সারাদেশ
গাইবান্ধায় সপ্তাহের ব্যবধানে আলুর দাম কমেছে ১০০ টাকা

গাইবান্ধায় বাজারগুলোতে নতুন আলুসহ অন্যান্য শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। ফলে দামও কমছে। এক সপ্তাহ আগে নতুন আলুর কেজি ১৫০ টাকা থাকলেও এখন ৫২-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি বাজারে সব ধরনের শীতের সবজি এসেছে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে পুরোনো আলু থেকে নতুন আলুর সরবরাহ বেশি। ব্যবসায়ীরা ছোট নতুন আলু ৫২ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। তবে বাছাই করা নতুন আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি পর্যন্ত। আর অল্প পরিসরে থাকা পুরোনো আলু বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি।
শহরের পুরাতন বাজারের ব্যবসায়ী মো. শরীফ মিয়া বলেন, বাজারে এখন পুরোনো আলু খুব একটা পাওয়া যাচ্ছে না। সরবরাহ কম থাকায় কিছুদিন আগে এক কেজি পুরোনো আলু ৭০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। বাজারে প্রচুর নতুন আলু আসছে। এ কারণে দামও কমেছে।
তিনি আরও বলেন, বাজারের ক্রেতার চাহিদা মতো সব ধরনের শীতকালীন সবজি বাজারে উঠছে। তাই দামও অনেক কমে গেছে। যত দিন যাবে ততো সবজির দাম কমবে বলে মনে করেন তিনি।
আরেক ব্যবসায়ী মো. আশরাফ আলী বলেন, বাজারে এতো সবজি উঠতেছে যে, সকালে যে সবজি ২৫ টাকায় আড়তে কিনতে হয়েছে। তা দুপুরে ১৫-২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজার স্থির না হওয়া পর্যন্ত খুচরা ব্যবসায়ী লোকসানে পড়বে।
ক্রেতা রিয়াদ হাসান বলেন, বাজারে সব সবজির দাম কমাও অনেকটা স্বস্তি লাগছে। চাহিদা মতো সবজি কিনতে পারছি। তার দাবি সবজির মতো অন্যান্য জিনিসপত্রের দাম কমলে সাধারণ মানুষ অনেকটা স্বস্তিতে জীবন-যাপন করতে পারবে।
আড়তদার আশাদুল ইসলাম বলেন, বাজারে প্রচুর পরিমাণ শীতকালীন সবজি উঠছে। দাম অনেক কম। আগামী সপ্তাহের মধ্য সবজির দাম অর্ধেকে নামবে।
বাজারে টমেটোর কেজি ১০০ টাকা, গাজর ৭০ – ৮০, করলা ৮০ টাকা, শিম ৪০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকা, ফুলকপি ১৬-২০ টাকা, বাঁধা কপি ২০-২৫ টাকা, মুলা ২৫-৩০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৬০-৭০ টাকা, পেঁয়াজ ৮০-১০০ টাকায় প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে। ডিম ও মুরগিসহ সব ধরনের মাংসের দাম অপরিবর্তন রয়েছে।
গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, এবার জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি শীতকালীন সবজির আবাদ হয়েছে। আবহাওয়াও অনুকূলে রয়েছে। সবজি পুরোদমে উঠা শুরু হলে বাজারে সবজির দাম আরও কমে যাবে।

