জাতীয়
পরিবেশ অধিদপ্তর পুরোপুরি ডিজিটালাইজড হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
পরিবেশ অধিদপ্তরকে আধুনিক করতে সব সেবা ডিজিটালাইজড করা হবে এবং সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেন, অনেকেই পরিবেশগত ছাড়পত্রকে কেবল আনুষ্ঠানিকতা মনে করেন। তবে এখন থেকে এটি শুধু সঠিক যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে প্রদান করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডো (বিএসডব্লিউ): জার্নি টুওয়ার্ড সিমলেস ট্রেড’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের সফট লঞ্চে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় বাণিজ্য সহজীকরণ প্রক্রিয়ায় পরিবেশগত মানসমূহ সংযুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে আমদানি-রপ্তানির মাধ্যমে সংবেদনশীল বাস্তুতন্ত্রে প্রভাব প্রতিরোধে বিএসডব্লিউ-তে শক্তিশালী নজরদারি ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান পরিবেশ উপদেষ্টা।
অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা ফেব্রুয়ারিতে: তথ্য উপদেষ্টা
আগামী মাসে প্রতিষ্ঠিত হবে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন এই অধিদপ্তরের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) ঢাকার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন।
জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তরের কর্মপরিধি তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, এই অধিদপ্তর গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারকে সহায়তা এবং আহতদের পুনর্বাসনসহ গণঅভ্যুত্থানের সার্বিক বিষয় নিয়ে কাজ করবে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের আর্থিক সহায়তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সরকার শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পর্যায়ক্রমে ৬৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা বরাদ্দ প্রদান করবে। আগামী সপ্তাহ থেকে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের মাঝে ২৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে। এই বরাদ্দ থেকে প্রতিটি শহীদ পরিবারের জন্য ১০ লাখ টাকা সঞ্চয়পত্র রাখা হবে।
মোট বরাদ্দের বাকি ৪০৫ কোটি ২০ লাখ টাকা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে দেওয়া হবে। এই অর্থ থেকে প্রতিটি শহীদ পরিবারকে ২০ লাখ টাকা দেওয়া হবে। আহতের ধরন বিবেচনা করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে। এছাড়া, আগামী জুলাই মাস থেকে গণঅভ্যুত্থানে গুরুতর আহতদের মাসিক ভাতা প্রদান করা হবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীরপ্রতীক, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ, ডা. তাসনিম জারা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আন্দোলনে শহিদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৬৩৮ কোটি টাকা
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার ও আহতদের জন্য ৬৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকার বাজেট বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
সোমবার (০৬ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্য থেকে শহীদ পরিবারের জন্য ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র এবং আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী এক লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
নাহিদ ইসলাম জানান, বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্যে ২৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকা চলতি অর্থবছরের বাজেট থেকে ব্যয় হবে। বাকি টাকা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট থেকে বরাদ্দ করা হবে।
নাহিদ ইসলাম আরও জানান, প্রক্রিয়া অনুযায়ী শহীদদের পরিবারকে জানুয়ারিতে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র এবং জুলাইতে ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র হস্তান্তর করা হবে। একই সাথে আহতদের নগদ অর্থের পাশাপাশি চিকিৎসার প্রাসঙ্গিক ব্যয়ও পর্যায়ক্রমে মেটানো হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তরকে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবি থেকে শুরু হওয়া সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের আগে-পরের বিক্ষোভ-সংঘাত-সহিংসতায় অন্তত ৬৫০ জন নিহত হওয়ার তথ্য দিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাই কমিশনারের কার্যালয়-ওএইচসিএইচআর।
ওএইচসিএইচআর—এর ১০ পৃষ্ঠার ওই প্রাথমিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং আন্দোলনকারীদের তথ্য অনুযায়ী ১৬ জুলাই থেকে ১১ আগস্টের মধ্যে নিহত হয়েছেন ছয় শতাধিক মানুষ। এর মধ্যে ১৬ জুলাই থেকে ৪ আগস্টের মধ্যে প্রায় ৪০০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। আর ৫ আগস্ট ও এর পরে মৃত্যু হয় প্রায় ২৫০ জনের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের নতুন সচিব নজরুল ইসলাম
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের নতুন সচিব নিয়োগ পেয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
সচিব পদে পদোন্নতির পর তাকে এই নিয়োগ দিয়ে সোমবার (৬ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
গত ১০ নভেম্বর পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মোসাম্মৎ শাহানারা খাতুনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায় সরকার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দুই দিনের সফরে ঢাকায় কাতারের নৌবাহিনী প্রধান
