পুঁজিবাজার
সিমটেক্সের সাবেক এমডি সিদ্দিকসহ ৭ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সিদ্দিকুর রহমান ও তার স্ত্রী মাহফুজা রহমান বেবিসহ তিন আত্মীয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। অন্য দুই জন হচ্ছেন সিদ্দিকের বড় ভাই ও ইনসান আলী শেখ এবং সিদ্দিকের স্ত্রীর বড়বোন হাফিজা খানম। তারা দুই জনই সিমটেক্সের পরিচালক ছিলেন। অন্যদিকে মাহফুজা রহমান বেবি এক সময় কোম্পানিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া এই নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত আরও তিন ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এরা হচ্ছেন- ক্রস রোড করপোরেশন লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অমল কৃষ্ণ দাস, মশিউর রহমান ও সাব্বির আহমেদ।
আলোচিত সাত ব্যক্তির নামে থাকা ৩১টি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালত সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলছে। যে সাত ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তারা সবাই এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান ও আর্থিক খাতের বড় লুটেরা পি কে হালদারের সহযোগী ছিলেন।
জানা গেছে, দুদকের আবেদনে বলা হয়, পি কে হালদারের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল করপোরেশন লিমিটেড অর্থ পাচার সংক্রান্ত অভিযোগ তদন্তকালে জানা যায় ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে ক্রসরোড করপোরেশন লিমিটেডকে ৬০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। ক্রস রোড করপোরেশন লিমিটেডের পরিচালক অমল কৃষ্ণ দাস মশিউর রহমান ও সাব্বির আহমেদ দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে এই অর্থ আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত।
অন্যদিকে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও সিমটেক্স টেক্সটাইল লিমিটেডকে ১২১ কোটি ৩০ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। এই দুটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক সিদ্দিকুর রহমান, মাহফুজা রহমান বেবী, ইনসান আলী শেখ ও হাফিজা খানম পরস্পর যোগসাজশে দুর্নীতি ও অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে এই ঋণ গ্রহণ করে তা আত্মসাৎ ও পাচার করেছেন।
দুদকের আবেদনে আরও বলা হয়েছে, আত্মসাৎ করা ও পাচার করা অর্থ উদ্ধার এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাব এবং তাদের প্রতিষ্ঠানের নামে ঢাকা ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। অভিযুক্ত এবং তাদের প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ না করলে আত্মসাৎ করা অর্থ উদ্ধার করা সম্ভব হবে না এবং অভিযোগ অনুসন্ধান প্রক্রিয়াও সম্ভব হবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ আশঙ্কাজনক হারে কমেছে
চলতি ২০২৪ বছরে দেশের পুঁজিবাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বছরজুড়ে আইপিওর মাধ্যমে চারটি এবং কোয়ালিফায়েড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে দুটি কোম্পানি পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করেছে। এছাড়া, মধ্যে মাত্র দুটি ব্যাংক বন্ড ছেড়ে মূলধন সংগ্রহ করেছে। চলতি বছর পুঁজিবাজার থেকে মোট ১ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করা হয়েছে।
এরআগের বছর ২০২৩ সালে শেয়ারবাজার থেকে আইপিওর মাধ্যমে ৩টি, কিউআইওর মাধ্যমে ৩টি, মিউচুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে একটি ও ৪টি বন্ড ইস্যু করে মোট ১ হাজার ৮৪২ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করা হয়েছিল। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে পুঁজিবাজার থেকে ৪৬৭ কোটি টাকার কম মূলধন সংগ্রহ করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই-সিএসই) চলতি বছরের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে এসব তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, চলতি বছরে শেয়ারবাজার থেকে আইপিওর মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড ১০০ কোটি টাকা, বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড লিমিটেড ৩৫০ কোটি টাকা, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড ৯৫ কোটি টাকা এবং টেকনো ড্রাগস লিমিটেড ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে।
এছাড়া, শেয়ারবাজার থেকে কিউআইওর মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যার অ্যান্ড এক্সেসরিজ লিমিটেড ৫ কোটি টাকা এবং ওয়েব কোটস পিএলসি ৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে। আর সাউথইস্ট ব্যাংক ফাস্ট পারপেচুয়াল বন্ড ৪৫০ কোটি এবং ইউসিবি সেকেন্ড পারপেচুয়াল বন্ড ২৭০ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করেছে।
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, কয়েক বছর ধরে পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির আইপিও, কিউআইও ও মিউচুয়াল ফান্ড অনুমোদন দেওয়া হয়নি। এ বছর রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে উল্লেখযোগ্য কোনো কোম্পানি আইপিও বা কিউআইওতে আসেনি। বরং, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ আশঙ্কাজনক হারে কমেছে।
বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, পুঁজিবাজারে গভীরতা বাড়াতে নতুন নতুন ভালো কোম্পানি আনতে হবে, যাতে বিনিয়োগকারীরা ইচ্ছামতো ভালো ভালো কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করতে পারেন। ভালো মৌল ভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলে পুঁজিবাজারের ভিত্তি আরো শক্তিশালী হবে এবং গভীরতা আরো বাড়বে।
এদিকে, সম্প্রতি বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিওর মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলন করতে চাওয়া আবাসন খাতের কোম্পানি বোরাক রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের আবেদন বাতিল করেছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে কমিশন (বিএসইসি)।
