জাতীয়
বিওএ ম্যারাথন বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ‘বিওএ ম্যারাথন ২০২৪’-এর সমাপনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার জলসিঁড়ি আবাসন প্রকল্পে ম্যারাথনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাবাহিনী প্রধান বলেন, এ ধরনের ম্যারাথনের আয়োজন জনসাধারণকে স্বাস্থ্য সচেতন এবং যুব সমাজকে ক্রীড়ামুখী করে তুলবে।
এবারের ম্যারাথনে মোট ৫ হাজার ১১৬ জন ম্যারাথনার ৩ ক্যাটাগরিতে অংশগ্রহণ করেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিওএর কর্মকর্তা, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে ইন্টারপোল। আজ রবিবার (২২ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
এর আগে, গত ১০ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল গণমাধ্যমকে বলেন, শেখ হাসিনাসহ জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় অভিযুক্ত পলাতক সব আসামিকে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে যাচ্ছে সরকার।
পরে ১২ নভেম্বর এক প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা গণহত্যা, গুমসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত এবং মামলার আসামি। তবে তিনি পালিয়ে গেছেন এবং বর্তমানে দেশের সীমানার বাইরে অবস্থান করছেন। এরকম একজন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে বা তার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোলকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর থেকে তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মেট্রোরেলের এককযাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু
টিকিট সংকটে বন্ধ রাখা হয়েছিলো এককযাত্রার টিকিট বিক্রি। তবে আবারও মেট্রোরেলের এককযাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট লিমিটেড কোম্পানি (ডিএমটিসিএল)। এর ফলে এককযাত্রার টিকিটের সংকট আর থাকছে না বলে জানিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনাকারী সংস্থাটি।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাতে ডিএমটিসিএল’র অফিসিয়াল ফেসবুক পেজের এক পোস্টে একথা জানানো হয়।
ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, ‘আজ থেকে মেট্রোরেল স্টেশন থেকে যাত্রীদের চাহিদা মতো সিঙ্গেল জার্নি টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। পাশাপাশি র্যাপিড পাসও বিক্রি এবং রিচার্জ করা হচ্ছে।’
এর আগে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রউফ গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, চলতি সপ্তাহেই ২০ হাজার টিকিট আনা হবে। সেই টিকিটই এখন স্টেশনগুলোতে দেওয়া হয়েছে।
এই টিকিট ছাড়াও আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে আরও ২০ হাজার টিকিট আসবে। পরে ধাপে ধাপে মার্চে ১ লাখ এবং মার্চের পর আরও ১ লাখ ৯০ হাজার টিকিট আসবে। মোট ৪ লাখ ৯০ হাজার টিকিট আনা হবে বলে জানান ডিএমটিসিএল পরিচালক।
একক টিকিটের পাশাপাশি কাগজের কিউআর কোডসহ মোবাইল স্ক্যানার ব্যবস্থা চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ১০ যানবাহনের সংঘর্ষ
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঘন কুয়াশায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী বাসসহ ১০টি যানবাহনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বহু হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আজ রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে নিমতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশ দাবি করছে ১০টি যানবাহন নয় বরং ৪টি গাড়ি দুর্ঘটনা কবলিত হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসাড়া হাইওয়ে থানার এএসআই সগির মিয়া জানান, আজ (রোববার) ভোর ৬টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের নিমতলা এলাকার কিছু দূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। যানবাহনগুলো ঢাকা থেকে মাওয়ার দিকে যাচ্ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, ঘন কুয়াশার কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
তিনি আরও জানান, চারটি যানবাহনের মধ্যে ৩টি বাস ও একটি মাইক্রোবাস রয়েছে। কয়েকজন আহত হয়েছেন। এরমধ্যে সাকুরা পরিবহনের চালকের পা ভেঙে গেছে। তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে আহতদের পরিচয় জানাতে পারেননি এএসআই সগির মিয়া।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশে ইসলামী চরমপন্থার উত্থান হবে না: দ্য ইকোনমিস্টকে প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি উল্লেখ করে বলেন, ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণরা খুবই পক্ষপাতহীন। তরুণরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।
প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ড. ইউনূস। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ইকোনমিস্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। সবচেয়ে সুখী বা ধনী হিসেবে নয়, বরং গত ১২ মাসে কোন দেশ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে, সেই বিচারে বাংলাদেশকে বর্ষসেরা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়।
