাধারণ মানুষের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাঁরা রোহিঙ্গাদের, বিশেষ করে নতুন করে আসা লোকজনদেরও আশ্রয় ও নিরাপত্তা দিয়ে চলেছেন এবং জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন।’

বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গা শরণার্থীরা তাদের নিজ ভূমিতে ফিরে যেতে চায় উল্লেখ করে বিবৃবিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যাবাসনের সম্ভাব্য পথ খুঁজে বের করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এখনো সীমান্ত পেরিয়ে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। অনেক রোহিঙ্গা রাখাইনে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত অবস্থায় আছেন। মিয়ানমারে এখন এমন পরিস্থিতি বিরাজ করছে না, যাতে রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, সম্মানের সঙ্গে ও স্থায়ীভাবে ফিরে যেতে পারেন।

যৌথ বিবৃতিতে ১১ দেশ বলেছে, ‘এই শর্ত পূরণ করতে হলে বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলোর সমাধান প্রয়োজন, যার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমার আবশ্যক। তাই আমরা স্বীকার করছি, এখনই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। তাই, সব পক্ষের প্রতি একটি প্রত্যাবাসনের সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য জরুরিভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।’

বিবৃতিতে ১১টি দেশ বলেছে, ‘আমরা মিয়ানমার সামরিক বাহিনী ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর সংঘটিত সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর তীব্র নিন্দা জানাই। সহিংসতা বন্ধ এবং মানবিক সহায়তা অবাধে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টির জন্য আবারও আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তির দাবিও পুনর্ব্যক্ত করছি। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ও অন্যান্য গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জবাবদিহি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশগুলো বলেছে, ‘আমরা আত্মনির্ভরশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আরও স্থায়ী সমাধানের পক্ষে। বিশেষ করে যখন রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মানবিক সহায়তার তহবিল কমে আসছে, তেমন পরিস্থিতিতে তাদের ভবিষ্যৎ প্রত্যাবাসনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার কথাও বলছি। আমরা কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীকেও সমর্থন দিয়ে যাব, যারা উদারভাবে শরণার্থীদের আতিথেয়তা জানাচ্ছেন।’

বিবৃতিতে দেশগুলো বলেছে, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের অর্থবহ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরছি, যাতে তারা সিদ্ধান্ত গ্রহণে ক্ষমতাবান হতে পারে এবং বাংলাদেশে অবস্থানকালে নিরাপদ, সম্মানজনক ও গঠনমূলক জীবন যাপন করতে পারে। আট বছর পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দীর্ঘমেয়াদি ও স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করতে এখনো রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও বাংলাদেশের পাশে অটলভাবে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা এই সংকটের মূল কারণগুলো সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট বাংলাদেশের একার পক্ষে সমাধান অসম্ভব: প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

বিনিয়োগকারী

রোহিঙ্গা সংকটের দায় শুধু বাংলাদেশের নয়, এটা বিশ্বমহলের বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু এ সংকটের দীর্ঘস্থায়ী সমাধান কেবল বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সম্মিলিত উদ্যোগ ও কার্যকর চাপের মাধ্যমেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা সম্ভব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) কক্সবাজারের ইনানীতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সংলাপের দ্বিতীয় দিনের অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূস আরও বলেন, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের নাগরিক নয়, তাদের স্বদেশ মিয়ানমার। আট বছর ধরে বাংলাদেশ তাদের মানবিক সহায়তা দিচ্ছে, কিন্তু সমস্যার মূলোৎপাটন হচ্ছে না। এই অবস্থায় বিশ্ব সম্প্রদায়কে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে, নতুবা এ অঞ্চল দীর্ঘমেয়াদে অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে।

রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন, খাদ্য সহায়তা জোরদার করা এবং রোহিঙ্গাদের মনোবল ধরে রাখতে সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।

এর আগে সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। সেখান থেকে তিনি সরাসরি সম্মেলনস্থল ‘হোটেল বে ওয়াচে’ যান এবং মঞ্চে ওঠেন।

‘টেক অ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক তিন দিনের সম্মেলন রোববার (২৪ আগস্ট) শুরু হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং রোহিঙ্গা ইস্যু বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভের দপ্তর যৌথভাবে এ আয়োজন করেছে। এতে অংশ নিচ্ছেন জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে সক্রিয় সব স্টেকহোল্ডারসহ অন্তত ৪০টি দেশের প্রতিনিধি।

সম্মেলনের প্রথম দিনে রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল সরাসরি বিদেশি অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করে নিজেদের অভিজ্ঞতা, নির্যাতনের কাহিনি ও প্রত্যাবাসনের আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরেন।

এসময় একজন রোহিঙ্গা তরুণ বলেন, আমরা বাংলাদেশে আশ্রিত, কিন্তু এখানে আমাদের ভবিষ্যৎ নেই। মিয়ানমারকে আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে।