এছাড়াও, ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে আইপিওর মাধ্যমে ৫০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলন করতে চাওয়া বস্ত্র খাতের কোম্পানি বি ব্রাদার্স গার্মেন্টস লিমিটেড এবং ১৫ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলন করতে চাওয়া বিমা খাতের কোম্পানি জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের আবেদন বাতিল করেছে কমিশন।
চলতি বছরের অক্টোবরে পুঁজিবাজারে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেমিনি সি ফুডের ১২৮ কোটি টাকার রাইট শেয়ারের আবেদন বাতিল করেছে বিএসইসি। কোম্পানিটি ২ (আর):১ হারে রাইট শেয়ার ইস্যু করতে চেয়েছিল। অর্থাৎ বিদ্যমান প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে দুটি রাইট শেয়ার ইস্যু করতে চেয়েছিল। প্রতিটি রাইট শেয়ারের অফার মূল্য ছিল ফেসভ্যালু ১০ টাকার সঙ্গে অতিরিক্ত ৫০ টাকা প্রিমিয়ামসহ মোট ৬০ টাকা। কোম্পানিটি ২ কোটি ১৩ লাখ রাইট শেয়ার ছাড়তে চেয়েছিল।
তবে বিএসইসির পাইপলাইনে আইপিও, কিউআইও ও রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে আরো কিছু কোম্পানি পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অপেক্ষায় আছে বলে জানা গেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছে বিএটিবিসি
নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের কোম্পানি বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি লিমিটেড (বিএটি বাংলাদেশ)। কোম্পানিটি তার কারখানায় আরও ২৮ কোটি ২৮ লাখ টাকা বিনিয়োগ করবে। উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এই বিনিয়োগ করা হবে।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, নিজস্ব তহবিল থেকে আলোচিত বিনিয়োগের অর্থ যোগান দেওয়া হবে।
জানা গেছে, আলোচিত বিনিয়োগের ফলে কোম্পানির উৎপাদনক্ষমতা ও উৎপানশীলতা বর্তমানের চেয়ে বাড়বে। তবে এই উৎপাদনক্ষমতা কতটা বাড়বে, তার ফলে কোম্পানির মোট পণ্য বিক্রি ও মুনাফায় কী প্রভাব পড়বে সে সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি কোম্পানিটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সংস্কার দৃশ্যমান হলে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারা ফিরবে: ডিএসই-ডিবিএ প্রতিনিধিদল
নতুন বছরে সংস্কার কার্যক্রমগুলো দৃশ্যমান হওয়া শুরু হলে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারা ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) একটি প্রতিনিধি দল।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে ডিএসই ও ডিবিএ একটি প্রতিনিধি দল অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে সাক্ষাৎ করতে গিয়ে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ডিএসইর জন সংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম এবং ডিবিএ প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল অর্থ উপদেষ্টার সাথে তাঁর অফিসে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। প্রতিনিধিদল এসময় পুঁজিবাজারের সংস্কারে সরকারের গৃহিত বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং নীতিসহায়তার জন্য উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানান। প্রতিনিধিদল বাজার উন্নয়নে প্রধান অন্তরায়সমূহ এবং সেগুলোর প্রতিকারে কিছু প্রস্তাবনা পেশ করেন।
এছাড়া বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরানোর জন্য ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের সহায়তা, নেগেটিভ ইক্যুইটির সমাধান, সরকারি ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর বাজারে তালিকাভুক্তকরন এবং করনীতিতে কিছু পরিবর্তনের ব্যাপারে সুপারিশ করা হয়। অর্থ উপদেষ্টা প্রস্তাবনাগুলো ইতিবাচক বিবেচনায় নেয়ার ব্যাপারে প্রতিনিধিদলকে আশ্বস্ত করেছে এবং পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ সকল অংশীজনের সাথে সম্মিলিতভাবে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছে।
প্রতিনিধিদল উপদেষ্টাকে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন সংস্কার উদ্যোগে ডিএসই এবং ডিবিএর পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন এবং আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে নতুন বছরে সংস্কার কার্যক্রমগুলো দৃশ্যমান হওয়া শুরু হলে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারা ফিরে আসবে।
প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছিলেন ডিএসই পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. শাকিল রিজভী, মোহাম্মদ শাহজাহান, মিনহাজ মান্নান ইমন, রিচার্ড ডি রোজারিও এবং ডিবিএর ভাইস প্রেসিডেন্ট ওমর হায়দার।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ২৬ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মোট ১ কোটি ৫৮ লাখ ৯৩ হাজার ৯৭১টি শেয়ার ৬৪ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ২৬ কোটি ৫১ লাখ ৮৮ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৭ কোটি ১২ লাখ ২৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্যাংক এশিয়ার ৬ কোটি ৮ লাখ ৮৩ হাজার টাকার ও তৃতীয় স্থানে থকা আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ১ কোটি ৮২ লাখ ৩৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফু-ওয়াং সিরামিকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ওয়াসো ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি (বিডি) লিমিটেড। দীর্ঘমেয়াদী ‘এ’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-৩’ রেটিং করেছে।
কোম্পানিটির ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম