কর্পোরেট সংবাদ
টিকটকে সাড়া ফেলেছে স্বল্পদৈর্ঘ্যের ওয়েব সিরিজ ‘প্রেমের বিকাশ’
টিকটকে বিকাশের কমিউনিটি চ্যানেল ‘আমার বিকাশ’-এ প্রচারিত বিনোদন ও সচেতনতামূলক স্বল্পদৈর্ঘ্যের ওয়েব সিরিজ ‘প্রেমের বিকাশ’ দেখেছেন ৮০ লাখ দর্শক এবং ৭ কোটি বারেরও বেশি।
প্রতিটি দুই-তিন মিনিট দৈর্ঘ্যের ৩১টি পর্বে সাজানো সিরিজটিতে প্রেম-ভালবাসা-বিরহ-দ্বন্দ-বন্ধুত্বের আবহে এগিয়ে গেছে সিরিজটির গল্প, যা টিকটক ব্যবহারকারীদের মাঝে দারুণভাবে সাড়া ফেলেছে। পাশাপাশি, বিকাশের সেবার সঙ্গে পরিচয় ও ডিজিটাল লেনদেনে সচেতনতার বার্তাও দেয়া হয়েছে ‘প্রেমের বিকাশ’ ওয়েব সিরিজে।
সম্প্রতি, টিকটক তাদের অফিশিয়াল ‘টিকটক ফর বিজনেস সিএসএ’ লিংকড-ইন পেজে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নির্মিত এই টিকটক ওয়েব সিরিজটির গুরুত্ব, প্রভাব ও সাফল্য নিয়ে তাদের উচ্ছ্বাসের কথা প্রকাশ করে বলেছে, কমিউনিটির সাথে ব্র্যান্ডের যোগাযোগ আরও গভীর করেছে ‘প্রেমের বিকাশ’। কৌশলগত যোগাযোগ এবং সৃজনশীল গল্প দিয়ে টিকটক ব্যবহারকারীদের মনে শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে ‘আমার বিকাশ’।
ওয়েব সিরিজটিতে জনপ্রিয় টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার মিরাজ খান ও আরোহী মিম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। অন্যান্য চরিত্রেও অভিনয় করেছেন টিকটকের পরিচিত চরিত্ররা। নাটকের প্লট ও অভিনয় নিয়ে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে প্রত্যেকটি পর্বের কমেন্ট সেকশনে। পাশাপাশি, দারুণ ট্রেন্ডি এই উদ্যোগটির মাধ্যমে বিকাশের প্রয়োজনীয় সেবাগুলোকে মানুষের কাছে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার কৌশলকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিপণন বিশ্লেষকরা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
তিন শতাধিক কমিটির সভাপতি প্রত্যেক ডিসি
জেলা পর্যায়ে প্রায় তিন শতাধিক কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করে থাকেন সরকারের মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা ডিসি (জেলা প্রশাসক)। এতে বাস্তবিক অর্থে কোনো কাজ সঠিকভাবে করতে পারেন না তারা। তাই এই বিষয়ে সংস্কারের দাবি উঠেছে।
সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ডিসিদের সভাপতিত্বে গঠিত কমিটিগুলোর হালনাগাদ তথ্য পাঠানোর নির্দেশনার চিঠি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে ডিসিদের নেতৃত্বে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৩০২টি কমিটির নাম উল্লেখ করে বলা হয়, জেলা প্রশাসকদের সভাপতিত্বে গঠিত কমিটিগুলোর তালিকা হালনাগাদ করতে সংযুক্ত ছকে উল্লিখিত কমিটি ছাড়া অন্য যেসব কমিটিতে জেলা প্রশাসকরা সভাপতি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন, তার হালনাগাদ তথ্য মাঠ প্রশাসন সংযোগ শাখায় পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জানা গেছে, সাধারণত প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের জেলা প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়। জেলা পর্যায়ে ডিসি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন। ডিসি জেলার সাধারণ প্রশাসনিক কার্যক্রম, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং কালেক্টর হিসেবে ভূমি ব্যবস্থাপনার বিষয়গুলো দেখে থাকেন। এছাড়া নির্বাচিত সরকারের বিশেষ কর্মসূচি এবং চলমান সব উন্নয়নমূলক কাজে জেলা প্রশাসক তদারকি করে থাকেন।
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারের কয়েকজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে জানান, একজন কর্মকর্তা এতগুলো কমিটির সভাপতি হলে তিনি কোনোটাই ঠিক মতো করতে পারবেন না এবং বাস্তবে হচ্ছেও তাই। এমন অনেক কমিটি রয়েছে জেলায় যেগুলোর সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের কর্মকর্তা রয়েছেন, সেই কমিটিগুলো তাদের নেতৃত্বে হতে পারে। এতে ডিসির অতিরিক্ত কাজের চাপ কমবে, ওই কমিটিও সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে। এই বিষয়গুলোতে সংস্কার আনা প্রয়োজন বলেও জানান তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
নোয়াখালীর আমিশাপাড়ায় এনআরবিসি ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার আমিশাপাড়া বাজারে সব ধরনের সেবা নিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করেছে এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) প্রধান অতিথি হিসেবে আমিশাপাড়া উপশাখার উদ্বোধন করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, সাবেক সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।
