ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
পহেলা জানুয়ারি থেকে দেশের সব কোচিং বন্ধ
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে শিগগির এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমীন এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসসহ গুজব প্রতিরোধে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভা থেকে কোচিং সেন্টার বন্ধের সিদ্ধান্ত আসে। এ বছর এখনো আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভা হয়নি। তবে মেডিকেল ভর্তি কমিটির সভায় ১ জানুয়ারি থেকে সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
অফলাইন-অনলাইন দুই ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে জানিয়ে অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমীন জানান, ওই সময়ে অনলাইনে কোনো কোচিং কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না। পরীক্ষাও নেওয়া যাবে না। কারও বিরুদ্ধে অনলাইনে কোচিং করানোর অভিযোগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আগামী ১৭ জানুয়ারি সারাদেশে একযোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা। বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৮ ফেব্রুয়ারি। এরই মধ্যে এমবিবিএস ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করার সুযোগ পাবেন ভর্তিচ্ছুরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির লটারি আজ
সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে (মহানগরী ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়) প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির লটারি মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে এ-সংক্রান্ত লটারি। লটারি-পরবর্তী ফল দেখার প্রক্রিয়া জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি)।
মাউশির এক চিঠিতে বলেছে, ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি (মহানগরী ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিপ্রক্রিয়া ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি (মহানগরী ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের (কেন্দ্রীয় ডিজিটাল লটারির অন্তর্ভুক্ত) ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠান মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে। ডিজিটাল লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর প্রতিষ্ঠান প্রধান অথবা অভিভাবক অথবা শিক্ষার্থী লিংক থেকে তাদের নির্ধারিত আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবেন। ডাউনলোড করা ফলাফল প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠান প্রধান সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা ভর্তি কমিটির সভাপতি বরাবর ইমেইলে প্রেরণ করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে অবহিত করবেন।
মাউশির দেওয়া এই লিংকে (https://gsa.teletalk.com.bd/) প্রবেশ করে নির্ধারিত আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ফলাফল ডাউনলোড করা যাবে।
জানা যায়, ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী মর্যাদা) অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি থাকবেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের এবং কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলাম।
গত ১২ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে স্কুলে ভর্তির আবেদন করার সুযোগ পেয়েছিল শিক্ষার্থীরা। ১৮ দিনে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মোট ৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৩৯ জন শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন করে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ব্যাংকের চাকরিতে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ করে আদেশ জারি
দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিআরপিডির পরিচালক মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিটি তফসিলভুক্ত সব সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে চিঠিতে বলা হয়, গত ১৮ নভেম্বর আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যান্সিয়াল করপোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাসমূহগুলোয় সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছরের পরিবর্তে ৩২ বছর নির্ধারণ করত অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ব্যাংক কোম্পানি আইন, এ অধ্যাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ব্যাংকে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছরের পরিবর্তে ৩২ বছর নির্ধারণ করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হলো। ১৯৯১-এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হলো, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
স্বতন্ত্র ভর্তির দাবিতে ইবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আসন্ন গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে এসে একক ভর্তি পরীক্ষার দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচির আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ইবি সংসদ।
রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) দিনব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডায়না চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করা হয়। পরবর্তীতে দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বরাবর জমা দেয় সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ। এতে গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে এসে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রমের পক্ষে সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের স্বাক্ষর নেয়া হয়।
