পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে খুলনা প্রিন্টিং
বিদায়ী সপ্তাহে (০৫ জানুয়ারি থেকে ০৯ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড ।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি শেয়ার দর বেড়েছে ৩০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৩ টাকা ৩০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা খান বাদ্রার্সের শেয়ার দর বেড়েছে ২৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৬১ টাকা ১০ পয়সা।
আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজজের শেয়ার দর বেড়েছে ২১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৬ টাকা ৫০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে–রিয়ালাইন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ১৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ, এসবিএসি ব্যাংকের ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, ইনফরমেশন সার্ভিসেসের ১৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ১৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ, ফাস ফাইন্যান্সের ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ১৩ দশমিক ২৭ শতাংশ ও অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
কার স্বার্থে মূল্য সংবেদনশীল তথ্য গোপন রাখে ডিএসই
একের পর এক ভুল, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার মধ্যে দ্বন্দ্ব আর তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার কারসাজির সঙ্গে জড়িত থাকা নিয়ে বছরজুড়ে বিতর্কের শীর্ষে থাকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এবার আরেক বিতর্কের সৃষ্টি করেছে সংস্থাটির কর্মকর্তারা। তালিকাভুক্ত কোম্পানি ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য গোপন রাখার অভিযোগ উঠেছে ডিএসইর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। কোম্পানিটির মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশে বিলম্ব করার মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের সহায়তা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অর্থসংবাদের অনুসন্ধানে এ সত্যতা পাওয়া গেছে। এর পূর্বে বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারের মূল্য সমন্বয়ের বিষয়েও গাফিলতি দেখা গেছে ডিএসইর কর্মকর্তাদের। পরবর্তীতে অর্থসংবাদে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের পর টনক নড়ে ডিএসইর কর্তাদের। একই সঙ্গে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়েও ডিএসইর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে। সম্প্রতি আবার ট্রাস্ট ইসলামী লাইফের শেয়ারের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ নিয়ে একই রকম অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সূত্র মতে, তালিকাভুক্ত জীবন বিমা কোম্পানি ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের নিরীক্ষা শেষে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি কমিশন এবং উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দেন। গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং ডিএসই কোম্পানি থেকে পাঠানো এ প্রতিবেদন গ্রহণ করেন। নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিবেদন গ্রহণের পর দিন তা ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশের নিয়ম থাকলেও তা গোপন রাখে ডিএসইর কর্মকর্তারা। দীর্ঘ ১৮ দিন পর অর্থাৎ ১৯ নভেম্বর তা ডিএসইতে প্রকাশ করা হয়। এতে শেয়ারটি নিয়ে কারসাজিকারীদের জন্য ডিএসইর কর্মকর্তারা হাতিয়ার হিসাবে কাজ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, গত ৩১ অক্টোবর ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ থেকে নিরীক্ষা শেষে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পাঠানো পরেও ডিএসই তা প্রকাশ না করে গোপন করেছে। এই সময়ের মধ্যে শেয়ারটির দর প্রায় ১০ টাকা বৃদ্ধি পায়। গত ৩১ অক্টোবর শেয়ারটির দর ছিলো ২৯ টাকা ৬০ পয়সা। আর ১৯ নভেম্বর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের দিন শেয়ারদর বেড়ে দাড়ায় ৩৯ টাকা ২০ পয়সায়। অর্থাৎ মাত্র ১২ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়ে দাড়ায় ৯ টাকা ৬০ পয়সা। এদিন কোম্পানির শেয়ার সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ দামে উঠে হল্টেড হয়।
ডিএসইর কর্মকর্তারা সরাসরি শেয়ার কারসাজির সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ করছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তাদের দাবি, তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির তথ্য সবার আগে ডিএসইর কর্মকর্তাদের নিকট আসে। তবে তাঁরা নিজেদের স্বার্থ হাসিল ও কারসাজিকারীদের সম্পৃক্ততায় তা প্রকাশে দেরি করে। ট্রাস্ট ইসলামী লাইফের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ডিএসই হাতে পাওয়ার পরেও ১৮দিন গোপন রাখে। এর মধ্যে শেয়ারটি কম দামে ক্রয় করে কারসাজিকারী ও জড়িত কর্মকর্তারা। পরে মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করে কোম্পানি সম্পর্কে ভালো ধারণা দিয়ে বেশি দরে সাধারণ বিনিয়োগারীদের ধরিয়ে দেয় তাঁরা। এতে ন্যায্যমূল্যের থেকে বেশি ধরে বিক্রির মাধ্যমে অতিরিক্ত মুনাফা লুটে নেয়। ফলে এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা বলছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সহ সকল তথ্য সবার আগে কমিশন এবং স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে যায়। সে অনুযায়ী স্টক এক্সচেঞ্জের করনীয় দ্রুততার সাথে তা প্রকাশ করে বিনিয়োগকারীদের জানানো। তবে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন দীর্ঘদিন গোপন রাখাতে কারসাজির হাত থাকতে পারে। ১৮ দিন গোপন রাখার পর প্রান্তিক প্রকাশের দিন শেয়ারটি বেশি দামে ধরিয়ে দেওয়াতে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বৃহস্পতিবার অর্থসংবাদকে বলেন, ডিএসইর ভিতরে যে অনিয়ম হচ্ছে, অতীতে ডিএসইর অভ্যন্তরীন অডিট কমিটি সে জায়গায় কোনো কার্যকরী ভুমিকা রাখেনি। শুধু বিএসইসি থেকে কোনো শোকজ করা হলে তা উত্তর দেওয়া হতো। আমরা যেটা এখন করছি অভিযোগ পেলে অভ্যন্তরীন অডিট কমিটির অডিটে তা প্রমাণিত হলে সে ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স।
এবিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে ১০ কোম্পানির সর্বোচ্চ লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে (০৫ জানুয়ারি থেকে ০৯ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১০ কোম্পানির। কোম্পানির মোট ১০২ কোটি ৮৯ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- ফাইন ফুডস, মিডল্যান্ড ব্যাংক, রিলায়েন্স ওয়ান, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, রেনেটা, আইসিবি সোনালী ওয়ান, লাভেলো আইসক্রিম, বিচ হ্যাচারি, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ এবং খান ব্রাদার্স।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্লকে ফাইন ফুডসের সবচেয়ে বেশি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ব্লকে কোম্পানিটির ৩৪ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ২৫৪ টাকা ৫০ পয়সা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৩৩ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৩৩ টাকা ৭০ পয়সা।
তৃতীয় সর্বোচ্চ রিলায়েন্স ওয়ানের ১১ কোটি ৯৮ লাখ ২০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ২৩ টাকা ২০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- রেনেটার ৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা, আইসিবি সোনালী ওয়ানের ৩ কোটি ৬৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ৩ কোটি ৬৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা, বিচ হ্যাচারি ৩ কোটি ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ৯১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১ কোটি ৯০ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং খান ব্রাদার্সের ১ কোটি ২০ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও অপরিবর্তীত
বিদায়ী সপ্তাহে (৫ জানুয়ারি থেকে ৯ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) অপরিবর্তীত রয়েছে।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৫১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা একই অবস্থানে রয়েছে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও অপরিবর্তীত রয়েছে।
খাতভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে- মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩.৩১ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৪.৮৭ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৬.৪৭ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১০.০৮ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১০.৫০ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১১.১৫ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১১.৭০ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ১১.৮০ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১২.৮৪ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৩.৩৫ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৩.৬০ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৩.৭১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৭.৫১ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৮.৪৯ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২৩.৮১ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ৩৫.৫৮ পয়েন্টে, পাট খাতে ৩৬.০১ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৫৭.৪৩ পয়েন্ট এবং সিরামিক খাতে ৮০.৯০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে এপিএসসিএল বন্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
বিদায়ী সপ্তাহে (০৫ জানুয়ারি থেকে ০৯ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহজুড়ে সর্বোচ্চ দর পতন হয়েছে এপিএসসিএল বন্ডের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে বন্ডটির দর কমেছে ২৫ দশমিক ১৮ শতাংশ। বন্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩ হাজার ৬৭ টাকা ৫০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনারেশন নেক্সটের শেয়ার দর কমেছে ১০ দশমিক ২৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩ টাকা ৫০ পয়সা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের শেয়ার দর কমেছে ৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৬৩ টাকা ৯০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ওরিয়ন ইনফিউশনের ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ, দুলামিয়া কটনের ৮ দশমিক ২৪ শতাংশ, কেয়া কসমেটিকের ৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ, ওয়াটা কেমিক্যালসের ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ, প্রিমিয়ার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ, ডরিন পাওয়ারের ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়ালের ৬ দশমিক ০২ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ফাইন ফুডস
বিদায়ী সপ্তাহে (০৫ জানুয়ারি থেকে ০৯ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে লেনদেনর তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে ফাইন ফুডস লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২২ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংকের ১৮ কোটি ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে থাকা রবি অজিয়াটার ৯ কোটি ১৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ওরিয়ন ইনফিউশনের ৮ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার টাকা, খান ব্রাদার্সের ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা, অগ্নি সিস্টেমসের ৭ কোটি ৬২ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ওয়াইম্যাক্সের ৭ কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার টাকা, বাংলাদেশ শিপিং কপোর্রেশনের ৬ কোটি ৯৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা, গ্রামীণফোনের ৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা এবং রিয়ালাইন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৬ কোটি ৫৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
এসএম