জাতীয়
একনেকে ৪ হাজার কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। বুধবার (৮ জানুয়ারি) একনেক সভায় অনুমোদন করার জন্য প্রকল্পগুলো উত্থাপন করা হয়।
পরিকল্পনা কমিশনে একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিন সভায় চট্টগ্রাম কর ভবন নির্মাণ প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা হয়, যার মেয়াদকাল জুলাই ২০২৪ থেকে জুন ২০২৮ পর্যন্ত নির্ধারিত। প্রকল্পটির খরচ হবে ৪৩৭.০৭ কোটি টাকা এবং এটি সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
মোংলা বন্দরে পশুর চ্যানেলে সংরক্ষণ ড্রেজিং প্রকল্পও পরিকল্পনায় রয়েছে, যা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ডিসেম্বর ২০২৯ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হবে। প্রকল্পটির মোট ব্যয় ১৫৩৮.১৯ কোটি টাকা, যার মধ্যে ১৩৮৪.৩৭ কোটি টাকা সরকারি তহবিল থেকে এবং ১৫৩.৮২ কোটি টাকা মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব অর্থায়নে হবে।
মোংলা বন্দরের জন্য সহায়ক জলযান সংগ্রহ (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি ৭৬৭.২৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৯৩৬.৫৬ কোটি টাকা হবে। এটি বাস্তবায়ন করছে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এবং মেয়াদকাল জুলাই ২০১৯ থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত।
এছাড়া, “Establishment of Global Maritime Distress and Safety System & Integrated Maritime Navigation System (EGIMNS)” প্রকল্পটি ১১৩.৮৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৯৩২.৬০ কোটি টাকা হয়েছে, যা নৌপরিবহণ অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পটি জানুয়ারি ২০১৪ থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত মেয়াদি।
নারায়ণগঞ্জের খানপুরে অভ্যন্তরীণ কনটেইনার এবং বাল্ক টার্মিনাল নির্মাণ (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি ২২৩.৭৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬১৫.৭৫ কোটি টাকা হয়েছে, যা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বাস্তবায়ন করছে। এই প্রকল্পের মেয়াদকাল জানুয়ারি ২০২০ থেকে জুন ২০২৭ পর্যন্ত।
ডাল ও তেলবীজ উৎপাদনের মাধ্যমে টেকসই পুষ্টি নিরাপত্তা জোরদারকরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়) বাস্তবায়িত হবে ২৬৫.৭৮ কোটি টাকায়, যা বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) পরিচালনা করবে। প্রকল্পটির মেয়াদকাল নভেম্বর ২০২৪ থেকে জুন ২০২৯ পর্যন্ত।
সিলেট বিভাগে ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি” প্রকল্পটি ৪৯৯.৯৯ কোটি টাকায় বাস্তবায়ন করবে বিএডিসি। এর মেয়াদকাল জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ডিসেম্বর ২০২৯ পর্যন্ত।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের আয়রন ব্রিজ পুনঃনির্মাণ/পুনর্বাসন (২য় সংশোধিত) প্রকল্পটির ব্যয় বৃদ্ধি পেয়ে ২৭৭৩.৪০ কোটি টাকা হয়েছে, যা বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। প্রকল্পটির মেয়াদকাল জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২৬ পর্যন্ত।
ডুপিটিলা-১ ও কৈলাশটিলা-৯নং কূপ (অনুসন্ধান কূপ) খনন” প্রকল্পটি সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড (এসজিএফএল) বাস্তবায়ন করবে, এবং এর ব্যয় হবে ৬৪৬.৪৮ কোটি টাকা। প্রকল্পটির মেয়াদকাল অক্টোবর ২০২৪ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত।
শেষে, Construction of Bangladesh Buddhist Monastery Complex at Lumbini Conservation Area, Nepal প্রকল্পের ব্যয় হবে ৬৮.০৮ কোটি টাকা, যা বৌদ্ধধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পটির মেয়াদকাল জুলাই ২০২৪ থেকে জুন ২০২৭ পর্যন্ত।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
