জাতীয়
প্রবাসীদের এনআইডির সেবায় চার্জ পর্যালোচনা করবে ইসি
প্রবাসে বসে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সেবা নিতে হলে বর্তমানে চার দেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সার্ভিস চার্জ দিতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রবাসীদের এনআইডি সেবা দেওয়ার সংস্থান না থাকায় সার্ভিস চার্জ নেওয়া হচ্ছে বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছিল বিগত নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই সার্ভিস চার্জ নেওয়ার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন না থাকায় কমিশন সভায় বিষয়টি পর্যালোচনা করবে ইসি।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকা এবং নির্বাচন ব্যবস্থাপনায় তথ্য প্রযুক্তির প্রয়োগ কমিটির’ সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ (অব.)।
সভায় জানানো হয়, প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিবন্ধনের জন্য সার্ভিস চার্জ বিষয়ে বিগত কমিশনের সিদ্ধান্ত রয়েছে। আইনানুযায়ী, বিনামূল্যে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান অব্যাহত রাখতে হবে। তবে প্রবাসে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে আনুষাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে যথাসময়ে সেই পরিমাণ অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা না থাকায় সেবা কার্যক্রমে যাতে বিঘ্নের সৃষ্টি না ঘটে সে লক্ষ্যে প্রবাসীদের জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম চলমান আছে সে সব দেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতরা অন্যান্য কনস্যুলার সেবার জন্য যে হারে সার্ভিস চার্জ গ্রহণ করে থাকেন। জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা প্রদানের ক্ষেত্রেও ধারাবাহিকতায় সার্বিক বিষয়াদি বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় পরিমাণ সার্ভিস চার্জ নির্ধারণ পূর্বক সেবা গ্রহীতাদের নিকট হতে গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন এবং এ সার্ভিস চার্জ গ্রহণ ও ব্যয়ের ক্ষেত্রে পৃথক ব্যাংক হিসাব খুলে সব আয়-ব্যয় সম্পন্ন করবেন।
গত কমিশনের সিদ্ধান্তের আলোকে কতিপয় দেশে সার্ভিস চার্জ গ্রহণ করা হচ্ছে। যেমন-মালয়েশিয়া ৭৫ রিঙ্গিত, কুয়েত ৩ কুয়েতি দিনার, কাতার ৫৫ রিয়াল, সংযুক্ত আরব আমিরাত ৫০ দিরহাম। যেহেতু এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের সম্মতি/মতামত গ্রহণ করা হয়নি, সেহেতু সেটি পর্যালোচনপূর্বক পুনরায় কমিশনে বিষয়টি উপস্থাপন করতে প্রবাসী ও নিবন্ধন অধিশাখার পরিচালককে নির্দেশনা দিয়েছে কমিটি।
এছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন কেন্দ্র হিসেবে নির্ধারিত বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশনে নির্বাচন কমিশনের জনবল পদায়নের বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। প্রবাসী ও নিবন্ধন শাখা পরিচালককে নির্দেশনাও দিয়েছেন ইসি সানাউল্লাহ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পরিচালিত হত্যাকাণ্ড এবং গুমের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ মোট ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল করেছে সরকার। এদের মধ্যে গুমের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২২ জনের এবং জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে ৭৫ জনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (০৭ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘গুমের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২২ জনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাইয়ে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ৭৫ জনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে।’
আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, আইনগতভাবে একাধিক পাসপোর্ট থাকার বিধান নেই। পাসপোর্ট বাতিল হলে কূটনৈতিক পাসপোর্টই বাতিল হয়েছে।
ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি দেশটিতে অবস্থান করছেন। ছাত্র–জনতার আন্দোলনে সহিংসতায় শহীদ হওয়া ব্যক্তিদের তালিকা করছে সরকার। প্রথম ধাপের তালিকায় শহীদ ৮২৬ জনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এসব হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলছে। ওই মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
এছাড়া আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিগত ১৫ বছরে দেশে বহু মানুষ গুম হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। অন্তর্বর্তী সরকার ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করতে একটি কমিশন গঠন করে। ওই কমিশন ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে একটি অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দিয়েছে। তাতে গুমের শিকার ব্যক্তিদের ওপর রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোর নৃশংস নির্যাতনের চিত্র উঠে আসে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জোরপূর্বক বিভিন্ন ব্যক্তিকে তুলে নিয়ে ৪৮ ঘণ্টা থেকে কয়েক সপ্তাহ, কয়েক মাস, এমনকি ৮ বছর পর্যন্ত গোপন বন্দিশালায় আটকে রাখা হতো। কোনো কোনো ক্ষেত্রে গুমের শিকার হওয়া ব্যক্তিকে মাথায় গুলি করে হত্যার পর লাশের সঙ্গে সিমেন্টভর্তি ব্যাগ বেঁধে ফেলে দেওয়া হতো নদীতে। আবার কারও লাশ ছিন্নবিচ্ছিন্ন করতে ফেলে রাখা হতো রেললাইনে।
এই কমিশন ১ হাজার ৬৭৬টি জোরপূর্বক গুমের অভিযোগ পেয়েছে। এর মধ্যে ৭৫৮টি অভিযোগ পর্যালোচনা করেছে তারা। কমিশন এখন পর্যন্ত যে ৭৫৮ জনের অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেছে, তার মধ্যে ৭৩ শতাংশ ভুক্তভোগী ফিরে এসেছেন। বাকি ২৭ শতাংশ (অন্তত ২০৪ জন) এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের একান্ত বৈঠক
