জাতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

বায়ুদূষণের তালিকায় আজ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। দুর্যোগপূর্ণ অবস্থা নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। আর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বসনিয়া হার্জেগোভিনার রাজধানী সারাজেভো।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূচক অনুযায়ী, আজ দূষণের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করা দিল্লির স্কোর ৫১৯। অর্থাৎ আজ দিল্লির বায়ু দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বসনিয়া হার্জেগোভিনার রাজধানী সারাজেভোর স্কোর ২৮৬, অর্থাৎ শহরটির বায়ু আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর।
একইভাবে ঢাকার বায়ুও আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে থাকা ঢাকার স্কোর ২৬৪। এর ঠিক পরেই অবস্থান করছে পাকিস্তানের রাজধানী লাহোর। লাহোরের বাতাসও আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর এবং তাদের স্কোর ২৫৭। এছাড়াও খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু বিরাজ করছে মঙ্গোলিয়ার রাজধানী উলানবাটর (২৪৯) এবং ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে (২১৫)।
আইকিউএয়ারের তথ্যানুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ‘ভালো’ বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে ‘মাঝারি’ বা ‘সহনীয়’ ধরা হয় বায়ুর মান। ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়।

জাতীয়
স্বামীসহ দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম এবং তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমেটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
তাদের বিরুদ্ধে ১২টি ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আনুমানিক ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ রয়েছে।
সোমবার (১৬ জুন) দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ পরস্পর যোগসাজশে জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনসহ ১২টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও নাম সর্বস্ব ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে আনুমানিক ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করেন।
জানা গেছে, তাদের ঋণ দেওয়া ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ইউসিবিএল, ব্যাংক এশিয়া, ইবিএল, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এনবিএল, ট্রাস্ট ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও এবি ব্যাংক।
জাতীয়
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া

রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের যাত্রা সহজলভ্য ও নিরবচ্ছিন্ন করতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বিশেষ রেয়াতি ভাড়া ঘোষণা করেছে।
বিমান জানায়, সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামীকর্মীদের জন্য আগে থেকেই ‘ওয়ার্কার ফেয়ার’ বা বিশেষ ভাড়া চলমান।পাশাপাশি নতুন কয়েকটি রুটেও এ ভাড়া চালু করা হয়েছে।
সোমবার (১৬ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় বিমান।
সংস্থাটি জানায়, বিমান নতুন করে সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কুয়েত ও কাতার রুটেও রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের জন্য বিশেষ রেয়াতি ভাড়া নির্দিষ্ট বা ওয়ার্কার ফেয়ার টিকিট চালু করেছে। তবে বিশেষ রেয়াতি ভাড়া শুধু একমুখী (ওয়ানওয়ে) টিকিটের জন্য প্রযোজ্য।
এছাড়া প্রবাসীদের গুরুত্ব ও অবদান বিবেচনায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স অতীতের মতো ভবিষ্যতেও রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের যাত্রা আরও সাশ্রয়ী, সহজ ও নিরাপদ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাদের জন্য বিশেষ ভাড়া ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
জাতীয়
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে হাজির হতে দুটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আগামী ২৪ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।
সোমবার (১৬ জুন) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। এসময় মামলার আরেক আসামি সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন।
আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
গত ১ জুন জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ৫টি অভিযোগ আমলে নেয় ট্রাইব্যুনাল। মামলার অপর দুই আসামি হলেন- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী মামুন। একইসঙ্গে এই মামলায় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
সেদিন আদালতে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ পড়ে শোনান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর আব্দুস সোবহান তরফদার, মিজানুল ইসলাম। যা সব গণমাধ্যমে সম্প্রচার করা যায়।
এর আগে মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান অভিযুক্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়।
গত ১২ মে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা। তদন্ত প্রতিবেদনে জুলাই গণহত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার নাম উঠে এসেছে।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। প্রসিকিউশনের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত চিফ প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর দুই মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, হত্যার নির্দেশদাতা ও পরিকল্পনাকারী হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বিচারে হত্যা চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারায় এই আন্দোলনে।
কাফি
জাতীয়
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে ৪২৭ জন নিহত