উত্তরা পূর্ব থানা থেকে পালালেন গ্রেফতার সেই ওসি
রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা থেকে পালিয়েছেন গ্রেফতার হওয়া সাবেক ওসি শাহ আলম।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় একটি মামলায় উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছিল। এর মধ্যেই তিনি কৌশলে পালিয়ে যান।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে উত্তরা-পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম জানান, একজন পুলিশ কর্মকর্তা থানা থেকে পালিয়ে গেছেন বলে শুনেছি। তবে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া আছে ওসির সঙ্গে কথা বলার ব্যাপারে।
জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি ছিলেন শাহ আলম। গত ১ আগস্ট উত্তরা পূর্ব থানায় যোগদান করেছিলেন তিনি।
এ বিষয়ে ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান সাবেক ওসি শাহ আলম পালানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় গত ২ সেপ্টেম্বর শাহ আলমের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছিল। ওই মামলায় গতরাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) তাকে আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছিল। এমন সময় তিনি কৌশলে পালিয়ে যান।
বিষয়টি জানার পর থেকে তাকে পুনরায় গ্রেফতারের প্রক্রিয়া চলছে। এ ঘটনার দায়িত্বের অবহেলা কারণে দায়িত্বরত একজন এএসআইকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। ওই এএসআইয়ের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
হজযাত্রীর সর্বনিম্ন কোটা ৫০০ করার দাবি এজেন্সিগুলোর
২০২৫ সালে সর্বনিম্ন হজযাত্রীর কোটা এক হাজারের পরিবর্তে ৫০০ করার দাবি জানিয়েছে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা এ দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে হাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. মোহাম্মদ ফারুক বলেন, সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিটি এজেন্সি ৫০০ জন হজযাত্রী সমন্বয় করে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিল। তবে হঠাৎ করেই সরকার যাত্রী সংখ্যা ৫০০ থেকে বাড়িয়ে সর্বনিম্ন এক হাজার নির্ধারণ করে।
যদিও আজ সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, হজ এজেন্সির জন্য এক হাজার কোটা নির্ধারণ করেছে সৌদি সরকার। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই। বরং সেটি যেন ২৫০ বা ৫০০ রাখা যায় তার জন্য সব ধরনের চেষ্টা আমি ও মন্ত্রণালয় করেছি। কিন্তু সৌদি সরকার শেষ পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেনি।
সংবাদ সম্মেলনে হাব নেতারা জানান, সর্বনিম্ন কোটার এমন সিদ্ধান্ত থেকে সরে না এলে এজেন্সিগুলো বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে। এক্ষেত্রে, সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়বেন হজযাত্রীরা।
তারা বলেন, ২০২১ সালের জাতীয় হজ ও ওমরাহ আইন অনুযায়ী এজেন্সিপ্রতি সর্বনিম্ন হজযাত্রীর কোটা ১০০ জন ও সর্বোচ্চ ৩০০ জনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে এবারের হজে সৌদি সরকার এজেন্সিপ্রতি প্রথমে এক হাজার পরে ৫০০ জনের কোটা নির্ধারণ করে দিলেও চলতি মাসের ৪ তারিখ তা আবারও এক হাজার নির্ধারণ করে দেয়।
হজযাত্রীর কোটা এক হাজার সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও অসম্ভব উল্লেখ করে হাব নেতারা বলেন, সৌদি সরকারের এই নিয়ম পরিবর্তন না হলে এবার হজের সব ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা থেকে বিরত থাকবেন তারা। অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে তারা বলেন, সবকিছুতে পরিবর্তন এসেছে, হজ ব্যবস্থাপনায়ও পরিবর্তন আনতে হবে।