সারাদেশ
২৪ ঘণ্টায় সিলেটে আরও ৪ জনের করোনা শনাক্ত

গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে নতুন করে আরও চারজনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে নতুন করে সিলেটে ছয়জন করোনা আক্রান্ত হলেন। বুধবার (১৮ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালকের কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে চারজনের কোভিড পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। এ নিয়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছয়জন। তাদের মধ্যে শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে তিনজন, নর্থইস্ট হাসপাতালে একজন, রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন ও সীমান্তিকে একজন।
এদিকে নতুন করে সিলেটে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু হওয়ায় প্রস্তুতি নিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এরই মধ্যে তিনটি আরটি-পিসিআর ল্যাব প্রস্তুত করা হয়েছে। এছাড়া করোনা রোগীদের চিকিৎসায় শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের একটি ওয়ার্ড প্রস্তুত করা হয়েছে। এর বাইরে করোনার পরীক্ষার কিটসহ সব সরঞ্জামাদি সরবরাহ ও প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে।
সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. আনিসুর রহমান জানান, করোনা পরীক্ষার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারি সংস্থা সীমান্তিকে তিনটি আরটি-পিসিআর ল্যাব প্রস্তুত করা হয়েছে। বর্তমানে নমুনা পরীক্ষার চাহিদা কম থাকায় শুধুমাত্র ওসমানী মেডিকেল কলেজ ল্যাবে চলবে পরীক্ষা। রোগী বাড়লে বাকি দুটি ল্যাবও ব্যবহার করা হবে।
সারাদেশ
বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

কক্সবাজার রামুতে যাত্রীবাহী বাস ও কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও ১০ জন। সোমবার (১৬ জুন) সকাল ৯টার দিকে রামু রশিদ নগর ইউনিয়নের জেটিরঘাটা রাস্তার মাথা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, কক্সবাজার সদরের পিএমখালী এলাকার বাসিন্দা হাবিব উল্লাহ (৫৫), তার ৯ বছরের শিশু রিয়াদ, রামু এলাকার বাসিন্দা রিমঝিম বড়ুয়া।
প্রত্যক্ষদর্শী কুদ্দুস জানান, কক্সবাজার শহর থেকে ছেড়ে আসা পূরবী বাস ও বিপরীত থেকে আসা কার্ভারভ্যানের সঙ্গে সংঘর্ষে বাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলে তিনজন নিহত হয়েছেন। আহতদের বাস কেটে উদ্ধার করা হয়েছে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেন রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈয়বুর রহমান। তিনি জানান, নিহতদের মধ্যে একজন শিশু, একজন নারী ও একজন পুরুষ রয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। নিহতদের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়েছে।
সারাদেশ
গোপালগঞ্জে তিন বাসের সংঘর্ষে পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ২

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পেছনে তিনটি বাসের পরপর সংঘর্ষে পুলিশের এক কর্মকর্তা ও বাসের এক সহকারী নিহত হয়েছেন। এই দুর্ঘটনায় নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তা সহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মেরী গোপীনাথপুর পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় দুই ঘণ্টা ওই মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে।
ভাটিয়াপাড়া হাইওয়ে পুলিশের এটিএসআই রফিকুল ইসলাম (৫২) নিহত দুইজনের একজন। তিনি উদ্ধারকাজ পরিচালনার সময় চতুর্মুখী সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন এবং পরে ঢাকা নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। নিহত অপর ব্যক্তি আরমান পরিবহনের বাস হেল্পার। তার পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
ঘটনার বিস্তারিত জানিয়ে ভাটিয়াপাড়া হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক মো. মাকসুদুর রহমান মোরাদ জানান, পুলিশ ফাঁড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পেছনে প্রথমে ধাক্কা দেয় আরমান পরিবহনের একটি বাস। সঙ্গে সঙ্গে পিছন থেকে এসপি গ্রীন লাইনের আরেকটি বাস এসে ধাক্কা দিলে আরও বড় দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশের একটি দল দ্রুত উদ্ধারকাজ শুরু করে। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী নিউ বলেশ্বর পরিবহনের একটি বাস ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি বাস ও ট্রাককে সজোরে ধাক্কা দিলে ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়। এতে উদ্ধার কাজে থাকা এটিএসআই রফিকুলসহ আরও তিন পুলিশ সদস্য আহত হন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
উদ্ধার কাজে অংশ নেয় গোপালগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট, যার নেতৃত্বে ছিলেন সিনিয়র স্টেশন অফিসার মালেক আলী সরদার। প্রায় দুই ঘণ্টা পর, ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহন সরিয়ে নেওয়ার পর মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
কাফি
সারাদেশ
তৃণমূল ছাত্রকল্যাণ সংগঠনের কৃতি সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