জাতিসংঘের এক প্রতিনিধি সভায় বলেন, রোহিঙ্গা সংকট এখন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা দক্ষিণ এশিয়া ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যই এ সমস্যার সমাধান জরুরি।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি জানান, তাদের পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে। তবে সমাধানের জন্য মিয়ানমারের ওপর রাজনৈতিক চাপ বাড়াতে হবে।

আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, তিন দিনের এই সম্মেলন থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য কার্যকর রূপরেখা প্রণয়নের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ফান্ড গঠন, গণহত্যার বিচার, খাদ্য ও মানবিক সহায়তা এবং রোহিঙ্গাদের মানসিক শক্তি ও মনোবল বৃদ্ধির মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও জোর দেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) শেষ দিনে বিদেশি অতিথিরা কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন। সেখানে তারা সরাসরি বাস্তব পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে বর্তমান দুঃসহ জীবনের কথা শুনবেন।

কূটনৈতিক মহল মনে করছে, উচ্চপর্যায়ের এই সম্মেলন থেকে নতুন কোনো আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার বা উদ্যোগ ঘোষিত হলে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা নিরসনে তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সাত জেলায় নতুন পুলিশ সুপার, ৬ কর্মকর্তাকে বদলি

Published

on

বিনিয়োগকারী

দেশের সাত জেলায় নতুন পুলিশ সুপার নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া একই প্রজ্ঞাপনে আরও ছয় কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৫ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে সই করেছেন উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বরগুনা, বাগেরহাট, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, মেহেরপুর, নড়াইল ও নাটোরে নতুন পুলিশ সুপার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, জনস্বার্থে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

৬ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

Published

on

বিনিয়োগকারী

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। জেলাগুলো হলো- পটুয়াখালী, কুষ্টিয়া, কুড়িগ্রাম, মেহেরপুর, নেত্রকোনা ও খুলনা। সোমবার (২৫ আগস্ট) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর মধ্যে পটুয়াখালীর ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনকে কুষ্টিয়া, কুষ্টিয়ার ডিসি মো. তৌফিকুর রহমানকে খুলনা এবং মেহেরপুরের ডিসি সিফাত মেহনাজকে কুড়িগ্রামের ডিসি হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্যদিকে, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. মোহাম্মদ শহীদ হোসেন চৌধুরী পটুয়াখালী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল ছালাম মেহেরপুর এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার (উপসচিব) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান নেত্রকোনার ডিসি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।

সরকারের উপসচিব পদ মর্যাদার কর্মকর্তাদের জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। জেলা পর্যায়ে ডিসি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন।

ডিসি জেলার সাধারণ প্রশাসনিক কার্যক্রম, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং কালেক্টর হিসেবে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়গুলো দেখেন। এছাড়া নির্বাচিত সরকারের বিশেষ কর্মসূচি এবং চলমান সব উন্নয়নমূলক কাজে জেলা প্রশাসক তদারকি করেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের প্রশংসায় ভাসছে বাংলাদেশ সরকার

Published

on

বিনিয়োগকারী

মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। সেইসাথে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে যাওয়া এই অঞ্চলের অন্য দেশগুলোরও প্রশংসা করেছে ওয়াশিংটন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্থানীয় সময় রোববার (২৪ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে দেওয়া এক প্রেস বিবৃতিতে একথা বলেন দপ্তরের প্রিন্সিপাল ডেপুটি স্পোকসপারসন টমাস “টমি” পিগট।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিবৃতিতে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়েছে, যার মধ্যে সহিংসতা ও বাস্তুচ্যুতির শিকার রোহিঙ্গা এবং অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীও রয়েছে। পাশাপাশি, বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে (যুক্তরাষ্ট্র) ধন্যবাদ জানিয়েছে এবং এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোরও প্রশংসা করেছে, যারা মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে রাখাইনে সেনা অভিযান শুরুর পর কয়েক মাসের মধ্যে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয়। এর আগে থেকেই বাংলাদেশে ছিল চার লাখের বেশি রোহিঙ্গা।

এছাড়া প্রতি বছর নতুন করে প্রায় ৩০ হাজার রোহিঙ্গা শিশু জন্ম নিচ্ছে ক্যাম্পগুলোতে। সম্প্রতি নতুন করে আসা হাজার হাজার রোহিঙ্গাসহ বর্তমানে ১৩ লাখের বেশি রোহিঙ্গা অবস্থান করছেন বাংলাদেশে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বিনিয়োগকারী বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার7 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না। বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে ডিলিস্টিং করতে হবে বলে জানিয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সোমবার (২৫...