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে তাদের মধ্যে কথাবার্তা হয়েছে। এসময় সংস্কার, জাতীয় ঐক্য, ব্যাংকিং সেক্টর পুনর্গঠন নিয়ে কথাবার্তা হয়েছে।
ঢাকার ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
উৎপাদনে ফিরলো পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট
প্রায় দুই মাস পর উৎপাদনে ফিরলো পটুয়াখালীর পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট। রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শেষে সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ইউনিটটির বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করে কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের সহকারী ব্যবস্থাপক (ইনভেস্টিগেশন) শাহ মনি জিকো এ তথ্য জানান।
গত বছরের ৯ নভেম্বর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য দ্বিতীয় ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানে এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুইটি ইউনিট থেকে পুরো ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ১৪ দিন বন্ধ থাকার পরে পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট (৬৬০ মেগাওয়াট) গত মাসের শেষদিকে চালু করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিমানবন্দরে তিন স্তরের বিশেষ নিরাপত্তা
উন্নত চিকিৎসার জন্য আজ মঙ্গলবার রাতে লন্ডন যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স রাত ১০টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করবে।
কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সটি সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এ উপলক্ষে শাহজালাল বিমানবন্দরে কয়েক স্তরের বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসনকে বিদায় জানাতে দলটির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর বিমানবন্দরে আগমনকে কেন্দ্র করে বিশেষ এই সতর্কাবস্থা নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
বিমানবন্দরের বাইরে (ল্যান্ডসাইড) নিরাপত্তায় এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের পাশাপাশি থাকবে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি), ডিবি ও সোয়াটের মতো স্পেশাল টিম।
বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মঞ্জুর কবির ভুঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, “খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে লন্ডনের উদ্দেশে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন। আমরা মনে করি, এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা বিমানবন্দরে আসবেন। তাদের নিরাপত্তায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থান আমি নিজে পরিদর্শন করেছি।”
তিনি বলেন, আমাদের এখানে নিরাপত্তায় নিয়োজিত এভসেক, এপিবিএনসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীও মোতায়েন থাকবে।
তিনি আরও বলেন, বিমানবন্দরের বাইরে ও ভেতরে তার (খালেদা জিয়া) যেন কোনও ধরনের সমস্যা না হয়, সে ব্যাপারে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া বিমানবন্দরে আগত অন্য যাত্রীদের যাতে কোনও ধরনের নিরাপত্তা সমস্যা না হয়, সে ব্যাপারেও আমাদের সর্বোচ্চ পদক্ষেপ থাকবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে মঙ্গলবার রাত ১০টায় কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে করে ঢাকা ত্যাগ করবেন খালেদা জিয়া। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-দোহা এবং দোহা থেকে লন্ডনের হিথরো ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের উদ্দেশে রওনা দেবে এটি
কাতারের আমিরের পাঠানো ওই বিশেষ এয়ার অ্যাম্বু্ল্যান্স হলো দ্রুতগামী এয়ারবাস এ-৩১৯। এতে রয়েছে অত্যাধুনিক সব চিকিৎসা সুবিধা। ফ্রান্সের এয়ারবাস কোম্পানির তৈরি এই অত্যাধুনিক উড়োজাহাজ জরুরি পরিস্থিতিতে রোগীদের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসাসেবা দিতে সক্ষম। এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সকে বলা যেতে পারে একটি উড়ন্ত হাসপাতাল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
১৫২ কর্মকর্তাকে বেতনের টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ ইসির
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ১৫২ জন কর্মকর্তার কাছে বেতনের টাকা ফেরত চেয়েছে সংস্থাটি। এই কর্মকর্তাদের অর্থ ফেরত দিতে স্বয়ং চিফ অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসারের কার্যালয় থেকে চিঠি দিয়েছে ইসিকে। এই ১৫২ জন কর্মকর্তাকে ৩ মাস সাতদিনের বেতন ফেরত দিতে হবে।
ইসির সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান সরকারি কোষাগারে টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
নির্দেশনায় জানানো হয়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে প্রথম জারি করা চিঠির মাধ্যমে ১৫২ জন কর্মকর্তাকে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর ৭(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ১০ বছর পূর্তিতে ৬ষ্ঠ গ্রেড প্রদান করা হয়েছে। দ্বিতীয় চিঠির মাধ্যমে উচ্চতর স্কেল প্রাপ্যতার তারিখ ০৭-০৯-২০১৫ এর পরিবর্তে ১৪-১২-২০১৫ সংশোধন করা হয়। এরপর তৃতীয় চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে জরুরি ভিত্তিতে অতিরিক্ত গৃহীত অর্থ ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেছে চিফ অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসারের কার্যালয়। এ বিষয়ে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করা জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।