এসময় এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালক হাজী মো. লকিয়ত উল্যাহ, সোনাইমুড়ী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক কামাল, সাবেক পৌর মেয়র মোতাহার হোসেন মানিক, চাঁদপুর অঞ্চলের প্রধান মো. ফারুক হোসেন, ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর অঞ্চলের প্রধান কাজী মো. জিয়াউল করিম, কুমিল্লা অঞ্চলের প্রধান মো. কামরুল হাসান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এহসানুল হক মাসুদ, মঞ্জুরুল আলম সুমনসহ উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দ, ব্যবসায়ী, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের সম্মৃদ্ধি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছে। বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে যে আন্দোলনে আমরা বিজয়ী হয়েছি সেই লক্ষ্য অর্জনে আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। সকল মানুষ অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে এনআরবিসি ব্যাংকের যে প্রচেষ্টা তা সত্যই প্রশংসনীয়। নতুন এই শাখার কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে এটিই আমাদের প্রত্যাশা।
ব্যাংকের পরিচালক হাজী মো. লকিয়ত উল্যাহ বলেন, সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষদের ভাগ্যোন্নয়নে প্রবাসীদের উদ্যোগে এনআরবিসি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রবাসীদের স্বপ্ন হচ্ছে গ্রাম-বাংলার মানুষের উন্নয়ন করা। এনআরবিসি ব্যাংক শাখা-উপশাখার মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা মানুষের দোর-গোড়ায় নিয়ে যাচ্ছে। নতুন বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন পূরণে নানামুখী উদ্ভাবনী সেবা দিচ্ছে যাচ্ছে ব্যাংকটি। এই অঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে যে ধরনের সেবা প্রয়োজন সেটি প্রদান করবে নতুন এই শাখাটি।
উল্লেখ্য, সারাদেশের মানুষকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে মানুষের দোরগোড়ায় ব্যাংকিং সেবা নিয়ে যাচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। ইতোমধ্যে সারাদেশে ১০৯টি শাখাসহ দেড় সহস্রাধিক লোকেশন থেকে সেবা দেয়া হচ্ছে। প্রথাগত ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি শরীয়াহভিত্তিক ইসলামী ব্যাংকিং সেবাও দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ডি মানি বাংলাদেশের সঙ্গে সাউথইস্ট ব্যাংকের চুক্তি
ডি মানি বাংলাদেশ লিমিটেডের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ফান্ড ট্রান্সফারসহ একটি নিরবচ্ছিন্ন ও নিরাপদ পেমেন্ট গেটওয়ে সেবা প্রদান নিশ্চিত করবে।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন এবং ডি মানি বাংলাদেশ লিমিটেডের সিইও মোহাম্মদ আরিফ হোসেন উভয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এই চুক্তি বিনিময় করেন।
এই চুক্তির অধীনে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির পেমেন্ট গেটওয়ে সল্যুশন, ডি মানির প্ল্যাটফর্মের সাথে একীভূত হবে। এর ফলে ব্যবহারকারীরা নিরাপদ অনলাইন লেনদেন, ই-কমার্স পেমেন্ট এবং ফান্ড ট্রান্সফারসহ ব্যাংকের একাধিক পরিষেবার সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। এটি ব্যবসায়ী এবং গ্রাহকদের জন্য সহজ পরিষেবার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে।
সাউথইস্ট ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং মাছুম উদ্দিন খানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহক সংখ্যা ৫০ লক্ষ অতিক্রম করে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং সেক্টরে নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেছে। সরাসরি ব্যাংকিং সেবা থেকে বঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে এজেন্টের মাধ্যমে সহজে ব্যাংকিং সেবায় অন্তর্ভুক্তি করে আসছে ইসলামী ব্যাংক।
২০১৭ সালের ১৫ জুলাই কার্যক্রম শুরু থেকে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকদের আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতায় খুব দ্রুত প্রসার লাভ করেছে। এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরুর মাত্র সাত বছরের মধ্যে অর্ধকোটি গ্রাহক ব্যাংকিং চ্যানেলে যুক্ত করে বৃহৎ আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সৃষ্টির মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং সফলতার ইতিবাচক ধারা উম্মোচন করেছে। ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে এ পর্যন্ত ডিপোজিটের পরিমাণ ১৬ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো, গ্রাহকদের প্রায় অর্ধেকই নারী। আবার গ্রাহকদের সিংহভাগই গ্রাম এলাকার।
বর্তমানে সারাদেশে ৪৭২টি উপজেলায় মোট ২৭৭৮ টি এজেন্ট আউটলেট রয়েছে ইসলামী ব্যাংকের। বেশীরভাগ আউটলেট দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। প্রতিটি এজেন্ট আউটলেটে শাখা থেকে সরাসরি তত্বাবধানের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় সর্বোচ্চ গ্রাহক সেবার মান, তৈরি করা হয় গ্রাহকের আস্থা ও আর্থিক সুরক্ষার নিশ্চয়তা। ফলে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট আউটলেট ব্যাংকের অন্যান্য সেক্টরের ন্যায় তৃণমূলে আর্থিক পরিষেবা পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছে।
এযাবৎ অর্ধকোটি গ্রাহক যেমন আমানত হিসাব খুলেছেন তেমনি গ্রাহকরা নির্বিঘ্নে আমানত জমা ও উত্তোলন করছেন। বর্তমানে আউটলেটগুলোতে দৈনিক লেনদেন প্রায় ১২০০ কোটি টাকা। ইসলামী ব্যাংকের বহুল জনপ্রিয় পল্লী উন্নয়ন প্রকল্পের (আরডিএস) মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ বিতরণ করায় চাঙা হচ্ছে গ্রামীণ অর্থনীতি। বর্তমানে ১৩৫টি এজেন্ট আউলেট এ প্রকল্পের আওতায় বিনিয়োগ বিতরণ করছে। মোট ১০৫৬ কোটি টাকা বিনিয়োগ বিতরণ করা হয়েছে ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের মাধ্যমে প্রবাসী আয় বিতরণেও অসামান্য সফলতা অর্জন করেছে। ব্যাংকের বিশাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিট্যান্স সহজেই উত্তোলন করতে পারছেন প্রবাসীদের স্বজনরা। এজেন্ট আউটলেটের মাধ্যমে প্রবাসী আয় সংগ্রহ ও বিতরণেও ইসলামী ব্যাংক দেশের শীর্ষ অবস্থানে। বিগত বছরে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আহরিত ৫৪ শতাংশেরও বেশি রেমিট্যান্স এককভাবে বিতরণ করেছে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট আউটলেটগুলো। ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত মোট ১৫ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা প্রবাসী আয় বিতরণ করা হয়। কোন কোন দিন দৈনিক রেমিট্যান্স বিতরণ করা হয় প্রায় ১২০ কোটি টাকার উপরে। এসব রেমিট্যান্স সরাসরি গ্রাহকদের অ্যাকাউন্টে জমা হওয় অথবা স্পট ক্যাশের মাধ্যমে দ্রুত নগদায়ন করার সুযোগ থাকায় গ্রাহক হুন্ডি বর্জনে উৎসাহিত হচ্ছেন।
আমানতদারিতা, শরী’আহ পরিপালনে একনিষ্ঠতা ও পিছিয়ে পড়া প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্ব প্রদান ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে সফলতার কারণসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি যেমন ডিজিটাল অ্যাপ- সেলফিন, আই-ব্যাংকিং ও পয়েন্ট অব সেলসের (পিওএস) মত আধুনিক পরিষেবা ছাড়াও এজেন্ট আউটলেটে কিউআর কোড দিয়ে টাকা উত্তোলনের মত সহজ সেবা ব্যবহার গ্রাহকদের মাঝে জনপ্রিয় হয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘরের পাশে ব্যাংকের সকল সুবিধা নিয়ে ব্যয় সাশ্রয়ী ব্যাংকিং সেবাও অন্যতম কারণ।
এজেন্ট আউটলেটের স্বত্বাধিকারীগণ স্থানীয়ভাবে পরিচিত মুখ হওয়ায় গ্রাহক ব্যাংকিং লেনদেনে সাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। জরুরি প্রয়োজনে বিশেষ ক্ষেত্রে আউটলেটে অক্ষম অসুস্থ কিংবা বয়োবৃদ্ধদের ট্যাবে ফিঙ্গার নিয়ে বহনযোগ্য ব্লুটুথ ডিভাইসে প্রিন্টেড কপিতে স্বাক্ষরের মাধ্যমে রেমিট্যান্স বিতরণ করার মত হোম সার্ভিস থাকায় জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এছাড়া শুধু ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবহার করে গ্রাহক টাকা উত্তোলন করার সুযোগকে এখন ঝামেলামুক্ত ও নিরাপদ ব্যাংকিং বলে মনে করছেন।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এসবিএসি ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা
এসবিএসি ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ১০ম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসবিএসি ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান মাওলানা মো. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হাবিবুর রহমান।
এ ছাড়া কমিটির সদস্য ড. মোহাম্মদ শাহ্জাহান মাদানী, প্রফেসর এএনএম রশিদ আহমাদ মাদানী, ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক, অধ্যাপক ড. মো. আবদুল কাদির, ড. মুহাম্মদ রুহুল আমিন রব্বানী ও কমিটির সদস্য সচিব ড. মো. রফিকুল ইসলাম এবং ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আজীম উপস্থিত ছিলেন।
কাফি