এ সংগঠনটির দাবি, কর্মসূচির উদ্দেশ্য গুচ্ছ থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম চালুর দৃঢ়ভাবে উপস্থাপন করা এবং গুচ্ছ পদ্ধতির কারণে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থীদের যোগ্যতার সঠিক মূল্যায়ন হচ্ছে না সেটা তুলে ধরা। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য, শিক্ষা নীতি ও স্বতন্ত্রতা বজায় রাখতে কঠিন হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীরা মেধার সঠিক পরিচয় দিতে পারতেছে না। তাই ১১০০ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক সমর্থনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের সম্মান দেখানো উচিত বলে মনে করে।
এসময় সংগঠনটির সভাপতি মাহমুদুল হাসান বলেন, বিগত কিছুদিন আগে আমরা একক ভর্তি পরীক্ষা চালুর দাবিতে মানববন্ধন করেছিলাম। সেই দিন ভিসি স্যার বরাবর স্মারকলিপিও জমা দিয়েছিলাম। স্যার আমাদের সংগঠনকে বিষয়টা দেখবে বা বিবেচনা করবে বলে আশ্বস্ত করেছিলেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ প্রশাসন নেননি। আজকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের গণস্বাক্ষর নিয়ে জমা দিয়েছি। এটা শুধু ছাত্র ইউনিয়নের দাবি না, এটা এখন সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি। আমরা চাইবো এবিষয়ে দ্রুত তদন্ত কমিটি গঠন করে ভর্তি পরীক্ষার জন্য কমিশন গঠন করতে।
এসময় ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ইতোমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একসাথে থাকার জন্য প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চিঠি দিয়েছেন। এতে ভালো ও খারাপ দিক দুটাই আছে। শিক্ষার্থীদের দাবি থাকতে পারে। তবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত পুরোপুরি এডমিনিস্ট্রেশনের অধীনে। যেহেতু একসাথে থাকার জন্য মিনিস্ট্রি শুরু থেকেই নির্দেশিকা দিয়ে আসছে। সুতরাং মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মানেই আইন বা আদেশ। গণস্বাক্ষরের বিষয়ে মিটিং এ প্রস্তাব উপস্থাপন করবো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
আবেদন ফি কমাও, গুচ্ছ পদ্ধতি চালু রাখো: হাসনাত
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ফি কমানো ও গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি চালু রাখার দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আজ শনিবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেয়া পোস্টে তিনি এমন স্লোগানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে এই দুটি দাবি তুলে ধরেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, শিক্ষা সবার অধিকার, বাণিজ্যের পণ্য নয়! হাজার টাকার আবেদন ফি, যাতায়াত ও থাকার খরচে বর্তমান ভর্তি প্রক্রিয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক ভয়ানক আর্থিক চাপ। প্রতিটি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ঝুলছে টাকার অঙ্কে। মেধার মূল্যায়ন নয়, বৈষম্যের দেয়াল টেনে দিচ্ছে এই ব্যবস্থা। উচ্চশিক্ষা কি শুধুই ধনীদের জন্য? আবেদন ফি কমাও, গুচ্ছ পদ্ধতি চালু রাখো।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর ২৪টি সাধারণ ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ থেকে সবার আগে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (শাবিপ্রবি) আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সবচেয়ে বড় গুচ্ছটি ভেঙে গেছে। তবে শেষ পর্যন্ত অল্প কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এই গুচ্ছে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে ইউজিসি।
অন্যদিকে, প্রকৌশল গুচ্ছ স্পষ্টতই ভেঙে গেছে। গুচ্ছভুক্ত চুয়েট ও কুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে আবেদন নিচ্ছে। আর রুয়েট ভর্তির পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করেছেন। তাছাড়া কৃষি গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছে দেশের সবচেয়ে বড় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)। ফলে কৃষি গুচ্ছ শেষ পর্যন্ত থাকলেও তাতে কতটি বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে, তা নিয়ে সংশয়ে খোদ ইউজিসিও।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ক্যাম্পাসে যান চলাচল সীমিত করল ঢাবি প্রশাসন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ছুটির দিনগুলোতে বিকেল ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়া অন্যান্য দিনগুলোতে বিকেল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত নিয়মটি বলবৎ থাকবে।
আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদের দপ্তর থেকে জারি করা এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্পাসে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত থাকবে। শুক্র, শনিবার ও সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বিকাল ৩টা থেকে রাত ১০টা এবং অফিস চলাকালীন দিনগুলো বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রবেশপথগুলোতে (শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, বার্ন ইউনিট, শিববাড়ি ক্রসিং, ফুলার রোড, পলাশী মোড় ও নীলক্ষেত) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি, জরুরি সেবা (অ্যাম্বুলেন্স, ডাক্তার, রোগী, সাংবাদিকসহ অন্যান্য সরকারি গাড়ি) ব্যতীত অন্য কোনো যানবাহন ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রবেশ করতে পারবে না।
কাফি