জাতীয়
মশক নিধনে নতুন করে কীটনাশক নির্ধারণ করবে ডিএসসিসি

বিগত মেয়রের সময়কার কীটনাশক কমিটি বাতিল করে নতুন কীটনাশক নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য কমিটি গঠন করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)। গঠিত কমিটি মশক নিধনে কীটনাশক নির্ধারণে কাজ করবে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ডিএসসিসির সচিব মোহাম্মদ বশিরুল হক ভুঁঞা একটি দপ্তর আদেশ জারি করে এ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
সচিব মোহাম্মদ বশিরুল হক ভুঁঞা জানান, বিশেষজ্ঞ কমিটির মাধ্যমে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের কীটনাশক প্রক্রিয়া নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সূত্রে জানা গেছে, গঠিত কমিটির সভাপতি করা হয়েছে ডিএসসিসির প্রশাসককে এবং সদস্য সচিব করা হয়েছে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে।
এ ছাড়া কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফিরোজ জামান, ঢাবি প্রাণিবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শেফালি বেগম, ঢাবি মেডিকেল এন্টোমলোজিস্ট ড. তানজীম আক্তার এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
একই সঙ্গে দপ্তর আদেশ জারি করে আগের কমিটি বাতিল করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়, বিগত ২০১৯ সালের ১৩ জুলাই ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের তৎকালীন মেয়রের সভাপতিত্বে গঠিত কীটনাশক নির্বাচনে আগের কমিটি বাতিল করা হয়েছে।

জাতীয়
আন্দোলনের আর প্রয়োজন নেই, ন্যায্য সমাধান হবে: ফাওজুল কবির

আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো বিবেচনা করে ন্যায্য সমাধান করা হবে বলে জানিয়েছেন এ বিষয়ে গঠিত কমিটির সভাপতি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
বুধবার (২৭ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা জানান। এসময় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান উপস্থিত ছিলেন।
তিন দফা দাবিতে দুদিন (মঙ্গল ও বুধবার) ধরে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে আন্দোলন করছেন বুয়েটসহ বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বুধবার তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ঘেরাওয়ের চেষ্টা করেন।
এর মধ্যে প্রকৌশল পেশায় বিএসসি ডিগ্রিধারী ও ডিপ্লোমাধারীদের পেশাগত দাবিগুলোর যৌক্তিকতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সুপারিশ দিতে কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ৮ সদস্যের এ কমিটির সভাপতি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। কমিটিতে চারজন উপদেষ্টা ছাড়াও প্রকৌশলীদের সংগঠনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন।
ফাওজুল কবির খান বলেন, এটার (আন্দোলন) সূত্রপাত হয় নেসকোতে (নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি) একটা ঘটনা (একজন প্রকৌশলীকে হত্যার হুমকি) ঘটেছিল, সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। শাস্তিমূলকভাবে বদলি করা হয়েছে।
ফাওজুল কবির খান বলেন, দাবি দুদিক থেকে। বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের দাবি এক রকম, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের দাবি ভিন্ন। সব পক্ষের কথা শুনে ন্যায্য যে সমাধান সেটা আমরা করবো।
তিনি বলেন, এ কথাগুলো এ কারণে বললাম যে তারা দেখে বুঝতে পারে আমরা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করছি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, তাদের প্রতি আমাদের বার্তা হলো আপনারা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে যান। তাদের প্রতিনিধিদের নিয়েই আমরা তো সিদ্ধান্ত নেবো। কাজেই তাদের তো আর রাস্তায় আন্দোলনের কারণ নেই, কিংবা অন্য কোথাও যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
কমিটির অন্য সদস্য উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, যত দ্রুত সম্ভব আমরা বসে সমস্যার সমাধান করবো। আমরা হয়তো কালকেই বসে যাবো।
আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- ১। নবম গ্রেডের ইঞ্জিনিয়ারিং পদ বা সহকারী প্রকৌশলী বা সমমানের পদে প্রবেশের জন্য সবাইকে নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং প্রার্থীর কমপক্ষে বিএসসি ডিগ্রি থাকতে হবে। কোটার মাধ্যমে পদোন্নতি দেওয়া যাবে না। এমনকি বিভিন্ন নামে সমমানের পদ সৃষ্টি করেও পদোন্নতি দেওয়া যাবে না।
২। দশম গ্রেডের কারিগরি পদ বা উপ-সহকারী প্রকৌশলী বা সমমানের পদের জন্য নিয়োগ পরীক্ষা ডিপ্লোমা এবং বিএসসি ডিগ্রিধারীদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
৩। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ডিগ্রি না থাকলেও ইঞ্জিনিয়ার পদবি ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তারা ছয় মাস ধরে দাবি জানিয়ে এলেও সরকার এসব দাবি পূরণে কাজ করেনি। সরকার তাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে।
কাফি
জাতীয়
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে কমিটি গঠন করল সরকার

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবির যৌক্তিকতা পরীক্ষায় আট সদস্যের কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। বুধবার (২৭ আগস্ট) এক প্রজ্ঞাপনে এ কমিটি গঠনের তথ্য জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এতে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে সভাপতি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সওবা) কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হককে সদস্যসচিব করা হয়েছে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলো- উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্সের সভাপতি প্রকৌশলী মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সের সভাপতি প্রকৌশলী ম. কবির হোসেন, বোর্ড অব অ্যাক্রেডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশনের সভাপতি প্রফেসর ড. প্রকৌশলী তানভির মঞ্জুর।
অতিরিক্ত সচিব মো. হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকার ‘প্রকৌশল পেশায় বিএসসি ডিগ্রিধারী ও ডিপ্লোমাধারীদের পেশাগত দাবিগুলোর যৌক্তিকতা পরীক্ষা-নিরীক্ষাপূর্বক সুপারিশ প্রণয়নের নিমিত্ত কমিটি’ গঠন করেছে।
জাতীয়
সীমানা পুনর্নির্ধারণে ৫ অঞ্চলের শুনানি আজ

