জাতীয়
দেশে যেন কখনোই ফ্যাসিবাদ ফিরতে না পারে: আদিলুর রহমান
বাংলাদেশে যেন আর কখনোই ফ্যাসিবাদ ফেরত আসতে না পারে। আগামী প্রজন্ম যেন এ উদ্যানে এসে বা উড়াল সেতুর ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় শহীদদের কথা মনে রাখতে পারে, তাদের ত্যাগের কথা মনে রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
আজ শুক্রবার চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে জুলাই স্মৃতি উদ্যান উদ্বোধন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। এদিন পতেঙ্গায় শহীদ ওয়াসিম আকরাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল আদায় কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, যারা অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, গত সাড়ে ১৫ বছরের অন্যায়ের বিরুদ্ধে যারা সংগ্রাম করেছেন, জীবন দিয়েছেন তাদেরও একই সঙ্গে স্মরণ করছি।
এক প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, শহীদদের নিয়ে কোনো বিতর্ক থাকবে না। শহীদরা শহীদ। শহীদদের তালিকা দেওয়া থাকবে। তাদের সম্মান দেওয়া আমাদের দায়িত্ব। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার দৃশ্যমান করার কাজ মেয়র করবেন।
তিনি বলেন, উদ্যানের জায়গা সবার জন্য উন্মুক্ত, কোনো গোষ্ঠীর ব্যবহারের জন্য না। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, বজায় রাখতে হবে যেন মানুষ যেতে পারে, সেই কাজগুলো আমরা চেষ্টা করছি। ইনশাআল্লাহ সবার সহযোগিতায় এটা বাস্তবায়িত হবে। বড় বিষয় হচ্ছে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা। এটি আমাদের নজরে আছে। জলাবদ্ধতা থেকে যেন মানুষ মুক্তি পায় সেই চেষ্টা হচ্ছে। মেয়র, সিডিএ, ডিসি সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ হচ্ছে।
সেখানে উপস্থিত চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, পাঁচলাইশে ঐতিহ্যবাহী পার্ক, আমরা একসময় জাতিসংঘ পার্ক নামে চিনতাম। শৈশব এখানে কেটেছে। এটি নান্দনিকভাবে সাজানো হয়েছে। আমি মনে করি এটার দায়িত্ব চসিক, সিডিএ, জেলাপ্রশাসন, আমাদের নিতে হবে। একসময় আমাদের সমন্বয় ছিল না। এখন একসঙ্গে মিলে কাজ করছি। একসঙ্গে চট্টগ্রামকে সাজাতে চাই। সব কিছু জনগণের জন্য আমরা করতে চাই। পতেঙ্গাকে আন্তর্জাতিক পর্যটন কেন্দ্র করতে চাই। সময় লাগবে। আমরা আশা করছি, আমাদের মধ্যে যে সমন্বয় আছে এটার মাধ্যমে কাজ করতে পারলে চট্টগ্রামকে ক্লিন ও গ্রিন সিটি করতে পারবো।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সীমান্তে ফেলানী হত্যার ১৪ বছর আজ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে কিশোরী ফেলানী হত্যার ১৪ বছর পূর্ণ হলো। ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তে বাবার সাথে কাটাতারের বেড়া পার হওয়ার সময় বিএসএফ সদস্যের গুলিতে নিহত হন বাংলাদেশের কিশোরী ফেলানী খাতুন।
ফেলানীর মরদেহ কয়েক ঘণ্টা কাটাতারে ঝুলে থাকার দৃশ্য দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমসহ মানবাধিকার কর্মীদের মাঝে সমালোচনার ঝড় তোলে।
দেশ-বিদেশে আলোচিত এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও বিচার পায়নি ফেলানীর বাবা-মাসহ পরিবার। বিচারিক কাজ ভারতের উচ্চ আদালতে ঝুলে থাকায় এখনও ন্যায় বিচারের আশায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন ফেলানীর বাবা-মাসহ স্থানীয়রা।
২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট ভারতের কোচবিহারের বিএসএফ’র বিশেষ আদালতে ফেলানী হত্যার বিচার কাজ শুরু হয়। একই বছরের ৬ সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেয় বিএসএফ’র বিশেষ আদালত। বিজিবির আপত্তিতে ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর পুন:বিচার শুরু হলেও সেখানে খালাস দেওয়া হয় অভিযুক্ত অমিয় ঘোষকে। এরপর ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই ভারতীয় মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ (মাসুম) এর মাধ্যমে ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দাখিল করেন। পিটিশনের ভিত্তিতে কয়েক দফায় শুনানীর দিন পিছালেও এখনও আদালতেই ঝুলে আছে পিটিশনটি। এ অবস্থায় অনেকটা হতাশার মধ্যে থাকলেও মেয়েকে হত্যাকারীর সর্বোচ্চ শাস্তিসহ ন্যায় বিচারের আশা করছেন ফেলানীর পরিবার।