শরীয়তপুর জেলার উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে কৃতি সংবর্ধনা ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে তৃণমূল ছাত্রকল্যাণ সংগঠনের আয়োজনে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনিন্দ্য মন্ডল।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সখিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবায়েদুল হক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তৃণমূল ছাত্রকল্যাণ সংগঠনের সভাপতি খোকন মাহমুদ এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. আব্দুর রাজ্জাক, উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন আসামী, আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি ইমরান সরকার, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ আব্দুল্লাহ মামুন সরকার, আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কাউসার আহমেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আখতারুজ্জামান সম্রাট মাঝি, সংগঠনের সাবেক সভাপতি মোল্লা হানিফ, সাবেক সহ-সভাপতি মুসা সরদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন তাঁতী, বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের শিক্ষকবৃন্দ তৃণমূল ছাত্রকল্যাণ সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদ ও বর্তমান কার্যকরী কমিটির সদস্যবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এবারের উপবৃত্তি পরীক্ষায় চাঁদপুর ও শরীয়তপুর জেলার মোট ৭৩টি স্কুল ও কলেজ থেকে প্রায় ২,৫০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে মেধার ভিত্তিতে ৬৬ জন শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সংগঠনের উপদেষ্টা আলাউদ্দিন সরকার বলেন, ছাত্রকল্যাণ সংগঠনগুলো সত্যিকার অর্থেই নিরলসভাবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।
শহীদ সিরাজ ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোতালেব মাঝি বলেন, মেধার জোরে যেখানে যাওয়া যায় পেশি শক্তির জোরে সেখানে যাওয়া যায় না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত অর্থে মেধাবী হতে হবে এবং পড়াশোনায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হবে।
বিশেষ অতিথি ওসি ওবায়েদুল হক বলেন, ছাত্ররা শক্তি ছাত্ররাই বল—তরুণরাই জাতির কর্ণধার। মানুষকে জীবন গড়তে হলে ডিসিপ্লিনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। শিক্ষার্থীদের উচিত শিক্ষা জীবনে শৃঙ্খলা মেনে চলা এবং মাদকমুক্ত জীবন গড়ে তোলা।
প্রধান অতিথি অনিন্দ্য মন্ডল তাঁর শিক্ষা ও চাকরিজীবনের নানা অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, আমি ইউএনও হওয়ার আগে অনেক চাকরির পরীক্ষা দিয়েছি অনেক ধৈর্য নিয়ে পড়াশোনা করেছি। পড়াশোনায় ধৈর্য একটি বড় গুণ। এই সংগঠনের উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করি।
অনুষ্ঠানের শেষপর্যায়ে সভাপতি খোকন মাহমুদ তাঁর সমাপনী বক্তব্যে সকল অতিথি ও শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানান এবং অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
কাফি
সারাদেশ
শরীয়তপুরে অটোরিকশা চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটে একজনের মৃত্যু

শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার চর কুমারিয়া ফইজুদ্দিন মোল্লার কান্দি গ্রামে অটোরিকশা চার্জ দেওয়ার সময় শর্ট সার্কিটে দগ্ধ হয়ে মো. স্বপন বেপারী (৪৮) নামের এক ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকাল ৯টায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্বপন বেপারী নিজ বাসায় অটোরিকশা চার্জ দিচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ করে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট ঘটে, ফলে তিনি মারাত্মকভাবে দগ্ধ হন। তাৎক্ষণিকভাবে পরিবারের সদস্যরা তাকে ভেদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। কিন্তু চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ১০টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ বর্তমানে মৃতের নিজ বাড়িতে নেওয়া হয়েছে। স্বপন বেপারীর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
কাফি