এর আগে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশি হজ এজেন্সির জন্য হজযাত্রীর ন্যূনতম কোটা এক হাজার নির্ধারণ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৩০ জুনের আগেই মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা
আগামী ৩০ জুনের আগেই কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘভাতা ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে সচিব এ কথা জানান। তবে কত শতাংশ মহার্ঘভাতা ঘোষণা করা হবে সে বিষয়ে কিছু জানাননি জনপ্রশাসন সচিব।
মহার্ঘভাতা পর্যালোচনা কমিটির সদস্য মোখলেস উর রহমান বলেন, মহার্ঘভাতা নিয়ে দুটি সভা হয়েছে। এবার পেনশনারদেরও মহার্ঘভাতা দেওয়া হবে।
এবার যারা মহার্ঘভাতা পাবেন ইনক্রিমেন্টের সময় সেই ভাতা বেসিকের সঙ্গে যোগ হবে বলেও জানান জনপ্রশাসন সচিব।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অবশ্যই ৩০ জুনের মধ্যে মহার্ঘভাতা দেওয়া হবে।
কত শতাংশ মহার্ঘভাতা দেওয়া হবে সে বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা এবং অর্থ সচিবের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন তিনি।
মহার্ঘভাতা ঘোষণার পরও সরকারি কর্মচারীদের জন্য বর্তমানে চালু থাকা ৫ শতাংশ হারে প্রণোদনা অব্যাহত থাকবে কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানাতে পারেননি জনপ্রশাসন সচিব।
তিনি বলেন, অনুমান করে এটা বলা ঠিক নয়। আপনারা অর্থ উপদেষ্টা এবং অর্থ সচিবের সঙ্গে কথা বলতে পারেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ফেব্রুয়ারি মধ্যেই সবার হাতে নতুন বই যাবে: প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে নতুন পাঠ্যপুস্তক সবাই হাতে পাবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এটি নিয়ে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে ১ জানুয়ারি বই উৎসব করলেও সবার হাতে যেত তিন থেকে চার মাস পর। এবার আগামী মাসের মধ্যে সবার হাতে বই পৌঁছে যাবে।
প্রেস সচিব বলেন, আগামী বছর থেকে জানুয়ারির ১ তারিখেই সবার হাতে বই তুলে দেওয়া হবে।
এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দেশে ৩ দিন গ্যাসের চাপ কম থাকবে
মহেশখালীতে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) টার্মিনালের রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য তিন দিন দেশে গ্যাসের চাপ কম থাকবে। আজ বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজসম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) উপমহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তারিকুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে সোমবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত কক্সবাজারের মহেশখালীতে এক্সিলারেট এনার্জি পরিচালিত ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য মোট ৭২ ঘণ্টা এলএনজি সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
তবে এই সময়ে আরেকটি এফএসআরইউ দৈনিক ৫৫০-৫৬০ মিলিয়ন ঘনফুট (এমএমসিএফডি) গ্যাস সরবরাহ অব্যাহত থাকবে। কিন্তু গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ায় দেশের কিছু এলাকায় গ্যাসের চাপ কম থাকবে।
এর অর্থ দেশে এখন প্রায় ২ হাজার ৭০০ এমএমসিএফডি পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের সময় কমে ২ হাজার ৫০০ এমএমসিএফডিতে নেমে আসবে।
দেশে গ্যাসের মোট চাহিদা প্রায় ৩ হাজার ৮০০ এমএমসিএফডি। জনসাধারণের এই সাময়িক অসুবিধার জন্য কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে একই এফএসআরইউ ১ থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত রক্ষণাবেক্ষণের অধীনে ছিল। ফলে সারা দেশে মারাত্মক সংকট দেখা দেয়।
এছাড়া, আবাসিক ও শিল্প উভয় ধরনের পাইপলাইন গ্যাসের গ্রাহকরা গত বছরের ডিসেম্বর থেকে তীব্র ঘাটতির মুখে পড়েন।
কাফি