ফেলানীর মা জাহানারা বেগম বলেন, আমার নিষ্পাপ মেয়ে ফেলানীকে পাখির মত গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ অমিয় ঘোষ। আমার বড় মেয়েকে মেরে বুক খালি করেছে। মেয়েকে হত্যার পর থেকে আমার পরিবারের সবাই দুর্বিষহ দিন কাটাচ্ছি। কেউ খোঁজ খবর নেয় না। বাংলাদেশ-ভারত সরকারের কাছে আমার মেয়ে হত্যার বিচার চাই। বেঁচে থাকতে আমি অমিয় ঘোষের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি দেখে যেতে চাই।
ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম বলেন, “ভারতের কোচবিহারে বিএসএফ’র আদালত আমার মেয়ে হত্যার বিচার শুরু করে। আমি স্বাক্ষী দিয়ে আসি। আমার চোখের সামনে গুলি করে মারা হয়েছে আমার মেয়েকে। কিন্তু অভিযুক্ত অমিয় ঘোষকে খালাস দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আমি ভারতের একটি মানবাধিকার সংগঠনের সহায়তায় ভারতের উচ্চ আদালতে একটি রিট পিটিশন দাখিল করি। কিন্তু সেখানে বিচার শুরু হয়নি। আমি আমার মেয়ে হত্যার বিচার চাই।”
রামখানা ইউনিয়নের স্থানীয় বাসিন্দা আখতার হোসেন বলেন, “শুধু শুনে আসছি যে ফেলানী হত্যার বিচার হবে। কিন্তু বিচার হচ্ছে না। ভারত সরকার বিচার করছে না। ফেলানী হত্যার বিচার পেতে আদালতে স্বাক্ষী দিতে কয়েক দফায় ভারতে যান ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত বিচার না পাওয়ায় হতাশ আমরা এলাকাবাসীরাও।”
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরাম কুড়িগ্রামের সভাপতি অ্যাডভোকেট ফখরুল ইসলাম বলেন, ফেলানী হত্যার রিট পিটিশনটি ভারতের উচ্চ আদালতে ঝুলে আছে। আমরা মনে করি পিটিশনটি উত্থাপন করে ফেলানী হত্যার বিচারের মাধ্যমে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে ভারত সরকার। এতে করে দু’দেশের দীর্ঘ সীমান্তে হত্যার ঘটনা কমে আসবে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানা ইউনিয়নের কলনিটারী গ্রামের নুর ইসলাম ও জাহানারা দম্পতির ৮ সন্তানের মধ্যে সবার বড় মেয়ে ছিল ফেলানী। পরিবারের অভাব অনটন দূর করতে কাজের সন্ধানে স্বপরিবারে চলে যান ভারতে। মেয়েকে বিয়ে দিতে দালালের মাধ্যমে দেশে ফেরার সময় এ হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় ফেলানী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো বাংলাদেশ
চার দিনের মাথায় সাত সকালে আবারও ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো বাংলাদেশ। মঙ্গলবার সকাল ৭টা ৫ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তবে প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, ভূ-কম্পনটির উৎপত্তিস্থল চীনের তিব্বতে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ১।
ভূ-কম্পনটি বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল, ভারত, ভুটানে অনুভূত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস বলছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল চীনের জিজ্যাংয়ে (তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল)। উৎপত্তিস্থলে এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।
এর আগে ৩ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা ফেব্রুয়ারিতে: তথ্য উপদেষ্টা
আগামী মাসে প্রতিষ্ঠিত হবে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন এই অধিদপ্তরের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) ঢাকার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন।
জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তরের কর্মপরিধি তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, এই অধিদপ্তর গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারকে সহায়তা এবং আহতদের পুনর্বাসনসহ গণঅভ্যুত্থানের সার্বিক বিষয় নিয়ে কাজ করবে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের আর্থিক সহায়তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সরকার শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পর্যায়ক্রমে ৬৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা বরাদ্দ প্রদান করবে। আগামী সপ্তাহ থেকে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের মাঝে ২৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে। এই বরাদ্দ থেকে প্রতিটি শহীদ পরিবারের জন্য ১০ লাখ টাকা সঞ্চয়পত্র রাখা হবে।
মোট বরাদ্দের বাকি ৪০৫ কোটি ২০ লাখ টাকা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে দেওয়া হবে। এই অর্থ থেকে প্রতিটি শহীদ পরিবারকে ২০ লাখ টাকা দেওয়া হবে। আহতের ধরন বিবেচনা করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে। এছাড়া, আগামী জুলাই মাস থেকে গণঅভ্যুত্থানে গুরুতর আহতদের মাসিক ভাতা প্রদান করা হবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীরপ্রতীক, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ, ডা. তাসনিম জারা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আন্দোলনে শহিদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৬৩৮ কোটি টাকা
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহতদের জন্য ৬৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকার বাজেট বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
সোমবার (০৬ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্য থেকে শহীদ পরিবারের জন্য ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র এবং আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী এক লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
নাহিদ ইসলাম জানান, বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্যে ২৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকা চলতি অর্থবছরের বাজেট থেকে ব্যয় হবে। বাকি টাকা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট থেকে বরাদ্দ করা হবে।
নাহিদ ইসলাম আরও জানান, প্রক্রিয়া অনুযায়ী শহীদদের পরিবারকে জানুয়ারিতে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র এবং জুলাইতে ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র হস্তান্তর করা হবে। একই সাথে আহতদের নগদ অর্থের পাশাপাশি চিকিৎসার প্রাসঙ্গিক ব্যয়ও পর্যায়ক্রমে মেটানো হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তরকে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবি থেকে শুরু হওয়া সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের আগে-পরের বিক্ষোভ-সংঘাত-সহিংসতায় অন্তত ৬৫০ জন নিহত হওয়ার তথ্য দিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাই কমিশনারের কার্যালয়-ওএইচসিএইচআর।
ওএইচসিএইচআর—এর ১০ পৃষ্ঠার ওই প্রাথমিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং আন্দোলনকারীদের তথ্য অনুযায়ী ১৬ জুলাই থেকে ১১ আগস্টের মধ্যে নিহত হয়েছেন ছয় শতাধিক মানুষ। এর মধ্যে ১৬ জুলাই থেকে ৪ আগস্টের মধ্যে প্রায় ৪০০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। আর ৫ আগস্ট ও এর পরে মৃত্যু হয় প্রায় ২৫০ জনের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের নতুন সচিব নজরুল ইসলাম
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের নতুন সচিব নিয়োগ পেয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
সচিব পদে পদোন্নতির পর তাকে এই নিয়োগ দিয়ে সোমবার (৬ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
গত ১০ নভেম্বর পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মোসাম্মৎ শাহানারা খাতুনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায় সরকার।