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা পরিণত হয়েছে দুঃস্বপ্নে। ঈদের আগে ও পরে ১৫ দিনে সারাদেশে ৩৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৩৯০ জন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১,১৮২ জন। পাশাপাশি রেল ও নৌপথ মিলে সর্বমোট ৪১৫টি দুর্ঘটনায় ৪২৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এসব তথ্য জানিয়েছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
সোমবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীদের মধ্যে। প্রায় প্রতিটি সড়ক দুর্ঘটনার সাথেই এই যানবাহনের সম্পৃক্ততা ছিল। দেশের বিভিন্ন মহাসড়ক, আঞ্চলিক ও গ্রামীণ রুটে বাড়তি মোটরসাইকেল চলাচল, চালকদের অদক্ষতা এবং হেলমেটবিহীন যাত্রা প্রাণহানির ঝুঁকি বাড়িয়েছে বহুগুণ।
সংগঠনটি জানায়, ২০২৩ সালের ঈদুল আজহার তুলনায় এবছর সড়ক দুর্ঘটনার হার ২২.৬৫ শতাংশ, প্রাণহানি ১৬.০৭ শতাংশ এবং আহতের সংখ্যা ৫৫.১১ শতাংশ বেড়েছে।
এই পরিসংখ্যান ঈদযাত্রাকে শুধু মানবিক ট্র্যাজেডিতেই রূপ দেয়নি, বরং সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থার করুণ চিত্রও স্পষ্ট করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে দুর্ঘটনার সম্ভাব্য ৯টি কারণ তুলে ধরেছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। এর মধ্যে রয়েছে: ছুটি কম হওয়ায় ঈদের আগের ২-৩ দিনে অতিরিক্ত চাপ, অদক্ষ ও অপ্রশিক্ষিত চালক, অটোরিকশা ও নছিমন-করিমনের অবাধ চলাচল, মহাসড়কে ছোট যানবাহনের আধিক্য, পর্যাপ্ত হাইওয়ে পুলিশ ও নজরদারির অভাব, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, চালকদের ক্লান্তি ও অতিরিক্ত কাজের চাপ, জরুরি চিকিৎসা সেবার সংকট।
সংগঠনটি দাবি করেছে, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও কাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি। তাদের উত্থাপিত ১২ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে: ঈদের আগে কমপক্ষে ৪ দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা, মহাসড়ক থেকে ছোট যানবাহন উচ্ছেদ, চালকদের প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা, সারাদেশে সিসিটিভি ও জিপিএস-নির্ভর পরিবহন মনিটরিং, হাইওয়ে অ্যাম্বুলেন্স ও ট্রমা সেন্টারের বিস্তার, দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ এবং আহতদের চিকিৎসা সহায়তা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ঈদযাত্রা মানেই যেন সড়কে মৃত্যুর মিছিল। সরকার প্রতিবারই কিছু অস্থায়ী উদ্যোগ নেয়—পুলিশ মোতায়েন, ভ্রাম্যমাণ আদালত, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ—তবে এসব কার্যকর দীর্ঘমেয়াদি সমাধানে পরিণত হয় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, সড়ক নিরাপত্তা শুধু অবকাঠামো বা আইন প্রয়োগের বিষয় নয়, বরং তা একটি ব্যবস্থাগত সংস্কার প্রয়োজন করে।
বাংলাদেশে ঈদ শুধু উৎসব নয়, বরং বহু মানুষের জন্য জীবনের শেষ ভ্রমণও হয়ে উঠছে। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিনই প্রাণহানি ঘটছে, কিন্তু ঈদযাত্রায় এই সংকট ভয়াবহ আকার নেয়। সময় এসেছে ‘নিরাপদ সড়ক’ নিয়ে কেবল শ্লোগান নয়, বাস্তবমুখী, দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণের।
জাতীয়
সচিবালয়ে আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভ

সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ফের আন্দোলনে নেমেছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। ঈদের ছুটির পর সোমবার (১৬ জুন) তারা সচিবালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করছেন।
বেলা ১১টার পর ৬ নম্বর ভবনের সামনে কর্মচারীরা সমবেত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। এরপর তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নতুন ভবনের নিচে এসে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
সচিবালয় সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গঠন করা বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতৃত্বে এই আন্দোলন হচ্ছে। বিক্ষোভ সমাবেশে ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবির ও মো. নুরুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত রয়েছেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে- ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, সচিবালয় জেগেছে’, ‘মানি না মানবো না, ফ্যাসিবাদী কালো আইন’, ‘মানি না মানবো না, অবৈধ কালো আইন’, ‘ফ্যাসিবাদের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’ স্লোগান দিচ্ছেন কর্মচারীরা।
কাফি