পুঁজিবাজার
সূচক বাড়লেও উন্নতি নেই লেনদেনে
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ১১ পয়েন্ট। তবে তেমন পরিবর্তনের দেখা মেলেনি লেনদেনে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ১১ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ২১৬ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ২ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে ১১৬৮ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৮ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৯৩৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৩৭৩ কোটি ৮৬ লাখ ৪৭ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৩৭৪ কোটি ৩৬ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।
সোমবার ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪২টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৮৪ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৭১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ০.৭৪ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯ দশমিক ৫১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০ দশমিক ০৭ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৭৪ শতাংশ বেড়েছে।
খাতভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে- মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩.২৭ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৪.৮৯ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৬.৫২ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১০.৩১ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১০.৬৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১১.২১ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১১.৬৪ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ১২.০১ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১৩ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৩.০৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৩.৭৮ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৩.৮১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৭.০৭ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৭.৬৮ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২৩.৬৪ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ৩৫.৪৭ পয়েন্টে, পাট খাতে ৩৬.৯৯ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৫৭.৬৪ পয়েন্ট এবং সিরামিক খাতে ৮৩.০২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ ডিসেম্বর থেকে ০২ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহজুড়ে সর্বোচ্চ দর পতন হয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে ফান্ডটির দর কমেছে ১১ দশমিক ৮৪ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৬ টাকা ৮০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা খান ব্রাদার্সের শেয়ার দর কমেছে ৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৩০ টাকা ১০ পয়সা। আর তৃতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার দর কমেছে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩৮৭ টাকা ২০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- জুট স্পিনার্সের ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ, বিকন ফার্মার ৮ দশমিক ০১ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ৭০ শতাংশ, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ, নর্দান জুটের ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং ড্রাগন সোয়েটারের ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহের ব্যবধানে ওয়েস্টার্ন মেরিনের শেয়ারদর বেড়েছে ৪৪ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ ডিসেম্বর থেকে ০২ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানির শেয়ার দর ২ টাকা ৮০ পয়সা বা ৪৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৯ টাকা ২০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ার দর বেড়েছে ২৯ দশমিক ১১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১০ টাকা ২০ পয়সা। আর তৃতীয় স্থানে থাকা ইয়াকিন পলিমারের শেয়ার দর বেড়েছে ১৯ দশমিক ০৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে– লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ১৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ, রূপালী ব্যাংকের ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১২ দশমিক ৯০ শতাংশ, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ১২ দশমিক ২২ শতাংশ, এস.আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলসের ১১ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং ওয়ান ব্যাংক পিএলসির ১০ দশমিক ৮৪ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ ডিসেম্বর থেকে ০২ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে লেনদেনর তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২১ কোটি ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা রবি আজিয়াটার ১০ কোটি ৭৯ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ১০ শতাংশ। আর তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ১০ কোটি ৭৮ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩ দশমিক ১০ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সিটি ব্যাংকের ৯ কোটি ৪৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, পূবালী ব্যাংকের ৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা, ফাইন ফুডসের ৮ কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৮ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৮৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা, ব্রিটিশ অ্যামেরিকান টোব্যাকোর ৬ কোটি ৯১ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং লাভেলো আইসক্রিমের ৬ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন বাড়ল ২৭৯১ কোটি টাকা
বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ ডিসেম্বর থেকে ০২ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ার মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। নতুন বছরে প্রথম সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে ২১৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। একই সঙ্গে আলোচ্য সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে তথ্যটি জানা যায়।
সূচকের উত্থান-পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৯২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৭৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ২১৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ৪২ শতাংশ বা ২ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৯৫১ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৬০ হাজার ১৬০ কোটি টাকা।
তবে চলতি সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর দুইটি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৫ দশমিক ১৭ পয়েন্ট বা দশমিক ২৯ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বা দশমিক ১৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ০ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বা ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৫৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বা ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ২৯৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৪টি কোম্পানির, কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
কাফি