কাতার নৌবাহিনী প্রধান স্টাফ মেজর জেনারেল (সি) আব্দুল্লাহ হাসান এম এ আল-সুলাইতি দুই দিনের সরকারি সফরে বাংলাদেশে এসেছেন।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, এই সফরের অংশ হিসেবে আজ (সোমবার) বনানীর নৌবাহিনী সদর দপ্তরে নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এর আগে কাতার নৌবাহিনী প্রধান নৌবাহিনী সদর দপ্তরে এসে পৌঁছালে সহকারী নৌবাহিনী প্রধান (অপারেশনস) তাকে স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। তিনি গার্ড পরিদর্শন এবং অভিবাদন গ্রহণ করেন।
সাক্ষাৎকালে তিনি নৌবাহিনী প্রধানের সঙ্গে পারস্পরিক কুশলাদি বিনিময় করেন। এ সময় দুই দেশের মধ্যকার নৌবাহিনীর পেশাগত ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া বাংলাদেশ ও কাতার নৌবাহিনীর মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরদার করার লক্ষ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তখন নৌবাহিনী সদর দপ্তরের পিএসওগণ, কাতার নৌবাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তাগণ এবং কাতার অ্যাম্বাসির চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্সসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে কাতার নৌবাহিনী প্রধান শিখা অনির্বাণে পুস্পস্তবক অর্পণ করে একাত্তরের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শাহাদত বরণকারী সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
আইএসপিআর আরও জানায়, বাংলাদেশ সফরকালে তিনি সেনাবাহিনী প্রধান, বিমান বাহিনী প্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সফর শেষে কাতার নৌবাহিনী প্রধান সোমবার (৬ জানুয়ারি) রাতে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার করতে হবে বেপজাকে: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষকে (বেপজা) বিদেশে বাংলাদেশের প্রচার ও দেশের শিল্প খাতে আরও বেশি বিনিয়োগ আনতে নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ সোমবার (৬ জানুয়ারি) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বেপজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা (২০২৩-২৪ অর্থবছর) বার্ষিক প্রতিবেদন জমা দিতে এলে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
প্রধান উপদেষ্টা বেপজা কর্মকর্তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে অর্থনৈতিক কূটনীতি পরিচালনার জন্য একটি দল তৈরি করে বিদেশে বাংলাদেশের পক্ষে প্রচার করতে কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
বিনিয়োগকারীদের ভাষাগত প্রতিবন্ধকতা দূর করতে তিনি বিদেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, বিশেষ করে চীন ও জাপানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে পরামর্শ দেন।
বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান জানান, বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টের আন্দোলন এবং বারবার পরিবর্তিত বৈশ্বিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পর বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছেন।
‘গত তিন সপ্তাহে আমরা চীনা বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছি। আরও বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা চলছে,’ বলে তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে জানান।
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে আটটি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল চালু রয়েছে, যেখানে ৪৫২টি কারখানা রয়েছে। এছাড়া অঞ্চলগুলোতে ১৩৬টি কারখানা নির্মাণাধীন। চলমান কারখানাগুলোর মধ্যে ১০০টির বেশি স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের মালিকানাধীন, বাকি কারখানাগুলো বেশিরভাগ যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত। এ কারখানাগুলোর মধ্যে ৫২ শতাংশ তৈরি পোশাক, টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস আনুষঙ্গিক সামগ্রী উৎপাদন করে। বাকি কারখানাগুলো বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপাদন করে, যেমন কফিন ও খেলনা।
মেজর জেনারেল জিয়া প্রধান উপদেষ্টাকে বিনিয়োগকারীদের কয়েকটি চাহিদার কথা জানান, যার মধ্যে রয়েছে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, বেপজা এলাকায় বন্ডেড ওয়্যারহাউজ সুবিধা, চট্টগ্রাম-সাংহাই সরাসরি বিমান যোগাযোগ এবং সাংহাই শহরে ভিসা কাউন্সিলর সেবা।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস কর্তৃপক্ষকে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের সম্ভাবনা অনুসন্ধান করতে এবং গ্যাস অনুসন্ধান ও বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়নে কাজ করতে নির্দেশ দেন।
তিনি আরও বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে শক্তি আমদানি করে বাংলাদেশ লাভবান হতে পারে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখতে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুতফে সিদ্দিকী যিনি এই সভায় উপস্থিত ছিলেন, লক্ষ্যভিত্তিক অর্থনৈতিক কূটনীতির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি বলেন, বিদ্যমান বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে শিল্পগুলোকে আরও বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য একটি সমন্বিত বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়নের কাজ করবে সরকার।
বিডার চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করা উচিত। তিনি বলেন, আমাদের উচিত বেপজা ও বেজাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা এবং সেখানে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধাগুলো বিশ্বজুড়ে প্রচার করা, যাতে আরও বিনিয়োগ আসে।
কাফি