সীমানা পুনর্নির্ধারণের শেষ দিন আজ। এদিন রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও সিলেট অঞ্চলের দাবি-আপত্তির শুনানি করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
বুধবার (২৭ আগস্ট) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে সকাল ১০টায় এ শুনানি শুরু হবে।
এদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পঞ্চগড়-১, ২, রংপুর-১, কুড়িগ্রাম-৪, সিরাজগঞ্জ-২, ৫, ৬, পাবনা-১; আড়াইটা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত টাঙ্গাইল-৬, জামালপুর-২, কিশোরগঞ্জ-১, সিলেট-১, ফরিদপুর- ১, ৪, মাদারীপুর-২, ৩, শরীয়তপুর-২ ও ৩ আসনের শুনানি হবে।
গত ১০ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৮৩টি আসনের সীমানা নিয়ে এক হাজার ৭৬০টি দাবি আপত্তি জমা পড়ে ইসিতে। এগুলোর দাবি আপত্তি নিষ্পত্তিতে গত রোববার থেকে শুনানি শুরু করেছে ইসি। যা শেষ হচ্ছে আজ।
শুনানি শেষে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরবেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার ২৩ আগস্ট থেকে শুরু হয়েছে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের শুনানি। যা আজ শেষ হচ্ছে। এরপর শুনানি পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত সীমানা তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন।
জাতীয়
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

ঢাকায় চলাচলকারী সব বাস একক একটি ব্যবস্থার অধীনে চলবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দিনগত রাতে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি বিবৃতিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।
সেখানে বলা হয়, ঢাকার বাস পরিবহন দীর্ঘদিন ধরে কোনো নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই চলছে। এর ফলে যাত্রীরা প্রতিদিন জ্যাম, দুর্ঘটনা, ভাড়ায় প্রতারণা ও নানা ভোগান্তির শিকার হন। যেসব যাত্রী তরুণ এবং শারীরিকভাবে সক্ষম, তারা কোনোরকমে বাসে উঠতে পারেন, কিন্তু নারী, শিশু এবং বয়স্কদের জন্য এটি অনেক কঠিন হয়।
ঢাকার যানজটের একটি বড় কারণ অকার্যকর রুটে চলা বাস। এ কারণে বছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে এবং প্রতিদিন ৩২ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে।
প্রেস উইং জানায়, সব বাস একক একটি ব্যবস্থার অধীনে চলবে। কোম্পানিগুলোকে নির্ধারিত রুট ও স্টপেজ মেনে চলতে হবে। এর ফলে রুট শৃঙ্খলা ও ভালোভাবে পরিচালিত বাস সার্ভিসের মাধ্যমে সার্বিক যানজট, ভাড়ায় প্রতারণা এবং বিশৃঙ্খলা কমবে।
যাত্রীদের জন্য নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য বাড়বে, এবং গণপরিবহন হবে আরও কার্যকর।
আরও জানানো হয়, রাজধানীতে বাসে চলাচলের সময় যাত্রীদের আর বাসে উঠতে লড়াই করতে হবে না বা ভাড়ায় প্রতারণার শিকার হতে হবে না। ঢাকার লাখ লাখ মানুষের জন্য বাসযাত্রা হবে সহজ, দ্রুত এবং স্বাচ্ছন্দ্যময়।
জাতীয়
প্রাথমিকের দুই শ্রেণির জন্য ১৮৭ কোটি টাকার বই ছাপাবে সরকার

আগামী ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক স্তরের চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির জন্য প্রায় ৩ কোটি ৬৩ লাখ পাঠ্যপুস্তক সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ (কাগজসহ), বাঁধাই ও সরবরাহে ১৮৭ কোটি ১১ লাখ ৭ হাজার ২০৮ টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
মঙ্গলবার (২৬ অগস্ট) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিদেশ থেকে এ বৈঠকে ভার্চুয়ালি যোগদান করেন অর্থ উপদেষ্টা।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে বৈঠকে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রাথমিক স্তরের (চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির) ৯৮টি লটের মধ্যে ৯৪টি লটের পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ (কাগজসহ), বাঁধাই ও সরবরাহের ক্রয় প্রস্তাব নিয়ে আসা হয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে।
প্রস্তাব অনুযায়ী, ১৮৭ কোটি ১১ লাখ ৭ হাজার ২০৮ টাকা ব্যয়ে ৯৪টি লটের মোট ৩ কোটি ৬২ লাখ ৯১ হাজার ২০৭ কপি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ করা হবে।
সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকের পাশাপাশি অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ২০২৬ সালের বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক দরপত্রের মাধ্যমে মুদ্রণ, বাঁধাই ও সরবরাহের জন্য পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা ২০০৮ এর বিধি ৮৩ (১) (ক) প্রয়োগ করে ক্রয় প্রক্রিয়ার সময় কমানোর নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত ১২ আগস্ট অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে আগামী ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক স্তরের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিতে ৪ কোটি ৪ লাখ ৪২ হাজার ৪৯১টি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ (কাগজসহ), বাঁধাই ও সরবরাহের সিদ্ধান্ত হয়। এতে ২০০ কোটি ৯১ লাখ ৭৮ হাজার ৪৮০ টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়।