জাতীয়
তিন শতাধিক কমিটির সভাপতি প্রত্যেক ডিসি
জেলা পর্যায়ে প্রায় তিন শতাধিক কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করে থাকেন সরকারের মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা ডিসি (জেলা প্রশাসক)। এতে বাস্তবিক অর্থে কোনো কাজ সঠিকভাবে করতে পারেন না তারা। তাই এই বিষয়ে সংস্কারের দাবি উঠেছে।
সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ডিসিদের সভাপতিত্বে গঠিত কমিটিগুলোর হালনাগাদ তথ্য পাঠানোর নির্দেশনার চিঠি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে ডিসিদের নেতৃত্বে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৩০২টি কমিটির নাম উল্লেখ করে বলা হয়, জেলা প্রশাসকদের সভাপতিত্বে গঠিত কমিটিগুলোর তালিকা হালনাগাদ করতে সংযুক্ত ছকে উল্লিখিত কমিটি ছাড়া অন্য যেসব কমিটিতে জেলা প্রশাসকরা সভাপতি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন, তার হালনাগাদ তথ্য মাঠ প্রশাসন সংযোগ শাখায় পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জানা গেছে, সাধারণত প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের জেলা প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়। জেলা পর্যায়ে ডিসি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন। ডিসি জেলার সাধারণ প্রশাসনিক কার্যক্রম, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং কালেক্টর হিসেবে ভূমি ব্যবস্থাপনার বিষয়গুলো দেখে থাকেন। এছাড়া নির্বাচিত সরকারের বিশেষ কর্মসূচি এবং চলমান সব উন্নয়নমূলক কাজে জেলা প্রশাসক তদারকি করে থাকেন।
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারের কয়েকজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে জানান, একজন কর্মকর্তা এতগুলো কমিটির সভাপতি হলে তিনি কোনোটাই ঠিক মতো করতে পারবেন না এবং বাস্তবে হচ্ছেও তাই। এমন অনেক কমিটি রয়েছে জেলায় যেগুলোর সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের কর্মকর্তা রয়েছেন, সেই কমিটিগুলো তাদের নেতৃত্বে হতে পারে। এতে ডিসির অতিরিক্ত কাজের চাপ কমবে, ওই কমিটিও সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে। এই বিষয়গুলোতে সংস্কার আনা প্রয়োজন বলেও জানান তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত ১৫ বছরে জনপ্রশাসনে বঞ্চিত ৭৬৪ জন সাবেক কর্মকর্তাকে উচ্চতর পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির আদেশ জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাদের মধ্যে ১১৯ জনকে সচিব, ৪১ জনকে গ্রেড-১ (সচিবের সমান বেতন গ্রেড)-এ, ৫২৮ জনকে অতিরিক্ত সচিব, ৭২ জনকে যুগ্ম সচিব এবং ৪ জনকে উপসচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম নিয়মিত ব্রিফিংয়ে সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বরাত দিয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। রাষ্ট্রপতির অনুমোদন সাপেক্ষে প্রত্যেক কর্মকর্তার জন্য প্রযোজ্য তারিখ থেকে উচ্চতর পদে পদোন্নতির আদেশ জারি করা যেতে পারে বলে জানান তিনি।
ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি বাস্তবায়নে বকেয়া বেতন আনুতোষিক ও পেনশন বাবদ এককালীন আনুমানিক ৪২ কোটি টাকা এবং পরবর্তীকালে পেনশন বাবদ আনুমানিক বার্ষিক ১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করার কথা বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর জনপ্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা কমিটি তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেয়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত ১৬ সেপ্টেম্বর সাবেক অর্থসচিব এবং বিশ্বব্যাংকে বাংলাদেশের সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক জাকির আহমেদ খানকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে।
বিগত সরকারের আমলে ২০০৯ সাল থেকে গত ৪ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে সরকারি চাকরিতে নানাভাবে বঞ্চিত এবং এসময়ের মধ্যে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা করে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য এ কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে রিভিউ কমিটি ৭৬৪ জনকে পদোন্নতির সুপারিশ করে। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের এ ব্যাপারে বিশদ আলোচনা শেষে তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির আদেশ জারির সিদ্ধান্ত হয়।
এবিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে গণমাধ্যমকে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রেস সচিব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশে আসছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদল
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ব্যবসায়ী সংগঠন ইউকে বাংলাদেশ কেটালিস্টস অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাসির (ইউকেবিসিসিআই) ১৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল জানুয়ারিতে দুই দিনের সফরে ঢাকায় আসবে।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
মুখপাত্র বলেন, ইউকে বাংলাদেশ কেটালিস্টস অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাসির (ইউকেবিসিসিআই) ১৩ সদস্যের একটি বাণিজ্য প্রতিনিধিদল আগামী ৮-১০ জানুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ সফর করবেন। এ সফরের উদ্দেশ্য হচ্ছে, বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা যাচাই করা এবং বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণ করা।