বিনিয়োগকারী বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার9 hours ago

অল্প সময়ে পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনেছে বিএসইসি: বিনিয়োগকারীরা

চব্বিশের ৫ আগস্ট পরবর্তীতে যে সরকার এবং সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এসেছে তাদের কর্মকাণ্ড অতীতের ১৫ বছরের চাইতে অল্প সময়ের...

বিনিয়োগকারী বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার10 hours ago

নেপালে ২৪ লাখ ডলারের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রপ্তানি করলো এনার্জিপ্যাক

বাংলাদেশের শীর্ষ বিদ্যুৎ প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড সম্প্রতি নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের কাছে ৬৩ এমভিএ ১৩২/৩৩ কেভি পাওয়ার ট্রান্সফরমার এবং...

বিনিয়োগকারী বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার14 hours ago

ব্লক মার্কেটে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৪১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৭ কোটি...

বিনিয়োগকারী বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার14 hours ago

বিআইএফসির সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর পতনের শীর্ষে উঠে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফসি)।  AdLink দ্বারা...

বিনিয়োগকারী বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার14 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য...

বিনিয়োগকারী বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার15 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
বিনিয়োগকারী
জাতীয়6 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

বিনিয়োগকারী
বিনোদন6 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার7 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

বিনিয়োগকারী
অর্থনীতি7 hours ago

খেলাপি ঋণের ৪৯.৪৩ শতাংশই শিল্প খাতে

বিনিয়োগকারী
আইন-আদালত7 hours ago

একযোগে ২৩০ বিচারক বদলি

বিনিয়োগকারী
আইন-আদালত8 hours ago

হাইকোর্টে ২৫ বিচারক নিয়োগ

বিনিয়োগকারী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

ব্যাংকাস্যুরেন্সের মাধ্যমে গার্ডিয়ানের ৫ হাজার পলিসি বিক্রি করেছে সিটি ব্যাংক

বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার9 hours ago

অল্প সময়ে পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনেছে বিএসইসি: বিনিয়োগকারীরা

বিনিয়োগকারী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

বাংলাদেশ ব্যাংক ও ব্র্যাক ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে এসএমই উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু

বিনিয়োগকারী
আন্তর্জাতিক9 hours ago

শুল্ক কার্যকরের আগে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট নিয়োগ করলো ভারত

বিনিয়োগকারী
জাতীয়6 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

বিনিয়োগকারী
বিনোদন6 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার7 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

বিনিয়োগকারী
অর্থনীতি7 hours ago

খেলাপি ঋণের ৪৯.৪৩ শতাংশই শিল্প খাতে

বিনিয়োগকারী
আইন-আদালত7 hours ago

একযোগে ২৩০ বিচারক বদলি

বিনিয়োগকারী
আইন-আদালত8 hours ago

হাইকোর্টে ২৫ বিচারক নিয়োগ

বিনিয়োগকারী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

ব্যাংকাস্যুরেন্সের মাধ্যমে গার্ডিয়ানের ৫ হাজার পলিসি বিক্রি করেছে সিটি ব্যাংক

বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার9 hours ago

অল্প সময়ে পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনেছে বিএসইসি: বিনিয়োগকারীরা

বিনিয়োগকারী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

বাংলাদেশ ব্যাংক ও ব্র্যাক ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে এসএমই উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু

বিনিয়োগকারী
আন্তর্জাতিক9 hours ago

শুল্ক কার্যকরের আগে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট নিয়োগ করলো ভারত

বিনিয়োগকারী
জাতীয়6 hours ago

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে ১১ দেশ

বিনিয়োগকারী
বিনোদন6 hours ago

গুণী অভিনেত্রী জাহানারা ভূঁইয়া মারা গেছেন

বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার7 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন ডিলিস্টিং আমরা চাই না’

বিনিয়োগকারী
অর্থনীতি7 hours ago

খেলাপি ঋণের ৪৯.৪৩ শতাংশই শিল্প খাতে

বিনিয়োগকারী
আইন-আদালত7 hours ago

একযোগে ২৩০ বিচারক বদলি

বিনিয়োগকারী
আইন-আদালত8 hours ago

হাইকোর্টে ২৫ বিচারক নিয়োগ

বিনিয়োগকারী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

ব্যাংকাস্যুরেন্সের মাধ্যমে গার্ডিয়ানের ৫ হাজার পলিসি বিক্রি করেছে সিটি ব্যাংক

বিনিয়োগকারী
পুঁজিবাজার9 hours ago

অল্প সময়ে পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনেছে বিএসইসি: বিনিয়োগকারীরা

বিনিয়োগকারী
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

বাংলাদেশ ব্যাংক ও ব্র্যাক ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে এসএমই উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু

বিনিয়োগকারী
আন্তর্জাতিক9 hours ago

শুল্ক কার্যকরের আগে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট নিয়োগ করলো ভারত