পুঁজিবাজার
সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে ডিএসইতে
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের নেতিবাচক প্রবনতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে টাকার অংকে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৭ জানুয়ারি) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৮ দশমিক ০৬ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৯০ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ২ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট কমে ১১৫৮ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১০ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট কমে ১৯২২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৪২৭ কোটি ৫৮ লাখ ৮৬ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৩৬২ কোটি ৬৭ লাখ ২২ হাজার টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৬২টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৬৪ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৭৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
১ ঘণ্টায় ৮২ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের মিশ্রাবস্থায় লেনদেন চলছে। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম ঘন্টায় বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বেলা ১১ টায় ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে .৬৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক .৫৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৫৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯১৯ পয়েন্টে।
এ সময় লেনদেন হওয়া ৩৬৯ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৮৬ টির, দর কমেছে ৮৪ টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৯ টির। এ সময় টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৮২ কোটি ৯ লাখ টাকা।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের চেয়ে ১৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৪৫৬ পয়েন্টে।
এ সময় লেনদেন হওয়া ৮১ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৭ টির, দর কমেছে ৪০ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪ টির। আলোচিত সময়ে টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৩৩ লাখ টাকা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
তিন কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির গত ৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের নিকট পাঠানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস লিমিটেড, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং মতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলো সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের পাঠিয়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য প্রিমিয়ার সিমেন্ট ২১ দশমিক ৫০ শতাংশ, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ১০ শতাংশ এবং মতিন স্পিনিং ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফাইন ফুডসের পর্ষদ সভা ১৫ জানুয়ারি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফাইন ফুডস লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা আগামী ১৫ জানুয়ারি বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ার কিনবে এসিআই লিমিটেডের এমডি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এসিআই লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. আরিফ দৌলা ৬ লাখ শেয়ার ক্রয় করবেন।
আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ডিএসইর ব্লক মার্কেট থেকে বর্তমান বাজার দরে ঘোষিত এই শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করবে কোম্পানিটির এই এমডি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সম্পত্তি নিলামের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে এস আলম গ্রুপ
খেলাপি ঋণের পৌনে চার হাজার কোটি টাকা আদায়ে এস আলম গ্রুপের দুই কোম্পনির সম্পত্তি নিলামে তোলার যে উদ্যোগ জনতা ব্যাংক নিয়েছে, তা ঠেকাতে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে চট্টগ্রামভিত্তিক এই শিল্পগ্রুপ।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে কোম্পানিটি নিলামের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে।
সম্পত্তি নিলামে তোলা কোম্পানি দুটির মধ্যে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত। এর আগে ৫ জানুয়ারি সম্পত্তি নিলামের বিষয়ে জানতে চেয়ে ডিএসই কর্তৃপক্ষ কোম্পানিটিকে চিঠি দেয়। ওই চিঠির জবাবে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস কর্তৃপক্ষ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়টি জানায়।
ডিএসইর চিঠির জবাবে কোম্পানিটি জানিয়েছে, নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির কারণে নানামুখী চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে কোম্পানিটি। এরই মধ্যে কোম্পানির ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। ব্যাংকে ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এর ফলে কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে আমরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত কোম্পানির উৎপাদন ও বিতরণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
কোম্পানিটি আরও বলে, ২ হাজার ৩ কোটি টাকার অনাদায়ি ঋণের বিপরীতে ব্যাংকে বন্ধক রাখা সম্পত্তি সম্প্রতি নিলামে তোলার ঘোষণা দিয়েছে জনতা ব্যাংক। তবে এতে সরাসরি আমাদের ব্যবসার কোনো ক্ষতি হবে না। তারপরও এই নিলাম বন্ধে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের পথে রয়েছি আমরা। পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে ডিএসইকে বিস্তারিত জানানো হবে।
জনতা ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এস আলম সুগার রিফাইন্ড ইন্ডাস্ট্রির কাছে ব্যাংকটির পাওনা ১ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। আর এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলসের কাছে পাওনা ২ হাজার ৩ কোটি টাকা। এই দুই কোম্পানির কাছে ব্যাংকের মোট পাওনা ৩ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা। বর্তমানে ব্যাংকের এই ঋণ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, খেলাপি ঋণ আদায়ে বন্ধকি সম্পত্তি নিলামে তুলেছে ব্যাংকটি। এরই মধ্যে পত্রিকায় এই নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশও করা হয়।
এসএম