প্রতিনিধিদলের কর্মসূচি সম্পর্কে রফিকুল আলম বলেন, প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ উচ্চ পর্যায়ের বিভিন্ন ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। বাণিজ্য প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে এনআরবি ব্যাংকিং, অবকাঠামো উন্নয়ন, সরকারের প্রবর্তিত বাণিজ্য নীতি, সুশাসন, পোশাক খাত, ই-কমার্স, এবং বাজার গবেষণাসহ অন্যান্য বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বিমানবন্দরে আটক বিজিবির সাবেক ডিজি মইনুল ইসলাম
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলামকে আটক করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পুলিশের একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহ ও পিলখানায় নৃশংস হত্যাযজ্ঞে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। এর ৪৮ ঘণ্টার মাথায় বাহিনীটির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পান মইনুল ইসলাম।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের আর্থিক লেনদেনের নথি তলব
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, ছোট বোন শেখ রেহানা এবং রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের দেশে-বিদেশে লেনদেনের যাবতীয় নথি তলব করে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো চিঠিতে সংস্থাটির অনুসন্ধান টিম সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের নামে পরিচালিত অফশোর ব্যাংকের হিসাব বিবরণীসহ সব অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে।
একইসঙ্গে অনুসন্ধান টিম প্রথম দফায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত নথিপত্র তলব করে নির্বাচন কমিশন এবং ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অফিসের নথি তলব করেছে।
জানা গেছে, শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, ছোট বোন শেখ রেহানা এবং রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ নয়টি প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। একইসঙ্গে শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচারের পৃথক আরেকটি অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢাকায় আসছেন ইলন মাস্ক!
আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ। আগামী এপ্রিলে রাজধানী ঢাকায় হচ্ছে বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জমকালো এই মিলনমেলা। সম্মেলনে অংশ নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ব্যবসায়িক টাইকুন ইলন মাস্কের। ইলন মাস্কের উপস্থিতি নিয়ে খুবই আশাবাদী সরকার। এরইমধ্যে ইলন মাস্কের জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা উপদেষ্টা ঢাকা ঘুরে গেছেন। দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।
অতি সম্প্রতি ইলন মাস্ক বিশ্ব অর্থনীতির ইতিহাসে নতুন নজির স্থাপন করেছেন। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনি প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ৪০ হাজার কোটি বা ৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মালিক হয়েছেন। তার কোম্পানি টেসলা এবং স্পেসএক্সের দ্রুত বাজার বৃদ্ধিতে বিশ্বের এক নম্বর ধনীর তালিকায় উঠে আসে তার নাম।
সূত্র অনুযায়ী, এপ্রিলের প্রথমার্ধে হতে পারে কাঙ্ক্ষিত সেই বিনিয়োগ সম্মেলন। ৩ দিনের সূচি এবং অতিথি তালিকা প্রস্তাব করে এরইমধ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। দেশে বা বিদেশের কোনো কর্মসূচি যাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিনিয়োগ সম্মেলনের সূচি বিঘ্নিত না করে সে কারণে আগেভাগেই বিষয়টি তার বিবেচনায় উপস্থাপন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) বিনিয়োগ সম্মেলনটি আয়োজনের মূল দায়িত্বে থাকছে। তবে পুরো সরকার তথা প্রশাসনযন্ত্র ওই মেগা ইভেন্ট বাস্তবায়নে যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের দাবি- এপ্রিলের প্রথমার্ধকে টার্গেট করেই ৫৩ বছরের ইতিহাসের সেরা বিনিয়োগ সম্মেলনটির প্রস্তুতি কর্ম এগিয়ে চলেছে। প্রস্তাবিত তারিখ কিংবা কাছাকাছি সময়েই সম্মেলনটি হবে বলে ধারণা মিলেছে।
সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানোর টার্গেটে তালিকায় রয়েছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা। অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসনকেও আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে। ওয়াকিবহাল সূত্র বলছে, বিনিয়োগ আকর্ষণে বৈশ্বিক টাইকুনদের কাছে টানার চেষ্টা রয়েছে বাংলাদেশের। তাদের আমন্ত্রণ জানানো এবং উপস্থিতি নিশ্চিত করতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গুড অফিস ব্যবহারের চিন্তা রয়েছে বিডার।
উল্লেখ্য, ইলন মাস্কের সম্পদ বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে তার রাজনৈতিক সক্রিয়তাও। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আবার নির্বাচিত হয়েছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের এবারের নির্বাচনী প্রচারণায় ইলন মাস্কের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে মার্কিন বাজার পরিস্থিতি তার ব্যবসায়িক স্বার্থের পক্ষে সহায়ক হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় হোয়াইট হাউসের হয়ে এআই-এর নীতি নির্ধারক কমিটিতে এবার স্থান পেতে যাচ্ছেন ইলন মাস্কের সহযোগী ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীরাম কৃষ্ণাণ। সমপ্রতি এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প জানিয়েছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর নীতি-নির্ধারণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে শ্রীরাম কৃষ্ণাণকে। তিনি হবেন নীতি- নির্ধারণী কমিটির এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।
কাফি