বাংলাদেশকে বর্ষসেরা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং বাংলাদেশে নতুন যাত্রা শুরুর বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছে ইকোনমিস্ট।
বাংলাদেশ বর্ষসেরা দেশের খেতাব পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেন ইকোনমিস্টের বিদেশবিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস।
শুরুতে তিনি বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়ে এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চান।
জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত। সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। ছাত্রদের কারণেই অভ্যুত্থান ঘটেছে। তখন থেকে আমরা বলছি, একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।’
প্যাট্রিক ফোলিস জানতে চান, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন? জবাবে ড. ইউনূস আশ্বস্ত করে বলেন, বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন। এই তরুণরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে চান।
তরুণরা কতটা শক্তিশালী, সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান এর একটি উদাহরণ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আসুন, আমরা তরুণদের ওপর মনোযোগ দিই, বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে তরুণীরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। দেশের যে কোনো তরুণের মতো তারা (অভ্যুত্থানে) সামনের কাতারে ছিলেন। আমাদের তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বপ্নগুলো যেন পূরণ হয়, তা নিশ্চিত করা উচিত।’
যোগ্যতার দিক দিয়ে বাংলাদেশের তরুণরা কোনো অংশে কম নন উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘মন্ত্রিসভায়’ (ক্যাবিনেট) যুক্ত করা হয়েছে। তারা এখন ‘মন্ত্রিসভার’ সদস্য এবং অসাধারণ কাজ করছেন। তারা বিগত শতাব্দীর নন, বরং এই শতাব্দীর তরুণ।
বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের পর কী করতে চান, এমন প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘আসলে আমাকে আমার কাজ থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে। জোর করে এই কাজে আমাকে যুক্ত করা হয়েছে। আমি আমার কাজ করছিলাম, তা উপভোগ করছিলাম। এ কারণেই আমি প্যারিসে ছিলাম। আমাকে ভিন্ন কিছু করার জন্য প্যারিস থেকে সরিয়ে আনা হয়। সুতরাং আমার জীবনে সব সময় যে কাজ করেছি, উপভোগ করেছি, সেখানে ফিরে যেতে পারলে খুশি হব।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আনা হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
রাজধানীর সড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্যাটারিচালিত রিকশাগুলোকে লাইসেন্স এবং ট্যাক্সের আওতায় আনার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে পুলিশ, ছাত্র, জনতা ও রমনা মডেল থানার নাগরিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থা বর্তমানে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। প্যাডেলচালিত রিকশার সাইজ ছোট হলেও অটোরিকশার সাইজ বড় এবং এর দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে রাজধানীর সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে। তিনি বলেন, অটোরিকশার ব্যবসা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ৮০-৯০ হাজার টাকায় অটোরিকশা কিনে প্রতিদিন লাভ করা হচ্ছে। তিনি সরকারের কাছে অটোরিকশার সংখ্যা সীমিত করার জন্য সুপারিশ করেন।
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, অটোরিকশাগুলোর লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আনা জরুরি। জনগণের টাকার রাস্তা ব্যবহার করবেন অথচ ট্যাক্স দেবেন না? এটা বিশ্বের কোথাও নেই। তিনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করা ব্যাটারিচালিত রিকশার সংখ্যাও সীমিত করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
ঢাকার সড়ক পরিকল্পনার অভাবের বিষয়ে তিনি বলেন, যত্রতত্র রাস্তা তৈরি ও বড় বিল্ডিং নির্মাণের কারণে সড়কে গাড়ি চলাচলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। অ্যাম্বুলেন্স এবং ফায়ার সার্ভিসের প্রবেশেও প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে।
রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দলের সভা-সমাবেশের প্রভাব নিয়েও কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, যখন রাস্তা এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকে, তখন তার প্রভাব সাত-আট ঘণ্টা স্থায়ী হয়। তাই তিনি রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সভা-সমাবেশ রাস্তার পরিবর্তে বদ্ধ জায়গায় আয়োজন করার পরামর্শ দেন।
এছাড়া, ঢাকার সড়কগুলোর অবৈধ নির্মাণসামগ্রী রাখা নিয়েও তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন কমিশনার। তিনি সড়কে ইট-বালু রাখার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি করে বলেন, ডিএমপির আইনে এই ধরনের কাজে মামলা করার ব্যবস্থা রয়েছে, তবে আমি চাই না সেখানে যেতে।
মতবিনিময় সভায় রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদ আলম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী এবং ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।